সার উৎপাদনের সক্ষমতা বাড়ল বাংলাদেশের

কৃষি নির্ভর বাংলাদেশে বর্তমানে ইউরিয়া সারের চাহিদা বছরে ২৬ লাখ টন। বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের তথ্য অনুযায়ী (বিসিআইসি) এতদিন আমাদের দেশি কারখানায় সার উৎপাদন হতো ১০ লাখ টন। বাকিটা আমদানি করতে হতো। রোববার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করলেন, নরসিংদীর ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা। প্রকল্প পরিচালক রাজিউর রহমান মল্লিক বললেন, দৈনিক ২ হাজার ৮০০ টন এবং বছরে প্রায় ১০ লক্ষ টন সার উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে এই কারখানার। এখানে পুরোপুরি উৎপাদন শুরু হলে দেশে সার উৎপাদন বেড়ে দাঁড়াবে ২০ লক্ষ টন। প্রকল্পের নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হওয়ার দুই মাস আগেই কাজ শেষ হয়েছে। এরই মধ্যে পরীক্ষা মূলক উৎপাদনও শুরু হয়েছে।

বিসিআইসির চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, দেশের কৃষি খাতের মোট চাহিদার এক তৃতীয়াংশ ইউরিয়া সার উৎপাদন করবে ঘোড়াশাল-পলাশ সার কারখানা। দেশি সার দিয়ে মোট চাহিদা পূরণের বিষয়টি এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। ঘোড়াশাল-পলাশ সার কারখানায় পুরোপুরে উৎপাদন শুরু হলেই আমদানি নির্ভরতা চোখে পড়ার মত কমে যাবে। বিসিআইসির এই কারখানায় প্রতিবছর প্রায় ৯ লাখ ২৪ হাজার টন ইউরিয়া সার উৎপাদন হবে। যা দেশের মোট ইউরিয়া চাহিদার ৩৫ শতাংশ।

সাইদুর রহমান আরো জানান, ঘোড়াশাল-পলাশ সার কারখানাটি পুরোদমে চালু হলে দেশে ইউরিয়া সারের উৎপাদন ক্ষমতা বেড়ে ২০ লক্ষ মেট্রিক টন হবে। এতে করে আমদানি নির্ভরতা পাঁচ ভাগের এক ভাগে নেমে আসবে। এর ফলে বিদেশ থেকে সার আমদানিতে যে টাকা ব্যয় হয়, সেখান থেকে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার সাশ্রয় হবে। ইউরিয়া সার আমদানিতে ভর্তুকি দিতে হবে না । এখন পর্যন্ত সরকারকে ইউরিয়া আমদানিতে প্রতি বছর ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হয়। কারখানাটি দেশের কৃষি উৎপাদন, কৃষি অর্থনীতি, ব্যবসা বাণিজ্যে এবং সর্বোপরি দেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে । এছাড়া কৃষিতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা বৃদ্ধি পাবে এবং দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

কারখানার প্রকল্প পরিচালক জানান, এই কারখানাটিকে গ্রিন ফার্টিলাইজার প্রকল্পও বলা হচ্ছে। এখানে পরিবেশ দূষণ হওয়ার সুযোগ নেই। পরিবেশ দূষণের যে কার্বনডাইঅক্সাইড গ্যাস বের হবে তা ধরে রেখে আবার ব্যবহার করে ১০ শতাংশ উৎপাদন বাড়ানোর ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। আধুনিক যে প্রযুক্তি এখানে যুক্ত করা হয়েছে তা দেশি প্রকৌশলীরা চালাবেন। বর্তমানে জাপানি কনসালটেন্টদের মাধ্যমে দেশের প্রত্যেকটা কর্মকর্তা ও অপারেটরকে ট্রেনিং দেওয়া হচ্ছে। এখন দেশি কর্মীরাই অপারেশন সিস্টেম চালাচ্ছে আর বিদেশিরা পর্যবেক্ষণ করছে। কোনোরকম ভুল হলে তারা সেটা ধরিয়ে দিচ্ছে। পাশাপাশি হাতে-কলমে প্রশিক্ষণও দিচ্ছে।

প্রকল্প পরিচালকের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, কারখানাটির প্রযুক্তি অত্যন্ত জ্বালানি সাশ্রয়ী। পলাশ ও ঘোড়াশালের পুরোনো দুটি কারখানায় আগে যে পরিমাণ গ্যাস লাগত, একই পরিমাণ গ্যাস দিয়ে নতুন কারখানায় আগের চেয়ে তিনগুণ উৎপাদন করতে পারবে। বর্তমানে কারখানা চালু রাখতে দৈনিক বিদ্যুৎ দরকার হবে ২৮ মেগাওয়াট। যেখানে ৩২ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ২টি অত্যাধুনিক স্টিম গ্যাস জেনারেটর রয়েছে। জেনারেটর দুটি সবসময় ৫০ শতাংশ লোডে চলবে। তাই এই কারখানাটির ২টি স্টিম গ্যাস জেনারেটর ১০০ শতাংশ লোডে চালিয়ে উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা সম্ভব হবে।

কারখানায় উদ্বৃত্ত সার মজুদ করার জন্য থাকছে ১ লক্ষ মেট্রিক টন ধারণক্ষমতা সম্পন্ন অত্যাধুনিক বাল্ক স্টোরেজ। এমনকি বেঁচে যাওয়া এমোনিয়া স্টোরেজের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে অত্যাধুনিক স্টোরেজ ট্যাঙ্ক । লিকেজ এবং দুর্ঘটনা প্রতিরোধের জন্য কারখানাটিতে রয়েছে সয়ংক্রিয় ওয়াটার পন্ড এবং ওয়াটার কার্ডেন।

বিসিআইসির নথি বলছে, দেশের ইউরিয়া সারের চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে ১৯৭০ সালে বার্ষিক ৩ লাখ ৪০ হাজার এবং ১৯৮৫ সালে ৯৫ হাজার টন উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন যথাক্রমে ঘোড়াশাল এবং পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা স্থাপিত হয়। কারখানা দুটি অত্যন্ত পুরোনো হওয়ায় উৎপাদন ক্ষমতা হ্রাস এবং ডাউন টাইম অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কারখানা দুটির স্থানে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন, শক্তি সাশ্রয়ী, পরিবেশ বান্ধব ও আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর একটি সার কারখানা নির্মাণের নির্দেশ দেন। কৃষকের কাছে ন্যায্যমূল্যে সার পৌঁছানোর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার ২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর দুটি কারখানা একত্র করে নির্মাণের উদ্যোগ নেয়।

এই প্রকল্প নিয়ে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, জানান, দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় ইউরিয়া সার কারখানা এটি। এর নির্মাণ ব্যয় ১৫ হাজার ৫শ কোটি টাকা। কয়েকটি বিষয় মাথায় রেখে প্রধানমন্ত্রী এই প্রকল্প বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করতে বলেন, এগুলো হচ্ছে, দেশের খাদ্য নিরাপত্তায় সারের চাহিদা মেটানো, সুলভ মূল্যে কৃষকদের কাছে সার সরবরাহ, আমদানি কমিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি। মোট ব্যায় মেটাতে সরকারি তহবিল থেকে ৪ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। বাকি ১০ হাজার ৯২০ কোটি টাকা বাণিজ্যিক ঋণ।

এর আগে ২০১৬ সালে, সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জে শক্তিসাশ্রয়ী, পরিবেশবান্ধব ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তির শাহজালাল সার কারখানা উদ্বোধন করা হয়। এটির উৎপাদন ক্ষমতা ৫ লাখ ৮০ হাজার ৮শ মেট্রিক টন। তিনি বলেন, ২০১৮ সালের অক্টোবরে নরসিংদী জেলায় ঘোড়াশাল-পলাশ ইউরিয়া সার কারখানার কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু করোনার কারণে ২০২০ সালে এই কাজ সাময়িক ধীরগতি আসে। ৪৩৬ একর জমির ওপর নির্মিত হয়েছে এই কারখানা । এর মধ্যে শুধু ১১০ একর জমির ওপর কারখানাটির মেশিনারিজ বসানো হয়েছে। বাকি ৩২৬ একর জমির ওপর অফিস, শ্রমিকদের আবাসন প্রকল্পসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ছেলেমেয়েদের খেলার মাঠ ও রাস্তাঘাট নির্মাণ করা হবে।




অবরোধ উপেক্ষা করে সড়কে যানবাহনের চাপ, স্কুলে শুরু বার্ষিক পরীক্ষা

সরকারের পদত্যাগের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের ডাকা চতুর্থ দফার অবরোধের দ্বিতীয় দিনে সড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। কোথাও কোথাও তৈরি হয়েছে যানজটও। এদিকে অবরোধ উপেক্ষা করে স্কুলগুলোতে শুরু হয়েছে বার্ষিক পরীক্ষা। প্রতিটি স্কুলেই ছিল শিক্ষার্থীদের উপচে পড়া ভিড়।

সোমবার সকালে রাজধানীর নিউমার্কেট, ধানমন্ডি, আসাদগেট ও মহাখালী এলাকার প্রতিটি রাস্তায় ছিল যানবাহনে ভিড়। এসব এলাকার অধিকাংশ বাস স্টপেজগুলোতেই যাত্রীরা সকাল থেকে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। ঢাকা জেলার ভেতরে ও বাইরে চলাচল করা স্বল্প দূরত্বের মিনি বাসগুলো ছিল যাত্রীতে ঠাসা। পাশাপাশি বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হওয়ায় স্কুলগুলোর সামনে ছিল শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের ভিড়।

রাজধানীর বেইলি রোডের ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের সামনে কথা হয় পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীর অভিভাবক সাইফুল ইসলামের সাথে। তিনি জানান, অবরোধের নামে কতোদিন ঘরে থাকবে মানুষ। সাধারণ জনগণ রাজনীতির নামে সহিংস কর্মসূচি চায় না। কিছুটা আতঙ্ক থাকলেও মানুষ ঘর থেকে বের হওয়া শুরু করেছে। তাছাড়া ছেলে মেয়েদের লেখাপড়াও জরুরি। স্কুলে যথাসময়ে বার্ষিক পরীক্ষাও শুরু হয়েছে।

মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রের অভিভাবক আকবার হোসেন বলেন, ‘ভয় দেখিয়ে জনগণকে ঘরে বন্দি রাখা যায় না, রাজনৈতিক দলের নেতাদের এটা বোঝা উচিত। আন্দোলনের প্রতি জনসমর্থন থাকলে কেউ বাইরে বের হতো না। সবার আগে মানুষের কথা ভাবা উচিত। আমরা চাই ১৫ বছর যেভাবে শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মসূচি ছিল, সেটিই যেন থাকে।’

ফার্মগেট এলাকার বাস চালক মো. মামুন বলেন, ‘বাস পুড়ানোর ঘটনায় কিছুটা আতঙ্ক আছে। তবে পরিবারের জন্য আয়ও করতে হবে, তাছাড়া আমরা খাবো কি? রাস্তায় যাত্রী আছে। তাই গাড়ি নিয়ে বের হয়েছি। আশাকরি সরকার আমাদের নিরাপত্তা দিবে।’

আমিনুল ইসলাম নামে এক যাত্রী বলেন, ‘বেলা বাড়ার সাথে সাথে মানুষের চাপও বাড়ে। তখন বাসে উঠতে আরও কষ্ট হয়। সেজন্য আমি প্রতিদিন একটু সকালেই বাইরে বের হই। এ সময় রাস্তাঘাট ফাঁকা থাকে ফলে পৌঁছানো যায় দ্রুত। অবরোধের প্রভাব তেমন একটা নেই।’

মহাখালীর আমতলী বাসস্ট্যান্ডে রাবেয়া বসরী নামের এক যাত্রী বলেন, ‘রাস্তার হালচাল কিছু বুঝি না। হঠাৎ দেখি গাড়ির পরিমাণ বেশি। আবার দেখি নেই। এখানে অনেকক্ষণ ধরে বাসের জন্য অপেক্ষা করছি। কোনো বাসে উঠতে পারছি না। সবগুলো বাসের গেট পর্যন্ত একেবারে ঠাসা।’

মতিঝিল এলাকার বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা আদিলুর রহমান বলেন, ‘অবরোধ চলছে। কিন্তু কেউ তা মানছে না। মিরপুর থেকে মেট্রো ট্রেনে মতিঝিল এসে অফিস করছি। কোনো সমস্যা হচ্ছে না।’

সরকারের পদত্যাগের দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের ৪র্থ দফার ৪৮ ঘণ্টার এই অবরোধ কর্মসূচি শুরু হয় রোববার ভোর ৬টা থেকে। গত বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) বিকেলে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা দেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।




চুয়াডাঙ্গা ২-আসনের স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী জাহাঙ্গীরের পথসভা ও লিফলেট বিতরণ

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের স্বতন্ত্র এমপি প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম পথসভা ও লিফলেট বিতরণ অব্যাহত রেখেছেন। আজ সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে হাউলী ইউনিয়নের ডুগডুগী বাজারে বিভিন্ন গ্রাম থেকে আসা ভোটারদের সাথে দোয়া প্রার্থনা ও লিফলেট বিতরণ করেন।

গনসংযোগ কালে তিনি বলেন, আমি যদি এমপি হতে পারি তাহলে আপনাদের সেবক হিসেবে মুরুব্বিদের দিক নির্দেশনায় চুয়াডাঙ্গা -২ আসনের এলাকা বাসীর ভাগ্য উন্নয়নের লক্ষ্যে সর্বদাই জনগনের পাশে থেকে কাজ করে যাবো। চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের এলাকাবাসীর ভাগ্য উন্নয়নের লক্ষ্যে সর্বদাই জনগণের পাশে থেকে কাজ করে যাবো। তাই আপনাদের দোয়া ও সমর্থন কমনা করছি। আমি নির্বাচনী এলাকার অসহায় ও সাধারণ মানুষের পাশে সব সময় আছি এবং থাকবো। আপনারা দোয়া করবেন যেনো চুয়াডাঙ্গা -২ আসনে বিজয়ী মালা এনে দিতে পারি।এবারের নির্বাচনে সাধারন মানুষের ব্যাপক সাড়া ও ভালোবাসা পাচ্ছি।

সাধারন জনগন বলেন, এই নির্বাচনে বর্তমান সময়ে জাহাঙ্গীর আলমের জনস্রোত নেমেছে। এবং তিনি রেকর্ড পরিমান ভোট পেয়ে জনতার এমপি নির্বাচিত হবেন। তিনি যে এলাকায় যাচ্ছেন তাকে দেখার জন্য সাধারন জনগন লাইন ধরে দাঁড়িয়ে থাকছে। স্থানীয় তরুণ প্রজন্মের জনগণ তাকে এমপি হিসেবে দেখতে চায়। চুয়াডাঙ্গা -২ আসনের প্রতিটা স্থানে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগবে তার হাত দিয়েই।




ঋতু বদলে সর্দি-কাশি সারাবে মধু

ঋতু বদলাচ্ছে। এই সময় সর্দি-কাশি লেগে যাওয়া খুব স্বাভাবিক। অসুস্থ হয়ে যাওয়ার কঠিন সময়ে মধু হতে পারে সবচেয়ে বড় সমাধান। কিন্তু সর্দি কাশি সাড়াতে সরাসরি মধু খেলে তো আর হবে না। খেতে হবে সমন্বয়ে। শীতে সর্দি-কাশি থেকে রেহাই পেতে মধুর ব্যবহার করুন এভাবে:

চা ও মধু
শীতে রঙ চা খাওয়াই ভালো। রঙ চায়ে চিনির বদলে মধু মিশিয়ে নিন। সর্দি-কাশি দূর করতে মধু অনেক উপকারি।

লেবু ও মধু
লেবু আর মধু দুটোই সর্দির সময় কার্যকর। চায়ের সঙ্গে লেবু আর মধু যুক্ত করে খেলে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের গুণ ভালোভাবে পাচ্ছেন। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।

মধু ও পানি
সর্দি ও কাশির সমস্যা বেশি হলে আর রাতে কফ বাড়লে গরম পানির সঙ্গে মধু মিশিয়ে ফেলুন। এতে আরাম পাবেন।

সূত্র: ইত্তেফাক




কুষ্টিয়ায় ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

কুষ্টিয়ায় ১ হাজার ৬শ পিস ইয়াবাসহ নাজিম উদ্দিন (৪২) নামে এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

গতকাল রবিবার কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং নিশান মোড় এলাকার একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া জেলা খ, সার্কেল কর্মকর্তাগণ।

আটককৃত মাদক ব্যবসায়ী নাজিম উদ্দিন শহরের কালিশংকরপুর এলাকার মতলব হোসেনের ছেলে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুষ্টিয়া শহরের হাউজিং নিশান মোড় এলাকার একাট তিনতলা বাড়ির দ্বিতীয় তলায় অভিযান পরিচালনা করে। এসময় ঘরের মধ্য থেকে ১ হাজার ৬‍‍`শ পিস ইয়াবাসহ নাজিমুদ্দিনকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। গ্রেপ্তারকৃত নাজিমুদ্দিন ওই বাড়ি থেকে দীর্ঘ দিন মাদক ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন।

আটককৃত মাদক ব্যবসায়ী নাজিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে কুষ্টিয়া মডেল থানায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ৩৬/১-১০ ক ধারায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ পরিদর্শক মাহবুবা জেসমিন রুমা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন।




অষ্টম শ্রেণি পাসে চাকরির সুযোগ

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে অপারেটর (লুম) পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে সহজেই আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

অপারেটর (লুম)।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

প্রার্থীকে অষ্টম শ্রেণি পাস হতে হবে। বয়স ১৮ থেকে ৪৫ বছর। আগ্রহী প্রার্থীগণকে পূর্ণাঙ্গ জীনব বৃত্তান্ত, ২ (দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজ রঙ্গিন ছবি, সকল শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা সনদের অনুলিপি, জাতীয় পরিচয় পত্রের অনুলিপি সহ আগামী ২৮/১০/২০২৩ইং তারিখ হতে ২০/১১/২০২৩ইং তারিখের মধ্যে সকাল ০৯.০০ ঘটিকা হতে ৩.০০ ঘটিকার সময় নিম্নে উল্লেখিত ঠিকানায় সরাসরি সাক্ষাতকার দেয়ার জন্য আহ্বান করা যাচ্ছে।

ঠিকানা : দেশবন্ধু পলিমার লিঃ, কাউয়াদী, চরসিন্দুর, পলাশ, নরসিংদী।

কর্মস্থল

নরসিংদী

বেতন

আলোচনা সাপেক্ষে।

আবেদনের পদ্ধতি

প্রার্থীদের বিডিজবস অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

আবেদনের শেষ তারিখ

২৭ নভেম্বর ২০২৩

সূত্র : বিডিজবস




স্ত্রীর অনুমতি ও স্বাক্ষর ছাড়াই বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছে রাফসান

সম্প্রতি এক রাফসান ফেসবুক স্ট্যাটাসে সানিয়া এশার সঙ্গে তিন বছরের দাম্পত্য জীবনের বিচ্ছেদ ঘোষণা করেছেন জনপ্রিয় উপস্থাপক রাফসান সাবাব। এমন ঘোষণার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় বিষয়টি নিয়ে চলছে নানা জল্পনা। এবার নিজেদের বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন সানিয়া এশা।

রোববার রাতে ফেসবুক পোস্টে সানিয়া এশা জানান, আমার অনুমতি ছাড়া এমনকি ডিভোর্স লেটারে আমার স্বাক্ষর ছাড়াই সে বিচ্ছেদের ঘোষণা করে দিয়েছে।

তিনি বলেন, ডিভোর্স লেটারে নিজে স্বাক্ষর করে সেটার নোটিশ পাঠিয়েছে। বিচ্ছেদ কার্যকর হবার জন্য যে তিন মাস সময় লাগে সেটার সময়ও দেয়নি। তার আগেই ঘোষণা করে দেয়। তার হঠাৎ এমন ঘোষণায় আমি অবাক হয়েছি, রীতিমতো বিধ্বস্ত হয়ে গেছি। মানসিকভাবে স্বাভাবিক পর্যায়ে নেই, একদমই ভেঙে পড়েছি।

এশা আরও বলেন, আমি কখনোই বিচ্ছেদ চাইনি। এটা কখনোই মিউচুয়াল সিদ্ধান্ত নয়। আমি শেষ পর্যন্ত অনেক চেষ্টা করে গেছি আমার বিয়েটা টিকিয়ে রাখার জন্য। কিছু মেজর ইস্যুজ ছিল যেগুলোর জন্য আমি নিজেই হয়তো সব শেষ করে দিতে পারতাম। কিন্তু একটা মেয়ে কখনোই চায় না তার সংসার টা ভেঙে যাক। অনেক বিষয় আছে যেগুলো আমি এখন প্রকাশ করতে চাই না। তবে এটা বলতে চাই, আমার স্বামী এবং আমার বিয়েটাই ছিল আমার প্রথম প্রায়োরিটি।

তিনি আরও বলেন, এভাবে আমি নিজেই হয়তো সংসার আর চালিয়ে যেতে পারতাম না কিন্তু আমার এতটুকু বিশ্বাস ছিল, অন্তত সঠিক আইনী উপায়ে কিংবা যেটা সত্যি সেটা সবার সামনে এক্সেপ্ট করে সত্যিটা মেনে নিয়ে সবার সামনে ঘোষণা দেয়া হবে।

সূত্র: ইত্তেফাক




মুজিবনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে নিয়োগ পেলেন অধ্যাপক ড. রবিউল ইসলাম

মেহেরপুরের ‘মুজিবনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের’ উপাচার্য (ভিসি) হিসেবে নিয়োগ পেলেন অধ্যাপক ড. মো: রবিউল ইসলাম। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

আজ সোমবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সরকারি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সিনিয়ির সহকারী সচিব শতরুপা তালুকদার সাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে  এ তথ্য জানা গেছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মুজিবনগর বিশ্ববিদ্যালয়, মেহেরপুর আইন ২০২৩ এর ১০ (১) ধারা অনুসারে তাঁকে এ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যোগদানের তারিখ থেকে পরবর্তি  চার বছর তিনি এ ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

এ নিয়োগের মধ্যে দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হলো।

চলতি বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি মুজিবনগর বিশ্ববিদ্যালয়,মেহেরপুর আইন বিল আকারে সংসদে পাশ হয়।

 




দামুড়হুদায় খেজুর গাছের রস আহরণ শেষে তৈরি হচ্ছে গুড়

পারদর্শী গাছিদের নিপুণ হাতের ছোঁয়াতে ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে গাছের পরিচর্যা। সম্পন্ন হয়েছে সকল প্রস্তুতি। ফলে দামুড়হুদায় বিভিন্ন গ্রামের গাছিরা গাছে গাছে ভাঁড় পেতেছেন সুমিষ্ট স্বাদের রস আহরণ শেষে গুড় তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন উপজেলার গাছিরা।বৈচিত্র্যময় ছয় ঋতুর দেশ আামদের বাংলাদেশ।দেশের ঋতু গুলোর রয়েছে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য । আর এ ঋতু বৈচিত্র্যের পরিবর্তনের জন্য রাতের শেষে জানান দিচ্ছে শীত।

দক্ষিণ – পশ্চিমাঞ্চলের প্রকৃতিতে বইতে শুরু হয়েছে শীতের আগমনী বার্তা।শিশির ভেজা ঘাস আর হালকা কুয়াশায় প্রস্তুত হচ্ছেন শীত। প্রকৃতি সেজেছে অনিন্দ্য সুন্দর রূপে। প্রাম- বাংলার ঐতিহ্যবাহী অবহেলিত এ খেজুর গাছগুলোকে নতুনরূপে সাজিয়ে তোলার প্রস্তুতি শেরে গাছ থেকে খেজুরের সুমিষ্ট স্বাদের রস আহরণের প্রস্তুতিতে দামুড়হুদায় গাছিরা ।ইতিমধ্যেই উপজেলার সকল গ্রামের গাছিরা হাতে দা কোমরে দড়ি ও হাতের নিপুণ ছোয়াতে গাছ চাঁচাছোলা আর নলি বসানোর কাজ করে পরিচর্যা শেষ করেছেন। গাছের সকল পরিচর্যা আর প্রস্তুতি সম্পন্ন শেষে বর্তমান দামুড়হুদা উপজেলায় বেশ কিছু এলাকায় চলছে গাছ থেকে রস আহরণ করার পর তা জ্বলািয়ে গুড় তৈরির পালা।

শীতের দিন মানেই গ্রামীণ জনপদের মানুষের মাঝে খেজুর রস আর রস থেকে তার গুড়ের মৌ মৌ গন্ধ। শীতের সকালে খেজুরের তাজা রস যে কতটুকু তৃপ্তির তা বলে বোঝানো যাবে না। পাড়ায় পাড়ায় খেজুর রসের পিঠা এবং পায়েসতো খুবই মজাদার।কিছু কিছু গ্রামে রস সংগ্রহ আহরণ শুরু করে গুড় প্রস্তত করা হয়েছে। আর ক’একদিন পরই সংগ্রহ করা হবে রস, রস থেকে শুরু হবে পাটালি ও গুড় তৈরির পর্ব চলবে ফ্লাল্গুন মাস অবধি। চুয়াডাঙ্গা জেলার রস ও গুড়ের সুনাম অর্জন রয়েছেন দেশব্যাপী।

হেমন্তের প্রথমে দামুড়হুদা উপজেলার ঐতিহ্যবাহী গুড়ের হাট জয়রামপুর ষ্টেশন বাজার ও সরোজগঞ্জ বাজার সহ বিভিন্ন স্থানে গাছিরা তাদের গুড় নিয়ে আসবেন বাজারে বিক্রি করতে।এসকল গুড়ের হাট থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানের গুড় ব্যবসায়ীরা পাইকারি দরে গুড় কিনে ট্রাক,আলামসাধুর মাধ্যমে চলে যাবেন।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গা কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, জেলার চারটি উপজেলার মোট ২ লাখ ৪৮ হজার ৯৬০ টি খেজুর গাছ রয়েছে।এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ৯৩ হাজর ৪৫০, আলমডাঙ্গায় ৩৫ হাজার ৩১০ টি, দামুড়হুদা উপজেলার ৮৩ হাজর ও জীবননগর উপজেলার ৩৬ হাজর ৫০০ টি খেজুর গাছ রয়েছে। জেলা থেকে এ বছরে ২ হাজর ৫০০ মেট্রিক টন গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে, যা অর্জনে আশাবাদী। এ জেলার গুড় সুস্বাদু হওয়ার কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে যেয়ে থাকেন।

যশোর অঞ্চলে টেকসই কৃষি সম্প্রসারণ প্রকল্পের “মনিটরিং ও মূল্যায়ন কর্মকর্তা মোঃ মাসুম আব্দুল্লাহ’র সাথে কথা বললে তিনি বলেন,গাছিদের গাছ কাটার কাজটি একটি শিল্প। এ জন্য শীত মৌসুমে আসার সঙ্গে সঙ্গে দক্ষ গাছিদের কদর বেড়ে যায় ।এ গাছের রস গুড়ের ঐতিহ্য ধরে রাখতে খেজুর গাছ রক্ষাসহ নতুনভাবে রোপণের উদ্যোগ নেয়া জরুরি। তিনি আরো বলেন, আমাদের বাংলাদেশে পরিকল্পিত ভাবে খেজুর গাছ রোপন ও সংরক্ষণের দরকার। কারণ এ গাছটি অন্যান্য গাছের তুলনায় অধিক গুরুত্ব বহন করেন, অর্থনৈতিক ভাবে বিশেষ ভূমিাক পালন করে চলেন।তাছাড়া খেজুরের ঐতিহ্য ধরে রাখতে দেশি চারার পাশাপাশি বিদেশি চারাও রোপন করা প্রয়োজন। তবে বর্তমান দেশের বিভিন্ন স্থানে খেজুরের জন্য বিদেশি গাছ লাগানো হচ্ছে।




ভবিষ্যৎ-বান্ধব ডিজিটাল পোশাক আনল ফটোশপের নির্মাতা অ্যাডোবি

ফটোশপের নির্মাতা কোম্পানি অ্যাডোবি এমন ভবিষ্যত্-বান্ধব ‘ডিজিটাল পোশাক’ উন্মোচন করেছে, যেখানে কেবল একটি বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমেই এর পৃষ্ঠে থাকা বিভিন্ন ‘প্যাটার্ন’ বদলাতে পারবেন পরিধানকারী।

ব্রিটিশ সংবাদপত্র ইন্ডিপেন্ডেন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ‘প্রজেক্ট প্রিমরোজ’ নামের প্রকল্পের অধীনে পুঁতির তৈরি পোশাকটি বানিয়েছে অ্যাডোবি। আর তরলকৃত ক্রিস্টালের মাধ্যমে তৈরি হয়েছে এর ‘রিফ্লেক্টিভ লাইট- ডিফিউজার মডিউল’। সাধারণত স্মার্ট লাইটিং ব্যবস্থায় এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এর পুঁতিগুলো আসলে একেকটি ছোট স্ক্রিন, যেখানে ব্যবহূত হয়েছে স্মার্ট কাঁচামাল।

গত সপ্তাহে অ্যাডোবি’র আয়োজিত ‘ম্যাক্স’ সম্মেলনে দর্শকদের এই পোশাকের প্রথম ঝলক দেখানো হয়। আর একে ‘প্রাণবন্ত ফেব্রিক’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে সফটওয়্যার কোম্পানিটি। ফিতাবিহীন পোশাকটি পরে সবার সামনে এসেছেন অ্যাডোবির গবেষক ক্রিস্টিন ডিয়ের্ক। প্রথম ঝলকে একে সাধারণ ‘ককটেল ড্রেসের’ মতো দেখালেও রিমোটের বাটনে চাপ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই এর স্তরগুলো বদলাতে থাকে। ‘গতানুগতিক পোশাকের মতো এটি স্থির নয়। কয়েক মুহূর্তের জন্য আমার লুক সতেজ করার সুযোগ দিয়েছে প্রিমরোজ। এর রং মুহূর্তেই উজ্জ্বল থেকে কালো হতে পারে’ সেটির নমুনা দেখানোর সময় এ কথাগুলো বলেন অ্যাডোবি’র ওই বিজ্ঞানী।

তিনি আরও বলেন—‘নতুন ধাঁচের এ পোশাকে ব্যবহূত হয়েছে প্রতিফলনযোগ্য ‘পলিমার-ডিস্পার্সড লিকুইড ক্রিস্টাল’ বা ‘পিডিএলসি’ নামের উপাদান, যেটি সাধারণত ‘স্মার্ট উইন্ডো’তে ব্যবহার করা হয়। এ উপাদান নিজেকে যেকোনো আকারে ঢেলে সাজানোর পাশাপাশি আলো নিয়েও খেলতে পারে। ডিজাইনাররা ক্লোদিং, ফার্নিচার এমনকি অন্যান্য ক্ষেত্রেও এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারেন, যা ফ্যাশন জগতে অপার সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেবে। এর মধ্যে রয়েছে নকশা ডাউনলোড করার এমনকি নিজ পছন্দের ডিজাইনারের সর্বশেষ নকশা ব্যবহারের সুবিধাও। আমরা আশা করি, এই কাজ ফ্লেক্সিবল ডিসপ্লে নিয়ে কাজ করা ডিজাইনারদের ভবিষ্যতে অনুপ্রাণিত করবে।’