দেবের বিশ্বাস অর্জন করতে পেরে খুশি ইধিকা

টালিউড অভিনেতা দেবের ‘খাদান’ ছবির ঝড় এখনো থামেনি। এখনো রমরমিয়ে চলছে ছবিটি। এর মধ্যেই ফের দেবের পরবর্তী ছবিতে জায়গা করে নিলেন টালিউড অভিনেত্রী ইধিকা পাল। ‘রঘু ডাকাত’ ছবিতেও বিশেষ চরিত্রে অভিনয়ে ডাক পেলেন তিনি। তবে এখনই চরিত্র নিয়ে বেশি কিছু বলতে নারাজ অভিনেত্রী।

বিনোদন জগতে ছোটপর্দা থেকে সফর শুরু ইধিকা পালের। সেখান থেকে দেবের নায়িকা। বর্তমানে অনুরাগীরা ‘কিশোরী’ নামেই তাকে বেশি চেনেন। আর এর মধ্যেই দেবের প্রযোজনা সংস্থার পরবর্তী ছবি ‘রঘু ডাকাত’-এ সুযোগ পেলেন ইধিকা। কীভাবে এলো এ সুযোগ, সে কথাই জানালেন অভিনেত্রী আনন্দবাজার অনলাইনকে।

ইধিকা পাল বলেন, আমিও সদ্যই জানতে পেরেছি। কোনো ধারণা ছিল না। তবে আমার মনে হয়, এ সুযোগ পেলে আমার জায়গায় অন্য কেউ থাকলেও না বলত না। দুবার ভেবেও দেখত না। হঠাৎই এ প্রস্তাব আসে। তিনি বলেন, আমাকে ডাকা হয় এবং জানতে পারি ছবির কথা। যদিও চরিত্র নিয়ে এখনো কোনো কিছু বলা নিষেধ। তবে এটুকু বলতে পারি— এ ছবিও দর্শকদের ভালো লাগবে। তবে ছবির শুটিং কবে থেকে শুরু, তা নিয়ে এখনো কোনো পরিকল্পনা হয়নি বলে জানান ইধিকা।

নতুন ছবিতে সুযোগ পেয়ে উত্তেজিত অভিনেত্রী বলেন, আমি খুব খুশি। খুবই উত্তেজিত হয়ে পড়েছি। এটিও দেবদার ‘ড্রিম প্রজেক্ট’। সেই ছবিতেও আমাকে ভেবেছে এবং আবার আমাকে বিশ্বাস করেছে, তাই খুশি তো বটেই। দায়িত্ব তো রয়েছেই। আর একটা সুযোগ যখন পেয়েছি, সেটিও খুব ভালো করে কাজে লাগাতে চাই।

‘খাদান’ ছবির সাফল্য নিয়েও উচ্ছ্বসিত ইধিকা পাল। হাসতে হাসতে অভিনেত্রী বলেন, এর আগে বাংলাদেশে আমার নাম ‘প্রিয়তমা’ হয়ে গিয়েছিল। এখন আমার নামটা বদলে গেছে। এখন যেখানেই যাই, সবাই ‘কিশোরী’ বলে ডাকেন। ভালো লাগছে নতুন নাম পেয়ে।

‘রঘু ডাকাত’ ছবিতে ইধিকা ছাড়াও রয়েছেন টালিউডের আরেক অভিনেত্রী সোহিনী সরকার। তার সঙ্গেও ছবি শেয়ার করে নিয়েছিলেন দেব। ইধিকার কথায়, সোহিনীদির সঙ্গে এই প্রথম কাজ। এর আগে সেভাবে কোথাও দেখা হয়নি। তবে সোহিনীদি খুব ভালো। খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ ওর। আশা করছি, একসঙ্গে কাজ করে আমরা মনে রাখার মতো বহু মুহূর্তের সাক্ষী থাকব।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালে প্রথম ‘রঘু ডাকাত’ ছবির ঘোষণা হয়েছিল। বড় বাজেটের ছবি বলেই নাকি এর কাজ শুরু হতে সময় লাগছিল। পরে ‘খাদান’-এর সাফল্যের পর ফের চর্চায় উঠে এসেছে দেবের ‘রঘু ডাকাত’। ছবিটি পরিচালনা করছেন ধ্রুব বন্দ্যোপাধ্যায়।

সূত্র: যুগান্তর




চুয়াডাঙ্গায় ড্রিম জাপান প্রতিষ্ঠানের শীর্ষক সেমিনার

চুয়াডাঙ্গায় জাপানে উচ্চ শিক্ষা চাকুরি এবং স্থায়ী বসবাসের সুযোগে শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল ১১ টায় চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সেমিনার রুমে ড্রিম জাপান স্টুডেন্ট কনসালটেন্সি আয়োজনে জাপানে উচ্চ শিক্ষা সহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

শীর্ষক সেমিনারের শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন হাফেজ রিয়াজুর রহমান রিদয়।এই শীর্ষক সেমিনারটি ড্রিম জাপান স্টুডেন্ট কনসালটেন্সি এর আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে জাপানে উচ্চ শিক্ষা চাকুরি এবং স্থায়ী বসবাসের সুযোগের সুবিধা এবং চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

শীর্ষক সেমিনারে স্বাগত বক্তব্যে ড্রিম জাপান স্টুডেন্ট কনসালটেন্সি এর স্বত্বাধিকারী মুন্সি বিপ্লব বলেন,জাপানে অনেকের পড়ালেখা বা চাকরির সুযোগ এবং স্থায়ী বসবাসের সুযোগ থাকলেও বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয় না। অনেকের মেধা এবং যোগ্যতা থাকা সত্বেও সঠিক মাধ্যমে না জানার কারণে আমরা এগিয়ে যেতে পারি না।ড্রিম জাপান স্টুডেন্ট কনসালটেন্সি প্রতিষ্ঠান সেই সকল মানুষদের জন্য সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করবে। এ সকল প্রক্রিয়া কিভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে সেটির দিকনির্দেশনা আমরা ড্রিম জাপান প্রতিষ্ঠানের সকল কোর্সের মাধ্যমে দিব।

শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা জামায়াত ইসলামের আমির ও কেন্দ্রীয় সুরা সদস্য রুহুল আমিন। এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, আমরা যে কাজ বা কর্মে যুক্ত থাকি না কেন সেটি হতে হবে হালাল। হালাল পথে উপার্জনকারী কে আল্লাহ পছন্দ করেন। যার মেধা আছে দক্ষতা আছে সেগুলো সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে হবে। সর্বত্র আমাদের আত্মমর্যাদায় বিশ্বাসী হতে হবে। সৎ এবং সত্যের পথে থেকে জীবন পরিচালনা করতে হবে। এ সময় তিনি ড্রিম জাপানের স্বত্বিকারীকে চুয়াডাঙ্গার মানুষের জন্য কাজ করাই ধন্যবাদ দেন এবং ড্রিম জাপানের সফলতা কামনা করেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে অনলাইনে যুক্ত হন জাপানের ইন্টারন্যাশনাল বুদো ইউনিভার্সিটির প্রফেসর আকিকো কুদো। গ্রান্ড ওপেনিং এর সকল উপস্থিতিদের তিনি স্বাগত জানান এবং জাপানের এই কোর্সের সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন তিনি।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের ইংরেজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর খন্দকার রোকনুজ্জামান, জীবননগর ডিগ্রি কলেজের প্রফেসর সাইফুল ইসলাম, আলমডাঙ্গা ডিগ্রি কলেজের প্রফেসর আব্দুল মালক,চুয়াডাঙ্গা আলিয়া মাদরাসার প্রভাষক আবু জায়েদ আনসারি সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক শিক্ষার্থী ও ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।




শেষ দিনে যে সমীকরণের সামনে দাঁড়িয়ে বিপিএল

বিপিএলের প্রথম পর্ব প্রায় শেষের পথে, বাকি মাত্র দুটি ম্যাচ। তবে এই দুটি ম্যাচের ওপর নির্ভর করছে চারটি দলের ভাগ্য। কারও লড়াই টিকে থাকার জন্য, আবার কারও জন্য এটা কোয়ালিফায়ারে জায়গা নিশ্চিত করার লড়াই।

আজ মাঠে নামছে ফরচুন বরিশাল ও ঢাকা ক্যাপিটালস, তবে তারা কোনো সমীকরণেই নেই। বরিশাল ইতোমধ্যেই কোয়ালিফায়ারে পৌঁছে গেছে, আর ঢাকার বিদায় আগেই নিশ্চিত হয়ে গেছে।

তবে জমজমাট লড়াই হবে খুলনা টাইগার্স, দুর্বার রাজশাহী, চিটাগং কিংস ও রংপুর রাইডার্সের মধ্যে। খুলনা ও রাজশাহী মুখোমুখি না হলেও, তাদের ভাগ্য নির্ধারণ হবে আজকের ম্যাচের ফলাফলে। অন্যদিকে চিটাগং কিংস ও রংপুর রাইডার্স লড়বে কোয়ালিফায়ারে জায়গা করে নেওয়ার জন্য।

১২ ম্যাচ শেষে ১২ পয়েন্ট নিয়ে রাজশাহী রয়েছে পয়েন্ট টেবিলের চতুর্থ স্থানে। তাদের ভাগ্য এখন নির্ভর করছে ঢাকা-খুলনা ম্যাচের ওপর। যদি খুলনা জিতে, তবে রাজশাহীর সমান ১২ পয়েন্ট হলেও নেট রান রেটে পিছিয়ে থাকার কারণে বাদ পড়তে হবে রাজশাহীকে। খুলনার বর্তমান নেট রান রেট +০.০৫০, আর রাজশাহীর -১.০৩০। তবে যদি খুলনা হেরে যায়, তাহলে রাজশাহী জায়গা করে নেবে প্লে-অফের এলিমিনেটর রাউন্ডে।

দ্বিতীয় ম্যাচে মুখোমুখি হবে বরিশাল ও চিটাগং। এই ম্যাচে বরিশালের জয় কামনা করবে রংপুর রাইডার্স। কারণ, বরিশাল যদি জেতে, তাহলে কোয়ালিফায়ারে চলে যাবে রংপুর, যেখানে হারলেও ফাইনালে ওঠার আরেকটি সুযোগ থাকবে। অন্যদিকে, চিটাগং যদি বরিশালকে হারায়, তাহলে তারাই কোয়ালিফায়ারে যাবে, আর রংপুরকে নামতে হবে এলিমিনেটরে।

এই ম্যাচে জয় পেলে বিপিএলের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বরিশাল এক আসরে সর্বোচ্চ ২০ পয়েন্ট নিয়ে প্লে-অফে উঠবে। অন্যদিকে, চিটাগংয়ের এলিমিনেটর খেলা নিশ্চিত হলেও কোয়ালিফায়ারে যেতে হলে তাদের আজ জিততেই হবে।

সূত্র: যুগান্তর




মেহেরপুরে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে মতবিনিময় সভা

মেহেরপুরে এসো দেশ বদলাই পৃথিবী বদলাই নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উদ্যোমি ও বিপ্লবী ছাত্র-জনতার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নির্মাণের  ন্যায় ও সমতার ভিত্তিতে বৈষম্য বিরোধী সংস্থারযুক্ত রাষ্ট্রবিধান রচনা ও ভবিষ্যত কর্মপন্থা নির্ণয় মূলক।

শনিবার( ১ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১ টার দিকে মেহেরপুর সদর উপজেলা আমঝুপি ইউনিয়নে আমঝুপি মানব উন্নয়ন কেন্দ্র (মউক) এর হলরুমে মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।

আমঝুপি মানব উন্নয়ন কেন্দ্র (মউক) এর নির্বাহী প্রধান আসাদুজ্জামান সেলিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর বিশ্ব বিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ডঃ শেখ বখতিয়ার উদ্দীন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এ আর বি কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ আনোয়ারুজ্জামান, পিএস ডঃ তারিক আজিজ। মুখ্য বিপ্লবী অতিথি মেহেরপুর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আহবায়ক ইমতিয়াজ আহমেদ।

মতবিনিময় সভার অনুষ্ঠানে মানব উন্নয়ন কেন্দ্র মকউ মানব অধিকার কর্মী ও জেলা প্রোগ্রাম ম্যানেজার সাদ আহমেদ সঞ্চালনায়। অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন মানব উন্নয়ন কেন্দ্র মকউ সদস্য শাহিনুর হোসেন।




মেহেরপুর পৌর বিএনপি’র নেতৃত্বে মিছিল

মেহেরপুর পৌর বিএনপি’র কর্মীসভায় যোগ দিতে বিএনপি নেতা বখতিয়ার, রোলেক্স এর নেতৃত্বে মিছিলটি বের করা হয়।

আজ শুক্রবার (৩১ শে জানুয়ারি) বিকেল চারটার দিকে মেহেরপুর শহরের মল্লিক পারাস্থ্য রোলেক্সে দলীয় কার্যালয় থেকে একটি মিছিল মেহেরপুর সদর উপজেলা বিএনপি ও পৌর বিএনপি’র যৌথ কর্মী সভায় যোগদান উপলক্ষে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কাথুলী রোডের খান কমিউনিটি সেন্টারে যেয়ে শেষ হয়।

এই সময় মিছিলে নেতৃত্বে দেন পৌর বিএনপি নেতা বখতিয়ার হোসেন ও যুবদলের নেতা মেহেদী হাসান রোলেক্স অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর পৌরসভার সর্বস্তরের বিএনপি সহ অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।




মেহেরপুর সদর উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা

মেহেরপুর সদর উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত প্রক্রিয়ায় দলের পুনর্গঠন করে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার লক্ষ্যে আজ শুক্রবার (৩১জানুয়ারি) বেলা সাড়ে তিনটার দিকে মেহেরপুরে কাথুলী রোড খাঁন কমিউনিটি সেন্টারে মেহেরপুর সদর উপজেলা ও পৌর বিএনপির যৌথ কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

এ সভা থেকে দুটি কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।

কর্মী সমাবেশে অনুষ্ঠানে মেহেরপুর জেলা বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি আলমগীর খান সাতুর সভাপতিত্বে জেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মিজান মেনন এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর জেলা বিএনপির আহবায়ক জাভেদ মাসুদ মিল্টন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাড. কামরুল হাসান, যুগ্ম আহবায়ক আমিরুল ইসলাম, অধ্যাপক ফয়েজ মোহাম্মদ।

অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন,মেহেরপুর জেলা বিএনপি’র সাবেক সহ-সভাপতি আনছা-উল-হক সাবেক সহ-সভাপতি মীর ফারুক জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি ওমর ফারুক লিটন, জেলা বিএনপি সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রোমানা আহম্মেদ, জেলা বিএনপি আইন বিষয়ক সম্পাদক ও পাবলিক প্রসিকিউটর জেলা ও দায়রা জজ আদালত আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম,

এ সময় অন্যদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, জেলা জাসাসের সদস্য সচিব বাকাবিল্লাহ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আজমুল হোসেন মিন্টু,জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান বিপ্লব, সাবেক পৌর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, সদর থানা যুবদলের সাবেক সভাপতি হাসিবুজ্জামান স্বপ্নন, জেলা যুবদলের সহ সভাপতি আনিসুল হক লাভলু, জেলা যুবদলের সদস্য মেহেদী হাসান রোলেক্স, মেহেরপুর জেলা জিয়া মঞ্চের সদস্য সচিব মনিরুল ইসলাম মনি, জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি নাহিদ মাহবুব সানি, আব্দুল লতিফ, মোশিউল আলম দিপু, নাহিদ আহম্মেদ,পৌর ছাত্রনেতা ফুর্তি হাসান, জনি সহ বিএনপির অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

দলের সবাইকে নিয়ে নতুন শক্তিশালী কমিটি গঠনের লক্ষ্যে মেহেরপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেন জেলা বিএনপির আহবায়ক জাভেদ মাসুদ মিল্টন। দ্রুততম সময়ের মধ্যে এ দুটি ইউনিটের আহবায়ক কমিটির মাধ্যমে নতুন কমিটি গঠন প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে জানান আহবায়ক ও সদস্য সচিব।




দামুড়হুদায় বিএনপির উদ্যোগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

দামুড়হুদায় ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যেগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার রাত ৮টার দিকে দামুড়হুদা সদর ৪ নং ওয়ার্ডের উদ্যেগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আশরাফুল আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল হাসান তনু।

এ সময় প্রধান অতিথি দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল হাসান তনু বলেন, বিগত ১৬ বছর ধরে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যে অপকর্মগুলো করেছে তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না আপনারা নিজে চোখেই দেখেছেন। পাপ বেশি হয়ে গিয়েছিল স্বৈরাচারি শেখ হাসিনার তাই ছাত্র জনতার তোপের মুখে এমপি মন্ত্রী ও নেতাকর্মীদের ফেলে ভারতে পালিয়ে যাই। এর মতো লজ্জার আর কিছু হয় না। বিএনপি দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেয় না দিবেনা। বিএনপি দল জনগণের পাশে ছিল জনগণের পাশে থাকবে ইনশাআল্লাহ ।

এ সময় কর্মী সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপি’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মন্টু মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রফেসর আবুল হাশেম, ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি আব্দুর রহিম , ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আনসার আলী, থানা বিএনপির নেতা রোকনুজ্জামান তোতাম ও আব্দুস সালাম,৪নং নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল আজাদ।

দামুড়হুদা উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আরিফ। ওয়ার্ড যুবদলের নেতা বাকীবিল্লাহ, সাইফুল ইসলাম মল্লিক, ফয়জুল খাঁ, আবু বক্কর সাইদুর, নয়ন জহিরুল ইসলাম , বাবু আবুজার, মন্টু, ডাবলু, শাহ আলম, আব্দুর রাজ্জাক রফিকুল ইসলাম,খোকন।
অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন যুবদল নেতা ওমর ফারুক।




দর্শনা ভোরের সাথীর বিদায় উপলক্ষে একটি ছোট্ট কর্মসুচি পালিত

দর্শনা ভোরের সাথীর বিদায় উপলক্ষে একটি ছোট্র কর্মসুচি গ্রহন করা হয়। দর্শনা পৌর সভার নাইট গার্ড জয়নগর গ্রামের আলী হোসেন অবসরে চলে গেছে। ফলে সকালে আমাদের মাঝে তাকে পাওয়া যাবে না।

আলী হোসেনের সম্মানে গতকাল সকাল ৮টায় দর্শনা কলেজ মঞ্চে খেচুরী মাংশ খাওয়া-দাওয়া ও বিদায় অনুষ্ঠান করা হয়। এভাবে আলী হোসেন ভোরে আমাদের সাথে পাওয়া সম্ভব নয়। ফলে তাকে বিদায় জানাতে হলো। আমরা ভোরের সাথীরা মানষিক ভাবে আনন্দে ও সুস্থ্য থাকতে সকালে হাটাহাটি করে থাকি। দর্শনা ভোরের সাথী এমন একটি সংগঠন যেখানে অরাজনৈতিক, দল, ধর্ম,বণর্, মত ও পথের মানুষের অংশ গ্রহন রয়েছে। কলেজ চত্বরে হাটাহাটির পাশপাশি চলে নানা আড্ডা।

 

ফলে সারা দিনটিই কাটে ঝর-ঝরে ও আনন্দের মধ্যে। এ অনুষ্ঠানে ভোরের সাথীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যন আব্দুল কাদের, সাবেক মেয়র আতিয়ার রহমান হাবু, বড়-সলুয়া ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুস সাত্তার, দর্শনা সরকারী কলেজের সাবেক ভিপি হারুন অর রশিদ, ঠিকাদার নাজমুল হুদা, দর্শনা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আওয়াল হোসেন, দক্ষিন চাঁদপুর

মাধ্যামিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লিয়াকত আলী, সাবেক ব্যংকার বীর মুক্তিযোদ্ধা আনেয়ার হোসেন, সাবেক পুলিশ কর্মকতার্ খালিদ হাসান, সাবেক সেনা আব্দুল মালেক, স্বর্ণ ব্যবসায়ী শৈলেন কুমার শান্তারা, দর্শনা প্রেসক্লাবের অর্থ সম্পাদক মাসুম বিল্লাহ, দর্শনা পৌর বিএনপির সমন্বয়ক লুৎফর রহমান, ছাত্র সবুজ ও রাজু।

এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন, ব্যবসায়ী সাজ্জাদ হোসেন, আব্দুল মজিদ, এসকে আলম, আলউদ্দিন ও ডিটু।




দামুড়হুদা হাউলী ইউনিয়নে বিএনপির কর্মীসভা

দামুড়হুদা হাউলী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ৪টার দিকে হাউলী ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে জয়রামপুর ষ্টেশন বাজার মাঠে এই কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়।

হাউলী ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) আবুল হাসান এর সভাপতিত্বে কর্মী সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল হাসান তনু।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রফেসার আবুল হাসেম। হাউলী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ইউসুফ আলী, সাধারণ সম্পাদক নাফিজ আক্তার সিদ্দিকী, সিনিয়র সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন,। দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ভারপ্রাপ্ত আনছার আলী, থানা বিএনপি নেতা রোকনুজ্জামান তোতাম, আব্দুস সালাম।

হাউলী ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মালেক রুস্তম এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক রকিবুল হাসান তোতা, চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাকিল আহমেদ, পাঠাগার সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, দামুড়হুদা উপজেলা যুবদলের নেতা হুমায়ুন কবির ডাবলু, মমিনুল ইসলাম, সুমন।

হাউলী ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি শমসের আলী, সাধারণ সম্পাদক মমিনুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক আমিরুল ইসলাম,
হাউলী ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি তরিকুল ইসলাম, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক ইদ্রিস আলী।হাউলী ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুর রহমান।

হাউলী ইউনিয়ন যুবদল নেতা আরিফুল ইসলাম, দেলোয়ার, নূর সালামসহ বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে আসা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

 

সভায় বক্তারা বলেন, দামুড়হুদা উপজেলার হাউলী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে এই কর্মী সভায় উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ জানায়। সভায় দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম জোরদার করার পাশাপাশি দলীয় ঐক্য বজায় রেখে ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে আলোচনা হয়। বক্তারা দলের তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীদের সক্রিয় ভূমিকা এবং জনগণের পাশে থাকার আহ্বান জানান। তারা দলীয় আদর্শ ও নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রেখে সংগঠনকে আরও সুসংগঠিত করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। বক্তারা গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সবাইকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান। উল্লেখ্য, এই কর্মী সভা ভবিষ্যৎ কর্মসূচি প্রণয়ন ও সংগঠনের কার্যক্রম শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন, হাউলী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো: আব্দুর রাজ্জাক।




মেহেরপুরে সন্ত্রাস দমন আইন মামলায় এক আসামি গ্রেফতার

মেহেরপুর সদর থানায় সন্ত্রাস বিরোধী আইনে দায়ের করা মামলার এজাহার নামীয় আসামী আওয়ামী লীগ নেতা মোঃ ফিরোজুর রহমান ফিরোজ আলী (৪৭)কে গ্রেফতার করেছে সদর থানা পুলিশ।

গ্রেফতারকৃত ফিরোজুর রহমান মেহেরপুর সদর উপজেলার আমদদহ গ্রামের মৃত বুরহান আলীর ছেলে ও আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা।
সদর থানা পুলিশের অটর একটি অভিযানে সিআর নং-পাঃ জারী-২৫/১৮ মামলার আসামী মোঃ কাবিদুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে।
কাবিদুল ইসলাম মেহেরপুর শহরের ৯ নং ওয়ার্ড শিশুবাগান পাড়ার মৃত ফড়ু মিয়ার ছেলে।

আজ শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত পৃথকুটি অভিযান চালিয়ে তাঁদের নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করেন।

মেহেরপুর সদর থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ মেসবাহ উদ্দিনের নেতৃত্বে পুলিশ পরিদর্শক মোঃ জাহাঙ্গীর সেলিম, এসআই (নিঃ) প্রহলাদ রায়, এসআই (নিঃ) সুজয় কুমর মল্লিক, এএসআই(নিঃ) মাহবুব আলম, এএসআই(নিঃ) মনিরুজ্জামান, এএসআই(নিঃ) মোঃ হাসান শাহনেওয়াজ সঙ্গীও ফোর্স অভিযানে অংশ নেন।

মেহেরপুর সদর থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ মেসবাহ উদ্দিন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আসামীদের আজ শুক্রবার মেহেরপুর আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।