দামুড়হুদায় হরতালের প্রতিবাদে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত

হরতালের নামে বিএনপি-জামায়াতের হত্যা, অগ্নি সংযোগ, সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আজাদুল ইসলাম আজাদ ও দামুড়হুদা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান মনজুর সার্বিক দিক নির্দেশনায় চুয়াডাঙ্গা-২ আসন থেকে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশি আওয়ামী লীগের ঐক্যবদ্ধ নেতাদের পক্ষ থেকে দামুড়হুদায় শান্তি সমাবেশ করা হয়েছে।

আজ  রবিবার বিকেলে দামুড়হুদা উপজেলা আওয়ামী লীগের ব্যানারে বাসস্ট্যান্ডে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষে দামুড়হুদা বাসস্ট্যান্ড থেকে হরতাল বিরোধী এক বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে বাসস্ট্যান্ডে শেষ হয়। বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে শান্তি সমাবেশে বক্তব্য রাখেন উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহবায়ক চুয়াডাঙ্গা জেলা জজকোর্টের এপিপি অ্যাড. আবু তালেব, উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম, নতিপোতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোমিনুল হক মমিন মাস্টার, জুড়ানপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু তালেব, কুড়ুলগাছি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাফি উদ্দীন টুটুল, আওয়ামী লীগ নেতা মহাসিন আলী ও যুবলীগ নেতা ফজলুর রহমান ফজু।

উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা আশা মোল্লা, যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম, আব্দুল মালেক ভূইয়া, স্বপন মালিথা, সরোয়ার সিদ্দিক মামুন, পিন্টু, মোমিন, আবুল কাশেম, উপজেলা ছাত্রলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক বুলবুল আহমেদ, নতিপোতা ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা নাহিদ, বশিরসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।




আবারও বাসে আগুন, পুড়ে প্রাণ গেলো ঘুমন্ত হেলপারের

আবারও শুরু হয়েছে আগুন সন্ত্রাস, ফের সেই পুরনো চিত্র। ঢাকায় রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে দেওয়া আগুনে পুড়ে ছারখার হয়ে গেছে বাসের হেলপারের দেহ। নিহত হেলপার নাঈম (২২) ওই বাসে রাতে ঘুড়িয়ে ছিলেন। এসময় দগ্ধ হয়েছেন রবিউল (২৫) নামে আরেক হেলপার।

ডেমরা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জহিরুল ইসলাম জানান, রোববার রাত আনুমানিক ৩টার দিকে ডেমরা পশ্চিম দেইল্লা পাকা রাস্তার ওপর থামিয়ে রাখা অছিম পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেয় দুষ্কৃতিকারীরা। ওই সময় বাসের মধ্যে ঘুমিয়ে ছিলেন ওই পরিবহন দুই হেলপার নাঈম ও রবিউল। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস রাতেই আগুন নির্বাপণ করে। আর এই আগুনে ঘটনাস্থলেই মারা যান নাঈম। মরদেহটি উদ্ধার করে মিটফোর্ড হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। আর দগ্ধ রবিউলকে চিকিৎসার জন্য শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।

নিহত নাঈমের বাবার নাম আলম চৌকিদার ও মা পারভীন বেগম। তার বাড়ি বরিশালের কোতোয়ালি থানায়। বর্তমানে ডেমরা হাজিনগর এলাকায় থাকতেন।

আর দগ্ধ রবিউলের বাড়ি নারায়ণগঞ্জ রূপগঞ্জে। সেও ডেমরায় থাকেন। তার বাবার নাম হযরত আলী। বার্ন ইন্সটিটিউটের চিকিৎসকরা জানান, রবিউলের শরীরে ১৭ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।




দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম টানেল নিয়ে উচ্ছ্বাস

সাধারণ যাত্রীদের জন্য খুলে গেল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল। ইতিহাসের সাক্ষী হতে রাত থেকেই টানেলে দুই প্রান্তে অপেক্ষা করেছেন অনেক যাত্রী। তবে প্রথম যাত্রী হিসেবে ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলে পাড় হয়েছে মুন্সিগঞ্জের জুয়েল রানা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার টানেল উদ্বোধন করার পর রোববার ভোর ছয়টা থেকে যান চলাচল শুরু হয়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলে প্রথম যাত্রী হিসেবে যাবেন এই ইচ্ছে থেকে কয়েকজন বন্ধু নিয়ে বের হয়ে পড়েন মুন্সিগঞ্জের জুয়েল রানা। শনিবার রাত তিনটার সময় তাঁরা চট্টগ্রামের আনোয়ারা প্রান্তে পৌঁছে যান। এরপর আজ রোববার ভোর ছয়টার সময় প্রথম যাত্রী হিসেবে তিনি টোল দেন।

ওই গাড়ির চালক মো. শাহেদ বলেন, ‘সারা জীবন গাড়ি চালালাম সেতু আর ফেরি পার হয়ে। এবার নদীর নিচ দিয়ে যাব, খুব উত্তেজনা কাজ করছে।’

শুধু জুয়েল রানা ও শাহেদ নয়, প্রথম টানেলে প্রবেশ করে অনেকেই আনন্দিত।

আনোয়ারা প্রান্তে এরপর সাতকানিয়ার চালক শফিক আলম। তিনি মো. জাকারিয়া নামের যাত্রীকে নিয়ে বিমানবন্দরে যাচ্ছিলেন। শফিক আলম বলেন, ‘এত তাড়াতাড়ি এয়ারপোর্টে পৌঁছে যাচ্ছি, আশ্চর্যের বিষয়!’

প্রথম যাত্রীবাহী বাস হিসেবে টোল দেয় বিডি বাস লাভার গ্রুপের একটি বাস। তাঁরা বাসটি ফুল ও কাপড় দিয়ে সাজিয়ে নিয়ে টানেলে প্রবেশ করেন।

নিজে গাড়ি চালিয়ে চট্টগ্রাম নগরী থেকে আনোয়ারায় যাচ্ছিলেন আনিতা মুবাশ্বিরা। তিনি বলেন, ‘অনেক অপেক্ষা করেছি টানেল চালুর জন্য। তাই টানেল পার হওয়ার সময় নিজেকে নিয়ে গর্ব হচ্ছিল বাংলাদেশি হিসেবে। কারণ, দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম টানেল আমাদেরই।’

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের উপপ্রকল্প পরিচালক আবুল কালাম আজাদ জানান, ভোর ছয়টার সময় যান চলাচলের জন্য টানেল খুলে দিয়েছি। এখন থেকে রাত-দিন ২৪ ঘণ্টা টানেল চালু থাকবে। তবে গভীর রাতে যান চলাচল কমে গেলে টোলের লেন কমিয়ে আনা হবে। টানেলে ৬০ কিলোমিটার গতি রাখার নির্দেশনা আছে এবং টানেলের ভেতর যেন যানবাহন না দাঁড়ায়, সে ব্যবস্থাপনা আছে বলে তিনি জানান।

২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিন পিং প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল নির্মাণের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। আর শনিবার ফলক উন্মোচনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। সুড়ঙ্গ নির্মাণে ব্যয় ১০ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা। ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিন পিং এর ঢাকা সফরে কর্ণফুলী টানেল নির্মাণে ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর হয়। চুক্তি অনুযায়ী চীনের এক্সিম ব্যাংক ২০ বছর মেয়াদি ঋণ হিসাবে দুই শতাংশ সুদে ৫ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা দিয়েছে। বাকি অর্থায়ন বাংলাদেশ সরকার করেছে।




শীতের সবজিতে রোগ নিরাময় ও পুষ্টি সংরক্ষণ

শীতের সবজিতে রয়েছে বহুবিধ ঔষধি গুণ। এগুলো স্বাদ ও পুষ্টিমানেও অনন্য। এ জন্য প্রতিদিনের খাবারে শীতের সবজিকে প্রাধান্য দিতে হবে। সচেতনভাবে যদি এ সবজি খাওয়া হয়, তাহলে এর পুষ্টি উপাদান নষ্ট হয় না।

বাঁধাকপি : খ্রিষ্টপূর্ব চারশ শতক থেকেই বাঁধাকপি ঔষধি হিসাবে স্বীকৃত। রোমানরা উৎসবের দিনে অতিরিক্ত মদ্যপানের আগে বাঁধাকপি কচিপাতা চিবিয়ে খেত মাতাল না হওয়ার জন্য। এটি ক্যাফেটেরিয়ার আক্রমণ থেকে রক্ষা করে এবং যকৃতের উপকার করে। বাইরে ও ভেতরের পাতার চেয়ে একেবারে মাঝামাঝি অংশের পাতায় পুষ্টি বেশি। কারণ এতে ক্যারোটিন বেশি থাকে।

বাঁধাকপির সালফার উপাদান দিয়ে টনিক তৈরি করা হয়। যা কিনা শ্বাস-প্রশ্বাসের সংক্রমণে সাহায্য করে। ভিটামিন কে, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি-এর দারুণ উৎস এ বাঁধাকপি। এ ছাড়া এতে ম্যাঙ্গানিজ, কপার, পটাশিয়াম, আঁশ ও ফলিক অ্যাসিড আছে।

বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতা যেমন হৃদরোগ, ভেরিকোজ ভেইন, পায়ের ক্ষত, পেপটিক আলসার, ত্বকের শুষ্কতা, অ্যাকজিমা, মানসিক চাপ প্রতিরোধ করে বাঁধাকপি। স্কার্ভি রোগে এটি ফলদায়ক। রক্তের প্রোথ্রোম্বিন তৈরিতে সহায়তা করে বাঁধাকপি। আমাদের দেশে কিছু কিছু বেগুনি বাঁধাকপি পাওয়া যায়। এটি ফাইকোসিয়ানিন সমৃদ্ধ। ত্বকের সুস্থতা, ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ, চোখের সুস্থতা ছাড়াও আটিস্টিক শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য বেগুনি বাঁধাকপির রস খুবই উপকারী।

পুদিনাপাতা : বর্তমানে পশ্চিমা ও চীন দেশে নানা ধরনের রোগ সারাতে পুদিনা ব্যবহার হচ্ছে। এটি যন্ত্রণা নিবারক হিসাবে কাজ করে। পুদিনা বদহজম দূর করেও রক্তবাহী নালিকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া দূর ভ্রমণে অসুস্থতা, বমিভাব, পেটের অসুখ, জ্বর, রক্তস্বল্পতা, মাথার যন্ত্রণা ইত্যাদি কমাতে পুদিনা সিদ্ধ পানি বেশ উপকারী। সারা বিশ্বে মিন্ট টি’ বেশ জনপ্রিয়। সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে গেলে পুদিনার পাতা ফুটন্ত পানিতে ফেলে ভাপ নিলে উপকার পাওয়া যায়। দাঁতের স্বাস্থ্য রক্ষা ও ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোমে পুদিনা ভালো কাজ করে।

টমেটো : টমেটোর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লাইকোপিন ক্যানসার রোধে বড় ভূমিকা পালন করে। টমেটো রান্না করে খেলে এর লাইকোপিন শরীর ভালোভাবে গ্রহণ করতে পারে। এতে প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড আছে বলে পায়ের ও হাতের তালু জ্বালা করলে এর ব্যবহারে সুফল পাওয়া যায়। চুলপড়া ও হাঁপানিতে টমেটো উপকারী।

ব্রকলি : ব্রকলিতে আছে প্রচুর ক্যালসিয়াম, মেলেনিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ব্রকলি ত্বক, চুল, চোখ ভালো রাখে। এটি আর্থ্রাইটিসের ব্যথা কমায়। ক্যানসাররোধী হিসাবে পরিচিত। এ ছাড়া অ্যালার্জি ও প্রদাহের সমস্যা কমায়।

পেঁয়াজ : প্রাচীনকাল থেকেই ঠান্ডাজনিত অসুবিধায় পেঁয়াজ ব্যবহার হয়ে আসছে। আয়ুর্বেদিক ওষুধ প্রস্তুতকারীরা পেঁয়াজের রসের সঙ্গে মধুমিশ্রিত করে সিরাপ তৈরি করে। এ সিরাপ কফের ওষুধ হিসাবে ভালো কাজ করে। দেহের অস্বস্তিভাব, ঝিমানো, স্নায়ুবিক দুর্বলতা ও বদহজমে পেঁয়াজ উপকারী। এটি রক্তচাপ, কলস্টেরল কমায় ও রক্তজমাট বাঁধা দূর করে।

ফুলকপি : এটি ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটাডমিন সি, ভিটামিন কে ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। ফুলকপি দেহের রক্ত প্রবাহ ঠিক রাখে। এর মধ্যে বিশেষ যৌগ যেমন-সালফেরাপেন, গ্লুকো-ব্রাসিমিন, গ্লুকোরাফামিন-এর জন্য লিভার সুস্থ থাকে। ফুলকপি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। অন্ত্রের ক্যানসার ও সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে। সন্তান প্রসবের পর কোনো কোনো স্ত্রীলোকের মুখে মেছতার দাগ পড়ে। যদি কয়েকদিন ফুলকপি, বাঁধাকপি ও গাজরের জুস খাওয়া হয় তবে তা ধীরে ধীরে মিলিয়ে যায়।

গাজর : ভিটামিন এ অর্থাৎ ক্যারোটিন সমৃদ্ধ সবজি। শিশুকে ছয় মাস পর থেকে এক চা-চামচ গাজরের রস খাওয়াতে পারলে ভালো হয়। শ্বাস-প্রশ্বাসের সংক্রমণ, চোখ ও ত্বকের সংক্রমণে গাজর খুবই উপকারী। এতে চোখের দীপ্তি বাড়ে, শুষ্ক ত্বক ও চুল সজীব হয়। গাজর ক্যানসার ও হার্টের সমস্যার প্রতিরোধক। কাঁচা গাজর চিবিয়ে খেলে দাঁতে একটা চকচকে ভাব আসে।

লেটুস পাতা : সালাদের অন্যতম অনুষঙ্গ। কাঁচা খাওয়া হয় বলে সম্পূর্ণ পুষ্টি পাওয়া যায়। এতে আছে প্রচুর আঁশ, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি২ ও ভিটামিন বি৩, ভিটামিন বি১২। এটি দেহের রক্ত কণিকা গঠন করে ও হজমশক্তি বাড়ায়। লেটুসপাতা কোস্টকাঠিন্য দূর করে। এ ছাড়া দেহে অতিরিক্ত পানি জমতে দেয় না। সানবার্নের ফলে ত্বকে যে কালচে ভাব পড়ে তা দূর করে।

বিট : বিটে রয়েছে পর্যাপ্ত লৌহ, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন এ ও নাইট্রিক অ্যাসিড। কাঁচা বিটের রসদ্ধ রক্ত পরিষ্কারক ও শক্তিবর্ধক। এটি লিভারকে ভালো রাখে, রক্তস্বল্পতা দূর করে এবং হজমে সহায়তা করে। বিটের রস দেহের অক্সিজেন ধরে রাখতে সাহায্য করে। এটি রক্তচাপ ঠিক রাখে।

ক্যাপসিকাম : লাল-সবুজ-হলুদ এ তিন রঙের ক্যাপসিকাম অথবা বেলপেপার পাওয়া যায়। এটি পেশি সচল রেখে পিঠ ও কোমরের ব্যথা দূর করে। মাথাব্যথা, ত্বকের সুরক্ষা ও পাকস্থলীর অসুস্থতায় বেশ কার্যকর। এটি হজমশক্তি বাড়ায়। চোখের সুস্থতা বজায় রাখে ও অ্যাজমা প্রতিরোধে ভালো ফল দেয়। সবুজ ক্যাপসিকামের চেয়ে লাল-হলুদ ক্যাপসিকামের গুণাগুণ বেশি।

পালংশাক : এ শাক অক্সালিক অ্যাসিড ও লৌহ সমৃদ্ধ। পালংশাক রক্তস্বল্পতায় বেশ উপকারী। কোষ্ঠবদ্ধতা ও মানসিক অবসাদে পালংশাক বেশ ফলদায়ক। অক্সালিক অ্যাসিডের জন্য এর ক্যালসিয়াম তেমন কাজে লাগে না।

লালশাক লৌহ সমৃদ্ধ ও সহজে হজম হয়। এটি রক্তস্বল্পতা রোধে উপকারী।

মুলা : এতে আছে ফসফরাস, লৌহ ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, সালফার ও ভিটামিন এ। মুলার রস পিত্তাশয়কে গরম করে পিত্তক্ষরণে উদ্দীপনা জোগায়।

পুষ্টি সংরক্ষণ

সবজি কেটে দীর্ঘ সময় পানিতে ভিজিয়ে রাখলে এর সবটুকু ভিটামিন নষ্ট হবে। এক সমীক্ষায় দেখা যায়, ব্রকলি পানিতে ভিজিয়ে রাখলে এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ৭৪-৯৭ শতাংশ পর্যন্ত ক্ষয় হয়। বেশিরভাগ সবজি ফ্রিজে পাঁচ দিন পর্যন্ত ভালো থাকে। এ ছাড়া খবরের কাগজ মুড়েও সবজি রাখলে ভালো থাকবে। কম পানিতে কম সময়ে সবজি সিদ্ধ করলে অথবা ভাপিয়ে শীতের সবজি খেলে এর পুষ্টিগুণ বজায় থাকবে। আবার যাদের তেল প্রয়োজন, তারা সিদ্ধ সবজিতে সামান্য তেল মিশাবেন। যাতে অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিডের কোনো ঘাটতি না হয় এবং হজমেও অসুবিধা না হয়।

লেখক : চিফ নিউট্রিশন অফিসার (এক্স), বারডেম হাসপাতাল, পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার, শ্যামলী, ঢাকা




ইউটিউব থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তোলা যাবে ভিডিওর ছবি

ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় পছন্দের দৃশ্যের ছবি সংরক্ষণের জন্য স্ক্রিনশট নেন অনেকেই। তবে স্ক্রিনশট নেওয়া ছবির রেজল্যুশন কম থাকায় মান ভালো হয় না। এর ফলে ছবিগুলো চাইলেই সব কাজে ব্যবহারের সুযোগ মেলে না। এ সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের তৈরি ব্রাউজার এক্সটেনশন ব্যবহার করতে হয়। কিন্তু বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলোর তৈরি এক্সটেনশন ব্যবহার করলে তথ্য চুরিসহ সাইবার হামলার ঝুঁকি থাকে। আর তাই ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা দিতে বিল্ট ইন স্ক্রিনশট সুবিধা চালু করতে যাচ্ছে ইউটিউব। নতুন এ সুবিধা চালু হলে কোনো ব্রাউজার এক্সটেনশন ব্যবহার না করেই ইউটিউবে চালু থাকা ভিডিওর নির্দিষ্ট অংশের ভালোমানের ছবি তোলা যাবে।

স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওর নির্দিষ্ট অংশের ছবি তোলার জন্য প্রথমে ইউটিউবের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে নির্দিষ্ট ভিডিও চালু করতে হবে। এরপর পছন্দের দৃশ্য পর্দায় দেখা গেলে ভিডিও থামিয়ে মাউসের ডানে ক্লিক করে ‘সেভ ভিডিও ফ্রেম অ্যাজ’ অপশন নির্বাচন করলেই কম্পিউটারে স্ক্রিনশটটি সংরক্ষণ হয়ে যাবে। স্ক্রিনশট নেওয়া ছবিগুলোর রেজল্যুশন উন্নতমানের হওয়ায় চাইলেই সেগুলো বিভিন্ন কাজে ব্যবহারের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আদান-প্রদান করা যাবে।

নতুন এ সুবিধা এর মধ্যে নির্দিষ্টসংখ্যক ব্যবহারকারীদের ওপর পরখ করছে ইউটিউব। প্রযুক্তি বিশ্লেষকদের ধারণা, ইউটিউবের বিল্ট ইন স্ক্রিনশট সুবিধা প্রাথমিকভাবে কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য চালু করা হতে পারে। পর্যায়ক্রমে ইউটিউবের সব ব্যবহারকারীদের জন্য এ সুবিধা উন্মুক্ত করা হবে।

সূত্র: ম্যাশেবল




ঝিনাইদহে বিএনপি-জামায়াতের ২৬ নেতাকর্মী আটক

ঝিনাইদহে নাশকতা প্রতিরোধে পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীসহ ২৬ জনকে আটক করেছে পুলিশ। রবিবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।

পুলিশ জানায়, জেলার ৬টি উপজেলায় নাশকতাবিরোধী বিশেষ অভিযান শুরু করা হয়েছে। এরই অংশ হিসাবে সদর ৭, হরিণাকুণ্ডু ৩, কালীগঞ্জ ৫, কোটচাঁদপুর ২ ও মহেশপুর উপজেলা থেকে ৯ জন বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীকে আটক করে পুলিশ সদস্যরা।

এর মধ্যে সদরে ১ জন ও মহেশপুরে ২ জন জামায়াত কর্মী রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট অফিসার ইনচার্জ নিশ্চিত করেন।




হরতালের প্রতিবাদে ঝিনাইদহে আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ মিছিল

সারাদেশে বিএনপির ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতালের প্রতিবাদে ঝিনাইদহে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ রবিবার দুপুরে সরকারি কেসি কলেজ চত্বর থেকে জেলা ছাত্রলীগের আয়োজনে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই এমপি।

মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পোস্ট অফিস মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সেসময় আব্দুল হাই এমপি, জেলা আওয়ামী নেতা মাসুদ আহম্মেদ সঞ্জু, সদর উপজেলার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রাশিদুর রহমান রাসেল, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সজিব হোসেন, ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক আল-ইমরান, জেলা সেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি শাহরিয়ার করিম রাসেল ও সাধারন সম্পাদক রানা হামিদ, জেলা যুবলীগ নেতা নূরে আলম বিপ্লবসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।

বক্তারা, সকলকে বিএনপির ডাকা হরতাল প্রত্যাখান করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, হরতালের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টি ও জ্বালাও পোড়াও করার চেষ্টা করলে তাদের দাঁত ভাঙা জবাব দেবে আওয়ামী লীগ।

এদিকে জেলা যুবলীগ নেতা বাসের আলম সিদ্দিকীর নেতৃত্বে হাজার হাজার নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে শহরে হরতাল বিরোধী মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।




দামুড়হুদায় ইউনিয়ন পর্যায়ে মতবিনিময়, শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ

দামুড়হুদায় ইউনিয়ন পর্যায়ে বর্তমান সরকারের সামাজিক সুরক্ষার আওতায় সুবিধাভোগী ব্যক্তিদের নিয়ে মতবিনিময়, শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রবিবার সকাল ১১টায় হাউলী ইউনিয়নের লোকনাথপুর ফুটবল মাঠে।

এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য হাজী মোঃ আলী আজগার টগর এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রী অসহায় মানুষের কথা চিন্তা করে দেশে সকল প্রতিবন্ধি, বিধবা, বয়স্ক ও শিশু ভাতাসহ অসংখ্যক ভাতা প্রদান করছে সরকার। শেখ হাসিনা দেশের মানুষের কথা চিন্তা করে। দেশের উন্নয়নের কথা ভাবে। অতীতে কোনো সরকার প্রতিবন্ধীদের কথা ভাবেন নাই, গর্ভধারণ নারীদের নিয়ে চিন্তা করেন নাই, গরীবদুঃখী শিশুদের পুষ্টির কথা ভাবেন নাই, অবহেলিত বয়স্ক বৃদ্ধ-বাবা মায়েদের কথা ভাবেন নাই, তাঁরা কিভাবে জীবন যাপন করেন। কোন সরকার দুস্থ রোগীদের চিকিৎসার কথা ভাবেন নাই, শেখ হাসিনার সরকার ভেবেছে। কোন সরকার ভাবেন নাই, কিভাবে অসহায় পরিবারের শিক্ষার্থীরা লেখাপড়া করবে, শেখ হাসিনা সরকার ভেবেছে। বঙ্গবন্ধুর নাতনি জননেত্রী শেখ হাসিনার কন্যা সায়মা ওয়াাজেদ পুতুল আজ প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ করছেন। তিনি সারাদেশের প্রতিবন্ধীদের কর্মসংস্থান ও তাদের জীবন মান উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা পালন করছেন।

তিনি আরও বলেন, আমি আপনাদের সন্তান আপনাদের ভাই, আপনাদেরই ছেলে আরেকবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট চাইছি এবং ভোট দিয়ে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে এবং রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আবারো শেখ হাসিনাকে বসাতে হবে। আপনারা সবাই নৌকায় ভোট দিবেন।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যদি আপনারা ভুল করেন তাহলে বিএনপি জামাত আবারো মানুষকে জিম্মি করবে। সন্ত্রাসের রাজত্বকায়েম করবে। সকল প্রকার ভাতা বাতিল করবে। যদি আরো সুবিধা পেতে চান তাহলে নৌকায় ভোট দিতে হবে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জন্য দোয়া কামনা করে বক্তব্য শেষ করেন। এর আগে তিনি ভাতাভোগীদের নিকট থেকে সরকারের উন্নয়ন কথা মনোযোগসহকারে শুনেন।

অনুষ্ঠান শুরুতেই কোরআন তেলাওয়াত করেন দামুড়হুদা মডেল মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি মামুনুর রশিদ।

দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা মিতা’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মোঃ শহিদুল ইসলাম, দামুড়হুদা উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ আলী মুনছুর বাবু, দামুড়হুদা সদর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ হযরত আলী, কার্পাসডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল করিম বিশ্বাস, দর্শনা পৌর মেয়র আতিয়ার রহমান হাবু, হাউলী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ভারপ্রাপ্ত নিজাম উদ্দিন, কুড়ালগাছী ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ কামাল উদ্দিন।

দামুড়হুদা উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার তোফাজ্জেল হকের সঞ্চালনায়, এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন হাউলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি হাজী আলী আহম্মদ সোনা, সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ খোকন, দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শফিউল কবির ইউসুফ, দর্শনা পৌর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক আরিফ, দর্শনা পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা রুস্তম আলী, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হোসনে জাহান, হাউলী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আয়ুব আলী স্বপন, সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান বিপ্লব, দামুড়হুদা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাজু আহমেদ রিংকু, হাউলী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রাসেল আহমেদ,যুগ্ন আহ্বায়ক রায়হানুল ইসলাম রায়হান সহ হাউলী ইউনিয়নের সুবিধাভোগী রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।




অষ্টম শ্রেণি পাসে নিয়োগ দেবে দেশবন্ধু পলিমার

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে প্রিন্টিং মেশিন অপারেটর (রোল টু রোল) পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে সহজেই আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

প্রিন্টিং মেশিন অপারেটর (রোল টু রোল)।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

প্রার্থীকে অষ্টম শ্রেণি পাস হতে হবে। বয়স ১৮ থেকে ৪৫ বছর। আগ্রহী প্রার্থীকে পূর্ণাঙ্গ জীনব বৃত্তান্ত, দুই কপি পাসপোর্ট সাইজ রঙিন ছবি, সকল শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা সনদের অনুলিপি, জাতীয় পরিচয় পত্রের অনুলিপি সহ আগামী ২৭/১0/২০২৩ইং তারিখ হতে ২০/১১/২০২৩ইং তারিখের মধ্যে সকাল ০৯.০০ ঘটিকা হতে ৩.০০ ঘটিকার সময় নিম্নে উল্লেখিত ঠিকানায় সরাসরি সাক্ষাতকার দেওয়ার জন্য আহ্বান করা যাচ্ছে।

কর্মস্থল

নরসিংদী

বেতন

আলোচনা সাপেক্ষে।

আবেদনের পদ্ধতি

প্রার্থীদের বিডিজবস অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

আবেদনের শেষ তারিখ

২৭ নভেম্বর ২০২৩

সূত্র : বিডিজবস




মেহেরপুরে আইনজীবীদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ সমাবেশ

বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির বাসভবন সহ সারা দেশে বিএনপি-জামায়াতের হামলা,অগ্নি সন্ত্রাস,নৈরাজ্য সহিংসতার বিরুদ্ধে মেহেরপুরে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ।

বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ আয়োজিত সমাবেশটি আজ রবিবার (২৯ অক্টোবর) দুপুর একটার দিকে শহরের নিমতলায় আইনজীবী ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত হয়।

মেহেরপুর জেলা বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সভাপতি অ্যাডভোকেট একরামুল হক হিরার সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সমাবেশ জেলা বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট এ.কে.এম শফিকুল ইসলাম, সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মিয়াজান আলী, পি.পি অ্যাডভোকেট পল্লব ভট্টাচার্য, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইয়ারুল ইসলাম, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম, অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম শাহিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।