অসত্য তথ্য প্রচারের মাধ্যমে রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় বেসরকারি সংগঠন ‘অধিকার’ এর সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও পরিচালক এস এম নাসির উদ্দিনের দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে বিভিন্নমহল অপতৎপরতা চালাচ্ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ১৫৫ জন বিশিষ্ট নাগরিক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী ও পেশাজীবীদ।
মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) শিল্পী অধ্যাপক সৈয়দ আবুল বারক আলভী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগের কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ২০১৩ সালের ৫ মে হেফাজতে ইসলামের ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে মতিঝিল, শাপলা চত্বর, পল্টন ও তার আশেপাশের এলাকায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালানো হয়। এসব ধ্বংসযজ্ঞ চলাকালে পুলিশের সাথে হেফাজতে ইসলামের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’ ২০১৩ সালের ১০ মে ‘হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর সমাবেশ ও মানবাধিকার’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে। উক্ত প্রতিবেদনে একই ব্যক্তির নাম একাধিকবার লেখা, জীবিত ব্যক্তিকে মৃত ব্যক্তি হিসেবে উল্লেখ করা, অন্য ঘটনায় মৃত ব্যক্তিদের নাম এই তালিকায় সন্নিবেশ করাসহ কাল্পনিক ব্যক্তিদের নাম তালিকাভুক্ত করে ওয়েবসাইটে অতিরঞ্জিত ও অসত্য তথ্য প্রকাশ করে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সরকারের বিরুদ্ধে জনমনে ক্ষোভ সৃষ্টির মানসে এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে রাষ্ট্রের ভাবমূর্তিক্ষুণ্ণ করার লক্ষ্যে অসত্য ও বিকৃত তথ্য প্রচারের অভিযোগ এনে একই বছর সংস্থাটির বিরুদ্ধে সাইবার ট্রাইবুনালে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে একটি মামলা রুজু করা হয়। দীর্ঘ প্রায় ১০ বছর বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে গত ১৪ সেপ্টেম্বর অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও পরিচালক এ এস এম নাসির উদ্দিনকে দুই বছর কারাদণ্ড এবং দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করে আদালত রায় প্রদান করেন।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, রায়ে কোনও পক্ষ সংক্ষুব্ধ হলে উচ্চ আদালতে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। তা সত্ত্বেও একটি মহল আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু করেছে। আমরা মত প্রকাশের অধিকারকে সমুন্নত রাখা যেমন অপরিহার্য বলে মনে করি, তেমনি মত প্রকাশের অধিকারের অজুহাতে যেন মানবতাবিরোধী উগ্র-সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী ও তাদের সাম্রাজ্যবাদী দোসররা নিজেদের হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার সুযোগ না পায়, সে বিষয়টি নিশ্চিত করা জরুরি বলে মনে করি।
বিবৃতিতে বলা হয়, এই রায় প্রকাশের পর বিতর্কিত, উগ্রবাদী সংগঠন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর সুরে দেশি-বিদেশি কিছু সম্মানিত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের প্রতিবাদ করার বিষয়টি বিস্ময়কর। আরও উদ্বেগের বিষয় হলো, এসব ব্যক্তি ও সংগঠন বাংলাদেশের উগ্র-সাম্প্রদায়িক ও জঙ্গিবাদী গোষ্ঠীর জন্য উদ্বিগ্ন হলেও ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট
সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যা, ৩ নভেম্বর জেলহত্যাকান্ড, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ, ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারাদেশে একযোগে সিরিজ বোমা হামলা ও বিচারক হত্যার মাধ্যমে সারাদেশে জেএমবি কর্তৃক ত্রাসের রাজত্ব কায়েম এবং নিরীহ মানুষ হত্যার বিষয়ে নিশ্চুপ থাকেন। এ থেকে বোঝা যায়, এসকল দেশি-বিদেশি মহল বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী ও উগ্রজঙ্গিবাদী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষক।
সময়ে সময়ে তাদের তথাকথিত বিবেক জাগ্রত হয়। আমরা এ সকল গোষ্ঠীর অপতৎপরতা সম্পর্কে দেশের
বিবেকবান নাগরিকদের সজাগ থাকার আহ্বান জানানো হয়।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন- এশিয়াটিক সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. বজলুল হক খন্দকার রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ, বিশিষ্ট সমাজবিজ্ঞানী অধ্যাপক অনুপম সেন, শিল্পী হাশেম খান, সমাজবিজ্ঞানী ও লেখক অধ্যাপক বুলবন ওসমান, শিল্পী রফিকুন নবী, বিশ্ব শিক্ষক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক মাহফুজা খানম, বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশন (বিএমএ) সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দীন , পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদের সাবেক সভাপতি ডাঃ কামরুল হাসান খান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) সাবেক উপাচার্য ডাঃ প্রাণ গোপাল দত্ত, বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদের সভাপতি অধ্যাপক জামাল উদ্দিন আহমেদ, বিএসএমএমইউ অধ্যাপক ডা. নুজহাত চৌধুরী, কার্টুনিস্ট শিশির ভট্টাচার্য , সাংবাদিক মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, সাংবাদিক অজয় দাশ গুপ্তা, কবি তারিক সুজাত, কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম কিবরিয়া ভূঁইয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর ড. মোঃ আমজাদ আলী, অধ্যাপক ড. মোঃ রফিকুল ইসলাম (রফিক শাহরিয়ার), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামূল হক ভূঁইয়া , সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, অধ্যাপক ড. আব্দুল বাছির, অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুস ছামাদ, অধ্যাপক ড. সীমা জামান অধ্যপক ড. মুহাম্মদ আব্দুল মঈন, অধ্যাপক ড. মো: জিয়া রহমান, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ অহিদুজ্জামান, অধ্যাপক ড. এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া , অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল, ড. চন্দ্রনাথ পোদ্দার, ড. মো. আবদুর রহিম, ড. সিকদার মনোয়ার মুর্শেদ, অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম, ড. মোঃ রহমত উল্লাহ, ড. মোঃ আকরাম হোসেন, সাবেক প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী।
বিবৃতিতে আরও স্বাক্ষর করেছেন- কুষ্টিয়া ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোঃ আফজাল হোসেন, ড. ফিরোজ আহমেদ , অধ্যাপক ড. আবু সারা শামসুর রউফ , ড. মোহাম্মদ শওকত আলী, অধ্যাপক ড. এস এম আব্দুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মাসুদুর রহমান, অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোঃ শামছুদ্দিন, ড. শাহ মোঃ মাসুম , অধ্যাপক শেখ আফজাল হোসেন, ড. মুহাম্মদ শাহাদাত হোসেন সিদ্দিকী, ড. গোবিন্দ চক্রবর্তী , ড. মোঃ ফজলুর রহমান, ড. মো: বায়তুল্লাহ কাদেরী, ড. মোহাম্মদ বাহাউদ্দিন, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোঃ আফতাব আলী শেখ, অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. জামাল উদ্দীন চৌধুরী, মহাসচিব অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান মিলন, বিএসএমএমইউ’র সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া, উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ, চিকিৎসক নেতা ডা. এম ইকবাল আর্সলান, ডা. মামুন আল মাহতাব, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শহীদ ইকবাল, ড. হাসিবুল আলম প্রধান, ড. বিশ্বনাথ সিকদার, ড. জান্নাতুল ফেরদৌস, ড. মীর ইবনে ওয়াহেদ, ড. দুলাল চন্দ্র রায়, ড. এম. আরিফুর রহমান, ড. শুভ্রা রানী চন্দ, ড. প্রণব কুমার পাণ্ডে, ড. শাতীল সিরাজ, ড. ফায়েকুজ্জামান, ড. বিপ্লব মল্লিক, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারন সম্পাদক ড. মাহবুবুর রহমান, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. শরীফুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক মো. আসাদুজ্জামান মন্ডল, শের ই বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আসলাম, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর , সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. শাহ আলমগীর, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. সাদ উদ্দিন মাহফুজ, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. ফরিদ আহমেদ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আৰু সালেহ, সাধারন সম্পাদক জাকিয়া সুলতানা মুক্তা, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি রিয়াদ হাসান, সাধারন সম্পাদক মিসেস জান্নাতুল ফেরদৌস, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. এ কে এম মঞ্জুর মুর্শেদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিক, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. আব্দুল হক, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. এস. এম. ফিরোজ, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. লক্ষর এরশাদ আলী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. শফিকুন্নবী সামাদী, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. বোরাক আলী, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. এ এস এম সাইফুল্লাহ, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. মাসুদের রহমান, রাজশাহী প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. রবিউল আওয়াল, সিলেট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. চন্দ্রানী নাগ, সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক ড. মাহবুবুল হাকিম, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সৈয়দ মো. গালীব, সাধারন সম্পাদক, অধ্যাপক ড. মো. আশরাফুজ্জামান জাহিদ , জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. এ জেড এম রুহুল মোমেন, অধ্যাপক ড. মো. জাকারিয়া মিয়া, ড. মো. আশরাফ-উল-আলম, ড. পরিমল বালা, ড. মো. নূরে আলম আব্দুল্লাহ, ড. মো. আনোয়ার হোসেন, ড. মো. মমিন উদ্দীন, ড. মোস্তফা কামাল, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মামুন, ড. রাশেদুন নবী, ড. নাছিম হাসান, ড. জ্ঞান রত্ন মহাথেরো, ড. শ্যামল রঞ্জন চক্রবর্তী, ড. আনোয়ার সাঈদ, ড. মোঃ খায়রুল ইসলাম, ড. নাজনিন নাহার ইসলাম, ড. জামাল উদ্দীন,ড. রাহমান নাসির উদ্দীন, ড. হেলাল উদ্দিন, ড. এস. এম. মনিরুল হাসান, অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুল হক, পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল ইসলাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ডিন অধ্যাপক ড. মুহিবুল আজীজ, ড. এস. এম. রফিকুল আলম, ড. মো. দানেশ মিয়া, ড. এফ এম এনায়েত হোসেন, অধ্যাপক ড. মো. সেকান্দার চৌধুরী, অধ্যাপক ড. সুকান্ত ভট্টাচার্য, অধ্যাপক মো. জসীম উদ্দিন, অধ্যাপক মনজুর আলম, অধ্যাপক এ বি এম আবু নোমান, ড. নেয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর, ড. মো. আনিসুজ্জামান, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ, ড. মোহাম্মদ সেলিম হোসেন, ড. মো. আতিকুর রহমান ভূইয়া, ড. সুকল্যাণ কুমার কুণ্ডু, ড. আলমগীর কবির, ড. এমরান জাহান, ড. মো. আমিনুল ইসলাম, ড. মো. খবির উদ্দিন, ড. হোসেন মো. সায়েম, শিল্পী অধ্যাপক সৈয়দ আবুল বারক আলভী, এবং অধ্যাপক ড. মেজবাহ উদ্দীন।