বিভিন্ন জেলায় নিয়োগ দেবে পল্লী বিকাশ কেন্দ্র

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পল্লী বিকাশ কেন্দ্র। প্রতিষ্ঠানটিতে শাখা ব্যবস্থাপক পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে সহজেই আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

শাখা ব্যবস্থাপক (ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম)

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

প্রার্থীকে অবশ্যই কমপক্ষে দুইটি পরীক্ষায় দ্বিতীয় বিভাগ সহ স্নাতক/স্নাতকোত্তর পাস হতে হবে। বয়স সর্বোচ্চ ৪০ বছর।

শাখা ব্যবস্থাপক পদে জাতীয় পর্যায়ের এন.জি.ও তে কমপক্ষে তিন বছর কাজের বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

কর্মস্থল

কুমিল্লা, কিশোরগঞ্জ, গাজীপুর, ঢাকা, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ

বেতন

ছয় মাস প্রবেশনকালে বেতন সর্বসাকুল্যে ৩২,০০০ টাকা। স্থায়ীকরণ এর পর বেতন হবে ৩৪,০০০/- টাকা।

আবেদনের প্রক্রিয়া

আগ্রহী প্রার্থীরা জীবনবৃত্তান্ত যেখানে পাঠাবেন pbkhrd0007@gmail.com

আবেদনের শেষ তারিখ

৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

সূত্র : বিডিজবস




আদিলুরের রায় নিয়ে ‘অপতৎপরতায়’ ১৫৫ জন বিশিষ্ট নাগরিকের উদ্বেগ

অসত্য তথ্য প্রচারের মাধ্যমে রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় বেসরকারি সংগঠন ‘অধিকার’ এর সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও পরিচালক এস এম নাসির উদ্দিনের দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে বিভিন্নমহল অপতৎপরতা চালাচ্ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ১৫৫ জন বিশিষ্ট নাগরিক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী ও পেশাজীবীদ।

মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) শিল্পী অধ্যাপক সৈয়দ আবুল বারক আলভী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগের কথা জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, গত ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে মতিঝিল, শাপলা চত্বর, পল্টন ও তার আশেপাশের এলাকায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়। এসব ধ্বংসযজ্ঞ চলাকালে পুলিশের সাথে হেফাজতে ইসলামের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ ২০১৩ সালের ১০ মে ‘হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর সমাবেশ ও মানবাধিকার’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে। উক্ত প্রতিবেদনে একই ব্যক্তির নাম একাধিকবার লেখা, জীবিত ব্যক্তিকে মৃত ব্যক্তি হিসেবে উল্লেখ করা, অন্য ঘটনায় মৃত ব্যক্তিদের নাম এই তালিকায় সন্নিবেশ করাসহ কাল্পনিক ব্যক্তিদের নাম তালিকাভুক্ত করে ওয়েবসাইটে অতিরঞ্জিত ও অসত্য তথ্য প্রকাশ করে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সরকারের বিরুদ্ধে জনমনে ক্ষোভ সৃষ্টির মানসে এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তিক্ষুণ্ণ করার লক্ষ্যে অসত্য ও বিকৃত তথ্য প্রচারের অভিযোগ এনে একই বছর সংস্থাটির বিরুদ্ধে সাইবার ট্রাইবুনালে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে একটি মামলা রুজু করা হয়। দীর্ঘ প্রায় ১০ বছর বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে গত ১৪ সেপ্টেম্বর অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও পরিচালক এ এস এম নাসির উদ্দিনকে দুই বছর কারাদণ্ড এবং দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করে আদালত রায় প্রদান করেন।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, রায়ে কোনও পক্ষ সংক্ষুব্ধ হলে উচ্চ আদালতে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। তা সত্ত্বেও একটি মহল আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করেছে। আমরা মত প্রকাশের অধিকারকে সমুন্নত রাখা যেমন অপরিহার্য বলে মনে করি, তেমনি মত প্রকাশের অধিকারের অজুহাতে যেন মানবতাবিরোধী উগ্র-সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী ও তাদের সাম্রাজ্যবাদী দোসররা নিজেদের হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার সুযোগ না পায়, সে বিষয়টি নিশ্চিত করা জরুরি বলে মনে করি।

বিবৃতিতে বলা হয়, এই রায় প্রকাশের পর বিতর্কিত, উগ্রবাদী সংগঠন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর সুরে দেশি-বিদেশি কিছু সম্মানিত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের প্রতিবাদ করার বিষয়টি বিস্ময়কর। আরও উদ্বেগের বিষয় হলো, এসব ব্যক্তি ও সংগঠন বাংলাদেশের উগ্র-সাম্প্রদায়িক ও জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীর জন্য উদ্বিগ্ন হলেও ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট

সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যা, ৩ নভেম্বর জেলহত্যাকান্ড, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ, ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারাদেশে একযোগে সিরিজ বোমা হামলা ও বিচারক হত্যার মাধ্যমে সারাদেশে জেএমবি কর্তৃক ত্রাসের রাজত্ব কায়েম এবং নিরীহ মানুষ হত্যার বিষয়ে নিশ্চুপ থাকেন। এ থেকে বোঝা যায়, এসকল দেশি-বিদেশি মহল বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী ও উগ্রজঙ্গিবাদী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষক।

সময়ে সময়ে তাদের তথাকথিত বিবেক জাগ্রত হয়। আমরা এ সকল গোষ্ঠীর অপতৎপরতা সম্পর্কে দেশের
বিবেকবান নাগরিকদের সজাগ থাকার আহ্বান জানানো হয়।

বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন- এশিয়াটিক সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. বজলুল হক খন্দকার রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ, বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক অনুপম সেন, শিল্পী হাশেম খান, সমাজবিজ্ঞানী ও লেখক অধ্যাপক বুলবন ওসমান, শিল্পী রফিকুন নবী, বিশ্ব শিক্ষক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক মাহফুজা খানম, বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশন (বিএমএ) সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দীন , পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের সাবেক সভাপতি ডাঃ কামরুল হাসান খান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সাবেক উপাচার্য ডাঃ প্রাণ গোপাল দত্ত, বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদের সভাপতি অধ্যাপক জামাল উদ্দিন আহমেদ, বিএসএমএমইউ অধ্যাপক ডা. নুজহাত চৌধুরী, কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য , সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, সাংবাদিক অজয় দাশ গুপ্তা, কবি তারিক সুজাত, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম কিবরিয়া ভূঁইয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর ড. মোঃ আমজাদ আলী, অধ্যাপক ড. মোঃ রফিকুল ইসলাম (রফিক শাহরিয়ার), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামূল হক ভূঁইয়া , সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, অধ্যাপক ড. আব্দুল বাছির, অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুস ছামাদ, অধ্যাপক ড. সীমা জামান অধ্যপক ড. মুহাম্মদ আব্দুল মঈন, অধ্যাপক ড. মো: জিয়া রহমান, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ অহিদুজ্জামান, অধ্যাপক ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া , অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল, ড. চন্দ্রনাথ পোদ্দার, ড. মো. আবদুর রহিম, ড. সিকদার মনোয়ার মুর্শেদ, অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম, ড. মোঃ রহমত উল্লাহ, ড. মোঃ আকরাম হোসেন, সাবেক প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী।

বিবৃতিতে আরও স্বাক্ষর করেছেন- কুষ্টিয়া ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোঃ আফজাল হোসেন, ড. ফিরোজ আহমেদ , অধ্যাপক ড. আবু সারা শামসুর রউফ , ড. মোহাম্মদ শওকত আলী, অধ্যাপক ড. এস এম আব্দুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাসুদুর রহমান, অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোঃ শামছুদ্দিন, ড. শাহ মোঃ মাসুম , অধ্যাপক শেখ আফজাল হোসেন, ড. মুহাম্মদ শাহাদাত হোসেন সিদ্দিকী, ড. গোবিন্দ চক্রবর্তী , ড. মোঃ ফজলুর রহমান, ড. মো: বায়তুল্লাহ কাদেরী, ড. মোহাম্মদ বাহাউদ্দিন, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোঃ আফতাব আলী শেখ, অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. জামাল উদ্দীন চৌধুরী, মহাসচিব অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন, বিএসএমএমইউ’র সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া, উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক নেতা ডা. এম ইকবাল আর্সলান, ডা. মামুন আল মাহতাব, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শহীদ ইকবাল, ড. হাসিবুল আলম প্রধান, ড. বিশ্বনাথ সিকদার, ড. জান্নাতুল ফেরদৌস, ড. মীর ইবনে ওয়াহেদ, ড. দুলাল চন্দ্র রায়, ড. এম. আরিফুর রহমান, ড. শুভ্রা রানী চন্দ, ড. প্রণব কুমার পাণ্ডে, ড. শাতীল সিরাজ, ড. ফায়েকুজ্জামান, ড. বিপ্লব মল্লিক, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারন সম্পাদক ড. মাহবুবুর রহমান, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. শরীফুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক মো. আসাদুজ্জামান মন্ডল, শের ই বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আসলাম, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর , সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. শাহ আলমগীর, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. সাদ উদ্দিন মাহফুজ, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. ফরিদ আহমেদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আৰু সালেহ, সাধারন সম্পাদক জাকিয়া সুলতানা মুক্তা, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি রিয়াদ হাসান, সাধারন সম্পাদক মিসেস জান্নাতুল ফেরদৌস, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. এ কে এম মঞ্জুর মুর্শেদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিক, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. আব্দুল হক, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. এস. এম. ফিরোজ, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. লক্ষর এরশাদ আলী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. শফিকুন্নবী সামাদী, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. বোরাক আলী, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. এ এস এম সাইফুল্লাহ, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. মাসুদের রহমান, রাজশাহী প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. রবিউল আওয়াল, সিলেট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. চন্দ্রানী নাগ, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. মাহবুবুল হাকিম, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সৈয়দ মো. গালীব, সাধারন সম্পাদক, অধ্যাপক ড. মো. আশরাফুজ্জামান জাহিদ , জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. এ জেড এম রুহুল মোমেন, অধ্যাপক ড. মো. জাকারিয়া মিয়া, ড. মো. আশরাফ-উল-আলম, ড. পরিমল বালা, ড. মো. নূরে আলম আব্দুল্লাহ, ড. মো. আনোয়ার হোসেন, ড. মো. মমিন উদ্দীন, ড. মোস্তফা কামাল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মামুন, ড. রাশেদুন নবী, ড. নাছিম হাসান, ড. জ্ঞান রত্ন মহাথেরো, ড. শ্যামল রঞ্জন চক্রবর্তী, ড. আনোয়ার সাঈদ, ড. মোঃ খায়রুল ইসলাম, ড. নাজনিন নাহার ইসলাম, ড. জামাল উদ্দীন,ড. রাহমান নাসির উদ্দীন, ড. হেলাল উদ্দিন, ড. এস. এম. মনিরুল হাসান, অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুল হক, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ডিন অধ্যাপক ড. মুহিবুল আজীজ, ড. এস. এম. রফিকুল আলম, ড. মো. দানেশ মিয়া, ড. এফ এম এনায়েত হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দার চৌধুরী, অধ্যাপক ড. সুকান্ত ভট্টাচার্য, অধ্যাপক মো. জসীম উদ্দিন, অধ্যাপক মনজুর আলম, অধ্যাপক এ বি এম আবু নোমান, ড. নেয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর, ড. মো. আনিসুজ্জামান, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ, ড. মোহাম্মদ সেলিম হোসেন, ড. মো. আতিকুর রহমান ভূইয়া, ড. সুকল্যাণ কুমার কুণ্ডু, ড. আলমগীর কবির, ড. এমরান জাহান, ড. মো. আমিনুল ইসলাম, ড. মো. খবির উদ্দিন, ড. হোসেন মো. সায়েম, শিল্পী অধ্যাপক সৈয়দ আবুল বারক আলভী, এবং অধ্যাপক ড. মেজবাহ উদ্দীন।




গাংনীতে মৎস্য চাষীদের মধ্যে উপকরণ বিতরণ

মেহেরপুর গাংনীর বেসরকারি সংস্থা পলাশীপাড়া সমাজ কল্যাণ সমিতি (পিএসকেএস) কর্তৃক সমন্বিত কৃষি ইউনিটভুক্ত মৎস্যখাত এর আওতায় মৎস্য চাষীদের মধ্যে উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার সকালে সংস্থার প্রশিক্ষণ খামারে মৎস্য চাষীদের মধ্যে উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সংস্থাটি।
উত্তম ব্যবস্থাপনায় অফ-ফ্লেভার মুক্ত পাঙ্গাস ও তেলাপিয়া মাছ চাষ প্রদর্শনীর জন্য তেরাইল, জোড়পুকুরিয়া ও কাষ্টাদহ গ্রামের ২৫ জন উপকারভোগীর মাঝে পাঙ্গাস ও তেলাপিয়া মাছের পোনাসহ মাছ চাষ সহায়ক ঝাঁকি জাল, রাসায়নিক সার, জিও লাইট, সবজি বীজ, পেঁপে, বেগুণ, ঝালের চারা ও অন্যান্য উপকরণ বিতরণ করা হয়।

এ সময় যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মৎস্য প্রশিক্ষক মোঃ মতিউর রহমান ও সংস্থার কর্মকর্তাসহ চাষীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। উপকারভোগীদের উত্তম ব্যবস্থাপনায় মাছ চাষের পাশাপাশি পুকুর পাড়ের অনাবাদি জমিতে সবজি চাষের বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করা হয়। উক্ত কার্যক্রমে আর্থিকভাবে সহায়তা করছে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ)।




দূরদর্শী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও স্মার্ট বাংলাদেশ

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ সংগ্রাম ও রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীনতার সুফল দেশে পৌঁছে দিতে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য ঘোষণা করেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই লক্ষ্য পূরণে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প ২০৪১’ বাস্তবায়ন এবং উন্নত বাংলাদেশ গড়তে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ রোডম্যাপ’ তৈরি করা হয়েছে। এর চারটি স্তম্ভ রয়েছে: স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি এবং স্মার্ট গভর্নেন্স।

বাংলাদেশ একটি দেশ তার স্থিতিস্থাপকতা এবং দ্রুত উন্নয়নের জন্য পরিচিত, এখন তার পরবর্তী মিশন শুরু করছে: একটি স্মার্ট বাংলাদেশ হওয়া। প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনের জন্য একটি দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে, এই মিশনের লক্ষ্য জাতিকে একটি ডিজিটালভাবে উন্নত, সংযুক্ত এবং টেকসই সমাজে রূপান্তর রাখতে সক্ষম।

স্মার্ট বাংলাদেশ মিশনের একটি মৌলিক স্তম্ভ হল ডিজিটাল অবকাঠামোর উন্নয়ন। এর মধ্যে রয়েছে সারা দেশে উচ্চ-গতির ইন্টারনেট সংযোগ সম্প্রসারণ, যাতে প্রত্যেক নাগরিকের ডিজিটাল বিশ্বে অ্যাক্সেস রয়েছে তা নিশ্চিত করা। ডিজিটাল বিভাজন দূর করার মাধ্যমে, সরকার ব্যক্তি, ব্যবসা এবং সম্প্রদায়কে ডিজিটাল অর্থনীতিতে অংশগ্রহণ করতে এবং প্রচুর তথ্য ও পরিষেবা অ্যাক্সেস করার জন্য ক্ষমতায়নের লক্ষ্য রাখে।

শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন একটি স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মিশনটি ডিজিটাল সাক্ষরতা এবং শিক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়াসহ শিক্ষায় প্রযুক্তির একীকরণের উপর জোর দেয়। তরুণ প্রজন্মকে প্রয়োজনীয় ডিজিটাল দক্ষতায় সজ্জিত করার মাধ্যমে, বাংলাদেশ একটি প্রযুক্তি-বুদ্ধিমান কর্মী বাহিনী গড়ে তুলতে পারে যারা উদ্ভাবন চালাতে এবং বৈশ্বিক ডিজিটাল ল্যান্ডস্কেপে অবদান রাখতে সক্ষম।

স্বাস্থ্যসেবা খাতে, স্মার্ট বাংলাদেশ মিশনের লক্ষ্য মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবার অ্যাক্সেস উন্নত করার জন্য প্রযুক্তির ব্যবহার করা। টেলিমেডিসিন, রিমোট ডায়াগনস্টিকস, এবং ডিজিটাল হেলথ রেকর্ডস হল কিছু উদ্যোগ যা বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় স্বাস্থ্যসেবা প্রদান বাড়ানোর জন্য বাস্তবায়িত হচ্ছে। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ডাক্তারদের সাথে রোগীদের সংযুক্ত করার মাধ্যমে, স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবাগুলি এমনকি দেশের সবচেয়ে প্রত্যন্ত কোণে পৌঁছাতে পারে, জীবন বাঁচাতে পারে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য ফলাফলের উন্নতি করতে পারে।

১৯৯০ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যুর হার দুই-তৃতীয়াংশ কমিয়ে আনার সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য-৪ অর্জন এবং মাতৃমৃত্যু, টিকাদান কভারেজ এবং ম্যালেরিয়া থেকে বেঁচে থাকার হারের মতো অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সূচকগুলিকে উন্নত করে, জনসংখ্যার স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ চিত্তাকর্ষক সাফল্য অর্জন করেছে। গত চার দশকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বেশ কয়েকটি সংস্কারের মধ্য দিয়ে গেছে এবং সরকারি ও বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রেই একটি বিস্তৃত স্বাস্থ্য পরিষেবা অবকাঠামো গড়ে তুলেছে। বেসরকারি-খাতের পরিষেবাগুলি অনেকের জন্য অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং স্বাস্থ্যসেবার জন্য পকেটের বাইরে ব্যয় বেশি। এই চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে ডিজিটাল প্রযুক্তির সম্ভাবনা রয়েছে বিপ্লবীকরণ এবং বিদ্যমান বাধাগুলিকে মোকাবেলা করার, যার ফলে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং কার্যকর স্বাস্থ্যসেবা ইকোসিস্টেমের পথ প্রশস্ত করা।

মিশনটি শহরগুলিকে স্মার্ট শহরে রূপান্তরিত করার দিকেও জোর দেয়। এতে বুদ্ধিমান পরিবহন ব্যবস্থা, দক্ষ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং স্মার্ট এনার্জি গ্রিড সহ স্মার্ট পরিকাঠামো বাস্তবায়ন জড়িত। ডেটা এবং সংযোগের সুবিধার মাধ্যমে, শহরগুলি বাসযোগ্যতা, স্থায়িত্ব এবং দক্ষতা বাড়াতে পারে, শেষ পর্যন্ত নাগরিকদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে পারে। সরকারি অফিসে ইলেকট্রনিক ফাইল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ই-নোথি) কাগজবিহীন অফিস ইকোসিস্টেমের দিকে একটি প্রাথমিক অগ্রগতি চিহ্নিত করে। এই ব্যবস্থাটি কেবল আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়াগুলিকে সুবিন্যস্ত করেনি বরং কাগজপত্রকে উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করেছে, যার ফলে দক্ষতা এবং স্বচ্ছতা বৃদ্ধি পেয়েছে। ক্রমাগত বিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে, সরকার ডিজিটাল নোথি সিস্টেম (ডি-নোথি) চালু করেছে, ডিজিটাল রূপান্তরকে পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাচ্ছে।

একটি কাগজবিহীন অফিস এবং জনসেবা বাস্তবায়নে বাংলাদেশের সাফল্যকে একটি স্মার্ট নেশন হওয়ার দিকে দেশের যাত্রার চূড়ান্ত পরিণতি হিসাবে দেখা যেতে পারে। সরকারের দূরদর্শিতা, প্রযুক্তিগত গ্রহণের প্রতিশ্রুতির সাথে, দেশকে ডিজিটাল রূপান্তরের আলোকবর্তিকা হিসেবে স্থান দিয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ যখন ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছে, তখন স্মার্ট বাংলাদেশ এমন একটি ভবিষ্যৎ কল্পনা করে যেখানে দক্ষতা, অন্তর্ভুক্তি এবং স্থায়িত্বের অভূতপূর্ব উচ্চতা অর্জনের জন্য সমস্ত সেক্টরে প্রযুক্তিকে কাজে লাগানো হয়।

ই-গভর্নেন্স স্মার্ট বাংলাদেশ মিশনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। সরকারি পরিষেবা এবং প্রক্রিয়াগুলিকে ডিজিটালাইজ করার মাধ্যমে প্রশাসনিক দক্ষতা বৃদ্ধি করা যেতে পারে, দুর্নীতি হ্রাস করা যেতে পারে এবং নাগরিক-সরকার মিথস্ক্রিয়াকে সুবিন্যস্ত করা যেতে পারে। নাগরিক পরিষেবা, ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম এবং স্বচ্ছ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট প্রক্রিয়াগুলির জন্য অনলাইন পোর্টালগুলি আরও নাগরিক-কেন্দ্রিক এবং জবাবদিহিমূলক সরকার গঠনের জন্য নেওয়া কিছু উদ্যোগ।

স্মার্ট বাংলাদেশ মিশনও উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবনের গুরুত্বের ওপর জোর দেয়। একটি প্রাণবন্ত স্টার্ট-আপ ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার জন্য স্টার্ট-আপ ইনকিউবেশন সেন্টার, প্রযুক্তি পার্ক এবং বিনিয়োগ প্রণোদনা প্রদান করা হচ্ছে। উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে, বাংলাদেশ প্রযুক্তি-চালিত ব্যবসার কেন্দ্র হিসেবে তার সম্ভাবনাকে উন্মোচিত করতে পারে, বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে পারে এবং নাগরিকদের জন্য কাজের সুযোগ তৈরি করতে পারে।

যাই হোক, স্মার্ট বাংলাদেশ মিশনের সাফল্য নির্ভর করে সরকার, বেসরকারি খাত, শিক্ষাবিদ এবং নাগরিকদের মধ্যে সহযোগিতা এবং অংশীদারিত্বের উপর। এটি একটি ইকোসিস্টেম তৈরি করার জন্য একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টার প্রয়োজন যা উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করে, প্রযুক্তিকে আলিঙ্গন করে এবং পরিবর্তনশীল ডিজিটাল ল্যান্ডস্কেপের সাথে খাপ খায়।

একটি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার মিশন ভবিষ্যতের সোনার বাংলাদেশ বিনির্মানের জন্য জন্য একটি উত্তেজনাপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিনিধিত্ব করে। প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে, বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জগুলি অতিক্রম করার, উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার এবং একটি ডিজিটালি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনের সম্ভাবনা রয়েছে। ডিজিটাল অবকাঠামো, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, স্মার্ট শহর, ই-গভর্ন্যান্স এবং উদ্যোক্তাদের উপর ফোকাস দিয়ে, বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য একটি উন্নত, স্মার্ট ভবিষ্যত গড়ে তোলার জন্য একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমরা কাজ করবো।

লেখক: প্রভাষক, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর।




ইউটিউব চ্যানেল হ্যাকের অভিযোগে অপু বিশ্বাসের নামে জিডি

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা অপু বিশ্বাসের নামে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন প্রযোজক ও চিত্রনায়িকা সিমি ইসলাম কলি।

গতকাল সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় ইউটিউব চ্যানেল হ্যাক করার অভিযোগ এনে এই জিডি করেন তিনি। জিডিতে অপু বিশ্বাস ছাড়াও জাহিদুল ইসলাম অপু নামের আরেকজনের নামেও জিডি করেছেন কলি।

কলি পুলিশকে জানায়, তার একটি ইউটিউব চ্যানেল দুই অপু হ্যাক করেছেন। ওই জিডিতে কলি আরও উল্লেখ করেছেন যে, অভিযুক্ত জাহিদুল ইসলাম অপু তাকে আশ্বাসও দিয়েছিলেন ১ লাখ টাকা দিলে হ্যাক করা ইউটিউব চ্যানেলটি ফেরত দেয়ার। সেই সঙ্গে হুমকিও দেন যে, টাকা না দিলে ইউটিউব চ্যানেলটিতো পাবেনই না বরং আরও নতুন ঝামেলায় জড়াবেন তিনি।

এ ব্যাপারে হাতিরঝিল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আওলাদ হোসেন মামুন একটি গণমাধ্যমকে বলেন, গতরাতে সিমি ইসলাম কলি নামে একজন জিডি করেছেন। সেখানে অপু বিশ্বাস ও জাহিদুল ইসলাম অপু নামে দু’জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু এই অপু বিশ্বাস চলচ্চিত্রের ওই অপু বিশ্বাস কিনা, তা আমরা নিশ্চিত নই। কারণ জিডিতে এই নামের পাশে পিতা-মাতা কারও নাম উল্লেখ নেই। অন্যদিকে, সিমি ইসলাম কলি নিশ্চিতি করেছেন এই অপু বিশ্বাস চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসই।

প্রসঙ্গত, গত ঈদেই অপু বিশ্বাস অভিনীত ‘লাল শাড়ি’ সিনেমা মুক্তি পায়। সরকারি অনুদানে এটি ছিল অপু-জয় প্রোডাকশনের প্রথম সিনেমা। মুক্তির অপেক্ষায় আছে ‘ট্র্যাপ-দ্য আনটোল্ড স্টোরি’। দ্বীন ইসলামের পরিচালনায় এ বছরই মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে সিনেমাটি।

সূত্র: ইত্তেফাক




চুয়াডাঙ্গায় স্থানীয় সরকার দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভা

সেবা ও উন্নতির দক্ষ রুপকার উন্নয়ন- উদ্ভাবনে স্থানীয় সরকার এই প্রতিপাদ্য চুয়াডাঙ্গায় র‍্যালি ও আলোচনা সভায় মধ্যে দিয়ে পালিত হয়েছে স্থানীয় সরকার দিবস ।

আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে দশটার সময় চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি বাহির হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদিক্ষন করে আবারো চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় এসে শেষ হয় । র‍্যালি পরবর্তী আলোচনা সভা চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

স্থানীয় সরকার দিবস উপলক্ষে র‍্যালি ও আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা। এ সময় তিনি বলেন, সারা বাংলাদেশের ন্যায় চুয়াডাঙ্গায় প্রথমবারের মতো পালিত হচ্ছে স্থানীয় সরকার দিবস। বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের সরকারের পাশাপাশি স্থানীয় সরকারের গুরুত্ব ও ভূমিকা অগ্রণী। দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত ও বেগবান করতে হলে আমরা যারা স্থানীয় সরকার আছি তাদের আরো বেশি কাজ করতে হবে।আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করতে হলে স্থানীয় সরকার যারা আছে তাদের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দিয়ে তিনি বলেন জনগণের সাথে আমাদের সম্পৃক্ততা আরও বেশি বাড়াতে হবে।

এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার( অর্থ প্রশাসন) রিয়াজুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান মঞ্জু, চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা আইসিটি) শারমিন সুলতানা, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান , চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা জেলা শিক্ষা অফিসার আতাউর রহমান সহ চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা বৃন্দ। আলোচনা সভাটি উপস্থাপনা করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল আলম মিনহাজ।




নাসির হোসেনসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আইসিসির দুর্নীতির অভিযোগ

বাংলাদেশের ক্রিকেটার নাসির হোসেনসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা (আইসিসি)।

মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা (আইসিসি) তাদের ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানান।

দুর্নীতি বিরোধী তিনটি ধারা ভঙ্গ করেছেন উল্লেখ করে অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে আবু ধাবিতে টি-টেন লিগে পুনে ডেভিলসের হয়ে খেলেছিলেন নাসির হোসেন। সেখানে সন্দেহভাজন ব্যক্তির থেকে উপহার নিয়েছেন এমন অভিযোগ এনেছে এমিরেটস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)।

আইসিসি এক বার্তায় জানিয়েছে, আইসিসি ইসিবির পক্ষে খেলোয়াড় ও অফিসিয়াল মিলিয়ে আটজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি বিরোধী ধারা ভঙ্গের অভিযোগ এনেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের ক্রিকেটার নাসিরের বিরুদ্ধে তিনটি ধারা ভঙ্গের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগুলো হলো:

২.৪.৩ ধারায় দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাকে (ডিএসিও) ৭৫০ ডলারের বেশি অর্থ মূল্যের উপহার নেওয়ার বিষয়টি জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন।

২.৪.৪ ধারায় তদন্তের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিকে দুর্নীতি বা ম্যাচ ফিক্সিংয়ের কোন প্রস্তাব তিনি পেয়েছিলেন কিনা, তাকে কোনোভাবে প্ররোচিত করা হয়েছিল কিনা তা পরিষ্কার করে বিস্তারিত জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন।

২.৪.৬ ধারায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে যে, তিনি সম্ভাব্য দুর্নীতিতে যুক্ত ছিলেন এমন তদন্তের বিষয়ে দুর্নীতির তদন্তে থাকা কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানাতে ব্যর্থ হয়েছেন বা তদন্তে সহযোগিতা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।

এই ঘটনায় নাসির ছাড়াও অভিযুক্তরা হলেন দলটির সহকারী দুই মালিক ক্রিশান কুমার চৌধুরি, পরাগ সাংভি, ব্যাটিং কোচ আসহার জাইদি, স্থানীয় খেলোয়াড় রিজওয়ান জাভেদ, সহকারী কোচ সিলিয়া সামান ও দলের ম্যানেজার শাদাব আহমেদ।




চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষক শাকিলের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মানবন্ধন

চুয়াডাঙ্গা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহকারি শিক্ষক শাকিল আরাফাতের বিরুদ্ধে মানবন্ধন ও প্রতিবাদ সভা করেছে শিক্ষার্থীরা।

আজ মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে দশটার সময় চুয়াডাঙ্গা বালিকা বিদ্যালয়ের হাজারো শিক্ষার্থীরা মিলিত হয়ে এই মানবন্ধন করে। বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক শাকিল আরাফাত শিক্ষার্থীদের প্রতি কুদৃষ্টিতে তাকানো, শ্লীতাহানি করা, হুমকি দেওয়ার প্রতিবাদে সঠিত বিচারের দাবিতে এই মানবন্ধন করে বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ।

এসময় মানবন্ধন করতে করতে চুয়াডাঙ্গা বালিকা বিদ্যালয়ে থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে এসে অবস্থান নেই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এই শিক্ষকের বিচারের দাবিতে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমার বরাবর একটা স্মারকলিপি প্রদান করেন। এরপর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে অবস্থানের সময় শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা চাই এই শিক্ষকের দীর্ঘ মেয়াদের সাজা হোক। এরপরে যেন কোনো শিক্ষার্থীর এই কুদৃষ্টিতে তাকানো, শ্লীতাহানি করা, হুমকি দিতে না পারে সেজন্য এই শিক্ষকের কঠিন বিচার চাই। এই শিক্ষক শাকিল আরাফাত প্রতিনিয়ত আমাদের সহপাঠিদের কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল। অনেক শিক্ষার্থীকে ভয় দেখিয়েও খারাপ কাজ করতে বাধ্য করেছে। এখন আমাদের মুখ খুলার সময়। অনেকে ভয় আর লজ্জার কারণে মুখ খুলতেও পারিনি অনেক শিক্ষার্থী। তাই এইরকম যেন না হয় শিক্ষার্থীদের আর সেজন্য এই শিক্ষকের কঠিন শাস্তির আওতায় নিয়ে আসতে হবে । কঠিন শাস্তির আওতায় না নিয়ে আসলে মানবন্ধন অব্যাহত থাকবে।

পরে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা শিক্ষার্থীদের মানবন্ধনের সামনে এসে বলেন, চুয়াডাঙ্গা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহকারি শিক্ষক শাকিল আরাফাতের ইতিমধ্যে আইনের আওতাই নিয়ে আসা হয়েছে। এ সময় তিনি আরও বলেন তার অপরাধের জন্য তাকে কঠিন শাস্তি দেওয়া হবে। এই আশ্বাস কথা শোনার পর শিক্ষার্থীরা তারা তাদের মানবন্ধন স্থল ছেড়ে চলে যায় তাদের শ্রেণি কক্ষে।

উল্লেখ্য, চুয়াডাঙ্গা সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির এক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে ওই বিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহকারী শিক্ষক শাকিল আরাফাতকে (৩৫) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

গতকাল সোমবার বিকেলে ওই শিক্ষার্থীর বাবা চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় গিয়ে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করে। গ্রেফতারকৃত শিক্ষক শাকিল আরাফাত ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার ফরাশপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে। গত ৪ আগষ্ট অন্যান্য দিনের মতো ব্যাচে পড়তে যায় ওই শিক্ষার্থী। পড়া শেষ হলে ছুটির সময় শিক্ষক শাকিল ওই শিক্ষার্থীকে জানান- স্কুলের ৮ম শ্রেণির ছাত্রীদের পরীক্ষার খাতা তাকে একটু দেখে দিতে হবে। সেজন্য পরের দিন সকালে সে যেন তার বাসায় সকালে আসে।

শিক্ষকের কথা মতো ওই শিক্ষার্থী পরের দিন শিক্ষক শাকিলের বাড়িতে যায়। বাড়িতে কেউ না থাকায় কথার কৌশলে ওই শিক্ষার্থীকে বেডরুমে নিয়ে বিভিন্ন কু-প্রস্তাব দিতে থাকে শিক্ষক শাকিল। অনেক শিক্ষার্থীকে ভয় দেখিয়েও খারাপ কাজ করতে বাধ্য করেছে। ওই সময় ওই শিক্ষার্থীর শরীরের স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় অভিযুক্ত শিক্ষক। এসময় ওই শিক্ষার্থী শিক্ষক শাকিলকে তার এমন অনৈতিক কার্যকলাপে বাধা দেয়। একপর্যায়ে শিক্ষককে ধাক্কা দিয়ে তার বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় ওই শিক্ষার্থী।




মেহেরপুরে আইনজীবী ছাড়াই বিনা খরচে জামিন পেলেন এক ব্যক্তি

আইনজীবী নিয়োগ করা ছাড়াই নিজের মৌখিক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত থেকে জামিন পেলেন এক ব্যক্তি।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে মেহেরপুরের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস এম শরিয়ত উল্লাহ্ এ আদেশ দেন। আদালত তাকে নিজ জিম্মায় মামলার পরবর্তী তারিখে আদালতে উপস্থিত হওয়ার শর্তে জামিনে মুক্তি প্রদান করেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ের অফিস সহায়ক মোছাঃ রোজিফা খাতুন বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যাক্তিদের বিরুদ্ধে ১১ নভেম্বর, ২০২২ খ্রি তারিখে জি,আর ২৭৯/২২নং মামলা দায়ের করেন। অজ্ঞাতনামা আসামিরা তার ভাইয়ের বাসা থেকে গহনা ও অন্যান্য মূল্যবান মালামাল চুরি করেছে মর্মে এজাহারে উল্লেখ করা হয়। সেই মামলায় সন্দেহভাজন আসামি হিসেবে তাকে সহ মোট নয় জন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পরবর্তীতে সকল আসামি বিভিন্ন মেয়াদে জেলে থাকার পর জামিনে মুক্তি লাভ করলেও মামলার ধার্য তারিখে অনুপস্থিত থাকায় আসামি শিমুল আহমেদের বিরুদ্ধে পুনরায় প্রেপ্তারী পরোয়ানা জারি করা হয়। পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে আদালতে উপস্থাপন করলেও আইনজীবী নিয়োগ করার মতো কেউ না থাকায় পুনরায় প্রায় দেড় মাস তিনি জেল হাজতে ছিলেন।

মামলাটি শুনানির জন্য ডাকা হলে আসামি তার কোনো আইনজীবী নেই এবং আইনজীবী নিয়োগ করার মতো কেউ নেই উল্লেখ করেন। আদালত তখন তাকে নিজেই তার বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য বলেন।

এসময় অভিযুক্ত নিজেই শুনানি করেন এবং আইনজীবী নিয়োগ করার মতো তার পরিবারে কেউ নেই বলে জানিয়ে নিজেই মৌখিকভাবে জামিনের প্রার্থনা করেন। দুই মেয়াদে তিনি প্রায় ৩ মাস হাজতে আছেন বলেও উল্লেখ করেন। পরে দীর্ঘ হাজতবাস এবং মামলার গুনাগুন বিবেচনায় আদালত তাকে নিজ জিম্মায় পরবর্তী ধার্য তারিখ পর্যন্ত জামিন মঞ্জুর করে মুক্তির আদেশ দেন।




জন্মদিনে নতুন রূপে আসছে গুগল ক্রোম

চলতি মাসেই ১৫তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করবে জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার গুগল ক্রোম। আর এই জন্মদিনকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে নতুন রূপে আসছে ব্রাউজারটি। খবর এনগ্যাজেট।

খবরে বলা হয়, ক্রোমের রঙ বদলে নতুন ফিচার আইকনে হাজির হতে দেখা যাবে পছন্দের ক্রোমকে। এরইমধ্যে নতুন ডিজাইন প্রকাশ করা হয়েছে। এই সপ্তাহেই বাকি পরিবর্তন দেখবে ব্যবহারকারীরা।

এনগ্যাজেট জানিয়েছে, গুগল ক্রোমের ডিজাইন পরিবর্তন করতে হলে, হোমপেজের ওপরে কাস্টমাইজ ক্রোমে গিয়ে নিউ বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপরে একটি পপআউট আসবে- যেখানে থিম পরিবর্তন করার অপশন আসবে। ব্যবহারকারী তার মনের মতো রঙ পছন্দ করার পরে ক্রোম নিজেই সেই রঙে রূপান্তরিত হয়ে যাবে।

এখান থেকে ব্যবহারকারী তার পছন্দমতো বা কম্পিউটারের সেটিংস অনুযায়ী লাইট বা ডার্ক মোড বেছে নিতে পারবে। এছাড়া ক্রোমের ড্রপডাউন মেন্যুতে গুগল আরও কিছু অপশন এনেছে, যার মাধ্যমে দ্রুত কিছু একসেস টুল যেমন- পাসওয়ার্ড ম্যানেজার বা এক্সটেনশনে প্রবেশ করতে পারবে।

ব্যবহারকারী চাইলে ওয়েব স্টোরে গিয়ে ক্রোমের ফ্রেশ, মডার্ন থেকে এর একটি পাবলিক প্রিভিউ দেখতে পারবে। এছাড়া থাকছে এআই (আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স) ক্ষমতাসম্পন্ন এক্সটেনশন ট্যাব এবং একটি এডিটরস স্পটলাইট সেকশন।