ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের শতভাগ গোল্ডেন এ প্লাস

ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ থেকে শতভাগ গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছে। রোববার প্রকাশিত এইচএসসি এর ফলাফল থেকে এসব তথ্য জানা যায়।

ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের অধ্যক্ষ কর্নেল এস এম রাকিব ইবনে রেজওয়ান জানান, চলতি বৎসর ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় ৪৬জন ক্যাডেট অংশ গ্রহন করেন। সকলেই গোল্ডেন এ প্লাস পেয়ে কৃতকার্য হয়।

ক্যাডেট কলেজ পরিবারের পক্ষ থেকে সকল ক্যাডেটদের উত্তরোত্তর সফলতা ও সমৃদ্ধি কামনা করা হয়।




ঝিনাইদহের ৪টি আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যারা

আগামী ৭জানুয়ারী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য দলীয় প্রার্থী চুড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

রবিবার (২৬ নভেম্বর) বিকালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে অবস্থিত দলীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিক ভাবে ২৯৮ আসনে চুড়ান্ত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

এদিকে ঝিনাইদহ ৪টি আসন থেকে যারা মনোনয়ন পেয়েছেন, ঝিনাইদহ-১ শৈলকুপা আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান এমপি ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই।  ঝিনাইদহ-২ (হরিণাকুণ্ডু-ঝিনাইদহ সদর) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান এমপি তাহজীব আলম সিদ্দিকী সমি।  ঝিনাইদহ-৩ (কোটচাঁদপুর- মহেশপুর ) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন নতুন মুখ প্রধানমন্ত্রীর সাবেক সামরিক সচিব সালাউদ্দীন মিয়াজী। ঝিনাইদহ-৪ ( কালীগঞ্জ-ঝিনাইদহ সদরের ৪টি ইউপি) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান এমপি কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ আনোয়ারুল আজিম আনার।




বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে ‘স্নায়ুযুদ্ধে’ দুই পরাশক্তি

বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের মধ্যে বিভক্তি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। ভারত, চীন এবং রাশিয়া নির্বাচনকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে মনে করে। যুক্তরাষ্ট্র এবং তার পশ্চিমা মিত্ররা বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের কথা বলে নানাবিধ চাপ প্রয়োগের চেষ্টা করছে। সেই ধারাবাহিকতায় যুক্তরাষ্ট্র ভিসানীতিসহ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মতো করে কেউ হস্তক্ষেপ করছে না। বেশিরভাগ বন্ধদেশ অভ্যন্তরীণভাবে আলোচনা করে সংকট সমাধানের তাগিদ দিয়েছেন। এই বিভাজন স্নায়ুযুদ্ধের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় বলেও মন্তব্য তাদের।

স্নায়ুযুদ্ধ হলো রাজনৈতিক ও সামরিক টানাপোড়েনের বিরোধী ভূ-রাজনৈতিক ক্ষমতার ব্লকের মধ্যে ঠাণ্ডাযুদ্ধ-পরবর্তী যুগের বর্ণনা দিতে ব্যবহৃত শব্দ, যার একটি ব্লক সাধারণত রাশিয়া বা চীন এবং অন্যটি নেতৃত্বাধীন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোর। একে দ্বিতীয় ঠাণ্ডা যুদ্ধ বা নতুন স্নায়ুযুদ্ধও বলা হয়। স্নায়ুযুদ্ধ এমন একটি কৌশল যেখানে বিবাদমান পক্ষ ̧গুলো ভয়াবহ স্নায়বিক উত্তেজনার মধ্যে থাকবে একে অন্যের উপর চাপ বৃদ্ধি করতে থাকবে কিন্তু সরাসরি যুদ্ধের ঝুঁকি নেবে না। এক্ষেত্রে কোন দেশ সরাসরি যুদ্ধের ঝুঁকি না নিলেও এমন একটি পরিস্থিতি তৈরি করে রাখবে যা যুদ্ধ পরবর্তী কিংবা যুদ্ধ পরবর্তী সময়ের চেয়েও ভয়াবহ পরিস্থিতির জন্ম দেবে। সরাসরি যুদ্ধের ঝুঁকি না থাকলেও এক্ষেত্রে এমন একটি যুদ্ধের আবহ তৈরি হবে যা এক অর্থে যুদ্ধ নয়, শান্তিও নয়।

বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বারবার সেই স্নায়ুযুদ্ধ পরিস্থিতির কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন বিশ্লেষকরা। বিদেশিদের সহযোগিতা ছাড়াই বাংলাদেশ আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন করতে পারবে বলে জানিয়েছে রাশিয়া। একই সঙ্গে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলো প্রভাব খাটাচ্ছে বলেও অভিযোগ তুলেছে রাশিয়া। রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা সম্প্রতি সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন। এবং ঢাকায় রাশিয়ার দূতাবাসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ইংরেজিতে লিখিত আকারে জাখারোভার বক্তব্য প্রকাশ করা হয়।
এদিকে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কোনো দলকে সমর্থন করে না, তারা বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চায়। রাশিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সম্পর্কে ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে। কী বলেছিলেন মারিয়া? রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা বলেন, ‘বিদেশি শুভাকাঙ্খীদের কোনো সহযোগিতা ছাড়াই বাংলাদেশ নিজেদের আইন মোতাবেক স্বাধীনভাবে ৭ জানুয়ারি ২০২৪ নির্বাচন করতে সক্ষম, এ নিয়ে আমাদের দিক থেকে কোনো সন্দেহ নেই।’স্বচ্ছতা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের কথা বলে যুক্তরাষ্ট্রসহ মিত্র দেশগুলো বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেন রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র।

এদিকে এই মাসের শুরুর দিকে বন্ধুত্বপূর্ণ সফরে বাংলাদেশে আসে রাশিয়ার প্রশান্ত মহাসাগরীয় নৌবহরের তিনটি জাহাজ। ৫০ বছর পরে ঠিক এই সময়ে বন্ধু রাশিয়ার এই উদ্যোগ নিয়েও মার্কিন ব্লকের বিশ্লেষকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা গেছে। বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরে ভেড়া রুশ নৌবহরের ওই জাহাজগুলোর মধ্যে রয়েছে সাবমেরিন বিধ্বংসী দুটি যুদ্ধজাহাজ। সেগুলোর নাম ‘অ্যাডমিরাল ত্রিবুতস’ ও ‘অ্যাডমিরাল প্যানতেলেইয়েভ’। অপর জাহাজটি জ্বালানিবাহী ট্যাংকার। সেটির নাম ‘পেচেনগা’।

আবার যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার বাইরে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নতুন মাত্রা লাভ করেছে। মার্কিন নেতৃত্বাধীন ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্রাটেজি, কোয়াড নিরাপত্তা সংলাপ এবং ভারত ও চীনের মধ্যে চলমান উত্তেজনাসহ বেশ কিছু ক্ষেত্রে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনের পটভূমিতেই চীনের অনেকটা কাছে চলে এসেছে বাংলাদেশ।

মেজর জেনারেল (অব) আবদুর রশীদ মনে করেন বাংলাদেশের আভ্যন্তরীন বিষয়গুলো এতোটা ভেঙে পড়েনি যে বৈদেশিক হস্তক্ষেপ লাগবে। তিনি বলেন, নিঃসন্দেহে একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন সকলের প্রত্যাশা। সেটার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে নেতৃত্বে চলা পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো সব দলকে সমান সুযোগ দেওয়ার কথা বলে অথিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করছে এবং ভয়ভীতি দিয়ে নির্বাচন সুষ্ঠু করার প্রক্রিয়া অবলম্বন করছে, সেই প্রক্রিয়াটি পক্ষপাতদুষ্ট। সেকারণেই পরাশক্তির মধ্যে বিভক্তি সুস্পষ্ট হয়েছে। একপক্ষ মনে করছে এটা আভ্যন্তরীণ বিষয়, জনগন সিদ্ধান্ত নিবে। আরেকপক্ষ চাপ প্রয়োগ করে দাবি নিশ্চিত করতে চাইছে। যারা কিনা বাইরের দেশের শক্তি বাংলাদেশের জন্য সহায়ক শক্তি হিসেবে দেখতে চায়, চাপ প্রয়োগকারী হিসেবে দেখতে চায় না। পুরো পরিস্থিতিতে এই চাওয়া না-চাওয়া বেশ স্নায়ুযুদ্ধের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।




আস্থা রাখছেন বিদেশীরা, আসছে পর্যবেকক্ষক

বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে নেতিবাচক মনোভাবের পরিবর্তন হয়েছে বিদেশী পর্যবেক্ষকদের। প্রথম দিকে আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণে না আসার কথা জানালেও বেশির ভাগ বিদেশীরা সেই মত পাল্টেছেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে শুরু করে কমনওয়েলথ, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশিরভাগ দেশ নির্বাচন পর্যবেক্ষণে তাদের প্রতিনিধি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠকের পর বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা এখন নিশ্চিত হয়েছেন যে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন স্বচ্ছতার সঙ্গে অনুষ্ঠিত হবে। একই সঙ্গে বিদেশিরা ভোটারদের অংশগ্রহণের বিষয়টিও নিশ্চিত হতে পেরেছেন।

বিদেশী পর্য়বেক্ষকরা যাতে নির্বাচন পর্যবক্ষেণে আসতে না পারেন সে জন্য বিএনপি-জামায়াত জোটের তরফ থেকে বিদেশী দূতাবাসগুলোতে নানামুখি নেতিবাচক প্রচারণা চালানো হয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোটের সকল অপচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ ১২ টি দেশের নির্বাচন পর্যবেক্ষকরা আসবেন বলে ইসিকে জানিয়েছেন। এছাড়াও কমনওয়েলথসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা নির্বাচন পর্যবেক্ষণে আসার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনতে সামনে রেখে কয়েক মাস আগেও ঢাকায় নিয়োজিত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস ব্যাপক দৌঁড়ঝাপ করেন। তারা নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সব জায়গায় গিয়ে সংসদ নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করেন। এমনকি দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে দৌঁড়ঝাপ করেন। এক পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ একে একে বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা ঢাকায় এসে কূটনীতিকদের সঙ্গে নিয়ে নির্বাচন কমিশন, বিভিন্ন রাজনতিক দল ও সংস্থার সঙ্গে আলোচনা করেন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ইতিবাচক পদক্ষেপে বিদেশী কূটনীতিক ও প্রতিনিধিরা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। তারা পর্যবেক্ষক পাঠাতেও সিদ্ধান্ত নেন। এর ফলে যারা ভেবেছিলেন এবারের নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষকরা আসবেন না, কিংবা বিদেশি পর্যবেক্ষকরা দৃষ্টি পিরিয়ে নিয়েছেন তাদের কপালে ভাঁজ পড়েছে। বিশেষ করে বিএনপি ও জামায়াত জোটের নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশার ছাপ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।

এদিকে নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও ভোটাদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে সব ধরণের পদক্ষেপ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশনাররা ইতিমদ্যে দেশের বিভিন্ন বিভাগী শহর ও জেলা শহরে গিয়ে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে এবং স্থানীয় পর্যায়ে বিশিষ্ট নাগরিকদের সঙ্গে বৈঠক করছেন। এসব বৈঠকে তারা নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে আয়োজনের নিশ্চয়তা দিচ্ছেন। একইসঙ্গে ভোটরাদেরকে কেন্দ্রে এসে তাদের রায় প্রদানের আহ্বান জানাচ্ছেন। তাদেরকে সচেতন করে তুলতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছেন।

নির্বাচন কমিশনার অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ারি আহসান হাবিব খান শনিবার ঝালকাঠিতে এক সভায় অংশ নিয়ে বলেছেন, কেউ যদি ভোটারদের কেন্দ্রে আসতে বাধা দেয় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অন্য কমিশনাররাও দেশের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে প্রায় অভিন্ন কথা বলছেন। এসব কারণে দ্বাদশ নির্বাচন নিয়ে বিদেশি কূটনীতিকদের কারো কারো মাঝে কিছুদিন আগেও যে সংশয় দেখা দিয়েছিল তা এখন আর নেই।

আগামী নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে বিএনপি-জামায়াত জোট এবং তাদের অনুসারী বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা নানামুখি তৎপরতা চালিয়েছিলেন। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়েছে। কমিশন আওয়ামী লীগের দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে এমন প্রচার-প্রচারনাও চালানো হয়েছে। এমনকি সরকার বিরোধী পক্ষ থেকে বিদেশিদের বুঝানো হয়েছে যে, এই নির্ভাচন কমিশনের অধীনে কোনোভাবেই সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়।

শুধু তাই নয়, ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও বিভিন্ন দেশ থেকে আসা প্রতিনিধিরা রাজপথের বিরোধী দলের সঙ্গে যখনই বৈঠক করেছে তখনই তারা দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ নেই এবং তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালনে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করতে থাকেন।
কিন্তু কুটনীতিক ও বিদেশিরা ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ, সরকারের মন্ত্রী, সচিব এবং নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে জাতীয় নির্বাচন সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা পান। ফলে সরকারি ও বিরোধী দলের পরস্পর বিরোধী বক্তব্য শুনে বিদেশিরা ও কূটনীতিকরা প্রথমদিকে বিব্রত হলেও ধীরে ধীরে তাদের কাছে নির্বাচন বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে গেছে।

ঢাকা নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কুটনীতিক ও বিদেশ থেকে আসা বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিকে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে সব সময়ই বলা হয়েছে, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে যা যা প্রয়োজন তা করা হবে। বিদেশী প্রতিনিধি ও কূটনীতিকরা সুষ্ঠু নির্বাচনের বিসয়ে ইসির পদক্ষেপ দেখে সন্তুষ্ট হয়েছেন। সম্প্রতি ইসির সঙ্গে বৈঠক করে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পর্কে সবকিছু জেনে কমনওয়েলথের একটি প্রতিনিধি দল সাংবাদিকদের কাছে প্রকাশ্যেই সন্তুষ্টি প্রকাশ করে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক সুভাষ সিংহ রায় তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, হরতাল-অবরোধের নামে জ্বালাও-পোড়াও করে বিএনপি-জামায়াত জোট এখন নিজেরাই বিভিন্ন মহলের কাছে প্রশ্নের সম্মুখীন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২৪ মে যুক্তরাষ্ট্র সরকার বাংলাদেশের জন্য ভিসানীতি ঘোষণা করেছে, সেটি এখন বিএনপি-জামায়াতের ওপর প্রয়োগ হতে পারে বলে অনেকেই মনে করছেন। খেয়াল করে দেখবেন, বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধি দল ঢাকা সফর শেষে




২৯৮ আসনে আ.লীগের প্রার্থী তালিকা

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনে মধ্যে ২৯৮ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা :

পঞ্চগড়-১ মোঃ নাঈমুজ্জামান ভুইয়া

পঞ্চগড়-২মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন

ঠাকুরগাঁও-১ রমেশ চন্দ্র সেন

ঠাকুরগাঁও-২ মোঃ মাজহারুল ইসলাম

ঠাকুরগাঁও-৩ মোঃ ইমদাদুল হক

দিনাজপুর-১ মনোরঞ্জন শীল গোপাল

দিনাজপুর-২ খালিদ মাহমুদ চৌধুরী

দিনাজপুর-৩ ইকবালুর রহিম

দিনাজপুর-৪ আবুল হাসান মাহমুদ আলী

দিনাজপুর-৫ মোস্তাফিজুর রহমান

দিনাজপুর-৬ মোঃ শিবলী সাদিক

নীলফামারী-১ মোঃ আফতাব উদ্দিন সরকার

নীলফামারী-২ আসাদুজ্জামান নূর

নীলফামারী-৩ মোঃ গোলাম মোস্তফা

নীলফামারী-৪ মোঃ জাকির হোসেন বাবুল

লালমনিরহাট-১ মোঃ মোতাহার হোসেন

লালমনিরহাট-২ নুরুজ্জামান আহমেদ

লালমনিরহাট-৩ মোঃ মতিয়ার রহমান

রংপুর-১ মোঃ রেজাউল করিম রাজু

রংপুর-২ আবুল কালাম মোঃ আহসানুল হক চৌধুরী

রংপুর-৩ তুষার কান্তি মন্ডল

রংপুর-৪ টিপু মুনশি

রংপুর-৫ রাশেক রহমান

রংপুর-৬ শিরীন শারমিন চৌধুরী

কুড়িগ্রাম-১ মোঃ আছলাম হোসেন সওদাগর

কুড়িগ্রাম-২ মোঃ জাফর আলী

কুড়িগ্রাম-৩ সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে

কুড়িগ্রাম-৪ মোঃ বিপ্লব হাসান

গাইবান্ধা-১ আফরুজা বারী

গাইবান্ধা-২ মাহবুব আরা বেগম গিনি

গাইবান্ধা-৩ উম্মে কুলসুম স্মৃতি

গাইবান্ধা-৪ মোঃ আবুল কালাম আজাদ

গাইবান্ধা-৫ মাহমুদ হাসান

জয়পুরহাট-১ সামছুল আলম দুদু

জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন

বগুড়া-১ সাহাদারা মান্নান

বগুড়া-২ তৌহিদুর রহমান মানিক

বগুড়া-৩ মোঃ সিরাজুল ইসলাম খান রাজু

বগুড়া-৪ মোঃ হেলাল উদ্দিন কবিরাজ

বগুড়া-৫ মোঃ মজিবর রহমান (মজনু) )

বগুড়া-৬ রাগেবুল আহসান রিপু

বগুড়া-৭ মোঃ মোস্তফা আলম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ ডাঃ সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ মুঃ জিয়াউর রহমান

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মোঃ আব্দুল ওদুদ

নওগাঁ-১ সাধন চন্দ্ৰ মজুমদার

নওগাঁ-২ মোঃ শহীদুজ্জামান সরকার

নওগাঁ-৩ সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্ত্তী

নওগাঁ-৪ মোঃ নাহিদ মোর্শেদ

নওগাঁ-৫ নিজাম উদ্দিন জলিল (জন)

নওগাঁ-৬ মোঃ আনোয়ার হোসেন হেলাল

রাজশাহী-১ ওমর ফারুক চৌধুরী

রাজশাহী-২ মোহাম্মদ আলী

রাজশাহী-৩ মোহাঃ আসাদুজ্জামান আসাদ

রাজশাহী-৪ মোঃ আবুল কালাম আজাদ

রাজশাহী-৫ মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ

রাজশাহী-৬ মোঃ শাহরিয়ার আলম

নাটোর-১ মোঃ শহিদুল ইসলাম (বকুল)

নাটোর-২ শফিকুল ইসলাম শিমুল

নাটোর-৩ জুনাইদ আহমেদ পলক

নাটোর-৪ মোঃ সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী

সিরাজগঞ্জ-১ তানভীর শাকিল জয়

সিরাজগঞ্জ-২ মোছাঃ জান্নাত আরা হেনরী

সিরাজগঞ্জ-৩ মোঃ আব্দুল আজিজ

সিরাজগঞ্জ-৪ মোঃ শফিকুল ইসলাম

সিরাজগঞ্জ-৫ আব্দুল মমিন মন্ডল

সিরাজগঞ্জ-৬ চয়ন ইসলাম

পাবনা-১ মোঃ শামসুল হক টুকু

পাবনা-২ আহমেদ ফিরোজ কবির

পাবনা-৩ মোঃ মকবুল হোসেন

পাবনা-৪ গালিবুর রহমান শরীফ

পাবনা-৫ গোলাম ফারুক খন্দঃ প্রিন্স

মেহেরপুর-১ ফরহাদ হোসেন

মেহেরপুর-২ আবু সালেহ মোহাম্মদ নাজমুল হক

কুষ্টিয়া-১ আঃ কাঃ মঃ সরওয়ার জাহান

কুষ্টিয়া-২ (ঘোষণা হয়নি)

কুষ্টিয়া-৩ মোঃ মাহবুবউল আলম হানিফ

কুষ্টিয়া-৪ সেলিম আলতাফ জর্জ

চুয়াডাঙ্গা-১ সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার (ছেলুন)

চুয়াডাঙ্গা-২ মোঃ আলী আজগার

ঝিনাইদহ-১ মোঃ আব্দুল হাই

ঝিনাইদহ-২ তাহজীব আলম সিদ্দিকী

ঝিনাইদহ-৩ মোঃ সালাহ উদ্দিন মিয়াজী

ঝিনাইদহ-৪ মোঃ আনোয়ারুল আজীম (আনার)

যশোর-১ শেখ আফিল উদ্দিন

যশোর-২ মোঃ তৌহিদুজজামান

যশোর-৩ কাজী নাবিল আহমেদ

যশোর-৪ এনামুল হক বাবুল

যশোর-৫ স্বপন ভট্টাচাৰ্য্য

যশোর-৬ শাহীন চাকলাদার

মাগুরা-১ সাকিব আল হাসান

মাগুরা-২ শ্রী বীরেন শিকদার

নড়াইল-১ বি, এম কবিরুল হক

নড়াইল-২ মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা

বাগেরহাট-১ শেখ হেলাল উদ্দীন

বাগেরহাট-২ শেখ তন্ময়

বাগেরহাট-৩ হাবিবুন নাহার

বাগেরহাট-৪ এইচ, এম, বদিউজ্জামান সোহাগ

খুলনা-১ ননী গোপাল মন্ডল

খুলনা-২ সেখ সালাহউদ্দিন

খুলনা-৩ এস এম কামাল হোসেন

খুলনা-৪ আব্দুস সালাম মূর্শেদী

খুলনা-৫ নারায়ন চন্দ্র চন্দ

খুলনা-৬ মোঃ রশীদুজ্জামান

সাতক্ষীরা-১ ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন

সাতক্ষীরা-২ মোঃ আসাদুজ্জামান বাবু

সাতক্ষীরা-৩ আ, ফ, ম রুহুল হক

সাতক্ষীরা-৪ এস. এম. আতাউল হক

বরগুনা-১ ধীরেন্দ্র দেবনাথ শমভু

বরগুনা-২ সুলতানা নাদিরা

পটুয়াখালী-১ মোঃ আফজাল হোসেন

পটুয়াখালী-২ আ, স, ম, ফিরোজ

পটুয়াখালী-৩ এস. এম শাহজাদা

পটুয়াখালী-৪ মোঃ মহিববুর রহমান

ভোলা-১ তোফায়েল আহমেদ

ভোলা-২ আলী আজম

ভোলা-৩ নুরন্নবী চৌধুরী

ভোলা-৪ আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব

বরিশাল-১ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

বরিশাল-২ তালুকদার মোঃ ইউনুস

বরিশাল-৩ সরদার মোঃ খালেদ হোসেন

বরিশাল-৪ শাম্মী আহমেদ

বরিশাল-৫ জাহিদ ফারুক

বরিশাল-৬ আবদুল হাফিজ মল্লিক

ঝালকাঠি-১ বজলুল হক হারুন

ঝালকাঠি-২ আমির হোসেন আমু

পিরোজপুর-১ শ. ম. রেজাউল করিম

পিরোজপুর-২ কানাই লাল বিশ্বাস

পিরোজপুর-৩ মোঃ আশরাফুর রহমান

টাঙ্গাইল-১ মোঃ আব্দুর রাজ্জাক

টাঙ্গাইল-২ ছোট মনির

টাঙ্গাইল-৩ মোঃ কামরুল হাসান খান

টাঙ্গাইল-৪ মোঃ মোজহারুল ইসলাম তালুকদার

টাঙ্গাইল-৫ মোঃ মামুন-অর-রশিদ

টাঙ্গাইল-৬ আহসানুল ইসলাম (টিটু) )

টাঙ্গাইল-৭ খান আহমেদ শুভ

টাঙ্গাইল-৮ অনুপম শাহজাহান জয়

জামালপুর-১ নূর মোহাম্মদ

জামালপুর-২ মোঃ ফরিদুল হক খান

জামালপুর-৩ মির্জা আজম

জামালপুর-৪ মোঃ মাহবুবুর রহমান

জামালপুর-৫ মোঃ আবুল কালাম আজাদ

শেরপুর-১ মোঃ আতিউর রহমান আতিক

শেরপুর-২ মতিয়া চৌধুরী

শেরপুর-৩ এ, ডি, এম, শহিদুল ইসলাম

ময়মনসিংহ-১ জুয়েল আরেং

ময়মনসিংহ-২ শরীফ আহমেদ

ময়মনসিংহ-৩ নিলুফার আনজুম

ময়মনসিংহ-৪ মোহাম্মদ মোহিত উর রহমান

ময়মনসিংহ-৫ মোঃ আব্দুল হাই আকন্দ

ময়মনসিংহ-৬ মোঃ মোসলেম উদ্দিন

ময়মনসিংহ-৭ মোঃ হাফেজ রুহুল আমীন মাদানী

ময়মনসিংহ-৮ মোঃ আব্দুছ ছাত্তার

ময়মনসিংহ-৯ আব্দুস সালাম

ময়মনসিংহ-১০ ফাহমী গোলন্দাজ (বাবেল) )

ময়মনসিংহ-১১ কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ

নেত্রকোনা-১ মোশতাক আহমেদ রুহী

নেত্রকোনা-২ মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু

নেত্রকোনা-৩ অসীম কুমার উকিল

নেত্রকোনা-৪ সাজ্জাদুল হাসান

নেত্রকোনা-৫ আহমদ হোসেন

কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দা জাকিয়া নূর

কিশোরগঞ্জ-২ আবদুল কাহার আকন্দ

কিশোরগঞ্জ-৩ মোঃ নাসিরুল ইসলাম খান

কিশোরগঞ্জ-৪ রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক

কিশোরগঞ্জ-৫ মোঃ আফজাল হোসেন

কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান

মানিকগঞ্জ-১ মোঃ আব্দুস সালাম

মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম

মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক

মুন্সীগঞ্জ-১ মহিউদ্দিন আহমেদ

মুন্সীগঞ্জ-২ সাগুফতা ইয়াসমিন

মুন্সীগঞ্জ-৩ মৃনাল কান্তি দাস

ঢাকা-১ সালমান ফজলুর রহমান

ঢাকা-২ মোঃ কামরুল ইসলাম

ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ

ঢাকা-৪ সানজিদা খানম

ঢাকা-৫ হারুনর রশীদ মুন্না

ঢাকা-৬ মোহাম্মদ সাইদ খোকন

ঢাকা-৭ মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম

ঢাকা-৮ আ, ফ, ম, বাহাউদ্দিন নাছিম

ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী

ঢাকা-১০ ফেরদৌস আহমেদ

ঢাকা-১১ মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিন

ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান

ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির নানক

ঢাকা-১৪ মোঃ মাইনুল হোসেন খান

ঢাকা-১৫ কামাল আহমেদ মজুমদার

ঢাকা-১৬ মোঃ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ

ঢাকা-১৭ মোহাম্মদ আলী আরাফাত

ঢাকা-১৮ মোহাম্মদ হাবিব হাসান

ঢাকা-১৯ ডাঃ মোঃ এনামুর রহমান

ঢাকা-২০ বেনজীর আহমদ

গাজীপুর-১ আ, ক, ম, মোজাম্মেল হক

গাজীপুর-২ মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল

গাজীপুর-৩ রুমানা আলী

গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন (রিমি)

গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ

নরসিংদী-১ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম

নরসিংদী-২ আনোয়ারুল আশরাফ খান

নরসিংদী-৩ ফজলে রাব্বি খান

নরসিংদী-৪ নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন

নরসিংদী-৫ রাজি উদ্দিন আহমেদ

নারায়ণগঞ্জ-১ গোলাম দস্তগীর গাজী

নারায়ণগঞ্জ-২ মোঃ নজরুল ইসলাম বাবু

নারায়ণগঞ্জ-৩ আব্দুল্লাহ-আল-কায়সার

নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান

নারায়ণগঞ্জ-৫ (ঘোষণা হয়নি)

রাজবাড়ী-১ কাজী কেরামত আলী

রাজবাড়ী-২ মোঃ জিল্লুল হাকিম

ফরিদপুর-১ মোঃ আব্দুর রহমান

ফরিদপুর-২ শাহদাব আকবর

ফরিদপুর-৩ শামীম হক

ফরিদপুর-৪ কাজী জাফর উল্যাহ

গোপালগঞ্জ-১ মুহাম্মদ ফারুক খান

গোপালগঞ্জ-২ শেখ ফজলুল করিম সেলিম

গোপালগঞ্জ-৩ শেখ হাসিনা

মাদারীপুর-১ নূর-ই-আলম চৌধুরী

মাদারীপুর-২ শাজাহান খান

মাদারীপুর-৩ মোঃ আবদুস সোবহান মিয়া

শরীয়তপুর-১ মোঃ ইকবাল হোসেন

শরীয়তপুর-২ এ কে এম এনামুল হক শামীম

শরীয়তপুর-৩ নাহিম রাজ্জাক

সুনামগঞ্জ-১ রনজিত চন্দ্র সরকার

সুনামগঞ্জ-২ চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ

সুনামগঞ্জ-৩ এম এ মান্নান

সুনামগঞ্জ-৪ মোহম্মদ সাদিক

সুনামগঞ্জ-৫ মুহিবুর রহমান মানিক

সিলেট-১ এ, কে, আব্দুল মোমেন

সিলেট-২ শফিকুর রহমান চৌধুরী

সিলেট-৩ হাবিবুর রহমান

সিলেট-৪ ইমরান আহমদ

সিলেট-৫ মাসুক উদ্দিন আহমদ

সিলেট-৬ নুরুল ইসলাম নাহিদ

মৌলভীবাজার-১ মোঃ শাহাব উদ্দিন

মৌলভীবাজার-২ শফিউল আলম চৌধুরী

মৌলভীবাজার-৩ মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান

মৌলভীবাজার-৪ মোঃ আব্দুস শহীদ

হবিগঞ্জ-১ ডাঃ মোঃ মুশফিক হুসেন চৌধুরী

হবিগঞ্জ-২ ময়েজ উদ্দিন শরীফ

হবিগঞ্জ-৩ মোঃ আবু জাহির

হবিগঞ্জ-৪ মোঃ মাহাবুব আলী

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ বদরুদ্দোজা মোঃ ফরহাদ হোসেন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মোঃ শাহজাহান আলম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ র, আ, ম, উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আনিসুল হক

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ ফয়জুর রহমান

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ ক্যাপ্টেন (অবঃ) এ বি তাজুল ইসলাম

কুমিল্লা-১ মোঃ আবদুস সবুর

কুমিল্লা-২ সেলিমা আমাদ

কুমিল্লা-৩ ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন

কুমিল্লা-৪ রাজী মোহাম্মদ ফখরুল

কুমিল্লা-৫ আবুল হাসেম খান

কুমিল্লা-৬ আ ক ম বাহাউদ্দীন

কুমিল্লা-৭ প্রান গোপাল দত্ত

কুমিল্লা-৮ আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন

কুমিল্লা-৯ মোঃ তাজুল ইসলাম

কুমিল্লা-১০ আহম মুস্তফা কামাল

কুমিল্লা-১১ মোঃ মুজিবুল হক

চাঁদপুর-১ সেলিম মাহমুদ

চাঁদপুর-২ মোফাজ্জল হোসাইন চৌধুরী

চাঁদপুর-৩ ডাঃ দীপু মনি

চাঁদপুর-৪ মুহম্মদ শফিকুর রহমান

চাঁদপুর-৫ রফিকুল ইসলাম

ফেনী-১ আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী

ফেনী-২ নিজাম উদ্দিন হাজারী

ফেনী-৩ মোঃ আবুল বাশার

নোয়াখালী-১ এইচ এম ইব্রাহিম

নোয়াখালী-২ মোরশেদ আলম

নোয়াখালী-৩ মোঃ মামুনুর রশীদ কিরন

নোয়াখালী-৪ মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী

নোয়াখালী-৫ ওবায়দুল কাদের

নোয়াখালী-৬ মোহাম্মদ আলী

লক্ষ্মীপুর-১ আনোয়ার হোসেন খান

লক্ষ্মীপুর-২ নূর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন

লক্ষ্মীপুর-৩ মোহাম্মদ গোলাম ফারুক

লক্ষ্মীপুর-৪ ফরিদুন্নাহার লাইলী

চট্টগ্রাম-১ মাহাবুব উর রহমান

চট্টগ্রাম-২ খাদিজাতুল আনোয়ার

চট্টগ্রাম-৩ মাহফুজুর রহমান

চট্টগ্রাম-৪ এস এম আল মামুন

চট্টগ্রাম-৫ মোহাম্মদ আবদুস সালাম

চট্টগ্রাম-৬ এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী

চট্টগ্রাম-৭ মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ

চট্টগ্রাম-৮ নোমান আল মাহমুদ

চট্টগ্রাম-৯ মহিবুল হাসান চৌধুরী

চট্টগ্রাম-১০ মোঃ মহিউদ্দিন বাচ্চু

চট্টগ্রাম-১১ এম, আবদুল লতিফ

চট্টগ্রাম-১২ মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী

চট্টগ্রাম-১৩ সাইফুজ্জামান চৌধুরী

চট্টগ্রাম-১৪ মোঃ নজরুল ইসলাম চৌধুরী

চট্টগ্রাম-১৫ আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন

চট্টগ্রাম-১৬ মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী

কক্সবাজার-১ সালাহ উদ্দীন আহমদ

কক্সবাজার-২ আশেক উল্লাহ রফিক

কক্সবাজার-৩ সাইমুম সরওয়ার কমল

কক্সবাজার-৪ শাহীন আক্তার

খাগড়াছড়ি কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা

রাঙ্গামাটি দীপংকর তালুকদার

বান্দরবান বীর বাহাদুর উ শৈ সিং




কুষ্টিয়া চেম্বার সভাপতিকে ট্রাক মালিক গ্রুপের সংবর্ধনা

তৃণমূল পর্যায়ের ব্যবসায়ীসহ ট্রাক মালিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের মাধ্যমে তাদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসবে বলে জানিয়েছেন দি কুষ্টিয়া চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আবু জাফর মোল্লা।

গতকাল সন্ধ্যায় জেলা ট্রাক মালিক গ্রুপের কার্যালয়ে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সমিতির নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

ট্রাক মালিক গ্রুপের পাশে আছি এবং থাকবো উল্লেখ করে চেম্বার সভাপতি বলেন, দি কুষ্টিয়া চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি একটি গণমুখী চেম্বার। ব্যবসায়ীদের ন্যায্য দাবি আদায়ে চেম্বার সচেষ্ট। এক্ষেত্রে সর্বস্তরের ব্যবসায়ীদের বিভিন্ন সংকট, সমস্যা ও স্বার্থ রক্ষায় চেম্বার সর্বাত্মক সহায়তায় এগিয়ে আসবে। পাশাপাশি তৃণমূল পর্যায়ের ব্যবসায়ীদের দোরগোড়ায় গিয়ে তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করবে। এছাড়া ট্রাক মালিকদের নানামুখী সমস্যা ও সমাধানের জন্য সর্বোচ্চ কাজ করবে এই কুষ্টিয়া চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি।

কুষ্টিয়া জেলা ট্রাক মালিক গ্রুপ এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

কুষ্টিয়া জেলা ট্রাক মালিক গ্রুপের সভাপতি হাজী মো: আব্দুর রশিদের সভাপতিত্বে এবং সাধারন সম্পাদক নরেন্দ্র নাথ সাহার পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি আলহাজ্ব সিরাজুল হক, মো: আখতারুজ্জামান, আলহাজ্ব এম এ মালেক, মো: আশরাফ উদ্দিন নজু, সহ-সাধারণ সম্পাদক গণেশ জোয়ার্দ্দার, সাংগঠনিক সম্পাদক এ কে এম সিদ্দিকুর রহমান (হেলাল), কোষাধ্যক্ষ স্বপন কুমার সাহা, দপ্তর সম্পাদক আসাদুর রহমান (লোটন), প্রচার সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ আব্দুর রাজ্জাক, নির্বাহী সদস্য এ.এন,এম আ: হাই তপো, মো: মাসুদুজ্জামান, মো: খাদেমুল ইসলাম, হাজী মো: আরশাদ আলী, হাজী মো: জমশের আলী, মতিউর রহমান, রাজু আহমেদ, রেজাউল করিম, তারাদাস ভৌমিক, মো: আইনুর রহমান টিেটা, এমএ খালেক ও মো; রুহুল আমিন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

পরে দি কুষ্টিয়া চেম্বার অফ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি আবু জাফর মোল্লার হাতে সম্মাননা স্মারক ক্রেষ্ট তুলে দেন কুষ্টিয়া জেলা ট্রাক মালিক গ্রুপের নেতৃবৃন্দ।




কেউ যেন বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে না পারে–শেখ হাসিনা

মনোনয়নপ্রত্যাশীদের নির্দেশনায় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন কেউ যেন বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে না পারে সেদিকে নজর দিতে হবে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রোববার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে দলের ৩০০ আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ নির্দেশনা দেন।

এ সময় শেখ হাসিনা মনোনয়নে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিতে নেতাদের নির্দেশনাও দেন।

বিরোধীদল না আসা সাপেক্ষে প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, প্রয়োজনে আসন উন্মুক্ত করা হবে। বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় কেউ যেন নির্বাচিত হতে না পরে। সেক্ষেত্রে একাধিক ডামি প্রার্থী রাখতে মত দেন দলীয় প্রধান।

এর আগে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশীরা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে মতবিনিময় করতে সকাল থেকে নিরাপত্তাবেষ্টনী পার হয়ে সারিবদ্ধভাবে গণভবনে প্রবেশ করেন। নেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হবে ভেবেই উচ্ছ্বসিত ছিলেন তারা।

সকাল থেকেই সারা দেশ থেকে আসা মনোনয়নপ্রত্যাশীরা গণভবনের প্রবেশ করতে থাকেন। একপর্যায়ে দীর্ঘলাইন ধরে তাদের প্রধান গেট দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করতে দেখা যায়।

গত শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে রোববার (২৬ নভেম্বর) সকাল ১০টায় দলটির সভাপতি ও সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে।

এতে বলা হয়েছে, সভায় সভাপতিত্ব করবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভাপতি শেখ হাসিনা। সভায় আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে গঠিত দলের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সব সদস্য এবং দলীয় মনোনয়নপ্রত্যাশী সব প্রার্থীকে (জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, মনোনয়নপত্রের রিসিভ কপি, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অনলাইন ফরমের ফটোকপিসহ) যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।

সূত্র: কালবেলা




এইচএসসি পাসে নিয়োগ দেবে শপআপ

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে শপআপ। প্রতিষ্ঠানটিতে সেলস এক্সিকিউটিভ পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

সেলস এক্সিকিউটিভ।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

প্রার্থীকে এইচএসসি পাস হতে হবে। প্রার্থীর সর্বোচ্চ এক বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েটরাও আবেদন করতে পারেন।

কর্মস্থল

কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, চাঁদপুর, ঢাকা, নোয়াখালী, পাবনা, ফেনী, বরিশাল, ময়মনসিংহ, রংপুর, রাজশাহী, লক্ষ্মীপুর, খুলনা (খুলনা সদর), বগুড়া (বগুড়া সদর), সিলেট (সিলেট সদর)

বেতন

১৫,০০০ – ৩০,০০০/- (মাসিক )।

বিক্রয় কমিশন : ১০,০০০ টাকা (টার্গেট সম্পূর্ণ হলে ১০,০০০ হাজার টাকা কমিশন পাবেন-বেতনের বাহিরে)। টার্গেট সম্পূর্ণ হওয়ার পরে ৫০ কেজি প্রতি বস্তা চাল বিক্রয়ে ০২.০০ টাকা করে কমিশন। এই ২.০০টাকা বিক্রয় কমিশন ১০,০০০ টাকা ও মূল বেতনের বাহিরে।

আবেদন প্রক্রিয়া

প্রার্থীরা বিডিজবস অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ তারিখ

২৩ ডিসেম্বর , ২০২৩।

সূত্র : বিডিজবস




দুইটি আসনে এখনো মনোনয়ন চূড়ান্ত করেনি আওয়ামী লীগ

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে দুটিতে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করেছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আসনগুলো হলো- কুষ্টিয়া-২ ও নারায়ণগঞ্জ-৫। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জানিয়েছেন, এই দুটি আসনে প্রার্থী পরে ঘোষণা করা হবে।

রোববার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ে আয়েজিত সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে ২৯৮ আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।




মেহেরপুর-১ আ.লীগের প্রার্থী ফরহাদ হোসেন, মেহেরপুর-২ এ নাজমুল হক সাগর

মেহেরপুর-১ (সদর ও মুজিবনগর) আসনে ৩য় বারেরমত আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান সাংসদ ও জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এবং মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনে নতুন মুখ হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছেন এ এস এম নাজমুল হক সাগর।

রবিবার বিকালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধানমণ্ডিস্থ কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের মনোনয়ন তালিকা প্রকাশের সময় এ দুটি আসনে তাদের নাম ঘোষণা করেন।

ফরহাদ হোসেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং এ এস এম নাজমুল হক সাগর জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।

মেহেরপুর-১ আসনে মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন ১৪ জন এবং মেহেরপুর-২ আসনে ১৫ জন মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করেছিলেন।