ঢাকায় নিয়োগ দেবে কমিউনিটি ব্যাংক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি ‘কমপ্লায়েন্স অফিসার ’ পদে নিয়োগ দেবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

কমপ্লায়েন্স অফিসার-(ইন্টারনাল কন্ট্রোল অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স ডিভিশন)।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

প্রার্থীকে স্নাতকোত্তর (বাণিজ্য শাখা/ অর্থনীতি/ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট/অন্যান্য) বিষযে পাস হবে।

কর্মস্থল

ঢাকা।

বেতন

আলোচনা সাপেক্ষে।

আবেদন প্রক্রিয়া

আগ্রহী প্রার্থীরা বিডিজবসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ তারিখ

১৮ নভেম্বর ২০২৩

সূত্র: বিডিজবস।




হিমুর মৃত্যু নিয়ে মুখ খুললেন সেই মেকআপ আর্টিস্ট মিহির

জনপ্রিয় অভিনেত্রী হোমায়রা হিমুর মৃত্যুতে দেশের মিডিয়াপাড়া বেশ সরগরম। এ মৃত্যুর রহস্য নিয়ে নানা প্রশ্ন ভক্তদের।

জানা গেছে, হিমুর মৃত্যুর সময় প্রেমিক উরফি জিয়া ছাড়াও সেখানে ছিলেন মেকআপ আর্টিস্ট মিহির। ইতোমধ্যে উরফিকে জিজ্ঞাসাবাদের পাশাপাশি আরেক ব্যক্তির কাছেও সুরাহা খুঁজছে র্যাব।

এই মিহির শুধু অভিনেত্রী হোমায়রা হিমুই নয়; ২০১৮ সালের মে মাসে বিনোদন জগতের জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব তাজিন আহমেদের মৃত্যুর সময়ও পাশে ছিলেন। এমনকি দুজনকে হাসপাতালে নেওয়া থেকে শুরু করে চিকিৎসকের মৃত ঘোষণা পর্যন্ত সঙ্গে ছিলেন মিহির। এককথায় তাদের পুরো মৃত্যুর ঘটনাটি দেখেছেন একজন মেকআপম্যান।

হিমুর মৃত্যুর পর মিহির প্রসঙ্গে উপস্থাপক ও অভিনেতা শাহরিয়ার নাজিম জয় এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে বলেন, হিমুর সমস্ত তথ্য, জীবনযাপনের কষ্ট, সব কিছু মিহির জানে। মিহিরকে ডিবি বা পুলিশের ইন্টারোগেশনে আসা উচিত। তাকে জিজ্ঞাসা করলেই তথ্য পাওয়া যাবে এটা কি অপমৃত্যু, না অন্য কিছু।

এসব আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই রোববার সকালে আলোচিত মিহির নিজের ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে আসেন। সেখানে তিনি হুমায়রা হিমুর মৃত্যু নিয়ে কথা বলেন। সঙ্গে রাখেন বেশ কয়েকটি প্রশ্নও। ১৫ মিনিটের সেই লাইভের শুরুতেই মিহির জানান, তিনি প্রচণ্ড মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছেন। এ জন্য তিনি বিষয়টি সবার সঙ্গে শেয়ার করতে লাইভে এসেছেন।

মিহির বলেন, ফেসবুকে আমাকে নিয়ে ঝড় তুলছে কিছু মানুষ। আমি হেন, আমি তেন, আমি ড্রাগ ডিলার। তার পর তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন— এর পরও পুলিশ আমাকে রিমান্ডে নেয় না কেন? তিনি বলেন, আপনারা যে এটা লিখেছেন আপনারা কি জানেন আমি এই তিন দিন কোথায় ছিলাম? আমি হিমুকে বাসা থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেছি, যখন ডাক্তার ঘোষণা দিয়েছে যে হিমু মৃত। সঙ্গে সঙ্গে হিমুর বয়ফ্রেন্ড দুটি মোবাইল নিয়ে পালিয়ে গেছে। তার পর ওর (হিমুর) খালারা আসছে, আমরা থানায় গেছি, স্টেটমেন্ট দিয়েছি। তখন থেকে আমি কালকে (শনিবার) পর্যন্ত থানায় বসা ছিলাম।

শনিবার সকালে ওসি আমাকে ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে পুরান ঢাকা পাঠাইছেন। ওখানে গিয়ে আমি ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে সাক্ষী দিই। তার পর ম্যাজিস্ট্রেট আমাকে বলেছেন যে, ঠিক আছে আপনি এখন যেতে পারেন। এসআই সাব্বির ভাই বলল, আপনার আর কোনো কাজ নেই আপনি যেতে পারেন। এই তিন দিন ধরে আমাকে থানায় বসিয়ে রাখা হয়েছে, নজরবন্দিতে রাখা হয়েছে। আমার ফোন টেপ করা হয়েছে। আমাকে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করা হয়েছে। হাজার হাজার প্রশ্ন করা হয়েছে।

আমাকে পুলিশ আর কি রিমান্ডে নেবে, আমাকে কি নিয়ে ফাঁসি দিয়ে দিবে— এমন প্রশ্ন রেখে মিহির বলেন, আমি কি ক্রাইম করছি। হিমুর বাসায় থাকার কারণ হচ্ছে, আমার কাজ বন্ধ, আমি একটা সিরিয়াল করছি ওইটার পেমেন্ট আজকে ছয় মাস ধরে বিটিভিতে আটকানো, বাসা ভাড়া দিতে পারি না। আমার বাড়িওয়ালি আমার রুম তালা মেরে দিসে। তাই আমি বাধ্য হয়ে হিমুর বাসায় ছিলাম।

আর এমনিতেও থাকতাম। রাতে হয়তো আমি আমার বাসায় থাকতাম, পরে আমি হিমুর দেখাশোনা করতে চলে আসতাম। কারণ হিমুর মাকে আমি মা ডাকছি, উনাকে আমি আম্মা বলতাম। হিমুর মা আমাকে বলছে যে, আমি না থাকলে আমার মেয়ের দেখাশোনা করিস।

তাজিন আপা মরছে আমি ছিলাম, হিমু মরছে আমি ছিলাম— এ বিষয়টি আপনাদের ভাবিয়ে তুলছে জানিয়ে মিহির বলেন, এই পাঁচ বছরের ব্যবধানে দুজন মানুষ মরছে আমি ছিলাম। তারা আমার নিকটাত্মীয় ছিল, ফ্যামিলি মেম্বারের মতো।

তিনি বলেন, আমি না থাকলে হিমুর বয়ফ্রেন্ড তাকে ঘরের ভেতর ঝুলাইয়া রাইখা দরজা বন্ধ কইরা পালাইয়া যাইত। এটা কি হতো না? এটা তো কেউ বলেন না যে, তুই ছিলি বলে হিমুকে আমরা বের করে আনতে পারছি বা ওকে ধরতে পারছে পুলিশ। হিমুর বয়ফ্রেন্ড ইন্ডিয়ান। না হলে তো ওই ছেলে হিমুকে রেখে কবে পালাইয়া যাইত। ঠাণ্ডা মাথায় পলাইয়া যাইত। আমি ভালো করছি এটা কেউ বলে না। সব খারাপ করছি, আমি রাবন। আমাকে পারলে ফাঁসি নিয়া দেন।

মিহির বলেন, হিমু মরছে আমি ছিলাম। এখন আমি করছি না ওই ছেলে করছে সেটা তো ওই ছেলে নিজেই স্বীকার করছে। তার পরও কেন আপনাদের ভেতর এত দ্বিধাদ্বন্দ্ব যে মিহির ছিল। মিহির ছিল বলেই তো ফ্রেশ হিমুরে বের করে হাসপাতালে নিয়ে আসছে।

আমি উপকার করছি এই জন্য আমাকে সবাই মিলে ফাঁসি দিয়ে দেন। আমার কেউ নেই তো, কোনো বড় লেভেলের মানুষ নেই যে আমাকে সাপোর্ট দিবে, ব্যাকআপ দিবে। আমি মনে করতাম মিডিয়া আমার ফ্যামিলি, আমি কাজ করি, সবাই আমার পরিবার, আমি যখন যেখানে কাজ পাই, তাদের জন্য মন থেকে কাজ করি। এমনকি অতিরিক্ত কাজও করে দিই।

তাদের যে কাজ আমার করার না, এগুলোও আমি করি শুটিংয়ের সেটে। আমি সেটে সবাইকে আপন করার চেষ্টা করি। সবাইকে ভালো করে সার্ভিস দিই। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি এত বছরের সার্ভিসে। আমার ভুলটা কোথায় একজন বের করেন, একজন গাইড করেন আমাকে। তা না খালি আমাকে নিয়ে বড় বড় কথা আর বদনামি করবেন, করেন।

আমি যদি কোনো ধরনের খারাপ কাজ করতাম, তা হলে ভয়ে পালাইয়া যাইতাম। আমার ভেতরে ভয় লাগে না। আমার ভেতরে ঘেন্না লাগছে, ভেতরে কষ্ট হচ্ছে। আপনাদের জন্য মায়া হচ্ছে যে, আপনারা এতটা নেগেটিভ যে আপনারা মানুষকে নিয়ে ভাবতে পারেন না। মানুষের সাহায্য করতে পারেন না।

সূত্র: যুুগান্তর




মুজিবনগরে পলাশীপাড়ার ২ দিন ব্যাপি প্রশিক্ষণ শেষ, সনদ বিতরণ

মুজিবনগরে “দারিদ্র দূরীকরণের লক্ষ্যে দরিদ্র পরিবার সমূহের সম্পদ ও সক্ষমতা বৃদ্ধি (সমৃদ্ধি) কর্মসূচী” ‘উন্নয়নে যুব সমাজ” কার্যক্রমের আওতায় ‘স্বপ্ন আমার উদ্যোক্তা হবো’ শীর্ষক ভিডিও ভিত্তিক প্রশিক্ষন কর্মশালা শেষে সদন বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ রবিবার দুপুরে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ)এর অর্থায়নে এবং পলাশীপাড়া সমাজ কল্যাণ সমিতি (পিএসকেএস)এর বাস্তবায়নে, সমিতির মুজিবনগর উপজেলার মোনাখালি অফিস হল রুমে এ প্রশিক্ষন ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়।

সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে পলাশীপাড়া সমাজ কল্যাণ সমিতি (পিএসকেএস)এর মোনাখালি ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মোহাম্মদ হাসানুজ্জামানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, মুজিবনগর উপজেলা যুবউন্নয়ন কর্মকর্তা মোহাম্মদ রকিবউদ্দীন। এছাড়াও উপস্হিত ছিলেন, পলাশীপাড়া সমাজ কল্যাণ সমিতি (পিএসকেএস)এর সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা রহিম আক্তার সাগর।

“দারিদ্র দূরীকরণের লক্ষ্যে দরিদ্র পরিবার সমূহের সম্পদ ও সক্ষমতা বৃদ্ধি (সমৃদ্ধি) কর্মসূচী” ‘উন্নয়নে যুব সমাজ” কার্যক্রমের আওতায় ‘স্বপ্ন আমার উদ্যোক্তা হবো’ শীর্ষক ভিডিও ভিত্তিক প্রশিক্ষনের আওতায় ২০০ জনকে প্রশিক্ষন দেওয়া হবে।

এ পর্যন্ত ৪ ধাপে ২৫ জন করে ১০০ জনকে প্রশিক্ষন প্রদান করা হয়েছে বলে জানান ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান।




ম্যাচের আগে টিকিট গায়েব, গ্রেফতার ২১

চলতি বিশ্বকাপের দ্বিতীয় হাই ভোল্টেজ ম্যাচে আজ মাঠে নামছে স্বাগতিক ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে অবস্থান করছে স্বাগতিক ভারত এবং অপর দিকে পয়েন্ট টেবিলের ২ নম্বরে অবস্থান করছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এই দুই শক্তিশালী দলের লড়াই মাঠে গিয়ে দেখতে মুখিয়ে আছে দর্শকরা।

তবে কালোবাজারির কাঙ্ক্ষিত টিকিট পাচ্ছেন না দর্শকরা। আর টিকিট পেলেও তা বিক্রি হচ্ছে ১০ গুণ চড়া দামে। এমন পরিস্থিতিতে ম্যাচের আগে টিকিট না পেয়ে স্টেডিয়ামের সামনে বিক্ষোভ করছে টিকিটপ্রত্যাশী দর্শকরা। সাধারণ দর্শকরা বলেন, ‘অনলাইনে টিকিট পাওয়া যাচ্ছে না, স্টেডিয়ামের বাইরে টিকিট পাওয়া যাচ্ছে এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্নভাবে টিকিট পাওয়া যাচ্ছে। সেসব টিকিটের দাম নির্ধারিত টিকিটের দামের চেয়ে তিন-চার গুণ বেশি।’

এখন পর্যন্ত সিএবির সদস্যদের অধিকাংশই টিকিট পাননি। ক্ষুব্ধ ক্রিকেটপ্রেমীদের একাংশ সিএবি এবং অনলাইনে টিকিট বিক্রি করার সংস্থার বিরুদ্ধে কালোবাজারির অভিযোগ এনে এফআইআর দায়ের করেছেন। তারই ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে কলকাতা পুলিশ। টিকিটের কালোবাজারির অভিযোগে এখন পর্যন্ত ২১ জন গ্রেফতার করছে ভারতীয় পুলিশ এবং সেইসঙ্গে বাজেয়াপ্ত হয়েছে ১২৭টি টিকিট।

অভিযোগ ওঠেছে অনলাইনে যে সংস্থা বিশ্বকাপের ম্যাচগুলোর টিকিট বিক্রি করছে তাদের পাশাপাশি, সিএবি এবং বিসিসিআই কর্তারা টিকিট সরিয়ে দিয়েছেন। সেই টিকিট কালোবাজারে চলে গিয়েছে। কলকাতা পুলিশের এই দুই থানায় শুক্রবার রাত পর্যন্ত মোট সাতটি এফআইআর হয়েছে সিএবি এবং অনলাইনে টিকিট বিক্রি করা ঐ সংস্থার বিরুদ্ধে।

টিকিট প্রসঙ্গে সিএবির সভাপতি বলেছিলেন, ‘বিশ্বকাপ আইসিসির ইভেন্ট। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) একটি সংস্থাকে অনলাইনে টিকিট বিক্রি করার দায়িত্ব দিয়েছে। সিএবি শুধু ম্যাচের আয়োজক। আমরাও টিকিট পেয়েছি অনলাইনে টিকিট বিক্রি করা ঐ সংস্থার মাধ্যমে। চাহিদার তুলনায় অনেক কম টিকিট পেয়েছি আমরা। ফলে ক্লাব, অনুমোদিত সংস্থা, সদস্যদের নির্ধারিত কোটা কমাতে হয়েছে।’ এর আগে কালোবাজারি ইস্যুতে কলকাতার পুলিশ কমিশনার বলেছিলেন, ‘টিকিটের কালোবাজারি অভিযোগ নিয়ে আমরা তদন্ত করছি। আমরা সিএবি এবং অনলাইন সংস্থাকে নোটিশ পাঠিয়েছিলাম। আমরা তাদের কাছ থেকে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছি। কিন্তু, আরো তথ্য সংগ্রহের প্রয়োজন রয়েছে।’




গুগলের নতুন ডোমেইন আইএনজি

গুগল রেজিস্ট্রি একটি নতুন ধরনের ডোমেইন এনেছে। নতুন এই ডোমেইনটির নাম ডটআইএনজি (.ing)। গুগল এই সেবা চালু করলে এই নতুন এক্সটেনশন ব্যবহার করলে ওয়েবসাইটের পূর্ণাঙ্গ শব্দ তৈরি করা যাবে। অর্থাৎ আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে গুগলের ডোমেইন।

নতুন এই ডোমেইনের কারণে এখন থেকে দেখা যাবে যেসব শব্দের শেষে আইএনজি যুক্ত আছে সেসব শব্দের বাকি অংশ দিয়ে ওয়েব অ্যাড্রেস তৈরি করা হচ্ছে। এই এক্সটেনশনের ডোমেইন কিনতে গেলে গুনতে হবে অতিরিক্ত কিছু অর্থ। গুগলের প্রতিনিধি ক্রিস্টিনা ইয়ে জানান, এজন্য এককালীন কিছু বাড়তি টাকা গুনতে হবে। ডিসেম্বরের ৫ তারিখ আসা পর্যন্ত এই বাড়তি খরচ কমতে শুরু করবে। ৫ ডিসেম্বর বিকাল ৪টায় ডোমেইনটি আনুষ্ঠানিকভাবে সবার জন্য উন্মুক্ত করা হবে।

কম মূল্যের ডোমেইন যদিও রয়েছে তবে নতুন ডোমেইনের কিছু কিছু নাম অনেক দামি। গুগল পাশাপাশি আরও একটি ডোমেইন নিয়েও কাজ করছে ডটমিমি (.meme) নামে। গুগলের একটি রেজিস্ট্রি পোস্টের সূত্রে জানা যায়, এটি একটি টপ লেভেলের ডোমেইন। ২৮ নভেম্বর এটি সীমিত আকারে চালু হতে পারে। ডিসেম্বরে ৫ তারিখ থেকে এটি সবার জন্য উন্মুক্ত হবে।

সূত্র: দ্য ভার্জ




ভোরের আলো ফোটার আগেই গাংনীর সড়কে বিএনপি’র মিছিল

দেশব্যাপী বিএনপি’র ডাকা দ্বিতীয় ধাপের অবরোধের প্রথম দিনে জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি জাবেদ মাসুদ মিলটন ও জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জুলফিকার আলী ভুট্টোর নেতৃত্বে ভোরের আলো ফোটার আগেই গাংনীর সড়কে নেমে পৃথক বিক্ষোভ মিছিল বের করে বিএনপি’র নেতাকর্মীরা।

আজ রবিবার ৫ নভেম্বর ভোরে জাবেদ মাসুদ মিলটনের নেতৃত্বে গাংনী-বোয়ালিয়া সড়কে এবং জুলফিকার আলী ভুট্টোর নেতৃত্বে মেহেরপুর কুষ্টিয়া সড়কের পোড়া পাড়া নামক স্থানে অবরোধের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।

এসময় জাবেদ মাসুদ মিলটন এর সাথে ছিলেন রায়পুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ উদ্দিন কালু, বিএনপি নেতা নাসির, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা শহিদুল ইসলাম প্রমুখ।

জুলফিকার আলী ভুট্টোর নেতৃত্বে মিছিল

আর জেলা বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক জুলফিকার আলী ভুট্টোর নেতৃত্বে অবরোধের সমর্থনে মিছিলে অংশ নেওয়া
৩০ নেতাকর্মীর মধ্যে ছিলেন গাংনী উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ধানখোলা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আখেরুজ্জামান, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক কাউসার, ধানখোলা ইউপির সাবেক মেম্বর ও পৌর যুবদলের সভাপতি সাইদুর এবং পৌর যুবদলের সেক্রেটারি এনামুল সহ আরও অনেকে।




রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সাংবাদিক সৈকত রুশদীর জন্মদিন আজ

মেহেরপুরের কৃতি সন্তান কানাডা প্রবাসী, রাজনৈতিক বিশ্লেষক, সাংবাদিক,  বেতার ও টেলিভিশন ভাষ্যকার লেখক ও কবি সৈকত রুশদীর ৬৫তম জন্মদিন আজ।
বাংলাদেশে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও ব্রিটেনের দূতাবাসে তিনি রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও জনবিষয়ক কর্মকর্তা হিসেবেও ১৯৯২ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত কাজ করেছেন।  বর্তমানে তিনি কানাডায় সিশন নামের একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম পর্যবেক্ষণ প্রতিষ্ঠানে মূল্যায়ন সম্পাদক ও গণমাধ্যম বিশ্লেষক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
তিনি ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের নির্বাচিত যুগ্ম সম্পাদক (১৯৯১-১৯৯২) ছিলেন। বিবিসি ছাড়াও বাংলাদেশ বেতার, বাংলাদেশ টেলিভিশন, ভয়েস অব আমেরিকা, চ্যানেল আই, এটিএন কানাডা ও এক্সএম স্যাটেলাইট রেডিওসহ অসংখ্য গণমাধ্যমে সাংবাদিক ও সম্প্রচারক হিসেবে কাজ রেখেছেন। তিনি ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৬ পর্যন্ত বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের লন্ডনস্থ সদর দফতরে সম্প্রচারক হিসেবে কাজ করেছেন।
সৈকত রুশদি ১৯৫৯ সালের ৫ নভেম্বর মেহেরপুরে জন্মগ্রহণ করেন। মেহেরপুরে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করেন। পরে ঢাকার ইন্টারমিডিয়েট টেকনিক্যাল কলেজ থেকে ১৯৭৪ সালে এসএসসি এবং আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ থেকে ১৯৭৬ সালে এইচএসসি পাশ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৯৮০ সালে সমাজবিজ্ঞানে সম্মানসহ স্নাতক , ১৯৮১ সালে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন ।
সাংবাদিক হিসেবে তাঁর পেশাগত জীবন শুরু হয় ১৯৭৮ সালে সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রদায়ক হিসেবে। ১৯৯২ সাল পর্যন্ত তিনি তিনটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকা (দৈনিক দেশ, দৈনিক খবর ও দ্য বাংলাদেশ টাইমস) এবং তিনটি সাপ্তাহিকীতে (বিচিত্রা, মতামত ও কলকাতা থেকে প্রকাশিত দেশ) কাজ করেন।
তাঁর প্রকাশনার মধ্যে রয়েছে: অমর একুশে, বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলনের উপরে সংকলন (লন্ডন, ১৯৮৪, সম্পাদক); হল্ট গ্রিনহাউজ, পরিবেশ বিষয়ক সংকলন (ঢাকা, ১৯৯১, সম্পাদক, বিকাশ চৌধুরী বড়ুয়া সহ); ও ;অচিন পাখি, উপন্যাস (ঢাকা, ২০০২ ও ২০২০)। কাঠের কাজ: শহীদ মিনার, বাংলাদেশ সেন্টার (লন্ডন, ১৯৮৪)।
স্ত্রী গণমাধ্যম বিশ্লেষক ও কবি শিউলী জাহান রুশদী হক এবং একমাত্র সন্তান টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক উপল রুশদী হকসহ তিনি কানাডায় বসবাস করেন।



দর্শনা কেরুজ চিনিকল ও কৃষি খামার আখ রোপনের উদ্ধোধন

দর্শনা কেরুজ চিনিকল পরিদর্শন ও কৃষি খামারে পীট পদ্ধতি আখ রোপন,আখচাষীদের সাথে মতবিনিময় ও রোপন মৌসুমের শুভ উদ্ধোধন করেন।

গতকাল শনিবার দুপুরে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প কর্পোরেশনের নবাগত চেয়ারম্যান (গ্রেড-১) কেরুর কৃষি খামার পরিদর্শন করেছেন। চিনিকল সুত্রে জানাযায় বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প কর্পোরেশনের নবাগত চেয়ারম্যান শেখ সোয়েবুল আলম এন ডিসি সপ্তাহ তিনেক আগে এ দায়িত্বে নিয়োজিত হন। অন্য মিলে যাওয়ার আগেই তিনি গতকাল শনিবার সকালে কেরু চিনিকল কারখানা ও ডিষ্টিলারী ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং বিভিন্ন বিষয়ে খোজ খবর নেন। কেরু মিল পরিদর্শন শেষে দুপুরে কেরুর কৃষি খামার পরিদর্শন করেন। প্রথমেই তিনি ঈশ্বরচন্দ্রপর গ্রামের আখ চাষী আব্দুল হান্নানের জমিতে আখ রোপন করেন।

পরে জীবননগর উপজেলার উথলী ইউনিয়ের মিলস গেট উথলীর ৫নং ইউনিটের সিডিএ সাকী মাহমুদের তত্ত্বাবধানে আফজালুল হক ধীরু,শামীম হোসেন,শওকত,কাওসার, রাশিদুল, আমির,ছমির ও আখ চাষী হাবিবুরের জমিতে ১৮ একর আখ রোপন মৌসুমের উদ্ধোধন করেন। আখ রোপন শেষে দোয়া মাহফিল অনুষ্টিত হয়।
আখ রোপন শেষে কেরুর ডিহিকৃষ্ণপুর কৃষি খামারে সুগার প্লান্টে আখ রোপন,পিট পদ্ধতিতে আখ রোপন দেখেন ও মিলজোন এলাকার দুজন চাষীর জমিতে আখ রোপনের উদ্বোধন করেন। তার আগে উথলি একজন আখচাষীর জমিতে আখ রোপন করেন ও স্হানীয় চাষীদের সাথে এক মত বিনিময় সভা করেন।

কেরুর এম ডি মোহাম্মদ মোশারফ হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অথিতির বক্তব্যে কর্পোরেশন চেয়ারম্যান শেখ শোয়েবুল আলম এনডিসি চাষীদের উদ্দেশ্যে বলেন সরকার অখের দাম এ মৌসুমে প্রতিমন ২২০ টাকা বাড়িয়েছে, আগামী মৌসুমে পাবেন প্রতিমনে ২৪০ টাকা। তার পরেও সরকার আপনাদের পাশে আছে,,যখন যা প্রয়োজন তা অবশ্যই করা হবে,,চাষী সংক্রান্ত সব সুযোগ করে দেয়া হবে,,তিনি বলেন আখচাষ বাড়ান,সাথে ফলনটাও বাড়ান, প্রয়োজনে সাথী ফসল করে অধিক মুনাফা অর্জন করুন। চাষীদের সাথে মত বিনিময শেষে কেরুর ডিহি কৃষি খামারে আসেন। খামারের আখ রোপন দেখেন ও অফিসে কিছু সময় কাটান।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, কর্পোরেশনের সচীব চৌধুরী রুহুল আমিন কায়সার,দর্শনা কেরু এ্যান্ড কোম্পানীর সুযোগ্যা ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মম মোশারফ হোসেন, জি এম (কৃষি) আশরাফুল আলম ভুঁইয়া, মহাব্যাবস্থাপক ডিস্টিলারি রাজিবুল হাসান, কেরুজ প্রশাসন বিভাগের এডিএম ইউসুফ আলী, ডি জি এম (খামার) সুমন কুমার, ডিজিএম মাহাবুব হাসান,ডিহিকৃষ্ণপুর খামার ইনচার্জ ইমদাদুল হক, দর্শনা কেরুজ শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি ফিরোজ আহম্মেদ সবুজ,সাধারন সম্পাদক মাসুদুর রহমান মাসুদ, যুগ্ন সম্পাদক মোস্তফিজুর রহমান, বিকাল চারটায় তিনি ঢাকার উদ্দেশ্যে দর্শনা কেরু চিনিকল ত্যাগ করেন।




চুয়াডাঙ্গায় ৫২ তম জাতীয় সমবায় দিবস পালন

সমবায়ে গড়ছি দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ, এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে চুয়াডাঙ্গায় ৫২ তম জাতীয় সমবায় দিবস-২০২৩ পালন করা হয়েছে।

গতকাল শনিবার বেলা ১২ টায় চুয়াডাঙ্গা সমবায় ব্যাংক চত্বরে এই দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও চেক বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ড.কিসিঞ্জার চাকমা। সভাটি আয়োজন করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন ও সমবায় বিভাগ।

সমবায় দিবস উপলক্ষে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি করা হয়। এরপর শুরু হয় সমবায় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা। এসময় সভার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা জেলা সমবায় অফিসার কাজি বাবুল হোসেন। এরপর সমবায় দিবস উপলক্ষে উপস্থিতিদের সাথে এক আলোচনা করা হয়। আলোচনায় সমবায়ের কার্যক্রম ও সমবায় অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করা হয়।

এসময় সভায় উপস্থিত বক্তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর হাত শক্তিশালি করলে সমবায় আরও শক্তিশালি হবে। বর্তমান মানুষের আস্থা এখন সমবায়। যেখানে গচ্ছিত করে টাকা রেখে স্বাবলম্বী হওয়া যায়। আজকের সমবায় আগামী দিনের ভবিষ্যৎত। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে সমবায়ের বিকল্প নেই। সমবায় গণমানুষের অর্থনেতিক দিক উন্নয়ন করছে। সমবায় এগিয়ে নিতে হলে সবাইকে পাশে থাকতে হবে। সবাই একজট হয়ে সমবায় কে এগিয়ে নিয়ে যায়। সমবায় একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। সমবায় মানুষের গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা রাখে। বিশেষ করে প্রান্তিক মানুষের একটি অংশ সমবায় ব্যাংক। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন হচ্ছে সমবায়ের জন্য।

সভার শেষ পর্বে সফল সমবায় সমিতির কয়েকজনের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয় ও আশ্রয়ণ প্রক্লপের বাসিন্দার মধ্যে কয়েকজনের মাঝে সমবায়ের উদ্দ্যোগে চেক বিতরণ করা হয়।

সভায় উপস্থিত ছিলেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল মামুন, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা শামিম ভুইয়া, চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাহাফুজুর রহমান মনজু, চুয়াডাঙ্গা সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শিরিন নাইম পুনম, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান, সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহাজাদী মিলি, প্রমুখ।




আলমডাঙ্গায় ড্রাইভিং লাইসেন্স ও রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম অফিসের উদ্বোধন

ইলেক্টিক্যাল ব্যাটারি এবং মোটর চালিত অটো রিকসা ও অটো বাইক চালকদের ড্রাইভিং ট্রেনিং ও তাদের যানের রেজিস্ট্রেশনের লক্ষে আলমডাঙ্গায় এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ যানের বৈধতা দেবার লক্ষে সংসদে গ্রেজেট পাস হওয়ার পর বাংলাদেশ ইলেকট্রিক ও ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা অটো বাইক সার্ভিস লিমিটেডের আলমডাঙ্গা উপজেলা শাখার আয়োজনে

গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে আলমডাঙ্গার আল ইকরা ক্যাডেট একাডেমি প্রাঙ্গণে এ সভার আয়োজন ও অফিসের উদ্বোধন করা হয়।

উদ্বোধনী সভায় সভাপতিত্ব করেন আলমডাঙ্গা উপজেলা শাখার ম্যানেজার এম শাহাবুল হক। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ওসি অপারেশন ফরিদ উদ্দিন। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইলেকট্রিক এন্ড অটোরিক্সা, মোটর চালিত অটোবাইক ইলেকট্রিক সার্ভিস লিঃ এর মার্কেটিং ডিরেক্টর আখতার আহমেদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আলাল উদ্দিন, আলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি খন্দকার শাহ আলম বন্টু, সাধারণ সম্পাদক হামিদুল ইসলাম আজম, সিনিয়র সাংবাদিক প্রশান্ত বিশ্বাস,আলমডাঙ্গা ইজিবাইক মালিক সমিতির সভাপতি মাহাবুবুল ইসলাম,সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম, আলমডাঙ্গা ইজিবাইক মালিক সমিতির উপদেষ্টা মোহাম্মদ লালটু রহমান।আল ইকরা একাডেমির শিক্ষক শাহিন শাহিদের উপস্থাপনায়, অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মোঃ ওমর শরীফ রাসেল , নাসির উদ্দিন, মোহাম্মদ মির্জা তুষার, আব্দুল আউয়াল, মোঃ মিন্টু, আব্দুল লতিফ, মোহাম্মদ বিপ্লব, মোহাম্মদ মিডল প্রমূখ।

সভায় প্রধান আলোচক আখতার আহম্মেদ বলেন, বাংলাদেশ সরকার এসব যানের বৈধ্যতা দেওয়ার জন্য সংসদে গ্রেজেট প্রকাশ করেছে। আপনাদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ চালক তৈরী এবং অবৈধ যানকে বৈধতা দেবার জন্য বিআরটিএর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন ও রোড পারমিটের ব্যবস্থা করা হবে। এতে আপনারা যেমন উপকৃত হবেন। সরকারও রাজস্ব পাবে।

তাই যারা এসব যান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন, তারা সবাই প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে রেজিস্ট্রেশন নিয়ে গর্বিত চালক হিসেবে কাজ করতে এগিয়ে আসবেন।