জীবননগরে বছরের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন বই বিতরণ

জীবননগর উপজেলায় বছরের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন বই বিতরণ করা হয়েছে। উপজেলার প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নতুন বই বিতরণ করা হয়েছে।

সারাদেশের ন্যায় জীবননগর উপজেলার ৭১টি প্রাথমিক, ৩২টি কিন্ডার গার্টেন ও ৭টি এবতেদায়ী মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের মাঝে ৯৫% ব্ই বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়াও উপজেলার মাধ্যমিক পর্যায়ে ২৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৭টি মাদ্রসা ও একটি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন বিতরণ করা হয়েছে।

জীবননগর থানা সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক যাদব কুমারে সভাপতিত্বে বই বিতরণী অনুষ্ঠানে জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসিনা মমতাজ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে নতুন বই বিতরণ করেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার আমজাদ হোসেন, উপজেলা মাধ্যমিক একাডেমিক সুপারভাইজার সৈয়দ আব্দুল জব্বার, অভিভাবক ও শিক্ষকবৃন্দ।




পরিবর্তন ও চুয়াডাঙ্গার উন্নয়নে ঈগল প্রতীকে ভোট দিন

চুয়াডাঙ্গা -১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী দিলীপকুমার আগরওয়ালার ঈগল প্রতিকের বিশাল নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার বিকেলে আলমডাঙ্গা সরকারী পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে এ জনসভা অনুষ্ঠিত হয়।

জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের স্বতন্ত্র ঈগল প্রতিকের প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য দিলীপকুমার আগরওয়ালা।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, আমার সামনে যারা বসে আছেন তারা আমার প্রাণশক্তি, তারাই আমার সাহস, তারাই আমার ক্ষমতা। আলমডাঙ্গাবাসী আমি আপনাদের ভাই, আপনাদের সন্তান, আপনাদের আপনজন। আমি চুয়াডাঙ্গা কলেজে পড়েছি। অ্যাডভোকেট শফি মামার হাত ধরে ছাত্রলীগ করতাম। তখন সেই কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলাম। মানুষ মনে করে দিলীপ কোথা থেকে এসেছে। চুয়াডাঙ্গায় ১৯৪২ সালে রুপছায়া সিনেমা হল তৈরি হয়েছিলো। তখন আমার দাদা ওই সিনেমা হল পরিচালনা করতেন। জার্মানির কার্লসরুহে ইউনিভার্সিটি থেকে আমার বাবা লেখাপড়া করে আসেন। টকিজ সিনেমা হলে ১৯৯৪ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত আমি আলমডাঙ্গাতেই ছিলাম। আমি এই জনপদে মাটি ও মানুষের টানে বারবার ছুটে আসি। সেই টান নামিয়েছে ভোটের যুদ্ধে। এই টান ঈগল প্রতিক নিয়ে পরিবর্তনের জন্য নেমেছি।

দিলীপ বলেন, সৃষ্টি কর্তার ইচ্ছায়,আপনাদের চেষ্টায় এই পরিবর্তন আসবেই। পরিবর্তন না আসলে এই জনপদের উন্নয়ন সম্ভব না। আমাদের স্লোগান হবে দ উন্নয়নের স্লোগান’। মহান মুক্তিযুদ্ধে আমার পরিবারের অনেক অবদান রয়েছে। চুয়াডাঙ্গা-আলমডাঙ্গা বাসীকে জিম্মিদশা থেকে মুক্তি দিতে আমি এমপি হতে চায়।

তিনি আরো বলেন, আমার একটাই অনুরোধ-আপনাদের সকলকে ভোটকেন্দ্রে যেতে হবে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে সবাইকে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে যাবেন। দিলীপ যদি যোগ্য হয় তবে ভোট দিবেন। আপনার ভোটটি ঈগল প্রতিকেই দিবেন। এই ভোট দিতে হবে পরিবর্তনের জন্য। শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য। উন্নত বিশ্ববিদ্যালয় করতে ভোট দিবেন। আপনারা যারা উপস্থিত রয়েছেন, তারা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিবেন। ঈগলের স্লোগানে অন্যান্য প্রতিকের কথা ভুলে গেছে জনগণ।

দিলীপকুমার আগরওয়ালা আরো বলেন, আপনারা কোন ভুল সিদ্ধান্ত নিবেন না। ভোট সুষ্টু ও নিরপেক্ষ হবে। যার যার ভোট সে সে দিবেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমি ভোটে এসেছি। আমি যদি এমপি নির্বাচিত হয়, প্রতিটি ইউনিয়নে একটি করে মসজিদ, মাদ্রাসা, গোরস্থান, মন্দির ও শ্বশানঘাট নির্মাণ করতে দিবো। আমি নির্বাচিত হতে পারলে, আলমডাঙ্গায় একটি হাসপাতাল ও একটি বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণ করে দিবো। আগামি ৭ জানুয়ারি ঈগল প্রতিকে ভোট দিয়ে আমাকে জয়যুক্ত করবেন।

উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি পৌর মেয়র হাসান কাদির গনুর সভাপতিত্বে জনসভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আলমডাঙ্গা উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আইয়ুব হোসেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগাঠনিক সম্পাদক এ্যাডঃ আব্দুল মালেক, সাবেক জেলা আওয়ামীলীগের নির্বাহী সদস্য এ্যাডঃ শফিকুল ইসলাম, সাবেক উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক কাজী রবিউল হক, আলমডাঙ্গা পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মতিয়ার রহমান ফারুক, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট সালমুন আহমেম্দ ডন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মারজাহান নিতু।

জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক, সাবেক চেয়ারম্যান কাউছার আহমেদ বাবলুর উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম মন্ডল, সাবেক চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম মন্টু, সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মইনদ্দিন পারভেজ, সাবেক চেয়ারম্যান শাখাওয়াত হোসেন টাইগার, জামজামি ইউপি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, ডাউকি ইউনিয়ন সভাপতি নুরুল ইসলাম দিপু, খাদিমপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি হ্ফিজুর রহমান বাবলু, চিৎলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল বাতেন,গাংনি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল হাসান, বেলগাছি ইউনিয়নের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান, কাউন্সিলর আশরাফুল ইসলাম বাবু, কাউন্সিলর জাসদ নেতা ডালিম, উপজেলা জাসদের সভাপতি গেলাম সরোয়ার, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক ক্রীড়া সম্পাদক ও বিআরডিবির চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলাম মুহিদ, তবারক হোসেন, কৃষকলীগ নেতা বজলুর রহমান, দীপক বিশ্বাস, কাউসার আলী কসর, সাহাবুল হক, মহিলা নেত্রী সামসাদ রানু, যুবমহিলা আওয়ামীগের জেলা সভাপতি আফরোজা পারভীন, এ্যাড, স্নিগ্ধা, মর্জেম হোসেন, রানা মন্ডল,সাবেক ছাত্রলীগ নেতা নয়ন সরকার, সেলিম রেজা তপন, সজীব প্রমুখ।




চুয়াডাঙ্গার  ফ্রিজ প্রতীকের প্রার্থী রাজ্জাক খানের গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক

চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের ফ্রিজ মার্কা প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আলহাজ্ব এম.এ রাজ্জাক খান রাজ সিআইপি গণসংযোগ ও পথসভা উঠান বৈঠক মতবিনিময় সভা অব্যাহত রেখেছেন।

আজ সোমবার সকাল থেকে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার সুমুরদিয়া, গোরস্থানপাড়া, হকপাড়াসহ সদরের আমিরপুর, সরিষাডাঙ্গা, বোয়ালমারী, আলমডাঙ্গার বড়গাংনী, মুন্সীগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ করেন।

বিভিন্ন স্থানে উঠান বৈঠক নারী পুরুষদের গণজমায়েতে সৃষ্টি হয়। উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ পরিনত হচ্ছে গণজোয়ারে । এ সময় আলহাজ্ব এম.এ রাজ্জাক খান রাজ জনতার ভালোবাসায় শিক্ত হন। বিভিন্ন ওয়ার্ডের মেম্বার ও আওয়ামী লীগ কর্মীরা তাকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেই।

আজ সোমবার সকাল থেকে গণসংযোগ কালে চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক ও সাবেক পৌর মেয়র ওবাইদুর রহমান চৌধুরী জিপু বলেন, চুয়াডাঙ্গাবাসী অধীর অপেক্ষায় ছিলো সং যোগ্য প্রার্থীর জন্য, সেই শূন্যতা আজ পূরন হয়েছে আগামী ৭ তারিখে আপনারা ফ্রিজ মার্কায় ভোট দিয়ে নম্র ভদ্র নামাজী সমাজ সেবক গরিবের বন্ধু আলহাজ্ব এম.এ রাজ্জাক খান রাজকে নির্বাচিত করুন।

এ সময় চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মিনিষ্টার মাইওয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান এফবিসিসিআইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য আলহাজ্ব এম.এ রাজ্জাক খান রাজ সিআইপি বলেন, চুয়াডাঙ্গা বাসীর সুযোগ এসেছে ঘুড়ে দাড়ানোর। আমরা স্বাধীন ভাবে থাকতে চাই, সুষ্ঠ সুন্দর ভাবে বাঁচতে চাই, আর আপনারা কত অবহেলিত থাকবেন আসুন সবাই ৭ তারিখে ফ্রিজ মার্কায় ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিয়ে স্মার্ট ও আধুনিক মানের চুয়াডাঙ্গা গড়তে সহায়তা করুন। আপনারা কারো কোন হুমকিতে ভয় পাবেন না, ৭ তারিখে আপনারা আপনাদের ভাগ্যোর পরিবর্তন করুন।

পরে চুয়াডাঙ্গা ও আলমডাঙ্গার বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ ও পথসভা উঠান বৈঠক ও মতবিনিময় সভা করেন, এ সময় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক আহ্বায়ক ও সাবেক পৌর মেয়র ওবাইদুর রহমান চৌধুরী জিপু, চুয়াডাঙ্গা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান হাফিজ, চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জানিফ,জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সবুজ আহমেদ, চুয়াডাঙ্গা পৌর ২নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ফারুক, মিলন, সোহেল রানা, সাজ্জাদ, মিলন, আব্দুল কাদের, জাহাঙ্গীর, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রবজেল আলী, খান ফয়সাল, বাদশা, জীম, বাবুল, সোহাগ, ছমির, মিনারুল ইসলাম, উজ্জ্বল বিশ্বাস, তানভীর কবির, নারী নেত্রী সালেহা বেগম, টুটুল, উজ্জ্বল বিশ্বাস, শান্তনা খাতুন, আশা খাতুন, সম্পা খাতুনসহ আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।




গাংনীতে নৌকার প্রার্থী ডাক্তার নাজমুল হক সাগরের ভোট চেয়ে পথসভা

গাংনীতে নৌকা প্রার্থী নাজমুল হক সাগরের পক্ষে পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সন্ধ্যার পর গাংনী সংসদীয় আসনের ধানখোলা ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে পথসভা করেন নাজমুল হক সাগর ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা।

পথসভায় নৌকার প্রার্থী ডাক্তার নাজমুল হক সাগর ধানখোলা বাজারের বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিময় করেন এবং ভোট প্রার্থনা করেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নৌকা প্রার্থী ডা.নাজমুল হক সাগরকে পেয়ে ধানখোলা বাজারের ব্যবসায়ীরা আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন। উৎসাহ এবং উদ্দীপনা নিয়ে ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন নৌকার প্রার্থী নাজমুল হক সাগরকে বিজয়ী করতে।

ধানখোলা বাজারে পথসভা শেষে তিনি জালশুকা গ্রামে পথসভা করতে যান। জালসুকা গ্রামে বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে তিনি সাধারণ ভোটারদের সাথে মতবিনিময় করেন এবং নৌকাকে বিজয়ী করার জন্য তিনি নৌকায় ভোট চান।

পথসভায় উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ খালেক, সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, গাংনী উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট শফিকুল আলম, জেলা মহিলা আওয়ামীলীগ নেত্রী নুরজাহান বেগমসহ আওয়ামীলীগের নেতাকর্মী।




নিয়ম জানতেন না পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের সাইদুর, শোকেজের উত্তরে

চাকরিবিধি ও নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে করা শোকজের উত্তর দিয়েছেন অসুস্থতা জনিত ছুটি নিয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের নির্বাচনী প্রচারণা করা সাইদুর রহমান।

আজ সোমবার সকাল ১১ টায় মেহেরপুর-১ আসনের নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান এবং মেহেরপুরের যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ-২য় আদালতের বিচারক এইচ এম কবির হোসেনের কাছে তিনি শোকজের উত্তর দিয়েছেন।

শোকজের উত্তরে তিনি বলেছেন, তিনি সঠিক নিয়ম জানতেন না। এজন্য তিনি ক্ষমা প্রার্থী। ভবিষ্যতে আর এ ধরনের ভুল করবেন না।

উল্লেখ্য, অসুস্থতা জনিত ছুটি নিয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়া সাইদুর রহমানকে স্বপ্রনোদিত শোকজ করেছিল মেহেরপুর-১ সংসদীয় আসনের নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটি।

তবে চাকরিজীবী হয়েও অসুস্থতা জনিত ছুটিতে থেকে নির্বাচনী প্রচারণায় যুক্ত হওয়া বিষয়ক সংবাদ প্রকাশের পর সাইদুর রহমান অত্যন্ত উদ্ধতপূর্ণভাবে ফেসবুক লাইভে এসে বলেছিলেন যে সংবাদপত্রে সংবাদটি ছাপা হয়েছে তাদের আইন সম্পর্কে কোন ধারণাই নেই। তিনি সকল আইন জেনেই নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন।




শোকজের উত্তর দিলেন মেহেরপুরের পৌর মেয়র রিটন

আচরণ বিধি লঙ্ঘনের সকল অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মেহেরপুরের পৌর মেয়র মাহফুজুর রহমান রিটন।

আজ সোমবার বেলা ১২ টার সময় মেহেরপুর-১ আসনের নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান এবং মেহেরপুরের যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ-২য় আদালতের বিচারক এইচ এম কবির হোসেনের কাছে তিনি শোকজের উত্তর দিয়েছেন।

এ সময় তিনি নির্বাচনী প্রচারণায় সরকারি গাড়ি ব্যবহার এবং জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ও তার পরিবার নিয়ে কটুক্তি অভিযোগ অস্বীকার করেন। শোকজের লিখিত উত্তরে তিনি বলেছেন আমি সরকারি গাড়ি ব্যবহার করে পৌরসভার কাজে বিভিন্ন এলাকায় গেছি। নির্বাচনী প্রচারণার কোনো কাজে আমি সরকারি গাড়ি ব্যবহার করি নাই। এছাড়াও জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ও তার পরিবারকে নিয়ে কটুক্তির যে আনা হয়েছে সেটা মিথ্যা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বক্তব্যের ভিডিও বিকৃত করে ছড়ানো হয়েছে। তবে আগামীতে তিনি আরো সতর্ক থাকবেন বলে অঙ্গীকার করেছেন।

উল্লেখ্য, মেহেরপুর-১ আসনের নৌকার প্রার্থী ফরহাদ হোসেনের পক্ষে জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুস সামাদ বাবলু বিশ্বাসের লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ৩০ ডিসেম্বর শনিবার মেহেরপুর-১ আসনের নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও মেহেরপুরের যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক এইচ এম কবির হোসেন তাকে শোকজ করেন।

লিখিত অভিযোগে বাবলু বিশ্বাস বলেছিলেন, মেহেরপুর-১ আসনের বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ফরহাদ হোসেন, তাঁর সহধর্মিনী সৈয়দা মোনালিসা ইসলাম, ভাই শহিদ সরফরাজ হোসেন মৃদুল ও ভগ্নিপতি মো: আব্দুস সামাদ বাবলু বিশ্বাসদের উদ্দেশ্য করে ব্যক্তিগত চরিত্র হেয় করতে অশালীন বক্তব্য দিয়েছেন পৌর মেয়র রিটন । তিনি আরো অভিযোগ করেছিলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ফরহাদ হোসেনকে দুর্নীতিবাজ, উন্নয়নকাজে বাধাদানকারী হিসেবে উল্লেখ করে তাকে ও তার পরিবারকে এলাকা ছাড়া করার হুমকি প্রদান করেছেন।




নৌকা প্রতীকে ভোট চাইলেন কুষ্টিয়া জেলা শ্রমিক লীগের নেতৃবৃন্দ

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও কুষ্টিয়া-৩ সদর আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী মাহবুবউল আলম হানিফকে নৌকা প্রতীকে ভোট চাইলেন জেলা শ্রমিক লীগের নেতৃবৃন্দ।

আজ সোমবার দিনব্যাপী কুষ্টিয়া কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে মোটর শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে বাস টার্মিনাল ভোট প্রার্থনা করেন। গণসংযোগ ও নির্বাচনী সভায় বক্তব্যে জাতীয় শ্রমিকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও কুষ্টিয়া জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আমজাদ আলী খান বলেন, শ্রমিকলীগ শুধু দলের প্রতি নয়, দেশের প্রতি দায়িত্ববোধ রেখে কাজ করে। সকলে আগামী ৭ জানুয়ারি ভোট কেন্দ্রে যাবেন, এবং উন্নয়নের প্রতীক নৌকা মার্কায় ভোট দিবেন? কারন নৌকা মানেই উন্নয়ন, নৌকা মানেই শান্তি। আপনারা মনে রাখবেন আমাদের এই কুষ্টিয়ার উন্নয়নের রুপকার মাহবুব-উল আলম হানিফ। তাকে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, বিএনপির কাছে মানুষের জীবনের কোনো মূল্য নেই। তাই তারা ক্ষমতায় আসার জন্য মানুষকে আগুনে পুড়ে মারে। তারা অগ্নিসন্ত্রাস করে, বাসে ট্রাক আগুন দিয়ে পুেিড়য় হত্যা করে। কুষ্টিয়া জেলা শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হামিদুল ইসলাম, সহ-সাধারণ সম্পাদক বাদশা আলমগীর, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইলিয়াস হোসেন, জেলা যুব শ্রমিক লীগের সদস্য সচিব শরিফুল ইসলাম রিপন ও শহর শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুব হোসেন, সদর থানা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ সেলিম উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন রানা, জেলা মটর শ্রমিকলীগ নেতা সিদ্দিকুর রহমান, মো: মানিক মিয়া, মো: আইয়ুব আলী, গণপূর্ত কর্মচারী ইউনিয়ন সিবিএ সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান কবিরসহ নেতৃবৃন্দ, জিল্লুর রহমান ও নির্বাহী সদস্য হাবিবুর রহমান, শাহ আলম প্রমুখ। মোটরশ্রমিক লীগসহ গণপূর্ত কর্মচারী ইউনিয়ন, সড়ক জনপদের অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেও কাছেও হানিফ ভাইয়ের পক্ষে নৌকা প্রার্থীর পক্ষে ভোট চান নেতৃবৃন্দ।




গাংনীতে কাথুলী ব্লাড ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ

গাংনীর কাথুলী ইউনিয়নে কাথুলী ব্লাড ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে শীত বস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।

আজ সোমবার বিকেল ৩ টা সময় কাথুলীর ধলা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে শীত বস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

শীত বস্ত্র বিতরণ কার্যক্রমে এলাকার ২০০ জন অসহায় দুস্থ মানুষের মাঝে ১ টি করে কম্বল দিয়ে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কাথুলী ব্লাড ফাউন্ডেশন ভালোবাসা বিনিময় করেন।

ইয়ূথ এন্ডিং হাঙ্গার বাংলাদেশের ৩ দিনের প্রশিক্ষণ গ্রহন করে তার অনুপ্রেরণায় এক ঝাক তরুণ ছেলে মেয়ে এই সংগঠন প্রতিষ্ঠিত করে। যা আজকে ১ বছর পূর্তি হলো।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ধলা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ার হোসেন, ব্লাড ব্যাংক ফাউন্ডেশনের সভাপতি বাশারুল ইসলাম, প্রধান উপদেষ্টা নাছিম আহম্মেদ, উপদেষ্টা ও ইয়ূথ এন্ডিং হাঙ্গার বাংলাদেশের যশোর অঞ্চলের আঞ্চলিক সমন্বয়কারী ফিরোজ আহম্মেদ পলাশ, অনলাইন কার্যক্রম উপদেষ্টা ফারজানা দ্বীপা, সাবেক ইউ পি সদস্য ভাবিরন নেছা, মোশারোফ হোসেন, ইউনিয়ন ভোলেন্টিয়ার ফোরামের সভাপতি মফিজুর রহমান ,সহ কাথুলী ব্লাড ফাউন্ডেশনের সকল এক্টিভ সদস্য বৃন্দ।

এ বিষয়ে কাথুলী ব্লাড ফাউন্ডেশন এর সভাপতি বাশারুল ইসলাম বলেন ১ বছরে এই সংগঠন ৩ ৯৬ ব্যাগ রক্ত দিতে সক্ষম হয়েছে।এবং কাথুলী ব্লাড ফাউন্ডেশন ইতিমধ্যে নিজের জেলা ছাড়াও রাজশাহী, ঢাকা ,কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, জোন নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।

পাশাপাশি আশেপাশের অসহায় গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছে এই সংগঠন। সকলের ভালোবাসা পেলে আরো এগিয়ে যাবে বলে আশা রাখছি।




মুজিবনগরের মোনাখালী ইউনিয়নে প্রফেসর আব্দুল মান্নানের ট্রাক প্রতীকের পথসভা

মেহেরপুর-১ আসনের মনোনীত স্বতন্ত্র প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক এমপি প্রফেসর আব্দুল মান্নানের ট্রাক প্রতিকের পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ সোমবার বিকেলে মুজিবনগরের মোনাখালী ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে মেহেরপুর-১ আসনের মনোনীত স্বতন্ত্র প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক এমপি প্রফেসর আব্দুল মান্নানের ট্রাক প্রতীকের পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।

পথসভায় উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর-১ আসনের মনোনীত স্বতন্ত্র প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক সংসদ সদস্য প্রফেসর আব্দুল মান্নান।

অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি এ্যাড. মিয়াজান আলী, বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদের সভাপতি প্রফেসর হাসানুজ্জামান মালেক, মেহেরপুর জেলা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি ও মেহেরপুর জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম রসুল, মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মোখলেসুর রহমান খোকন, মুজিবনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও মুজিবনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউদ্দিন বিশ্বাস, মুজিবনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও মুজিবনগর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মোল্লা, মেহেরপুর জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক শহিদুল ইসলাম পেরেশান, মুজিবনগর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি কামরুল হাসান চাদু, জাতীয় শ্রমিকলীগ মেহেরপুর জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক মুস্তাফিজুর রহমান বাবুল, মেহেরপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও মেহেরপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সম্পাদক জুয়েল রানা, মেহেরপুর জেলা তাঁতীলিগের সভাপতি সুবাদ আলী, মোনাখালী ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি শান্তি রাজ সহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।




চুয়াডাঙ্গায় বই উৎসব উৎযাপন নতুন বই পেয়ে আনন্দিত শিক্ষার্থীরা

মান সম্মত শিক্ষা শেখ হাসিনার দিক্ষা এই স্লোগান সামনে রেখে সারা দেশের মত চুয়াডাঙ্গা জেলায় বই উৎসব পালিত হয়েছে। জেলা ও উপজেলা শিক্ষা অফিসের আয়োজনে চুয়াডাঙ্গা কেদারগঞ্জ মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় বই উৎসবের আয়োজন করা হয়। উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যের বই তুলে দেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা।

চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বই উৎসব অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার আর এম ফয়জুর রহমান পিপিএম সেবা , উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফাতেমা তুজ জোহরা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার( অর্থ ও প্রশাসন) রিয়াজুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার( ভূমি) সাজিদ হোসেন সহ চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন উপজেলা প্রশাসন এবং জেলা ও উপজেলা শিক্ষা অফিসের কর্মকর্তা বৃন্দ সহ শিক্ষার্থী অভিভাবক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় বছরের শুরুতে নতুন বই হাতে পেয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার সোহরাওয়ার্দী স্মরণী বিদ্যাপীঠের শিক্ষার্থী তাসফির হাসান বলেন, নতুন বছরের প্রথম দিনে বই পেয়ে আমার খুব ভালো লাগছে এবং বই পেয়ে আমি খুব আনন্দিত সাথে আমার ক্লাসের সকল বন্ধু এবং বান্ধবী নতুন বই পেয়েছে। আমরা নতুন বই নিয়ে বাড়ি ফিরেই পড়ালেখা শুরু করবো এবং নতুন নতুন কিছু শিখবো।

বই উৎসব উৎযাপনে চুয়াডাঙ্গা জেলা সহ প্রত্যেক উপজেলায় বিভিন্ন আয়োজনে পালিত হয়েছে এই উৎসব। চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা ও জেলা শিক্ষা অফিসের তথ্যমতে প্রত্যেক প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এই বই উৎসব পালিত হয়।

এ বছর চুয়াডাঙ্গা জেলায় শিশুদের জন্য বরাদ্দ এসেছে প্রায় ৯ লাখ বই। বই বিতরণ উপলক্ষে পৃথক পৃথকভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলাতে আনুষ্ঠানিকভাবে বই বিতরণ করা হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা শিক্ষা অফিসার মো: আতাউর রহমান জানান, জেলায় ১ম শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত ও এবতেদায়ী, মাধ্যমিক, দাখিল, ভোকেশনাল প্রভৃতি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য ১৬ লাখ ৬৮ হাজার ২২৪টি বইয়ের চাহিদা দেওয়া হয়ছিল। এর মধ্যে বই এসেছে ৮ লাখ ৯৫ হাজার ৯১৬টি।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তাবিবুর রহমান জানান, প্রাথমিকের শতভাগ বই এসেছে চুয়াডাঙ্গায়। চাহিদা ছিল পাঁচ লাখ ৮৭ হাজার ৮৭৭টি বইয়ের। সবগুলা বই চুয়াডাঙ্গায় এসেছে।