ফরাসি ক্লাব ফুটবলারের আত্মহত্যার চেষ্টা

ফরাসি ক্লাব নিসের ফুটবলার অ্যালেক্সিস বেকা বেকাকে নিয়ে শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল থেকেই আলোচনা তুঙ্গে উঠেছে। তবে ফুটবলকে কেন্দ্র করে নয়; আত্মহত্যার চেষ্টা করতে গিয়েই আলোচনায় এসেছেন তিনি। ২২ বছর বয়সের এই ফুটবলার ফ্রান্সের মাগনঁ সেতুতে উঠে আত্মহত্যার হুমকি দিয়ে বসেন।

এ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন পুলিশ ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞ। নিজেদের মধ্যে কয়েক ঘণ্টা আলোচনার পর আত্মহত্যা করা থেকে বিরত করেন বেকা বেকাকে। পরে দমকল বাহিনীর সাহায্যে তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় নিরাপদ জায়গায়। খবর স্পোর্টস টাইগার, স্পোর্টস কিডার।

বেকা বেকার আত্মহত্যা করতে যাওয়ার কারণ হিসেবে ফরাসি সংবাদমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে, প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ায় আত্মহত্যা করতে যান এই ফুটবলার। তবে এ দাবি অস্বীকার করেছেন তার প্রতিনিধি। তিনি জানিয়েছেন, নিসের উত্তর-দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত মাগনঁ ভায়াডাক্ট থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যার হুমকি দেন বেকা বেকা। উল্লেখ্য, সেতুটি ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০০ মিটার উঁচুতে নির্মিত। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ঘটনাস্থলের ছয় কিলোমিটার জুড়ে সৃষ্টি হয়েছিল দীর্ঘ যানজট।

এদিকে বেকা বেকার লাফ দেওয়ার হুমকির খবর ছড়িয়ে পড়ার পর ক্লাবজুড়ে তৈরি হয় আতঙ্ক। ঘটনার আকস্মিকতায় বাতিল করা হয়েছে ক্লাবের কোচ ফ্রান্সেসকো ফারিওলির ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনও। ফরাসি সংবাদমাধ্যম ইনস্ট্যান্ট ফুটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বেকা বেকার প্রতিনিধি বলেন, ‘সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার যে কারণের কথা বলা হচ্ছে, তা মিথ্যা। এ ঘটনার সঙ্গে এমন কোনো সম্পর্ক নেই।’

‘সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার যে কারণের কথা বলা হচ্ছে, তা মিথ্যা। এ ঘটনার সঙ্গে এমন কোনো সম্পর্ক নেই’
– ফরাসি সংবাদমাধ্যম ইনস্ট্যান্ট ফুটকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বেকা

এদিকে ক্লাবের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘শেষ পর্যন্ত সব কিছু ভালোভাবে শেষ হওয়ায় সবাই খুব স্বস্তি বোধ করছে।’




কেউ যদি অন্যায় করে আমাদের দেশে তার বিচার হয়

বাংলাদেশের উপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী কোন সংস্থা, সেটা র্যাব হোক, পুলিশ হোক বা অন্য যে কোনও সংস্থা হোক; তারা অন্যায় করলে আমাদের দেশে সেটার বিচার হয়। কেউ যদি কোনও অন্যায় করে, আমাদের দেশে তার বিচার হয়। এই বিচারে কেউ রেহাই পায় না। অনেক সময় তারা কোনও কাজ অতিরিক্ত করে, করতে পারে। কিন্তু করলে সেটা আমাদের দেশের আইনেই সেটার বিচার হচ্ছে। যেখানে এমন বিচার হচ্ছে, এমন ব্যবস্থা আছে; সেখানে এই স্যাংশনে কী কারণে?’

যুক্তরাষ্ট্র সফররত প্রধানমন্ত্রী ওয়াশিংটন ডিসি ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন। শনিবার এই সাক্ষাৎকার প্রচার করা হয়।

সাক্ষাৎকারে ভয়েস অব আমেরিকার সাংবাদিক শতরূপা বড়ুয়া প্রধানমন্ত্রীর কাছে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ বিষয়ে প্রশ্ন করেন। প্রধানমন্ত্রী তার জবাবে বলেন, ‘আমার এটাই প্রশ্ন— কথা নেই, বার্তা নেই; হঠাৎ ভিসা স্যাংশন দিতে চাচ্ছে কী কারণে? আর মানবাধিকারের কথা যদি বলে বা ভোটের অধিকারের কথা যদি বলে… আমরা, আওয়ামী লীগ; আমরাইতো এদেশের মানুষের ভোটের অধিকার নিয়ে সংগ্রাম করেছি। আমাদের কত মানুষ রক্ত দিয়েছে, এই ভোটের অধিকার আদায়ের জন্য।’

অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন যেন হয়, তার জন্য যতরকম সংস্কার দরকার, সেটা আওয়ামী লীগ করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আজ ছবিসহ ভোটার তালিকা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স, মানুষকে ভোটের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করা…। ‘আমার ভোট আমি দেবো, যাকে খুশি তাকে দিবো’— এই স্লোগানও আমার দেওয়া। আমি এভাবে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছি। কারণ আমাদের দেশে বেশিরভাগ সময় স্বৈরশাসকরা দেশ শাসন করেছে। তাদের সময় সাধারণ মানুষের ভোট দিতে হয়নি। তারা ভোটের বাক্স ভরে নিয়ে ফলাফল ঘোষণা করে দিয়েছেন। এরই প্রতিবাদে আমরা আন্দোলন, সংগ্রাম করে আজ আমরা নির্বাচন সুষ্ঠু পরিবেশে নিয়ে আসতে পেরেছি। এখন মানুষ তার ভোটের অধিকার সম্পর্কে অনেক সচেতন। সেটা আমরা করেছি।’

২০০৯ এ আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর যতগুলো নির্বাচন হয়েছে, জাতীয় কিংবা স্থানীয় সরকার নির্বাচন; প্রত্যেকটা সুষ্ঠুভাবে হয়েছে দাবি করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এসব নির্বাচনে মানুষ তার ভোট দিয়েছে স্বতস্ফূর্তভাবে। এই নির্বাচনগুলো নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তোলার চেষ্টা করেছে, কিন্তু বাস্তবতাটা কী, বাংলাদেশের মানুষ তার ভোটের অধিকার নিয়ে সবসময় সচেতন। কেউ ভোট চুরি করলে তাদের ক্ষমতায় থাকতে দেয় না।’

উদাহরণ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া ভোট চুরি করেছিলেন। সে কিন্তু দেড় মাসও টিকতে পারেনি। ওই বছরের ৩০ মার্চ তাকে জনগণের রুদ্র রোষে পড়ে পদত্যাগ বাধ্য হয়েছেন তিনি। আবার ২০০৬ সালে ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার দিয়ে ভোটার তালিকা করেছিল। সেই ভোটার তালিকা দিয়ে নির্বাচন করে সে যখন সরকার গঠনের ঘোষণা দিলো… এরপর জরুরি অবস্থা জারি করা হলো। সেই নির্বাচন বাতিল হয়ে গেলো। কাজেই আমাদের দেশের মানুষ কিন্তু এখন ভোট সম্পর্কে যথেষ্ট সচেতন। কাজেই একটা নির্বাচন অবস্থা, সুষ্ঠু হবে— এটা তো আমাদেরই দাবি ছিল। এবং আন্দোলন করে আমরাই সেটা প্রতিষ্ঠিত করেছি। তো আজ তারা স্যাংশন দিচ্ছে, আরও দেবে; দিতে পারে। এটা তাদের ইচ্ছা। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষের যে অধিকার; তাদের ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার, তাদের বেঁচে থাকার অধিকার, তাদের শিক্ষা-দীক্ষার অধিকারসহ সব মৌলিক অধিকার আমরা নিশ্চিত করেছি।

‘রাজনৈতিক মামলায়’ সাজাপ্রাপ্ত প্রধান বিরোধী দলের অসুস্থ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর অনুমোদন দেওয়া প্রসঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ জন্য তাকে তার সাজা বর্তমানে স্থগিত করে বাড়িতে থাকার ও দেশে চিকিৎসা নেওয়ার অনুমোদন যে এক সরকারি আদেশে বর্তমানে কার্যকর রয়েছে তা বাতিল করে, জেলে গিয়ে আদালতের কাছে আবেদন করতে হবে।

২০০৯ সাল থেকে ২০২৩ সাল, বাংলাদেশ কিন্তু বদলে যাওয়া বাংলাদেশ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এখন আর বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষ নেই, এখন মানুষের সেরকম হাহাকার নেই, এমনকি আমাদের যে বেকারত্ব সেটাও কিন্তু কমিয়ে এখন মাত্র তিন শতাংশ। সেটাও তারা কাজ করে খেতে পারেন।’
প্রধানমন্ত্রী আরও দাবি করেন, বাংলাদেশেই এখন অনেক কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয়েছে, তাই ভিসা স্যাংশন এর ফলে যদি (বাংলাদেশিরা) আমেরিকায় আসতে না পারে, আসবে না। তাতে কিছু যায় আসে না।

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই সাক্ষাৎকারে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের অফিস, আমেনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ দেশি বিদেশি মানবাধিকার সংগঠনগুলো তার সরকারের আমলে গত ১৫ বছরে গুমের ঘটনার যে অভিযোগগুলো করেছে, সে ব্যাপারে তার সরকারের ব্যাখ্যা তুলে ধরেন। সাক্ষাৎকারে তিনি সদ্য পাস হওয়া সাইবার নিরাপত্তা আইনের যে ধারাগুলো নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে তারও জবাব দেন।

৩৫ মিনিটের এ সাক্ষাৎকারে তিনি বাংলাদেশে একটি অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করতে আগামী জাতীয় পার্লামেন্ট নির্বাচন একটি নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করার জন্য বিরোধীদলগুলোর দাবিকে নাকচ করে দিয়ে বলেন, এ ব্যবস্থায় ফেরত যাবার কোনও সুযোগ নেই।

বিরোধীদলগুলোর বিশেষ করে প্রধান বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মামলা দায়ের প্রসঙ্গে তিনি বলেন যে, অপরাধ করলে মামলা হবে।




মেহেরপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আনন্দ মিছিল ও সমাবেশ

প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে মেহেরপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আনন্দ মিছিল ও সমাবেশর আয়োজন করা হয়।

আজ শুক্রবার বিকেলে শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে মেহেরপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আনন্দ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

মেহেরপুর কোর্ট মোড় থেকে আনন্দ মিছিল বের হয়ে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে মেহেরপুর ক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়।

মেহেরপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আরিফুল ইসলাম সোবহানের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক বারিকুল ইসলাম লিজন, সহ-সভাপতি সায়েক রহমান শিশির, সংগঠনিক সম্পাদক উছাইদ আলী, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক শরীফ রেজা পান্না, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক  আতিক স্বপন, মেহেরপুর পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রিয়াদ আজিম, মেহেরপুর পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন তানিম, মুজিবনগর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক মতিয়ার রহমান মতিন, গাংনী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সচিব জীবন আকবার মেহেরপুর সদর থানা আমঝুপি ইউনিয়নের সভাপতি মিনারুল ইসলাম, সাবেক ছাত্রনেতা রাহেনুজ্জামান পলেন সহ উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ের বিভিন্ন নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।




মেহেরপুর জেলা ছাত্রলীগের আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠান

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে মেহেরপুর জেলা ছাত্রলীগের আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

আজ শুক্রবার রাতে মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে মেহেরপুর ছাত্রলীগের আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

মেহেরপুর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুস সালাম বাঁধনের সভাপতিত্বে মহাজনপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ইমাম হোসেন ইমনের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন সদর থানা ছাত্রলীগের সভাপতি জুলকারনাইন বায়েজিদ, গাংনী উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসিফ ইকবাল অনিক, বারাদি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি আল মামুন, মহাজনপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সেক্রেটারি আরিফুল ইসলাম, পিরোজপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদিকুর রহমান মতিন, আমঝুপি  ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মকবুল হোসেন, পৌর ছাত্রলীগের ছাত্রনেতা রাতুল সহ মেহেরপুর জেলা এবং উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।




আলমডাঙ্গার মোচাইনগরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৩

আলমডাঙ্গার মোচাইনগরে বিবাদমান সেচ পাম্পে পানি দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে তিনজন আহত হয়েছেন।

আজ শুক্রবার বেলা ১১ টার দিকে উপজেলার গাংনী ইউনিয়নের মোচাইনগর গ্রামে এ ঘটনায় আহত তিনজনকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

গাংনী ইউনিয়নের ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রাজা মিয়া সংঘর্ষের এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার মোচাই নগর গ্রামের ইয়াহিয়া ও বাদলের মধ্যে একটি সেচপাম্পে পানি দেওয়া নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। ওই সেচপাম্পের মালিক বাদল। ইয়াহিয়া দীর্ঘদিন বিভিন্ন ফসলের খেতে পানি দেবার জন্য সেচপাম্পে কাজ করতেন। ইয়াহিয়া নিয়মিত জমির খেতে পানি না দেওয়ায় সেচপাম্প মালিক বাদল তার নিকট থেকে চাবি কেড়ে নেয়। শুক্রবার সকালে সেচ পাম্পে ইয়াহিয়া তার জমিতে পানি নিতে গেলে বাদলের সাথে তর্কবিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে উভয়ের মধ্যে বাগবিতণ্ডা শুরু হয়। পরে উভয় পক্ষ ধারালো দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে মৃত আবদাল মন্ডলের ছেলে ইয়াহিয়া (৬০), খোকন (৪০), ইয়াহিয়ার ছেলে ইসমাইল (৪৫) গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।

এ ঘটনায় আলমডাঙ্গা থানার পরিদর্শক (ওসি) বিপ্লব কুমার নাথ বলেন, এখনো কোন অভিযোগ পাইনি। যদি কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়,তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।




আলমডাঙ্গার ডম্বলপুরে গ্রাম্য চিকিৎসকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

আলমডাঙ্গা ডম্বলপুর গ্রামের তৌহিদুল ইসলাম (৪০)’র ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার হয়েছে। শুক্রবার সকালে গ্রামবাসী ডম্বলপুর ব্রীজের রেলিংয়ে দড়ি দিয়ে গলায় ফাঁস লাগনো অবস্থায় পানির মধ্যে ঝুলে থাকতে দেখেন তাকে। ব্রীজের পাশেই তার ব্যবহৃত মোটরসাইকেল,স্যান্ডেল ও টুপি পড়ে ছিল। ঘাসের উপর ধ্স্তাধস্তির চিহ্ন দেখতে পান এলাকাবাসী ।

থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেছে। সংবাদ পেয়ে চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

পল্লি চিকিৎসক তৌহিদুল ইসলাম ডম্বলপুর গ্রামের মকবুল মন্ডলের ছেলে। সে এলাকায় পল্লি চিকিৎসক হিসেবে পরিচিত ও কালিদাসপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি।

স্থানীয়রা জানান,পল্লি চিকিৎসক তোহিদুল ইসলাম বৃহস্পতিবার রাতে ডম্বলপুর মোড়ের একটি দোকানে চা পান করেন। পরে দোকান থেকে উঠে চলে যান। তিনি রাতে আর বাড়ি না ফিরলে পরিবারের লোকজন উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। তাকে মোবাইল ফোনেও না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন তারা। এরই এক পর্যায়ে শুক্রবার সকালে ডম্বলপুর-মাধবপুর সড়কে নেংটা ব্রীজ নামক স্থানে রেইল বারের সাথে তার ঝুলন্ত মৃত দেহ দেখতে পায় এলাকাবাসি। গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ব্রীজের নীচে পানির মধ্যে ঝুলে ছিল তার লাশ। ব্রীজের অদূরে তার ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও মাথার টুপি এবং স্যান্ডেল পড়ে থাকতে দেখেন গ্রামবাসী। ঘাসের উপর ধস্তাধস্তির চিহ্ন ছিল বলে গ্রামবাসী জানান।

এটা কি হত্যা? নাকি আত্মহত্যা, এমন প্রশ্ন গ্রামবাসীর।

কালিদাসপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম (নুরু) বলেন, শুক্রবার সকালে ভাতিজা মোবাইলে জানায়, গ্রাম্য চিকিৎসক তহিদুলের ঝুলন্ত মরদেহ পাওয়া গেছে । আমি তাৎক্ষণিকভাবে আলমডাঙ্গা থানার ওসিকে মোবাইলের মাধ্যমে জানায়। পরে ঘটনাস্থলে এসে দেখি নেংটা ব্রিজের রেইল বারে তার লাশ দড়ি দিয়ে ঝুলানো। ব্রিজের পাশেই পড়ে ছিলো তার ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও মাথার টুপি, স্যান্ডেল।
তিনি আরো জানান, নিহত তৌহিদুল এলাকার ভালো ছেলে হিসেবে পরিচিত। পূর্বশত্রুতার জের ধরে হয়তো হত্যার ঘটনা ঘটতে পারে। দ্রুত এই ঘটনার রহস্য উন্মোচন হোক এটা দাবি জানাই।

এদিকে, শুক্রবার সকাল থেকে ওই এলাকায় লাশ দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় নামে।স্থানীয় জানান, চিকিৎসক তৌহিদুলকে আমরা অনেক দিন ধরেই চিনি। তিনি অত্যন্ত নিরিবিলি মানুষ ছিলেন। আমরা তার লাশ দেখে ধারণা করছি এটা কী পরিকল্পিত হত্যা নাকি আত্মহত্যা, বিষয়টি তদন্ত পূর্বক প্রশাসন দ্রুত প্রয়েজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে তারা মনে করেন।

সংবাদ পেয়ে চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল আনিসুজ্জামান,থানার অফিসার ইনচার্জ বিপ্লব কুমার নাম,ওসি তদন্ত একরামুল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

পুলিশ লাশের সুরতহাল রির্পোট সম্পন্ন করে লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে প্রেরণ করেন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল আনিসুজ্জামান জানান, ব্রিজের রেইল বারের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় পল্লি চিকিৎসক তৌহিদুলের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে । ব্রিজের পাশেই তার ব্যবহৃত মোটর সাইকেল,স্যান্ডেল ও মাথার টুপি পাওয়া গেছে। প্রাথমিকভাবে এটা হত্যাকান্ড বলে মনে হচ্ছে, তবে আমরা তদন্ত করে বিস্তারিত জানাতে পারবো।




মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমির আনন্দ শোভাযাত্রা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমীর আনন্দ শোভা যাত্রার  আয়োজন করা হয়েছে।

আজ শুক্রবার বিকেলে মেহেরপুর জেলা শিল্পকলাএকাডেমি থেকে আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়ে প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে একই স্থানে গিয়ে শেষ হয়।

আনন্দ শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমির সহ-সভাপতি নুরুল আহমেদ, মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমির কার্যনির্বাহী সদস্য হাসানুজ্জামান মালেক, মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমির কার্যনির্বাহী সদস্য পল্লব ভট্টাচার্য, মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমির কার্যনির্বাহী সদস্য আবুল হাসনাত দিপু, মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমির নাট্য বিভাগের প্রশিক্ষক শ্বাশত নিপ্পন, কামদেবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মিনারুল ইসলাম সহ মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমীর বিভিন্ন কর্মকর্তা ও মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমির ছাত্র-ছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।




চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনের দ্বিতল আধুনিক ভবন নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনের দ্বিতল আধুনিক ভবন কার পার্কিং, প্লাটফর্ম ও শেড নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।

আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় চুয়াডাঙ্গা রেলস্টেশন চত্বরে এ উদ্বোধন করা হয়। চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমার সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের সংসদ সদস্য সোলায়মান হক ছেলুন (এমপি)।

এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে দেশে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রয়েছে। জেলায় অনেক উন্নয়ন হয়েছে। বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। কিছুদিন আগে ওভারপাস নির্মাণ চুয়াডাঙ্গা উন্নয়নের বড় অর্জন। এর পরপরই আবার চুয়াডাঙ্গা বাসীর সুবিধা করার জন্য আধুনিক রেলওয়ে স্টেশন বড় একটা প্রজেক্ট বাস্তবায়ন হবে এটির মাধ্যমে। এ সময় তিনি আরও বলেন শেখ হাসিনা সরকার উন্নয়নের সরকার। এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য তিনি আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারো নৌকা মার্কা ভোট দিতে হবে।

এসময় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার( অর্থ ও প্রশাসন) রিয়াজুল ইসলাম, বাংলাদেশ রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার, রেলওয়ে পশ্চিমের প্রধান প্রকৌশলী আসাদুল হক ও জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, চুয়াডাঙ্গা পৌর মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন, চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাহাফুজুর রহমান মনজু, ঠিকাদার আরেফিন আলম রঞ্জু, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আলাউদ্দিন হেলা সহ চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন ও রেলওয়ে প্রশাসনের কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে জানা যায়, ১০ কোটি ১৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ধরা হয়েছে চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশন দ্বিতল আধুনিক ভবন নির্মাণ কাজের। কাজ শেষ হতে সময় লাগবে ৫৪০ দিন।




দর্শনায় দোকান মালিক সমিতির ত্রি- বার্ষিক সাধারণ সভা

দর্শনায় দোকান মালিক সমিতির ত্রি-বার্ষিক সাধারন সভা অনুষ্টিত হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধায় দর্শনা রেল বাজার কাঁচা বাজার চত্বরে এ সাধারন সভা অনুষ্টিত হয়।

দর্শনা রেল বাজার দোকান মালিক সমিতির সাধারন সভায় সভাপতিত্ব করেন,দোকান মালিক সমিতির সভাপতি টিপু সুলতানের সভাপতিত্বে, অতিথী হিসাবে উপস্থিত ছিলেন,সাবেক সভাপতি তোফাজ্জেল হোসেন,বিশিষ্ট সমাজ সেবক হাজী আকমত আলী,আশাবুল হক উলুম,আব্দুস সালাম,দর্শনা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক হানিফ মন্ডল,বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী হাফিজ উদ্দীন, হারুন অর রশিদ, বিশিষ্ট হোটেল ব্যাবসায়ী জহির উদ্দীন, অনুষ্টানটি উপস্থাপনা করেন,দর্শনা রেল বাজার দোকান মালিক সমিতির সাধারন সম্পাদক, সাবির হোসেন মিকা।এ সাধারন সভায় নির্বাচন কমিশনের নাম ঘোষনা করা হয়েছে।

এ কমিটিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার চুয়াডাঙ্গা মহিলা সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ আজিজুর রহমানকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার করে। হাজী আকমত আলী, আশরাফুল হক উলুম, গোলাম ফারুক আরিফ, হানিফ মন্ডল, শফি উদ্দীন, হাফিজকে সদস্য করা হয়েছে। আগামী ২০ অক্টোবর দর্শনা রেল বাজার দোকান মালিক সমিতির নির্বাচন অনুষ্টিত হবে।




দামুড়হুদায় প্রধানমন্ত্রীর ৭৭তম জন্মদিন পালিত

দামুড়হুদায় উপজেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন পালন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে আজ শুক্রবার বিকেলে দামুড়হুদা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন দামুড়হুদা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান মনজু। শুরুতেই পবিত্র কোরআন থেকে তেলোয়াত করেন যুবলীগ নেতা ফজলুর রহমান ফজু।

সভায় উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন ঢাকাস্থ চুয়াডাঙ্গা জেলা সমিতির সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর্জা শাহরিয়ার মাহমুদ লল্টু, বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক কৃষিবিদ ড. হামিদুর রহমান, দামুড়হুদা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি সিরাজুল আলম ঝন্টু, দৈনিক সকালের সময় পত্রিকার সম্পাদক বাংলাদেশ সংবাদপত্র পরিষদের মহাসচিব মানবাধিকার কর্মী নুর হাকিম, দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি হাজি সহিদুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাড. রফিকুল আলম রান্টু, নতিপোতা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মমিন মাস্টার, জুড়ানপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু তালেব, নাটুদা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করীম, কুড়ুলগাছি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কাফি উদ্দীন টুটুল, উপজেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি হাজি আব্দুল কাদির, আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাড. ইউনুস আলী।

দামুড়হুদা উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহবায়ক চুয়াডাঙ্গা জেলা জজকোর্টের এপিপি অ্যাড. আবু তালেবের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম, আব্দুল মালেক ভূইয়া, সরোয়ার সিদ্দিক মামুন, হাফিজুর রহমান, প্রজন্মলীগ নেতা হাসান আল বাখার ডলার, আব্দুল ওদুদ শাহ ডিগ্রি কলেজ ছাত্রলীগের আহবায়ক শাহীন মোল্লা। দামুড়হুদা উপজেলা ছাত্রলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক বুলবুল আহমেদসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটানা ১৫ বছর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। এই ১৫ বছরে দেশের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। যার একমাত্র দাবীদার বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। কোন এমপি নয়। পদ্মা সেতু, বঙ্গবন্ধু ট্যানেল, উড়াল সেতু, মেট্রোরেল, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা সমুদ্র বন্দর আজ দৃশ্যমান। জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নিরলস পরিশ্রমে দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। সেই প্রাণপ্রিয় নেত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন বিতর্কিত কাউকে এবার মনোনয়ন দেয়া হবেনা। নেত্রীর দীর্ঘায়ু কামনা করে বক্তারা আরও বলেন, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে এবার খাজিনদার পাল্টাতে হবে। নেত্রীর প্রতি আমাদের একটাই অনুরোধ কোন রাজাকার পরিবারের কাউকে যেন নমিনেশন দেয়া না হয়। একজন পরিচ্ছন্ন, ত্যাগী ও আওয়ামী লীগের পরীক্ষিত ক্লিন ইমেজের ব্যাক্তিকে নমিনেশন দিবেন। ইনশাআল্লাহ, আমরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করতে সক্ষম হব।