জয়েন্টের ব্যথা এড়ানোর ৩ টিপস

শীতপ্রীতির নানা কারণ থাকতে পারে। কিন্তু মাত্রারিতিক্ত ঠান্ডা অনেক ক্ষতির কারণও হয়। মানুষ এ সময় শারীরিক নানা সমস্যায় ভোগে। জ্বর, কাশি, সর্দি তো আছেই এসব ছাড়াও অনেক সময় জয়েন্টে ব্যথা শুরু হয়। অসহ্য এই ব্যথা বড় অস্বস্তির কারণ। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে এই ব্যথা সহজেই কাটিয়ে ওঠা যেতে পারে।

জয়েন্ট ব্যথা দূর করবেন যে তিন উপায়ে

নড়াচড়া করুন: আজকাল আমরা খাই, ঘুমাই এবং কাজ করি—শরীর ও মনকে এতটুকুও সময় দেই না। নূন্যতম হাটার সময়ও অনেকে পায় না। তবে যোগব্যায়াম, স্ট্রেচিং বা দ্রুত হাঁটার মতো হালকা কাজও আপনার জয়েন্টগুলোকে নমনীয় রাখতে সাহায্য করে। যদি ডেস্কে কাজ করেন, তাহলে প্রতি ঘণ্টায় উঠে দাঁড়িয়ে কিছু সময় হাটুন। তাহলে দেখবেন জয়েন্টের ব্যথা উধাও হয়ে যাবে।

সহায়ক খাবার খান: খাদ্যতালিকায় মাছ, আখরোট এবং তিসির মতো ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ খাবার যোগ করুন। এগুলো প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে। হলুদ এবং আদার মতো মসলা কেবল স্বাদের জন্য নয়— এগুলো প্রাকৃতিক প্রদাহ-বিরোধী যা জয়েন্টকে প্রশমিত করতে পারে। স্যুপ এবং স্টু খেতে ভুলবেন না। এগুলো আরামদায়ক এবং পুষ্টিতে ভরপুর যা আপনার জয়েন্ট ভালো রাখতে কাজ করবে।

হাইড্রেটেড থাকুন : শীতকালে অনেকেই কম পানি পান করেন। কিন্তু হাইড্রেটেড থাকলে তা জয়েন্টগুলোতে তৈলাক্ততা বজায় রাখে। ভেষজ স্যুপ খান, অথবা উষ্ণ পানিতে ২ মিলি আদার রস মিশিয়ে পান করুন। এভাবে হাইড্রেটেড এবং আরামদায়ক থাকুন।

সূত্র: যুগান্তর




জিনিয়াস ল্যাবরেটরী স্কুল এন্ড কলেজের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

মেহেরপুরের জিনিয়াস ল্যাবরেটরী স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার( ৬ ফেব্রুয়ারি) সকাল দশটার দিকে মেহেরপুর জেলা স্টেডিয়ামে এ বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

জিনিয়াস ল্যাবরেটরী স্কুল এন্ড কলেজ অধ্যক্ষ মোছাঃ রিতা পারভীনের এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ খায়রুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মনিরুল ইসলাম।

অনুষ্ঠানে এ সময় উপস্থিত ছিলেন জিনিয়াস ল্যাবরেটরী স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মোঃআল আমীন, জিনিয়াস ল্যাবরেটরী স্কুল এন্ড কলেজ উপাধ্যক্ষ মোঃ শামসুর রহমান, ম্যানেজিং কমিটি ও আল নূর ফাউন্ডেশনের সদস্য বৃন্দ।

এর আগে জাতীয় সংগীতের সাথে সাথে পতাকা উত্তোলন, জাতীয় পতাকার প্রতি সম্মান প্রদর্শন, অতিথিদের প্যারেড পরিদর্শন, শিক্ষার্থীদের কুচকাওয়াজ প্রদর্শন, শান্তির প্রতীক সাদা পায়রা ও বেলুন উড়িয়া অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়।

পরে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।




সৌন্দর্য আজ আছে কাল নেই: অমিতাভ বচ্চন

বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাইকে ধরা হয় সৌন্দর্যের আধার। বয়স ৫০ হলেও তার আকর্ষন শক্তি এতটুকুও কমেনি রাই সুন্দরীর। গত কয়েক বছরে তার পোশাক থেকে বদলে যাওয়া চেহারা নিয়ে সমালোচনা যওি কম হয়নি তাই বলে তাকে তাকে এড়িয়ে যাওয়ার সাধ্য নেই কারও। কারণ হাফ সেঞ্চুরিতেও ঐশ্বরিয়ার চোখধাঁধানো রূপ, নীল চোখের চাহনি আর হাসি সবাইকে মোহগ্রস্ত করে।

যদিও অভিনয়ে খুব একটা দেখা যায়না বচ্চন পরিবারের এ পুত্রবধূকে। মেয়ে আরাধ্যা বচ্চনের দায়িত্ব সব সামলে রুপালি পর্দা থেকে দূরে। তবুও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানের অনুষ্ঠানে তার উজ্জ্বল উপস্থিতি এখনও রয়ে গেছে।

এদিকে গত বছর থেকে বচ্চন পরিবারের অন্দরের সমীকরণ নিয়ে নানা গুঞ্জন রয়েছে। শোনা যায়, বিচ্ছেদের পথে হাঁটতে চলেছেন অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই ও অভিনেতা অভিষেক বচ্চন। তবে পারিবারিক তিক্ততা নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও বছর শেষ হওয়ার আগেই জল্পনায় পানি ঢেলেছেন তারা।

নানা জল্পনা-কল্পনার মাঝেই সম্প্রতি ঐশ্বরিয়াকে নিয়ে করলেন শ্বশুর অমিতাভ বচ্চন। এই মুহূর্তে ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি ১৬’-র সঞ্চালকের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন অমিতাভ। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিযোগীরা আসেন এই রিয়্যালিটি শো‘তে।

এমন এক পর্বে অমিতাভের মুখোমুখি হন ঐশ্বরিয়ার এক খুদে ভক্ত। তিনি হট সিটে অমিতাভের মুখোমুখি বসার পর থেকেই অভিনেতা পুত্রবধূর সৌন্দর্যের প্রশংসায় পঞ্চমুখ।

কিশোরী বলেন, ঐশ্বরিয়া রাই কী সুন্দর, তাই না! আপনি তো তার সঙ্গে থাকেন। সুন্দর হওয়ার কোনো টিপস দেবেন তার থেকে জেনে আমাকে?

জবাবে অমিতাভ বলেন, আমরা জানি তিনি সুন্দরী। কিন্তু বাইরের সৌন্দর্য তো দু’দিনের। আজ আছে কাল নেই। তবে মনের সৌন্দর্য চিরদিন থেকে যায়।

কিশোরীর প্রশ্নের উত্তরে এমন কথা বলায় শুরু হয়েছে অমিতাভকে নিয়ে আলোচনা। আসলে তিনি কী বলতে চাইলেন? শুধুই কি নাতনির বয়সি কিশোরীকে নীতিশিক্ষা দিলেন, নাকি অন্য কিছু!

সূত্র: ইত্তেফাক




মেহেরপুরে সিআরভিএস বাস্তবায়ন সংক্রান্ত কর্মশালা

মেহেরপুরে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে সিভিল রেজিস্ট্রেশন অ্যান্ড ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস (সিআরভিএস) বাস্তবায়ন সংক্রান্ত কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) মেহেরপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

জেলা প্রশাসক সিফাত মেহেনাজের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সমন্বয় ও সংস্কার সচিব মোঃ মাহমুদুল খান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সমন্বয় অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ খালেদ হাসান।

এছাড়াও কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার উপপরিচালকের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তরিকুল ইসলাম, সিভিল সার্জন ডাঃ মহী উদ্দীন আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) তরিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) তাজওয়ার আকরাম শাকাপি ইবনে সাজ্জাদ, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার খায়রুল ইসলাম, গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহ, সরকারি কমিশনার আবির হোসেন, সহকারী কমিশনার তানজিনা শারমিন দৃষ্টি, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আঞ্জুমান আরা, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রুহুল আমীন, ইউনিয়ন পরিষদের সচিবগণসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তারা।

কর্মশালায় বক্তারা জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রম আরও গতিশীল করতে সিআরভিএস বাস্তবায়নের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন এবং এ সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।




চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে ওয়ানডেকে বিদায় বললেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বজয়ী

অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য মার্কাস স্টয়নিস ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তবে, তিনি টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিনিধিত্ব করা চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন। অজিদের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াডে ছিলেন তিনি। এই ঘোষণার ফলে এই টুর্নামেন্টেও খেলবেন না তিনি। তার এই ঘোষণা সবাইকে অবাক করে দিয়েছে বেশ।

স্টয়নিসকে পাকিস্তান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠেয় আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য অস্ট্রেলিয়ার প্রাথমিক ১৫ সদস্যের স্কোয়াডে রাখা হয়েছিল। তবে, ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে চূড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণার আগেই তিনি নিজের সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেন। ৩৫ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার বর্তমানে দক্ষিণ আফ্রিকার টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে ডারবান সুপার জায়ান্টসের হয়ে খেলছেন। সেখানে সম্প্রতি বল করতে গিয়ে তিনি হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট পেয়েছেন।

স্টয়নিস জানান, তার ক্যারিয়ারের বাকি সময়টা টি-টোয়েন্টিতে দিতে চান তিনি। তার লক্ষ্য হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে এবং ফ্র্যাঞ্চাইজি পর্যায়ে টি-টোয়েন্টি লিগগুলোয় খেলা।

তিনি বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ওয়ানডে ক্রিকেট খেলাটা আমার জন্য অবিশ্বাস্য এক যাত্রা ছিল। সবুজ ও সোনালি জার্সিতে প্রতিটি মুহূর্তের জন্য আমি কৃতজ্ঞ। দেশের প্রতিনিধিত্ব করা আমার জন্য সবসময়ই গর্বের। এই সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ ছিল না, কিন্তু আমি মনে করি ওয়ানডে থেকে সরে দাঁড়ানো এবং ক্যারিয়ারের পরবর্তী অধ্যায়ে পুরোপুরি মনোযোগ দেওয়ার এটাই সঠিক সময়। রন (অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড, অস্ট্রেলিয়া পুরুষ দলের কোচ) এর সঙ্গে আমার চমৎকার সম্পর্ক আছে, এবং তার সমর্থনের জন্য আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। আমি পাকিস্তানে আমার দলকে সমর্থন করব।‘

অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড স্টয়নিসের অবদানের প্রশংসা করে বলেন, ‘গত এক দশক ধরে স্টয়নিস আমাদের ওয়ানডে সেটআপের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিলেন। তিনি শুধু একজন অমূল্য খেলোয়াড়ই নন, দলের মধ্যে একজন অবিশ্বাস্য ব্যক্তিত্বও ছিলেন। সে একজন জাত নেতা, অত্যন্ত জনপ্রিয় খেলোয়াড় এবং একজন মহান মানুষ। তার ওয়ানডে ক্যারিয়ার এবং সমস্ত অর্জনের জন্য তাকে অভিনন্দন জানানো উচিত।‘

স্টয়নিস ২০১৭ সালে ইডেন পার্কে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১১৭ বলে ১৪৬ রানের একটি অবিস্মরণীয় ইনিংস খেলেন, যা তাকে সাদা বলের ক্রিকেটে এক অসাধারণ একজন হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেয়। তিনি ৭৪ ওয়ানডেতে ১৪৯৫ রান করেছেন ৯৩.৯৬ স্ট্রাইক রেটে এবং ৪৮ উইকেট নিয়েছেন ৪৩.১২ গড়ে। তিনি ২০১৯ ও ২০২৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে বিশ্বকাপ স্কোয়াডের অংশ ছিলেন।

সূত্র: যুগান্তর




প্রধান উপদেষ্ঠার বিশেষ সহকারী হলেন মেহেরপুরের মনির হায়দার

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে সাংবাদিক মনির হায়দারকে। তাঁকে জ্যেষ্ঠ সচিব পদমর্যাদায় নিয়োগ দিয়ে বুধবার প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

সাংবাদিক মনির হায়দার মেহেরপুর সদর উপজেলার ইসলামনগর গ্রামের সন্তান।

বিশেষ সহকারী হিসেবে তিনি প্রধান উপদেষ্টার পক্ষে জাতীয় ঐকমত্য গঠনের লক্ষ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও শক্তির সঙ্গে লিয়াজোঁ এবং যোগাযোগ রক্ষায় ভূমিকা পালন করবেন বলে জানা গেছে।

জানা গেছে, মনির হায়দার বর্তমানে নিউইয়র্কে রয়েছেন। দেশে ফিরে তিনি এ পদে যোগদান করবেন।

মনির হায়দার প্রায় তিন দশক ধরে দৈনিক পূর্বকোণ, ভোরের কাগজ, জনকণ্ঠ, যায়যায় দিন, ইত্তেফাক ও মানবজমিন পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেছেন। তিনি বর্তমানে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল বাংলাভিশনের উপদেষ্টা।




মেহেরপুরে সদর উপজেলা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল

আওয়ামী লীগের লিফলেট বিতরণের ও অন্যান্য কার্যকলাপের প্রতিবাদে মেহেরপুর সদর উপজেলা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ বুধবার সন্ধ্যার দিকে মেহেরপুর পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এর সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে, শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা বিএনপি’র কার্যালয়ে এসে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তারা বলেন, ফ্যাসিবাদ আওয়ামী সরকারের দুঃশাসনের কারণে দেশের মানুষ আজ বিপদগ্রস্ত অতএব সাবধান হন নির্দিষ্ট জায়গায় থেকে রাজনীতির চর্চা করে তারপরে রাজনীতির মাঠে লিফলেট বিতরণ সহ নানামুখী কর্মসূচি পালন করবেন। অন্যথায় মেহেরপুর জেলা যুবদল আপনাদের এই নৈরাজ্য শক্ত হাতে প্রতিহত করবে।

যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় যুবদলের তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক ইমরান আহমেদ প্রিন্স,সদর যুবদলের সভাপতি লিয়াকত আলীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবদলের সদস্য মেহেদী হাসান রোলেক্স, সদর উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক সাহিদুল ইসলাম।

এই সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট কামরুল হাসান, জেলা যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক ফয়েজ মোহাম্মদ, অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ফিরোজুর রহমান ফিরোজ, যুবদলের নেতা বখতিয়ার হাসান, জেলা জাসাসের সদস্য সচিব বাকাবিল্লা, যুবদলের সদস্য শামুয়েল হোসেন সনি, যুবদল নেতা রিপন মিয়া যুবদলের নেতা পাপ্পু, সবুজ, রাজু, শুভ, আকাশ, পিয়াস সহ যুবদলের অন্যান্য নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।




মহাকাশে উপগ্রহের সংখ্যায় কোন ৭ দেশ বেশি এগিয়ে?

১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর। পৃথিবীর কক্ষপথে স্পুটনিক-১ নামে একটি উপগ্রহ পাঠিয়েছিল সাবেক সোভিয়েত রাশিয়া। সেটাই ছিল প্রথমবারের মতো মহাকাশে অবতরণ করা কোনো উপগ্রহ। এরপর থেকে পেরিয়ে গেছে ৬৭ বছর। মহাকাশবিজ্ঞানে পৃথিবী এখন অনেকদূর এগিয়েছে। বহু দেশের হাজারো উপগ্রহ এখন চক্কর খাচ্ছে পৃথিবীর কক্ষপথে।

বিভিন্ন ধরনের উপগ্রহ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে নিয়ে মহাকাশে পাঠায় সংশ্লিষ্ট দেশগুলো। কেউ আবহাওয়ার গতিবিধি জানার জন্য, কেউ গবেষণা, কেউ আবার স্রেফ নজরদারি। অনেক উপগ্রহ যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিশেষ প্রযুক্তি সরবরাহ করে। এমনকি ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণগহ্বর খুঁজতেও মহাকাশে পাড়ি দিয়েছে একাধিক উপগ্রহ।

চলুন জেনে নেওয়া যাক পৃথিবীর এমন সাতটি দেশের নাম, যারা মহাকাশে সবচেয়ে বেশি উপগ্রহ পাঠিয়েছে।

তালিকার প্রথমেই রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নাম। বর্তমানে মহাকাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে দেশটি থেকে পাঠানো প্রায় তিন হাজার উপগ্রহ।

সামরিক, বাণিজ্যিক থেকে শুরু করে বৈজ্ঞানিক—গত কয়েক দশকে বহু কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে পাঠিয়েছে নাসা। এছাড়া তালিকায় রয়েছে ‘স্পেস-এক্স’-এর মতো বেসরকারি সংস্থার পাঠানো উপগ্রহও।

যুক্তরাষ্ট্রের পর মহাকাশে সবচেয়ে বেশি উপগ্রহ পাঠানো দেশ হিসাবে উঠে আসে চীনের নাম। সংবাদমাধ্যম ‘ইন্ডিয়া টুডে’র এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত মহাকাশে প্রায় ৫০০ কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠিয়েছে এই দেশটি। তালিকায় এর পরেই নাম রয়েছে রাশিয়ার। মহাকাশে রাশিয়ার ১৬৯টি উপগ্রহ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের মতোই রাশিয়ারও অনেক উপগ্রহ সামরিক, যোগাযোগ এবং বৈজ্ঞানিক উদ্দেশ্যে মহাকাশে পাঠানো হয়েছে।

চীন এবং রাশিয়ার পরেই তালিকায় রয়েছে ব্রিটেনের নাম। বর্তমানে ব্রিটেনের পাঠানো ১৩৫টি উপগ্রহ মহাকাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে কক্ষপথে। ব্রিটেনের উপগ্রহগুলো টেলিযোগাযোগ, পর্যবেক্ষণ এবং নেভিগেশনের মতো ক্ষেত্রে পারদর্শী। বর্তমানে মহাকাশে প্রযুক্তিতে টাকাও ঢালছে ব্রিটেন।

মহাকাশে সবচেয়ে বেশি উপগ্রহ পাঠানো দেশগুলোর তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে জাপান। জাপানের পাঠানো ৭৮টি উপগ্রহ বর্তমানে মহাকাশে রয়েছে। উন্নত প্রযুক্তির জন্য বিখ্যাত জাপান। তাই মহাকাশে সে দেশের পাঠানো উপগ্রহগুলোর প্রযুক্তিও নজর কেড়েছে বার বার।

তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে ভারত। ভারতের ৬৬টি উপগ্রহ বর্তমানে কক্ষপথে চক্কর খাচ্ছে। তুলনামূলকভাবে কম খরচে ভালো উপগ্রহ তৈরি এবং তা মহাকাশে পাঠানোর জন্য নাম রয়েছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর।

তালিকায় সাত নম্বর জায়গায় রয়েছে কানাডার নাম। কানাডার তৈরি ৫৬টি কৃত্রিম উপগ্রহ বর্তমানে মহাকাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

মহাকাশে একাধিক দেশ একসঙ্গে মিলে তৈরি উপগ্রহের সংখ্যাও কম নয়। মহাকাশে ‘মাল্টিন্যাশনাল’ উপগ্রহের সংখ্যা প্রায় ১৮০। ইউরোপীয় ইউনিয়নের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকটি উপগ্রহ মহাকাশে পাঠানো হয়েছে।

বেসরকারি ক্লায়েন্ট এবং জাতীয় সরকারকে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের ক্ষমতা প্রদানকারী বেসরকারি সংস্থাগুলোর ক্রমবর্ধমান সংখ্যার জন্য ব্যবসাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি তাদের নিজস্ব মহাকাশ প্রোগ্রাম ছাড়াই কম ধনী দেশগুলোতে স্যাটেলাইট প্রযুক্তি ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করেছে।

সূত্র: যুগান্তর




ঝিনাইদহ সদর উপজেলা বিএনপির মতবিনিময় সভা

ঝিনাইদহ সদর উপজেলা বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার সকাল ১০ টায় জেলা বিএনপির কার্যালয়ে সদর উপজেলা বিএনপির মতবিনিময়সভা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাহিদুজ্জামান মনা। সভাপতিত্ব করেন সদও উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাডঃ কামাল আজাদ পান্নু।

মিটিং পরিচালোনা করেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন আলম।

আরো উপস্থিত ছিলেন সদর থানা বিএনপি’র সিনিয়র সহ-সভাপতি জাহিদুল ইসলাম জর্দার, ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম, আলাউদ্দিন আল মামুন, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাষক জাহাঙ্গীর হোসেন , প্রচার সম্পাদক এম আক্তার মুকুল, সদর উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়াউল ইসলাম ফিরোজ, সহ-সভাপতি বিল্লাল হোসেন, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক প্রভাষক আব্দুল খালেক, উপজেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক তৈফিকুর রহমানসহ ঝিনাইদহ সদর ঝিনাইদহ সদর উপজেলার ১৭টি ইউনিয়নের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক, সিনিয়র সহসভাপতি, যুগ্ম সম্পাদক বৃন্দ।

প্রধান অতিথি প্রতিটি ইউনিয়নের সাংগঠনিক কার্যক্রম বৃদ্ধি ও আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দেন।




যেভাবে গাজর খেলে দ্রুত কমবে ওজন

আপনার শরীরের ওজন কমাতে প্রতিদিন গাজর খান। কারণ গাজর শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী। আপনার ত্বক ও চুলের পাশাপাশি এ সবজি চোখের স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো উপকারী। কিন্তু গাজর কীভাবে খেলে দ্রুত শরীরের অতিরিক্ত মেদ ঝরবে তা হয়তো আপনি জানেন না। কিছু নিয়ম অনুসরণ করে আপনার শরীরের ওজন দ্রুত কমাতে পারেন।

প্রতিদিন দুই টুকরো গাজর সিদ্ধ খান। শুধু শুধু খেতে সমস্যা হলে অল্প লবণ আর গোলমরিচ দিয়ে গাজর সিদ্ধ খেতে পারেন। এতে আপনার দ্রুত ওজন কমবে। আর যারা নিয়মিত সালাদ খান, তারা সালাদের একটি উপকরণ হিসেবে গাজর রাখুন। কারণ গাজর কাঁচা খেলে ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়া অবশ্যই জরুরি। এ ছাড়া গাজর দিয়ে সবজিও বানিয়ে খেতে পারেন। গাজরের তরকারি তৈরি করলে তার সঙ্গে কিছুটা বিট মিশিয়ে নিন। এ খাবার অত্যন্ত পুষ্টিকর। এতে ক্যালরি কম। সেই সঙ্গে সহজে ওজন কমায়। আর পেট ভরিয়ে রাখে অনেকক্ষণ।

এ ছাড়া দ্রুত ওজন কমাতে চাইলে প্রতিদিন নিয়মিত এক কাপ গাজরের রস খেতে পারেন। স্বাদ বাড়াতে সামান্য লবণ আর গোলমরিচ মিশিয়ে নিতে পারেন গাজরের রসের মধ্যে। গাজর, আদা, পাতিলেবুর রস আর সামান্য দারুচিনির গুঁড়ো একসঙ্গে মিশিয়ে একটি ডিটক্স ড্রিঙ্ক তৈরি করেও খেতে পারেন আপনি। এতে দ্রুত মেদ ঝরবে।

শুধু গাজর দিয়েও তৈরি করে নিতে পারেন পুষ্টিকর ও সুস্বাদু সালাদ। এর জন্য গাজরের সঙ্গে সামান্য অলিভ অয়েল, পার্সলে পাতা, অল্প সাদা তিল, সামান্য বিট লবণ এবং গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে নিতে পারেন। এতে স্বাস্থ্যকর সালাদ তৈরি হবে।

আর অনেকেই ওজন কমানোর জন্য স্যুপ খান। সেখানে মেন্যুতে রাখতে পারেন গাজরের স্যুপ, যা শরীর হালকা রাখেবে। এতে শরীর পুষ্টি পাবে, ওজনও কমবে। গাজরের স্যুপ তৈরি করার জন্য গাজর ছাড়াও পেঁয়াজ, রসুন, সবজি, অলিভ অয়েল, জিরা-হলুদ গুঁড়ো, লবণ-গোলমরিচ দিতে পারেন।

সূত্র: যুগান্তর