কুষ্টিয়ার খোকসাতে কলা চাষে লাভবান বেশি হওয়ায় আগ্রহী হয়ে উঠছেন কৃষকরা

আগের সময়ে সাধারণত গ্রামগঞ্জে বিভিন্ন পতিত জমিতে কলা চাষ করা হতো। কিন্তু কলা চাষে লাভবান বেশি হওয়ায় এখানকার কৃষকরা ফসলি জমিতে বেশ যত্ন করে কলা চাষের ব্যাপক আগ্রহ প্রকাশ করছে স্থানীয় কৃষকরা।

আবহাওয়া অনুকূলে ও ফসলের ন্যায্য মূল্য পাওয়ায় কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার কলা চাষীরা বেশি আগ্রহ প্রকাশ করছেন কলা আবাদে।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছর কলা চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৩১ হেক্টর জমিতে। এ পর্যন্ত কলা চাষ হয়েছে উপজেলায় ৪৯৫ হেক্টর জমিতে।

ওসমানপুর ইউনিয়নে ১০১ হেক্টর জমিতে কলা চাষ হয়েছে। এছাড়াও কলা চাষ হয়েছে জয়ন্তীহাজরা ইউনিয়নের ৭৭ হেক্টর, আমবাড়িয়া ইউনিয়নে ৩৭ হেক্টর, গোপগ্রাম ইউনিয়নে ৩০ হেক্টর, শোমসপুর ইউনিয়নের ৩৪ হেক্টর, খোকসা ইউনিয়নের ৩৫ হেক্টর, শিমুলিয়া ইউনিয়নে ৪৯ হেক্টর, পৌরসভায় ২৮ হেক্টর, বেতবাড়িয়া ইউনিয়নে ৬৭ হেক্টর ও জানিপুর ইউনিয়নের ৩৭ হেক্টর সহ মোট ৪৯৫ হেক্টর জমিতে এবছর কলার আবাদ হয়েছে।

জানা গেছে ,বেশিরভাগ চাষীরা সবরী কলা ও চাপা সবরী, আনাজি কলা ও সাগরকলা সহ স্থানীয় আরো দুই তিন জাতের কলা আবাদ করেছে। কলা চাষীরা এ সকল জমির মধ্যে সাথী ফসল হিসেবে সরিষা আবাদ করেছে, আবার কেউ আবাদ করেছে কালোজিরা। উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে বাছাইকৃত কৃষকদেরকে কলা চাষের উপযোগী প্রশিক্ষণ ও উচ্চমূল্যের ফলন শীল ফসলের চাষাবাদ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

আবহাওয়া ভালো থাকলে স্থানীয় চাহিদা পূরণ করে অন্য জায়গায় কলার রপ্তানি করে কৃষকরা আর্থিকভাবে লাভবান হতে হবে বলে আশা প্রকাশ করছে কৃষি বিভাগ।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সবুজ কুমার সাহা জানান, কৃষকদেরকে উন্নত প্রযুক্তি নির্ভর প্রশিক্ষণ দিয়ে বিনামূল্যে কলার বীজ(পোয়া) ও রাসায়নিক সার প্রদান করায় উপজেলার কৃষকরা কলা চাষে উদ্বুদ্ধ হয়েছে। আগামীতেও স্থানীয় কৃষকরা কলা চাষে বেশি আগ্রহী প্রকাশ করবে বলে আশাবাদী।




আবারও মঞ্চে ‘গুনজান বিবির পালা’

পদাতিক নাট্য সংসদের ৪৭ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আগামী ২১ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৭টায় এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে দলটির ৪১তম প্রযোজনা ‘গুনজান বিবির পালা’ মঞ্চায়িত হবে। এছাড়াও এদিন বিকাল ৪টা থেকে এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার সংলগ্ন লবিতে নৃত্য, আবৃত্তি, মূকাভিনয়, নাটকের গান, নাটকের অংশ বিশেষ পরিবেশনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন হবে।

‘গুনজান বিবির পালা’ নাটকটি রচনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন সায়িক সিদ্দিকী। এতে অভিনয় করেছেন মমিনুল হক দীপু, মশিউর রহমান, শামছি আরা সায়েকা, আমানুজ্জামান, নুরুন্নাহার পাপিয়া, শাখাওয়াত হোসেন শিমুল, জয় ,ইকরাম, সালমান শুভ , ফরহাদ সুমন ,আবু নাসেম লিমন, মো. ইমরান খাঁন, শরীফুল ইসলাম, জিতু, পলাশ, জিয়া, জেনি, মৃত্তিকা, নাজমা ও শ্রেষ্ঠা।

নাটকটিতে পালা ছাড়াও কাওয়ালি, পুঁথিসহ অনেক লোকজ দিক তুলে ধরা হয়েছে। পদাতিক নাট্য সংসদ একটি থিয়েটার দল। যার কি-না বিভিন্ন সমস্যার মধ্য দিয়ে পথচলা দীর্ঘদিনের। সেই দলের প্রধান নাট্য প্রেমিক। নাটকের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ করতে রাজি তিনি। দলটির এই নাটকটি—যা সাত ভাই চম্পা অবলম্বনে ‘গুনজান বিবির পালা’ নামে দর্শকদের কাছে মঞ্চায়িত হবে।




টস জিতে ফিল্ডিংয়ে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স

আজ পর্দা উঠলো বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) দশম আসরের। দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও সিলেট স্ট্রাইকার্স।

শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।

এর আগে দিনের প্রথম ম্যাচে শরিফুলের দূর্দান্ত হ্যাটট্রিকে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসকে ৭ উইকেটে পরাজিত করেছে দুর্দান্ত ঢাকা। টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ইমরুল কায়েসের ৬৬ রানে ভর করে ১৪৩ রান সংগ্রহ করে কুমিল্লা। ১৪৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে নাঈম শেখের ৫২ রানে ভর করে ৩ বল ও ৫ উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেয় দুর্দান্ত ঢাকা।

সিলেট একাদশ:

নাজমুল হোসেন শান্ত, ইয়াসির আলি, হ্যারি টেক্টর, মোহাম্মদ মিঠুন, বেন কাটিং, জাকির হাসান, মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা, বেনি হাওয়েল, তানজিদ হাসান সাকিব, নাজমুল ইসলাম ও রিচার্ড এনগারাভা।

চট্টগ্রাম একাদশ:

আভিস্কা ফার্নান্দো, তামজিদ হাসান তামিম, শাহাদাত হোসেন, নাজিবউল্লাহ জাদরান, ইমরান উজ্জামান, শুভাগত হোম, কার্টিস ক্যাম্ফার, নিহাদুজ্জামান, শহিদুল ইসলাম, আল আমিন ও বিলাল খান।

সূত্র: ইত্তেফাক




কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো বাল্যবিয়ে

কোটচাঁদপুরে বাল্যবিবাহ বন্ধে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ অভিযান চালান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট উছেন মে।

সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা যায়,কোটচাঁদপুর উপজেলার এলাঙ্গী গ্রামের আফসার আলী মন্ডলের আফসানা মিমি (টিয়া)। সে এলাঙ্গী মফেজ উদ্দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্রী। টিয়ার বয়স ১৫ বছর ৫ মাস হলেও বৃহস্পতিবার তাঁর বিয়ের আয়োজন করন অভিভাবকরা। খবর পেয়ে কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট উছেন মে।

এ সময় আফসানা মিমি টিয়ার ভাই ফয়সাল হোসেনকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেন তিনি। জরিমানার সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শিলা বেগম। টিয়া কোটচাঁদপুর উপজেলার এলাঙ্গী গ্রামের আফসার আলী মন্ডলের মেয়ে।




ঝিনাইদহে এশিয়ান টিভি ও এসএ টিভির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবে নানা আয়োজনে এশিয়ান টিভি ও এসএ টিভির একাদশ পেরিয়ে দ্বাদশ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে ১২ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রেসক্লাব মিলনায়তনে কেক কাঁটা, আলোচনা সভা এবং মিষ্টি বিতরণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করা হয়।

ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সভাপতি এম রায়হানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র কাইয়ুম শাহরিয়ার হিজল।

এছাড়া অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি তদন্ত সুজন কুমার মন্ডল, জেলা মহিলা সংস্থার সভানেত্রী দিপ্তী রহমান, কালীচরণ পুর ইউনিয়নের চেয়রম্যান জাহাঙ্গীর আলম, বেসরকারী সংস্থা সিও’র নির্বাহী পরিচালক সামছুল আলম, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি আক্কাস আলী, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ হাসান টিপু, সাবেক সভাপতি বিমল কুমার সাহা, সাইফুল মাবুদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক নিজাম জোয়ার্দার বাবলু প্রমূখ। এর আগে এসএ টিভির জেলা প্রতিনিধি ফয়সাল আহাম্মেদ এবং এশিয়ান টিভির জেলা প্রতিনিধি রবিউল ইসলাম রবি শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন।

আলোচনা কালে বক্তারা টিভি দুইটির বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে উত্তর উত্তর পাঠক প্রিয়তা আরো বৃদ্ধি এবং সফলতা কামনা করেন।




দামুড়হুদার সড়ক গুলো মাটিভর্তি অবৈধ ট্রাক্টরের দখলে

দামুড়হুদা উপজেলায় প্রতিটি সড়ক-মহাসড়কগুলো দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ভেজা মাটিভর্তি অবৈধ ট্রাক্টর। এতে করে সড়কগুলোতে ভেজা মাটি পড়ার পর তা শুকিয়ে পুরু আস্তরণ তৈরি হচ্ছে, যার কারণে যেকোন সময় বড়ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। কিন্তু এগুলো নিয়ে কারোরই কোনপ্রকার মাথাব্যথা নাই। মনে হচ্ছে সবাই স্টেডিয়ামে বসে চুপচাপ খেলা দেখছে। এ কারণে যদি কোন দুর্ঘটনা ঘটে তখন সবাই বড় বড় পদক্ষেপ গ্রহণ করার আশ্বাস দিবে। কিন্তু আগে থেকে পদক্ষেপ গ্রহণ করলে দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা অনেকখানিক কমে যাবে, যা এখন কেউই গ্রহণ করছে না।

সরেজমিনে যেয়ে দেখা যায়,দামুড়হুদা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের সড়কগুলো দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ভেজা মাটিভর্তি একাধিক ট্রাক্টর। প্রতি মিনিটেই রাস্তায় ট্রাক্টরের দেখা পাওয়া যাচ্ছে। ট্রাক্টরগুলো অতিরিক্ত গতিতে মাটিভর্তি করে নিয়ে কোনকিছুর তোয়াক্কা না করে গন্তব্যের দিকে ছুটে চলছে। ট্রাক্টর পার হয়ে যাওয়ার পর রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে নানারকম মন্তব্য করছে মানুষজন।

একাধিক ব্যক্তি অভিযোগ করে বলেন, কাকডাকা ভোরে ট্রাক্টরের বিকট শব্দে এখন ঘুম ভাঙে। তারপর থেকে একটানা দিনভর ট্রাক্টরের শব্দ আর ধুলাবালি সহ্য করে দিন পার করতে হচ্ছে। রাস্তার উপর ট্রাক্টর থেকে ভেজা মাটি পড়ে তা শুকিয়ে পাকা রাস্তা আর চেনার মতো অবস্থা থাকছে না। এ সমস্ত ভেজা মাটিগুলো বিভিন্ন ইটভাটায় সরবরাহ করা হচ্ছে যার ফলে ইটভাটার সামনের সড়কগুলোর অবস্থা আরও খারাপ।

এমনিতেই এ সমস্ত মাটির উপর মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য গাড়ির চাকা স্লিপ কাটছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোর থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পড়ে রাস্তা দিয়ে চলার মতো কায়দা নেই, ছোট ছোট দুর্ঘটনা ঘটতেই আছে, আর যদি একটু বৃষ্টি বেশি হয় তাহলে সড়কগুলোতে বড়ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া বেশীরভাগ সময় বালু বহন করা ট্রাক্টরগুলো বালু না ঢেকেই অহরহ সড়কে চলাচল করছে। কিছু সময় ঢাকলেও তা নামমাত্র। ফলে বালু উড়ে এসে রাস্তায় চলাচলরত বিভিন্ন যানবাহনের চালকদের চোখেমুখে যেয়ে বিড়ম্বনার সৃষ্টি করছে।

এমনিতেই ট্রাক্টরগুলো চাষের কাজে ব্যবহার করার কথা। কিন্তু তার সাথে ট্রলি যুক্ত করে মাটি, বালুসহ অন্যান্য মালামাল বহন করার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। কিন্তু অদৃশ্য ক্ষমতার বলে এ সমস্ত ট্রাক্টরের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা তো দূরের কথা তাদেরকে নির্দিষ্ট কোন নীতিমালার ভেতরেও আনা সম্ভব হচ্ছেনা। এসব ট্রাক্টরের চালকদের বেশীরভাগেরই কোন ড্রাইভিং লাইসেন্স নাই, তাছাড়া এরা একেবারেই অনভিজ্ঞ। ট্রাক্টরে মাটি, বালু ভর্তি করা শ্রমিকের কাজ করতে করতে তাদের অনেকেই ট্রাক্টরের চালক হয়ে যাচ্ছে। অতিদ্রুত এসব ট্রাক্টরের বিরুদ্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন সচেতন মহল সহ এলাকাবাসী।




স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ বিনিময় করলেন এমপি কামারুল আরেফীন

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান খান, এমপির সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন কুষ্টিয়া-২ (মিরপুর-ভেড়ামারা) আসনের সংসদ সদস্য কামারুল আরেফীন। এসময় পারস্পরিক কুশল বিনিময় ও ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন এমপি কামারুল আরেফীন।

এ সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (জননিরাপত্তা বিভাগ) কেএম টিপু সুলতান, ‘অতিরিক্ত উপপুলিশ মহাপরিদর্শক’ জয়নাল আবেদীন, বাংলাদেশ ছাত্র লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক নেতা সুরঞ্জন ঘোষ সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।




পাঁচ বছরে অসমাপ্ত কাজ গুলো সম্পন্ন করবো-এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য সোলায়মান হক জোয়ার্দার ছেলুন শপথের পর গতকাল বৃহস্পতিবার আলমডাঙ্গায় নেতাকর্মিদের মাঝে উপস্থিত হলে তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছায় শিক্ত করা হয়। বেলা ১১ টার দলীয় কার্যালয়ে নেতাকর্মিদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় ও সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন তিনি ।

এসময় জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দার ছেলুন এমপি বলেন, আপনারা আপনাদের পরিশ্রমের ফল পেয়েছেন। রাব্বুল আলামিন আমাদের দিকে তাকিয়েছেন, সেজন্য দলের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ও আমার পক্ষ থেকে সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মী বিশেষ করে আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, কৃষকলীগ, শ্রমিকলীগ, মহিলা আওয়ামীলীগ, ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বৃন্দসহ যারা নৌকার পক্ষে কাজ করেছেন, তাদের সকলকে আমার আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। আমাদের কিছু কাজ এখনও বাকি আছে, স্কুল কলেজের অনেক কাজ বাকি আছে, কিছু রাস্তাঘাটের কাজও বাকি আছে, সেই সব অসম্পুর্ন কাজগুলো এই ৫ বছরে সম্মন্ন করতে হবে।

তিনি বলেন, চুয়াডাঙ্গা একটি শান্ত জেলা। একসময় চুয়াডাঙ্গাকে অশান্ত করে তুলেছিল,অস্ত্রের ঝনঝনানি ছিল,আমাদের আমলে ১৫ বছরে সেই চুয়াডাঙ্গায় শান্ত পরিবেশে গড়ে তুলেছি।আমরা শান্তিপুর্ণ পরিবেশে বসবাস করতে চাই।ভোটকে কেন্দ্র করে কিছু সহিংস ঘটনা ঘটেছে,আপনারা শান্ত থাকবেন। নতুন করে কেউ কোন ঘটনা ঘটাবো না,তবে যদি কেহ পায়ে ল্যাং মেরে ঝগড়া বাধাতে চাই তাহলে তাদেরকে ছাড় দেওয়া হবে না। আমাদেরকে সব সময় ধৈর্য ও শান্ত থাকতে হবে,বিনা কারণে কেউ ঝগড়া বিবাদে জড়াবেন না।আমরা সবাই শান্ত থাকব,শান্ত থাকলে আমাদের সকলেই ভাল বলবে।

সকলকে স্বীকার করতে গত ১৫ বছরে চুয়াডাঙ্গায় কোন চাঁদাবাজী নেই,আলমডাঙ্গা, চুয়াডাঙ্গা,দামুড়হুদার কোন ব্যবসায়ি বলতে পারবে না চাঁদাবাজী হয়েছে। আমরা কিন্ত এইদিকটা কঠোর ভাবে দেখেছি,আমরা এও দেখেছি বিএনপি,জামাতের আমলে কাপড়ের দোকানদের কাছ থেকে বাড়িতে দেখানোর নাম করে নিয়ে গেছে আর ফিরে আসেনি।

তিনি বলেন, গত ১৫ বছরে আমরা চুয়াডাঙ্গা জেলায় শান্তিপুর্ণ পরিবেশে বসবাস করেছি,আগামী ৫ বছরও সেভাবে বসবাস করবো। এই নির্বাচনে গরীব মানুষেরা আপনাদের কথা রেখেছে,আপনাদের তাদের প্রতি সদয় আচরণ কতে হবে।

তিনি আরো বলেন আওয়ামীলীগ একটা ঐতিহ্যবাহী সংগঠন।এবারের নির্বাচনে আপনারা প্রমাণ করেছেন তৃনমুল সংগঠনের নেতাকর্মিরা কখনও ভুল করে না।আজ বিএনপি যদি নির্বাচনে আসত আমরা সহজে চিনতে পারতাম অমুক লোক বিএনপি করে,কিন্ত নিজ দলের মধ্যেকার লোক যখন অন্য পক্ষ অবলম্বন করে তখন সেভাবে কাউকে চেনা যায় না। কে কোন দিকে কি করছে।

মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবু মুছা। উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্পাদক ইয়াকুব আলীর উপস্থাপনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দার টোটন,জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগাঠনিক সম্পাদক মাসুদুজ্জামান লিটু বিশ্বাস বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক সহিদুল ইসলাম, শাহ আলম, হামিদুল ইসলাম, জেলা সদস্য সিরাজুল ইসলাম, শাহ আলম, কাজী খালেদুর রহমান অরুন, আলমডাঙ্গা, পৌর সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সহ-সভাপতি আলহাজ্ব লিয়াকত আলী লিপু মোল্লা, হাজী ঠান্ডু রহমান, সাবেক পৌর আওয়ামীলীগের সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, আমিনুল ইসলাম অপু মোল্লা, যুগ্ম সম্পাদক সাইফুর রহমান পিন্টু, মাসুদ রানা তুহিন, ইউপি চেয়ারম্যান এজাজা ইমতিয়াজ বিপুল, মোখলেছুর রহমান শিলন, মোজাহিদুর রহমান লোটাস, মাহমুদুল হাসান চঞ্চল, আসাদুল হক মিকা, আবু সাইদ পিন্টু,তাফসির আহমেদ লাল, সোহানুর রহমান সোহান, জেহালা ইউনিয়ন সভাপতি হাসানুজ্জামান হান্নান, মোস্তাফিজুর রহমান রুন্নু, বিল্লাল গনি, দিদার মালিতা, রাহাব উদ্দিন, আব্দুর রাজ্জাক, জয়নাল আবেদীন, জিনারুল ইসলাম বিশ্বাস, নাহিদ হাসনাত সোহাগ, মকবুল হোসেন, শহিদুল ইসলাম লাল্টু, যুবলীগের আহবায়ক সোনাহার মন্ডল, আশাদুল হক ডিটু, পাপন, মনিরুজ্জামান হিটু, সাবেক ছাত্রনেতা আশরাফুল ইসলাম, বাদশা, নাহিদ হাসান তমাল, সাকিব, অটল, জেলা মৎসজীবি লীগের সভাপতি শাহাবুল ইসলাম, সহসভাপতি আলতাব হোসেন, ববিতা খাতুন, স্বপন, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি এম আজিজুল হক, মহিলা আওয়ামীগের সভাপতি সাহিদা খাতুন সহ নেতৃবৃন্দ।

এছাড়াও আলমডাঙ্গা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড.জে.এম আব্দুর রকিবের নেতৃত্বে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন সহকারি অধ্যাপক সাইদুর রহমান লিটন, মহিতুর রহমান, সিরিয়র প্রভাসক ড.মাহবুবুর রহমান, তাপস রসিদ, ওসি শেখ গনি মিয়া, ওসি তদন্ত একরাম হুসাইন, টোটন জোয়ার্দার, সহকারি অধ্যাপক, আব্দুল মেনায়েম, শেখ শফিউজ্জামান, সাইদুর রহমান লিটন, মহিতুর রহমান, ইকবাল হাসান, সিনিয়র প্রভাষক আনোয়ারুজ্জামান, মাকুদুর রহমান, জিয়াউর রহমান, আদিল হোসেন, তাসলিমা খাতুন, রাহাত আরা, জেসমিন আরা খানম, শরিয়ত উল্লাহ, মনিরুজ্জামান, রাশেদুল মমিন, ড.মহাবুব আলম, রফিকুল ইসলাম, মঞ্জুরুল ইসলাম, তাপস রশিদ, রেজাউল করিম, আব্দুল হাই, হাবিবুর রহমান, আব্দুস সেলিম প্রমুখ।




গাংনীতে নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যকে বরণ

মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য আবু সালে মোহাম্মদ নাজমুল হক (সাগর) কে বরণ অননুষ্ঠানে প্রধাান অতিথির বক্তব্যে এএসএম নাজমুল হক সাগর বলেন, আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধের ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দল। আওয়ামীলীগ মুক্তিযুদ্ধ হৃদয়ে ধারণ করে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিল অংশগ্রহণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশ পালন করার জন্য ভোটারদের ধন্যবাদ দেন তিনি। গাংনীর মানুষকে সব ধরনের সহযোগিতা করার জন্য প্রশাসনকে অনুরোধ করেন তিনি। গাংনীর উন্নয়নে তরুন প্রজন্ম ও প্রবীণদের চাওয়ার আলাদা ধরণ রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেক্ষেত্রে তরুন ও প্রবীণদের সমন্বয় করা হবে।

তিনি বলেন, ভোটাররা যেনো মনে কষ্ট না পাই রাজনৈতিক নেতা ও প্রশাসনকে সেদিকে লক্ষ রাখার অনুরোধ করেন এমপি নাজমুল হক সাগর।
কর্মকর্তাদের নিজেদের শাসক না মনে করে জনগণকে ভাই মনে করে সেবা দেওয়ার আহবান জানান তিনি। সেক্ষেত্রে কর্মকর্তাদেরকে সাধারণ জনগণের সাথে মেশার আহবান জানান। জনগণের শুধু মুখের ভাষা নয়, তাদের বডি ল্যাংগুয়েজ বুঝে কাজ করার আহবান জানান। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য সবাইকে এক সাথে কাজ করার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, তরুণ প্রজন্মকে খারাপ নজর থেকে বাঁচিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।

তিনি বলেন, গাংনীর পরিবর্তনে সবাইকে কাজ করতে হবে। দেশ ও সমাজকে বদলাতে হবে। রাস্তা ঘাটের উন্নয়নের পাশাপাশি সমাজ পরিবর্তন করতে হবে। আর আমাদের সামনে মুল চ্যালেঞ্জই হবে সমাজ পরিবর্তন। আগামীতে গাংনী উপজেলার মাঠের রাস্তাগুলির, কৃষকদের উৎপাদিত ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত, কৃষি অবকাঠামোর উন্নয়ন ও কৃষির উন্নয়ন, স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে কাজ করাই হবে জনপ্রনিধিদের কাজ।

আগামি তিন মাসের মধ্যে গাংনীর ৪ ইনিয়ন সাব সেন্টারগুলো চালু করা, শিক্ষা ক্ষাতের উন্নয়নের দিকে নজর দেওয়ার আশ্বাস দেন। প্রশাসনের উপর নির্ভর না করে মাদক, জুয়া ও সুদমুক্ত সমাজ গঠনের জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। তরুণ সমাজকে খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কাজে যুক্ত করতে হবে। যাতে এই তরুণ সমাজ খারাপ কাজে পা বাড়াতে না পারে সেদিকে নজর দেওয়ার আশ্বাস দেন।

গাংনী উপজেলার সীমান্তবর্তী কাজিপুরে নতুন করে মুক্তিযুদ্ধা কমপ্লেক্স তৈরী করার ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধাদের উন্নয়নে কাজ করা হবে।

গাংনী উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আজ বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) বেলা ১১ টার সময় উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে নবনির্বাচিত সাংসদকে আড়ম্বরপূর্ণ পরিবেশে বরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

গাংনী উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ খালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর-২ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য এএসএম নাজমুল হক সাগর। স্বাগত বক্তব্য রাখেন গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহা।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সাংস্কৃতিক সংগঠক মো: সিরাজুল ইসলাম, গাংনী পৌরসভার মেয়র আহম্মেদ আলী, মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান একেএম শফিকুল আলম, গাংনী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাদির হোসেন শামীম, গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: তাজুল ইসলাম, সাবেক মেয়র আশরাফুল ইসলাম।

গাংনী উপজেলা সমবায় অফিসার মাহবুবুল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত বরণ অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন। তেঁতুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমুল হুদা বিশ্বাস, গাংনী উপজেলা মৎস্য অফিসার খোন্দকার শহিদ, গাংনী উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান পাভেল, গাংনী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলম, গাংনী পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও রিপোর্টারস ক্লাবের সম্পাদক আনারুল ইসলাম বাবু, গাংনী বাজার কমিটির সভাপতি সালাহউদ্দিন শাওন প্রমুখ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, মটমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সোহেল আহমেদ, তেঁতুলবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমুল হুদা বিশ্বাস, কাথুলি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান রানা, রাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম সাকলায়েন ছেপু, কাজিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মু. আলম হুসাইন, বামন্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ওবায়দুর রহমান কমল, ধানখোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, সাহারবাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান, গাংনী উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এমএ লিংকন।

অনুষ্ঠানে উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, সাংবাদিক, রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন এনজিও, সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

স্বাগত বক্তব্যে গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফবসার (ইউএনও) প্রীতম সাহা বলেন সকলে মিলে একটি স্বচ্ছ, জবাবদিহি, জনবান্ধব, স্মার্ট আধুনিক ও উন্নত গাংনী গড়ে তুলতে হবে। মাদক, ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ, দুর্ণীতিমুক্ত এবং স্বচ্ছ গাংনী উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে।

তিনি বলেন, এই উপজেলার কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষাসহ সকল খাতকে একটি উচ্চ মর্যাদাশীল পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। এসডিজি বাস্তবায়নের জন্য শুভ সুচনার কথা ও আইন শৃঙ্খলা ভাল রাখতে সকলে মিলে এক সাথে কাজ করার অঙ্গীকার করেন তিনি।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাংনী উপজেলার মানুষ উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট প্রদান করাই গাংনী উপজেলার মানুষকে অভিনন্দন জানান প্রীতম সাহা।




ঝিনাইদহে সমৃদ্ধি নারী সংঘ সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভা

ঝিনাইদহে সমৃদ্ধি নারী সংঘ সদস্যদের সাথে সেবা প্রাদানকারী প্রতিষ্ঠানের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার অক্সফাম ইন বাংলাদেশ এর সহযোগিতায় ও ঝিনাইদহের ওয়েলফেয়ার এফোর্টস (উই) এর আয়োজনে ওয়েলফেয়ার এফোর্টস (উই) এর সম্মেলন কক্ষে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত মতবিনিময় সভয় উপস্থিত ছিলেন ঝিনাইদহ ওয়েলফেয়ার এফোর্টস (উই) এর নির্বাহী পরিচালক শরিফা খাতুন, বিসিক ঝিনাইদহ জেলা কার্যলয়ের উপ-ব্যবস্থাপক সেলিনা রহমান মিনা, জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের গ্রোগ্রাম কর্মকর্তা মুন্সী ফিরোজা সুলতানা, উত্তরা ব্যাংকের কিশোরগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক প্রষান্ত কুমার বর্মন, ঝিনাইদহ সদর উপজেলার সহ-সমাজ সেবা কর্মকর্তা মোঃ শহিদুল হক, সদর থানার ওসি অপারেশন সুজন কুমার, বিগবাজার মার্কেটের ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম, সাংবাদিক জাফর উদ্দীন রাজু, জাতীয় মহিলা সংস্থার ওমর ফারুকসহ অন্যান্যরা।

আরো উপস্থিত ছিলেন হোম বেইজড গার্মেন্টস নারী শ্রমিকদের নেতৃবৃন্দ। হোম বেইজড গার্মেন্টস নারী শ্রমিকদের সুরক্ষা, অধিকার ও মর্যাদা বিষয়ে আলোচনা করা হয়।