চুয়াডাঙ্গা সদরের যদুপুর গ্রামের বিলের মাঠে রাস্তা নির্মাণ কাজে বাঁধা প্রদানের অভিযোগ উঠেছে। সরকারী খাসজমি নিজের দাবি করে
সাহা আলী নামের এক ব্যক্তি বন্ধ করে দিয়েছে রাস্তার কাজ। এ নিয়ে থানা পুলিশে অভিযোগের পাশাপাশি আদালতে ফোজদারী ও পিটিশন মামলাও করেছে। এতে করে রাস্তা নির্মাণ কাজ বন্ধ হওয়ায়যদুপুর গ্রামের বিলের ধারের চাষাবাদ সহ চাষাবাদকৃত মাঠের মালামাল ঘরে বা বাজারে নিতে ব্যহৃত হচ্ছে চাষীদদের। সেই সাথে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে কৃষকেরা। তাই সুষ্ঠ সমাধান চাই এলাকার ভুক্তভোগী চাষী সহ সচেতন মহল। বিষয়টি চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রসাশকের সুু-দৃষ্টি কাামনা করেছে ভুক্তভোগী চাষী সহ সচেতন মহল।
গ্রামবাসীর অভিযোগে জানাযায়, চুযাডাঙ্গা সদর উপজেলার বেগমপুর ইউনিয়নের যদুপুর গ্রামের ৬৫ নং যদুপুর মৌজার ১নং ক্ষতিয়ানে ১২৭২ নং দাগে বিলের ধারের মাঠে পথিত খাস জমির উপর দিয়ে গ্রামবাসীর উদ্দ্যোগে মাঠের চাষাবাদ ও মাালামাল বহনের সুবিধার্থে একিিট রাস্তা নির্মাণের উদ্দ্যোগ গ্রহণ করেন। সেই মোতাবেক রাস্তা নির্মান কাজের প্রক্রিয়াও শুরু হয়।
এ কাজ গ্রামের পরঘাটা পাড়ার মৃত মোহাম্মদ আলী দেওয়ানের ছেলে শাহা আলম ওরফে সাহা আলীর (৫৫) জমির নিকট পৌছালে তিনি সরকারী জমি নিজের দাবি করে কাজে বাঁধা প্রদান করায় কাজ বন্ধ হয়ে যায়।
যার ফলে গ্রামের মাঠের ভুক্তভোগী চাষী আলী আকবার, টিটু মিয়া, বোরহান উদ্দীন, আমিরুল ইসলাম, আব্দুল জব্বার, নূর আলম সিদ্দিকী সরকারী খাস রাস্তার জমির অবৈধ্য ভাবে দখল উচ্ছেদে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করে বেগমপুর ইউনিয়নের যদুপুর পারঘাটা পাড়ার মৃত মোহাম্মদ আলী দেওয়ানের ছেলে শাহা আলম ওরফে সাহা আলী ও শাহ আলমের ছেলে শাকিব হাসানের বিরুদ্ধে।
এ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে চুয়াডাাঙ্গা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর নির্দেশে বেগমপপুরর তৈহশীল অফিসের একটি প্রতিনিধিদল জমি মাপযোপের জন্য ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়।
সরকারী খাস জমি মাফযোপের কার্যক্রম শুরুু হয়। মাপযোপের সময় উপস্থিত ছিলেন বেগমমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের প্রতিনিধি, বাদি-বিবাদির লোকজন সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
এ মাপযোপের সময সার্ভেয়াার সকলের উপসস্থিতিতে জমমির সীমানানির্ধারন করা সহ সীমানা পিলার পুতে দেওয়া হয়।
এ জমির মাপযোপে সীমানা নির্ধারন শেষে সীমানায় সীমমানা পিরলার পুুতে সীমানা নির্ধারন করে দেওয়া হয়। এ সীমানা নির্ধারন শেষে সার্ভেয়ার সহ উপস্থিত সকলে চলে যাওয়ার পর সীমানা মানতে নারাজ শাহা আলম সহ তার লোকজনেরা।
এরপর দর্শনা থাননা পুলিশে নিজর জমি দখল করে চুয়াডাঙ্গা আদালতে ফোজদারী ও পিটিশন মামলাও করে।
রাস্তাটি যদপুর গ্রামের পুরাাতনপাড়ার মসজিেেদর সাামনে রাস্তার হয়ে গ্রামের আব্দুসস সাত্তারের ছেেেল সাজ্জাদ হোসেন গাড্ডু পুকুরপাড় হয়ে পুরাতনপাড়া-পারঘটা রাস্তায় উঠে মিলিত হবে।
এমতাবস্থায় শাহা আলমের স্ত্রী রাণু বেগম চুুয়াডাঙ্গা আমলী আদালতে একটি ফোজদারী পিটিশন দাখিল করলে রাস্তা নির্মানের কাজ বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে বিলের ধারের মাঠের জমির আবাদকৃত ধান-পাট, সবজি, পুকুরের মছ সহ চাষাবাদ সহ চাষাবাদকৃত আন্যান্য মালামাল ঘরে বা বাজারে নিতে ব্যহৃত হচ্ছে চাষীদদের। সেই সাথে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে চাষিদের। তাই সুষ্ঠ সমাধান চাই এলাকার ভুক্তভোগী চাষী সহ সচেতন মহল। বিষয়টি চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রসাশকের সুু-দৃষ্টি কাামনা করেছে ভুক্তভোগী চাষী সহ সচেতন মহল।
এ বিষয়ে শাহা আলমের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি। পরবর্তীতে ফোনটি তার ছেলে রিসিভ করে। সে জানায় মাামলার বাদী আমার মা। আমি বাইরে আছি বাড়ি পৌছে মায়ের সাথে কথা বলিয়ে দিচ্ছি। তবে শেষ পর্যন্ত ফোনে আর যোগাযোগ করিয়ে দেয়নি।