মেহেরপুরে স্যানিটেশন ও হাইজিন বিষয়ক কর্মশালা

“এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে মেহেরপুরে তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উপলক্ষে স্যানিটেশন ও হাইজিন বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসন ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

কর্মশালার আগে মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি থেকে একটি র‍্যালি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে শেষ হয়। এরপর সম্মেলন কক্ষে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মোসলেম উদ্দিনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি ও স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. তরিকুল ইসলাম।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আঞ্জুমান আরা, পুলিশ পরিদর্শক বজলুর রহমান, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর ইসমাইল হোসেন প্রমুখ।

এছাড়াও এসময় শিক্ষার্থী, শিক্ষক, সাংবাদিক, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যবৃন্দ, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।




মিমির জন্মদিনে যে উপহার পাঠালেন মমতা

টালিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তীর গত মঙ্গলবার ছিল জন্মদিন। তৃণমূলের সাবেক সংসদ সদস্য ও অভিনেত্রী জীবনের বিশেষ এই দিনটি কাটিয়েছেন কাছের মানুষদের সঙ্গে নিয়েই।

জন্মদিনের মধ্যরাত থেকেই মিমির বাড়িতে হাজির হয়ে যান তার কাছের বন্ধু-বান্ধবরা। আর তাদের সঙ্গে নিয়েই কেক কেটে হই হুল্লোড় করে জন্মদিন পালন করেন অভিনেত্রী। এরই মধ্যেই তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে এলো জন্মদিনের বিশেষ উপহার। সাবেক সংসদ সদস্যকে পাঠানো উপহারের কথা জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

গতকাল বুধবার তার ইনস্টাগ্রামের স্টোরিতে— যারা জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, তাদের সবার ছবি পোস্ট করেন মিমি চক্রবর্তী। আর সেখানেই দেখা যায় অভিনেত্রীকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা পাঠিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিনেত্রীকে ফুলের তোড়াসহ একটি কার্ড পাঠান রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। মিমি সেই ছবি শেয়ার করে লিখেছেন— ধন্যবাদ দিদি।

উল্লেখ্য, প্রতি বছরই মুখ্যমন্ত্রীর পক্ষ থেকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা পাঠানো হয়। কিন্তু এ বছরটা ছিল অন্যরকম। মিমি সক্রিয় রাজনীতি থেকে বিদায় নিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে টালিউড তারকারা খুবই প্রিয়। তাই নিয়ম করেই তাদের প্রত্যেকের জন্মদিন বা যে কোনো শুভ অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা জানাতে ভোলেন না মুখ্যমন্ত্রী।

গত বছর লোকসভা নির্বাচনের আগে যাদবপুরের তৃণমূল সংসদ সদস্য মিমি চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। পরপর দুই রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়্যারম্যান পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন সাবেক এ সংসদ সদস্য। পদত্যাগ করেছিলেন সংসদের স্ট্যান্ডিং কমিটি থেকেও। আর এরই প্রেক্ষাপটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠিও লিখেছিলেন যাদবপুরের তৃণমূল সাবেক এ সংসদ সদস্য।

জানা গেছে, চিঠিতে কিছু অভিমানের কথাও মুখ্যমন্ত্রীকে জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী। এরপরই মিমি সংসদ পদ ছাড়েন। যাদবপুর কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের হয়ে দাঁড়ান অভিনেত্রী সায়নী ঘোষ এবং জয়লাভ করেন।

সূত্র: যুগান্তর




হাট-বাজারে ফল বিক্রি করা বাহার আলীর বাহারী কুলবাগান

হাটে বাজারে ফল বিক্রি করতে বাহার আলী। কিন্ত মনের কোনে স্বপ্ন জাগে নিজের একটা ফলের বাগান হোক। সেই ভাবনায় বিভোর থাকার একপর্যায়ে অনেকের পরামর্শে দেড় বিঘা জমি লিজ নিয়ে শুরু গড়ে তোলেন পেয়ারা এবং কুলের বাগান।

আট মাসের ব্যবধানে কুলবাগানে গাছের ডালে ঝুলছে থোকায় থোকায় বরই। সবুজ পাতা ভেদ করে ভারত সুন্দরী কুলগুলো যেন দেখে মনে হয় লাল টকটকে আপেল। সবুজ ও হালকা হলুদের ওপর লাল এ জাতের কুল খেতে খুব মিষ্টি ও সুস্বাদু।

বাহার আলী কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার বারুইপাড়া ইউনিয়নের বলিদাপাড়া গ্রামের মৃত সেকেন্দার আলীর ছেলে।

বুধবার সজেমিনে তার বাগানে গিয়ে দেখা যায়, প্রতিটি কুল গাছ প্রায় ৩ থেকে ৪ ফুট লম্বা। প্রতিটি কুল গাছের থোকায় থোকায় ঝুলছে লাল সবুজ রঙের কুল বরই। ফলের ভারে মাটিতে নুয়ে পড়েছে প্রতিটি গাছের ডাল। সেই সব ডাল গুলো আবার বাঁশ দিয়ে ঠেকনা দেওয়া হয়েছে। পোকা ও পাখির আক্রমণ থেকে রক্ষায় বাগানের চারপাশে মশারি জালের বেড়া দেওয়া হয়েছে।

বাগানের বল সুন্দরী ও আপেল কুলের উপরের অংশে হালকা সিঁদুর রং রয়েছে। ফলটি আকারে বড় হওয়ায় ঠিক আপেলের মতোই। খেতেও খুব সুস্বাদু। ভালো ফলন ও দাম পাওয়ায় বাহার আলীর৮ মুখে হাসির ঝিলিক।

উপজেলার আদর্শ কৃষক বাহার আলী কৃষি বিভাগের উদ্ভাবন করা নতুন জাতের কুল ভারত সুন্দরী চাষ করে এলাকার জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। এই জাতের বাগান করে লাভের স্বপ্ন দেখছেন তিনি।

দিন দিন আধুনিক কৃষি বিস্তার লাভ করায় এ অঞ্চলে ফলজ বাগানের সংখ্যা বাড়ছেই। প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে লোক তার বাগানে এসে বরই কিনে নিয়ে যান। পাশাপাশি এ বাগান করতে আগ্রহ প্রকাশ করা বেকার যুবকদের উৎসাহ প্রদান ও পরামর্শ দিয়ে থাকেন তিনি।

বাহার আলী বলেন, আমি নিজে হাটে বাজারে ফল বিক্রি করি। যখন অন্য বাগানে গিয়ে ফল কিনে আনতাম আর ভাবতাম যদি একটা ফলের বাগান গড়ে তুলতাম। এভাবে অন্যের ফলের বাগান দেখে আকৃষ্ট হই। এর কয়েখ বছর পর গত বছর পাশের গ্রামে দেড় বিঘা জমি লিজ নেই। এবং সেখানে পেয়ারা ও কুল বাগান গড়ে তুলি।

তিনি জানান, চুয়াডাঙ্গা থেকে ভারত বল সুন্দরী কুলের চারা এনে রোপণ করি। দিশা সমন্বিত কৃষি বিভাগের কারিগরি সহায়তায় বাগান করতে নানা ধরনের সহযোগিতা করেছে বলেও জানান তিনি।

তিনি বলেন, ‘বাগানে প্রায় তিনশত গাছ রয়েছে। বাগান করতে ব্যয় হয়েছে প্রায় লাখ টাকা। বাগান তৈরির শুরু থেকে আমি নিজে শ্রমিকদের নিয়ে বাগান পরিচর্যার কাজ করে যাচ্ছি। গাছের যত্ন নেওয়া এবং সঠিক সময় জৈব ও গোবর সারসহ কিছু রাসায়নিক সারও গাছের গোড়ায় দূরত্ব বজায় রেখে দেওয়া হয়েছে।

গাছে যাতে কোনো ধরনের প্রাকৃতিক বালাই আক্রান্ত করতে না পারে এ জন্য কৃষি বিভাগের পরামর্শে জীবানুমুক্ত ট্যাবলেট প্রত্যেক গাছ থেকে ১ ফুট ৬ ইঞ্চি দিয়ে পুতে দেওয়া হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, প্রথমবারের মতো বাগান থেকে বরই সংগ্রহ শুরু করেছি। ইতিমধ্যে প্রায় লাখ টাকার বিক্রি হয়েছে। এখনো প্রায় দেড় লাখ টাকার বিক্রি হবে বলে আশা করছি। এতে করে আমার সব খরচ বাদ দিয়ে নীট এক থেকে দেড় লাখ টাকা লাভ থাকবে।

বাগান পরিচর্যাসহ কুল তোলায় ব্যস্ত শ্রমিক মালিক ও ফড়িয়ারা। বাগান থেকে বরই কিনতে এসেছিলেন বাদশা আলী। তিনি শহরের মজমপুরে বরই বিক্রি করেন। এই বাগান থেকে আশি টাকা কেজি হিসেবে দেড় মণ বরই কেনেন কয়েখদিন পারপর৷ এই বাগানের বরই বেশ সুস্বাদু বলেও জানান তিনি।

মিরপুর উপজেলা কৃষি অফিসার আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, জমিতে এবারে বিভিন্ন জাতের কুলের বাগান রয়েছে। বাগানগুলো সঠিক পরিচর্যার জন্য কৃষি বিভাগের মাঠকর্মীরা পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। ৪০ টি বরই বাগান আছে। বাহার আলী আমাদের পরামর্শ নিয়ে উন্নত জাতের ভারত সুন্দরী বরই বাগান করেছেন। বাগানে প্রচুর পরিমাণে কুল ধরেছে। বাগানটি দেখে অনেকেই বাগান তৈরির জন্য আমাদের কাছে পরামর্শ নিচ্ছেন। আশাকরি বাগান মালিক কাঙ্ক্ষিত ফল পাবেন।

দিশা সংস্থার কৃষি অফিসার এনামুল হক জানান, রৌদ্রোজ্জ্বল, উচুঁ জমিতে কুল বাগান ভালো হয়। যে বাগানে যত বেশি রোদের আলো লাগবে সেই জমির কুল বেশি মিষ্টি হবে। ৫-৬ হাত দূরত্বে গাছের চারা রোপণ করতে হয়। তুলানামূলক রোগ-বালাইও কম।

দিশা’র সমন্বিত কৃষি ইউনিটের কৃষিবীদ জিল্লুর রহমান, বলেন, আমরা পিকেএসএফের সহযোগিতায় তামাক চাষ কমাতে ফলজ বাগান গড়ে তুলতে উদ্বুদ্ধকরণের মাধ্যমে দিশা সংস্থা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। যার ফলশ্রুতিতে ফল বাগান গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে অনেক তরুণ উদ্যোক্তারা এগিয়ে আসছে। তাদের সার্বিক সহযোগিতার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।

যশোর অঞ্চলে টেকসই কৃষি সম্প্রসারণ প্রকল্প’র প্রকল্প পরিচালক রমেশ চন্দ্র ঘোষ বলেন, উপযুক্ত যত্ন ও পরিচর্যার দ্বারাই একটি কুল গাছ বা কুল বাগান থেকে আশানুরূপ ভালো গুণগত মানসম্পন্ন ও অধিক ফলন আশা করা যায়। কুল বাগানে প্রথম ৪-৫ বছর শীতকালীন ও অন্যান্য ডাল জাতীয় ফসল চাষ করে তা থেকে আলাদা মুনাফা অর্জন করা সম্ভব।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সুফি মো: রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘অনেক উন্নত জাতের সুস্বাদু কুল চাষ হচ্ছে এ জেলায়। কুল বাগান করে লাভবান হওয়ায় আগের থেকে কুলের বাগানের সংখ্যাও বাড়ছে।’




আল্লাহ চাইলে রেকর্ডের পর রেকর্ড হতেই থাকে: বললেন অধিনায়ক রিজওয়ান

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালের টিকিট পেতে জয়ের বিকল্প ছিল না পাকিস্তানের। করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সেই সমীকরণ সামনে রেখে মাঠে নেমে ইতিহাসই গড়ল বাবর আজমের দল।

৩৫৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ৬ বল হাতে রেখেই ৬ উইকেটে জয় পেয়েছে পাকিস্তান, যা তাদের ওয়ানডে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড। একই সঙ্গে এটি বিশ্ব ক্রিকেটে যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সফল রান তাড়ার নজির।

পাকিস্তানের জয়ের নায়ক অধিনায়ক মোহাম্মদ রিজওয়ান ও সহ-অধিনায়ক সালমান আলী। চতুর্থ উইকেটে দুজন গড়েছেন ২৬০ রানের জুটি, যা ওয়ানডেতে পাকিস্তানের হয়ে চতুর্থ উইকেটে সর্বোচ্চ। এই রেকর্ড গড়ার পথে সেঞ্চুরি পেয়েছেন দুজনই।

রিজওয়ান অপরাজিত ছিলেন ১২২ রানে, যা ২০২৩ বিশ্বকাপের পর ওয়ানডেতে তার প্রথম সেঞ্চুরি। অন্যদিকে, ৩১তম ওয়ানডে খেলতে নেমে সালমান ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করেছেন ১৩৪ রানে। এর আগে প্রথমে ব্যাট করে দক্ষিণ আফ্রিকা ৫ উইকেটে ৩৫২ রান তুলেছিল। ক্লাসেন ৮৭ ও ফন ডার ডাসেন ৭৬ রান করেন। পাকিস্তানের পক্ষে হারিস রউফ ও শাহিন শাহ আফ্রিদি দুটি করে উইকেট নেন।

ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণীতে রিজওয়ানকে সাড়ে তিন শ রান তাড়া করে ম্যাচ জয়ের বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘আমরা তাদের ৩২০ রানের মধ্যে আটকে রাখতে চেয়েছিলাম। তবে ক্লাসেন (৮৭ রান) সেটা সাড়ে তিন শতে নিয়ে গেল। ম্যাচের বিরতিতে খুশদিল শাহ বলছিল, এ রকম রান আমরা আগেও তাড়া করেছি। কেউ কেউ বলল ৩৪০ রানও তাড়া করেছি আমরা।’

সালমানের সঙ্গে বড় জুটি গড়ে সাড়ে তিন শ রান তাড়া করতে পেরে রিজওয়ান খুশি। তবে কিছু অস্বস্তি তার রয়েই গেছে, ‘আমাদের ফিল্ডিংয়ে উন্নতি করা দরকার। আশা করি সেটা আমরা পারব। কারণ চ্যাম্পিয়নস দলগুলো এভাবেই খেলে।’

ডিপিএলে এবারও থাকছেন না কোনো বিদেশী ক্রিকেটারডিপিএলে এবারও থাকছেন না কোনো বিদেশী ক্রিকেটার
আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি করাচিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পাকিস্তানের ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।

সূত্র: ইত্তেফাক




মেহেরপুরে ১ নং ওয়ার্ড বিএনপির কর্মী সমাবেশ

বিএনপি কেন্দ্র ঘোষিত প্রতিক্রিয়া দলের পূর্ণগঠন জাতীয় স্থায়ীয় পর্যায়ের সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষমতা অর্জনের মেহেরপুর পৌরসভা ১ নং ওয়ার্ড বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গতকাল বুধবার রাত ৭ টার দিকে মেহেরপুর পৌরসভা ১ নং ওয়ার্ড পৌর বিএনপির উদ্যোগে আয়োজনে পাবলিক লাইব্রারী চত্বর কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। মেহেরপুর পৌরসভা কর্মী সমাবেশে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ইলিয়াস হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা বিএনপির আহবায়ক জাভেদ মাসুদ মিল্টন, প্রধান বক্তার বলেন, গত ১৭ বছর ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকার ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করেছে।

 

আমরা লক্ষ্য করেছি আওয়ামী লীগের দোসরা হিন্দু উপাসনা গুলোই হামলা চালিয়ে আমাদের মুসলিম ভাইদের উপর দোষ চাপিয়ে দিত। এর কারণ ছিল তারা যেন হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা বাঁধিয়ে দেশে ফ্যাসিবাদ স্বৈরশাসকের রাজত্ব কায়েম করতে পারে। আপনারা দেখেছেন ৫ই আগস্টের পর তারেক রহমানের নির্দেশে বিএনপি তাদের পাড়া মহল্লায় রাত জেগে হিন্দু উপাসলায় ও তাদের বাড়িঘর পাহারা দিয়েছে। বিএনপি ধর্মীয় নিরাপত্তা সর্বোচ্চ প্রদান করবে। যার যা ধর্ম সে নির্বিঘ্নে পালন করবে।কে মুসলমান কে হিন্দু কে খ্রিস্টান এটা আমাদের পরিচয় নয়,আমাদের পরিচয় আমরা বাংলাদেশী। রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের যে ৩১ দফা তারেক রহমান দিয়েছেন তা বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে আমাদের কাজ করতে হবে।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাড. কামরুল হাসান, যুগ্ম আহবায়ক আমিরুল ইসলাম, যুগ্ম আহবায়ক ফয়েজ মোহাম্মদ। কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মিজান মেননের সঞ্চালনায়।

 

কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠানে এ সময় উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি সদস্য মোঃ আলমগীর খান সাতু আনছারুল খাইরুল বাশার, হাফিজুর রহমান, মোছাঃ রোমানা আহম্মদ, ওমর ফারুক লিটন, গনিউল আজম প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আজমুল হোসেন মিন্টু, জেলা যুবদলের কাওছার আলী, জেলা জাসাসের সদস্য সচিব বাকা বিল্লাহ, কেন্দ্রীয় যুবদলের তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ সম্পাদক ইমরান আহমেদ প্রিন্স, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান বিপ্লব, জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি আনিসুল হক লাভলু, জেলা যুবদলের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট এহান উদ্দিন মনা, ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ফিরোজুর রহমান ফিরোজ, জেলা যুবদলের সদস্য মেহেদী হাসান রোলেক্স,

সাবেক কাউন্সিলর আব্দুর রহিম, জেলা মহিলা দলের সহ-সভাপতি ছাবিহা সুলতানা মোশিউল আলম দিপু, আব্দুল লতিফ, দবির উদ্দিন আশাদুল ইসলাম, নুরুল ইসলাম মুকুল, জনি,সহ পৌর বিএনপি ১ নং ওয়ার্ড নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।




মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে চেক বিতরণ

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের জন্য বরাদ্দকৃত ৩৮ লাখ টাকার চেক বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল বুধবার বিকাল তিনটার সময় মেহেরপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আনুষ্ঠানিক ভাবে এ চেক বিতরণ করা হয়।

চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ভারপ্রাপ্ত স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক মোঃ তরিকুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক শিক্ষা ও আইসিটি, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রনি আলম নূর।

 

এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি ডা. ইনজামুল হক, জেলা পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি ইন্সপেক্টর বজলুর রহমান, মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার প্রতিনিধি এসআই অরুণ কুমার দাস, গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বানি ইয়ামিন, জেলা বিআরটিএ ইন্সপেক্টর জিয়াউর রহমান, জেলা বিআরটি এর কম্পিউটার অপারেটর নাসরিন আক্তার।

 

অনুষ্ঠানে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৭ জনের পরিবারের প্রত্যেককে ৫ লাখ টাকা করে মোট ৩৫ লাখ টাকা এবং গুরুতর আহত ও অঙ্গহানি হওয়া একজনকে ৩ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ হিসেবে প্রদান করা হয়।

সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮-এর ধারা ৫৩ অনুযায়ী গঠিত সহায়তা তহবিল থেকে ক্ষতিপূরণ বা প্রযোজ্য চিকিৎসা খরচ পাওয়ার জন্য ৩০ দিনের মধ্যে আবেদন করার আহ্বান জানিয়েছেন জেলা বিআরটিএ।




মেহেরপুরে কেমিস্টস ও ড্রাগিষ্টিদের কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন

বাংলাদেশ কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিষ্ট সমিতি মেহেরপুর জেলা কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। নতুন কমিটিতে সভাপতি হিসেবে মোঃ আব্দুল লতিফ এবং সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে মোঃ নাজমুল হুদা নির্বাচিত হয়েছেন।

গতকাল বুধবার দুপুর ১ টার দিকে শহরের শর্মা ফুড প্লাজায় বাংলাদেশ কেমিস্টস অ্যান্ড ড্রাগিষ্ট সমিতি মেহেরপুর জেলা শাখা আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এই কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়।

কেন্দ্রীয় পরিচালক মো. রকিবুল আলম (টুকু), মো. আখতারুজ্জামান ও মোঃ দ্বীন আলী এই কমিটির অনুমোদন দেন। কমিটিতে সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন মোঃ রফিকুল হাসান (রণ) ও মোঃ কাজী খয়রুদ্দীন আহাম্মেদ।

 

এছাড়াও নির্বাহী সদস্য হিসেবে মোঃ মতিউর ইসলাম, মোঃ রিনু, মোঃ বাবর আলী, মোঃ সাইফুল ইসলাম, মোঃ আমিরুল ইসলাম (সেন্টু), মোঃ আসিফ আল মোনায়েম, মোঃ জালাল উদ্দিন, মোঃ সেলিম খান, মোঃ বেনজির আহমেদ, মোঃ আব্দুস সালাম, মোঃ শফিকুল ইসলাম বাবু, মোঃ শহিদুল ইসলাম, মোঃ এস এম খায়রুল দায়িত্ব পালন করবেন।




মেহেরপুরে “জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার” প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

সাংবাদিকতা একটি চ্যালেঞ্জিং পেশা। এই পেশায় সফল হতে হলে চ্যালেঞ্জকে জয় করতে হবে। শুধু কি ঘটেছে তা পাঠককে জানানোতে শেষ নয়, ঘটনার অন্তরালে কী আছে তা বের করে আনাই সাংবাদিকের আসল কাজ।

গতকাল বুধবার বিকালে মেহেরপুর ছহিউদ্দীন ডিগ্রি কলেজ হলে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার ৪৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা। মেহেরপুর ছহিউদ্দীন ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ, প্রবীণ সাংবাদিক মহসিন আলী আঙ্গুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মেহেরপুরের প্রবীণ সাংবাদিক আলমগীর গনি। আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন, মেহেরপুর জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও যুগান্তরের মেহেরপুর জেলা প্রতিনিধি সিনিয়র সাংবাদিক তোজাম্মেল আযম।

মেহেরপুরের সিনিয়র কলেজ শিক্ষক শামীম জাহাঙ্গীর সেন্টুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, গাংনী উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মেহেরপুর প্রতিদিনের বার্তা সম্পাদক ও বাংলানিউজের জেলা প্রতিনিধি জুলফিকার আলী কানন, বাসসের মেহেরপুর জেলা প্রতিনিধি দিলরুবা ইয়াসমিন, মুজিবনগর ডটকমের উপদেষ্টা আসফারুল হক সুমন, দৈনিক ভোরের কাগজের মেহেরপুর জেলা প্রতিনিধি মর্তূজা ফারুক রুপক, দৈনিক নয়াদিগন্তের গাংনী উপজেলা প্রতিনিধি রাশিদুল ইসলাম বোরহান, প্রবীন সাংবাদিক সাদ আহমেদ, জালাল উদ্দীন, তরুণ প্রজন্মের সাংবাদিক জয়নাল আবেদীন, হাফেজ মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ, সজীব আহমেদ, আল ইমরান, খাইরুল বাশার তামিম রেজা, সোহাগ রানা, তুহিন আলীসহ বিভিন্ন প্রিন্ট, আনলাইন মিডিয়াতে কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আলমগীর গনি বলেন, মফস্বলের সাংবাদিকদের প্রাচীন এবং প্রানের সংগঠণ জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা। বাংলাদেশের মফস্বলের সাংবাদিকদের প্রিয় সংগঠক ছিলেন মুহাম্মদ আলতাফ হোসেন। মফস্বলের সাংবাদিকদের অধিকার আদায় ও স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

বহু ঘাত প্রতিঘাত পড়ি দিয়ে সাংবাদিক সংস্থাকে প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৬ বছর বাংলাদেশের সংবাদপত্র ও সাংবাদিকদের বাক স্বাধীনতা হরণ করে রেখেছিল স্বৈরাচার সরকার। বাংলাদেশের তরুণ যুবক ছাত্র ও জনতার আন্দোলনে স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট সরকারের বিদায় হয়েছে। আর কোনো ফ্যাসিস্ট যাতে এইদেশে আর না আসতে পারে সেজন্য নবীন সাংবাদিকদের কাজ করতে হবে।

প্রধান বক্তা মেহেরপুরের প্রবীণ সাংবাদিক তুজাম্মেল আযম বলেন, হার্ট খুলে রেখে সাংবাদিকতায় নাম লেখাতে হবে। কারণ, সাংবাদিকদের সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলার ক্ষমতা থাকতে হবে। সাংবাদিকতার সনাতনী আমলের প্রাসঙ্গীকতা তুলে ধরে তিনি বলেন, আমরা যখন সাংবাদিকতা শুরু করি সে সময় একজন মানুষ রিপোর্টার হিসেবে গড়ে উঠা সহজ ছিল না। একটি সুন্দর ও তথ্যভিত্তিক রিপোর্ট তৈরি করতে হলে রিপোর্টারকে অনেক খাটতে হতো।

সে সময়ের সাংবাদিকতা এবং সংগ্রামের বিভিন্ন চিত্র বক্তব্যে তুলে ধরেন তিনি। এসময় দেশে বিভিন্ন সময়ের প্রতিথযশা প্রয়াত সাংবাদিকদের মাগফেরাত কামনায় এক মিনিট নিরাবতা পালন করা হয়। পরে কেক কেটে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার ৪৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করা হয়।




মুজিবনগরে জেলা যুবদলে প্রতিবাদ সমাবেশ

মেহেরপুর জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হকের উপর হামলার আসামীদের দ্রুত গ্রেফতার করে বিচার দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে মেহেরপুর জেলা যুবদলের নেতৃবৃন্দ।

বুধাবার বিকালে মুজিবনগর উপজেলার কেদারগন্জ বাজার প্রাঙ্গনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

মেহেরপুর জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হক এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন মেহেরপুর জেলা যুবদলের সহসভাপতি আব্দুল হামিদ,সহ পল্লী উন্নয়ন সমবায় বিষয়ক সম্পাদক বজলুর রহমান, জেলা যুবদলের সদস্য এরশাদ আলী, আধার আলী বাবু,পারভেজ আলী,জেলা নবীন দলের সাধারন সম্পাদক আনার হোসেন প্রমুখ।

প্রতিবাদ সমাবেশের আগে মেহেরপুর জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হক এর নেতৃত্বে কেদারগন্জ হাট প্রাঙ্গণ থেকে একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়।

উল্যেখ্য,গত ৯ ফেব্রুয়ারী রবিবার বিকালে মেহেরপুর জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হকের উপর কেদারগন্জ বাজারে তার নিজ গোল্ডেন লাইন কাউন্টারে একটি হামলা হয়। পরদিন সকালে আসাদুল হক বাদী হয়ে ১৭ জনের নামেসহ ১৫/২০ জনকে অজ্ঞাতননামা আসামী করে মুজিবনগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

মামলার পরে মুজিবনগর থানা পুলিশ হামলার সকল সিসিটিভি ফুটেজ দেখে মঙ্গলবার রাতে মামলার ৫ নম্বর আসামী ছোট খোকনকে আটক করে আদালতে সোপর্দ করে।




মুজিবনগরে মেধাবী সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

মেহেরপুরের মুজিবনগরে শিক্ষার মান উন্নয়নে শিক্ষা ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে গোপালনগর কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লি:। প্রতিবছর ক্রেডিট ইউনিয়নের সদস্যদের বিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত মেধাবী সন্তানদের শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করে আসছে সংস্থাটি।

তারই ধারাবাহিকতায় প্রতি বছরের ন্যায় গোপালনগর কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লি: ২০২৫ সালে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার বিকেলে গোপালনগর কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়নের আয়োজনে, ক্রেডিট ইউনিয়নের নিজস্ব কার্যালয়ে এই শিক্ষাবৃত্তি প্রধান অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

২০২৫ সালে ৬ষ্ঠ শেণী থেকে এসএসসি পরিক্ষার্থী পর্যন্ত ৫০ জন মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীকে ১ লক্ষ ২৪ হাজার টাকার শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করেছে সংস্থাটি।

শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে গোপালনগর কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে এবং মুজিবনগর উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মাহবুবুল হক এর সঞ্চালনায় শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মুজিবনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পলাশ মন্ডল। প্রধান আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, জেলা সমবায় কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) এনামুল হক। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মুজিবনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, মুজিবনগর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মামুন উদ্দিন আল আজাদ, দি কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লীগ অব বাংলাদেশ (কাল্ব)এর জেলা ব্যবস্থাপক সুজয় কুমার বসু,গোপালনগর কো -অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়নের ব্যবস্থাপক আসলাম হোসেন।

অনুষ্ঠানে শিক্ষাবৃত্তি পাওয়া ছাত্রছাত্রী এবং তাদের অভিভাবক বৃন্দ ও গোপালনগর কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়নের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।