জীবননগরে পিওর ফিডের আঞ্চলিক ডিপোর উদ্বোধন

জীবননগরে পিওর ফিডের আঞ্চলিক ডিপো মের্সাস সরদার ফিড কর্ণারের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৪টার সময় জীবননগর পৌর শহরের হাসপাতাল পাড়ায় পিওর ফিডের আঞ্চলিক ডিপোর কার্যলয় উদ্বোধন করা হয়।

জীবননগরে পিওর ফিডের আঞ্চলিক ডিপো মের্সাস সরদার ফিড কর্ণারের মালিক মোঃ হযরত আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে জীবননগরে পিওর ফিডের আঞ্চলিক ডিপো মের্সাস সরদার ফিড কর্ণারের শুভ উদ্বোধন করেন পিওর ফিডের জেনারেল ম্যানেজার আমির ওয়াবেছ।

বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, ন্যাশনাল সেলস ম্যানেজার এম, এ গাফফার সুমন, রিজওিনাল ম্যানেজার সাখাওয়াত হোসেন, এরিয়া সেলস ম্যানেজার বখতিয়ার উদ্দীনসহ এলাকার বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী ও খামারীগন উপস্থিত ছিলেন।

উক্ত অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনা করেন জীবননগর থানার সেলস অফিসার আবুল কালাম আযাদ।




কোটচাঁদপুর সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু

এন্টিভেনম ইনজেকশন দিয়ে ও সাপের কামড় থেকে বাঁচতে পারেনি ফরহাদ হোসেন (১৪)। আজ  বৃহস্পতিবার ঘটনাটি ঘটেছে কোটচাঁদপুরের বলুহর গ্রামের বকুলতলা পাড়ায়।

প্রতিবেশী বিমল শর্মা বলেন,গতকাল বুধবার রাতে মাটির ঘরে শুয়ে ছিল ফরহাদ হোসেন(১৪)। ঘুমন্ত অবস্থায় ওই রাতে সাপে কামড় দেয় তাঁর ঠোটে। বিষয়টি তাঁর পরিবারকে জানালে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,পরে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান স্বজনরা।

হাসপাতালে ইনজেকশন এন্টিভেনম না থাকায়,ফরহাদের স্বজনদের ইনজেকশন কিনে আনতে বলেন হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক। এরপর তাঁর স্বজনরা ১৪ হাজার টাকা দিয়ে এন্টিভেনম কিনে আনেন। পরে ওই ইনজেকশন দেয়ার পর সে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।

ফরহাদ হোসেন কোটচাঁদপুরের বলুহর গ্রামের বকুল তলা পাড়ার শান্তি হোসেনের ছেলে।

বিষয়টি নিয়ে ঝিনাইদহের সিভিল সার্জন শুভ্র রানী দেবনাথ বলেন,হাসপাতালের দায়িত্ব আমার না। ওখানে তত্ত্বাবধায়ক আছেন রেজাউল ইসলাম। তিনি বলতে পারবেন। তবে এন্টিভেনম হাসপাতালে নাই এটা আমি জানি। কারন কয়েক দিন আগে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে মিটিংয়ে বিষয়টি সবাইকে জানানে হয়ে ছিল।




দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অটিজম দূর করতে চান পুতুল

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের (এসইএআরও) আঞ্চলিক পরিচালক হিসেবে নির্বাচিত হলে এ অঞ্চলের জনস্বাস্থ্য নীতি ও অনুশীলনে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়নে সদস্যরাষ্ট্রগুলোর ঘনিষ্ঠ সহযোগিতায় কাজ করার পরিকল্পনা করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাতনি সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। সম্প্রতি এসইএআরও আঞ্চলিক পরিচালক পদে তাকে মনোনয়ন দেয় সরকার।

এসইএআরও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছয়টি আঞ্চলিক অফিসের মধ্যে একটি, যা সদস্য দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত। এর সদস্য দেশগুলো হলো- বাংলাদেশ, ভুটান, উত্তর কোরিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড এবং পূর্ব তিমুর।

প্রতিবন্ধীরা সমাজের বোঝা নয়, একটু মমতা পেলেই তারা নিজেদের প্রমাণ করতে পারেন। এ দেশে এমনই এক বাস্তবতা প্রমাণ করে দেখিয়েছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য উত্তরসূরি সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। তিনি শুধু বাংলাদেশই নয়, সারা বিশ্বে অটিস্টিক শিশুদের অধিকার নিয়ে কাজ করা প্রথমসারির ব্যক্তিত্ব। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর বিশেষজ্ঞ প্যানেলের এই সদস্য যুক্তরাষ্ট্রেরে ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ক্লিনিক্যাল মনস্তত্বে স্নাতকোত্তার এবং একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিশেষজ্ঞ ডিগ্রি নেন স্কুল মনস্তত্বে। সেখানে পড়তে পড়তে গবেষণা শুরু করেন বাংলাদেশের নারীদের উন্নয়ন নিয়ে। তাঁর এই গবেষণা শ্রেষ্ঠ সায়েন্টিফিক উপস্থাপনা হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ফ্লোরিডার একাডেমি অব সায়েন্স।

ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাজীবন শেষে অটিজম নিয়ে কাজ শুরু করেন পুতুল। ২০০৪ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তাঁকে হু অ্যাক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড দেয়। একজন স্বীকৃত মনোবিজ্ঞানী এবং অ্যাক্টিভিস্ট হিসেবেই তাঁর এ অর্জন। শিশুদের অটিজম এবং স্নায়ুবিক জটিলতাসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তিনি কাজ শুরু করেন ২০০৮ সালে। অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁর কাজ বিশ্বজুড়ে প্রশংসিত হয়।

আমাদের দেশে দেড় দশক আগেও অটিস্টিক শিশুদের প্রতি সমাজ ও রাষ্ট্রের উদাসীনতা যে কোন পর্যায়ে ছিল তা জানেন একমাত্র ভুক্তভোগীরাই। শুধু যে মর্মান্তিকভাবে তারা অবহেলিত হয়েছে তাই নয়, হতে হয়েছে পরিবার ও সমাজের চরম নেতিবাচক মানসিকতার শিকার। পরিস্থিতি এমন জায়গায় চলে গিয়েছিল যে, অটিস্টিক শিশুরা যেনো সমাজের বোঝা। সেই সব পরিবারকে আশার আলো দেখিয়েছেন পুতুল। অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী শিশুদের ওপর দৃষ্টিভঙ্গিগত ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছেন তিনি। এখন সাধারণত কেউ অটিস্টিক বা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের লুকিয়ে রাখে না।

পুতুল সম্পর্কে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রধান ডা. পুনম ক্ষেত্রপাল বলেছিলেন, ‘পুতুল তাঁর নিজের দেশ বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অ্যাজেন্ডায় অটিজম ইস্যুকে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলতে যে কাজ করছেন তা অভূতপূর্ব। একই সঙ্গে অটিজম বিষয়ে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক মনোযোগ আকর্ষণ করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তাঁর কাজের উপর ভিত্তি করে, বাংলাদেশে অটিজম দূর করার কর্মসূচি নেয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব দেয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।’

ড. ক্ষেত্রপাল বলেন, ‘পুতুলের চেষ্টায় এই অঞ্চলের ১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অটিজম নিয়ে বিশেষ পদক্ষেপ নিয়েছে এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিষয়টিকে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবায় অন্তর্ভুক্ত করেছে। দশটি মেডিক্যাল কলেজে শিশুদের অটিজমজনিত সমস্যা শনাক্ত করার জন্যে বিশেষ ইউনিট চালু করা হয়েছে।’

শিশুদের অটিজম এবং স্নায়ুবিক জটিলতা-সংক্রান্ত বিষয়ের ওপর কাজের স্বীকৃতি হিসেবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পুতুলকে ‘হু অ্যাক্সিলেন্স’ অ্যাওয়ার্ড দেয় ২০১৪ সালে। বিশ্বখ্যাত এই মনস্তত্ত্ববিদ যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান অটিজম স্পিকসের পরামর্শক। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের ডিজিটাল ক্ষমতায়নের জন্য ইউনেস্কোর আন্তর্জাতিক জুরি বোর্ডেরও সভাপতি তিনি। তিনি মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞ পরামর্শক প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত হন ২০১৩ সালে।

পুতুলের পৃথিবী অনেক বড়। বাংলাদেশ তাঁর কারণেই অটিজম সচেতনতায় বিশ্বের কাছে মডেল। এশীয় অটিজম নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার অন্যতম কারিগর পুতুলের উদ্যোগেই ২০১১ সালে ঢাকায় প্রথমবারের মতো অটিজমবিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশে অটিজম নিয়ে উল্লেখযোগ্য সাফল্যের পর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় অটিজম বিষয়ক ‘শুভেচ্ছা দূত হিসেবে কাজ করছেন তিনি।

২০২০ সালে পুতুল জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ঝুঁকির মুখে থাকা দেশগুলোর জোট ক্লাইমেট ভারনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) থিমেটিক রাষ্ট্রদূত নির্বাচিত হন। করোনা মহামারির সময় ফোরামের কাজে তাঁর সম্পৃক্ততা ব্যাপক প্রশংসিত হয়। স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যেও সারাবিশ্বে তিনি অটিস্টিক শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করেছেন। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে অটিজম আক্রান্ত শিশু ও তাদের পরিবারের জন্য স্বাস্থ্যসেবা এবং আর্থ-সামাজিক সহায়তা বৃদ্ধির প্রস্তাব গৃহীত হয়েছিল তাঁর উদ্যোগেই। কয়েক বছর আগে জাতিসংঘে প্রতিবন্ধি বিষয়ক এক সভায় বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। সেখানে তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি একজন প্রতিবন্ধীর জীবন বদলে দিতে পারে। এটি সভ্যতার দায়িত্ববোধও বটে।’

নিজের প্রতিভা, চেষ্টা ও শ্রম দিয়ে সামাজিক প্রতিবন্ধকতা ও কুসংস্কার এড়িয়ে মানসিক ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের সহায়তা করছেন পুতুল। অনগ্রসর এসব মানুষের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করছেন। যাতে তারা সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রের মূল ধারায় যুক্ত হতে পারেন। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের ১৩টি মন্ত্রণালয় অটিজম সমস্যা সমাধানে একযোগে কাজ করছে। অটিজমের উপর ছয় স্তরে কর্মসূচি বাস্তবায়ন হচ্ছে।

অটিজম দূর করতে কমিউনিটি স্বাস্থ্য কর্মী থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্যবসা-শিল্প প্রতিষ্ঠানকেও সম্পৃক্ত করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘সেন্টার ফর নিউরোডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড অটিজম ইন চিল্ড্রেন সেন্টার’, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘এডুকেশনাল অ্যান্ড কাউন্সেলিং সাইকোলজি’ বিভাগ এবং অটিস্টিকদের জন্য শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট চালু করা হয়েছে। কমিউনিটি স্বাস্থ্যকর্মী, শিক্ষক, প্রশিক্ষক, চিকিৎসক, সেবাদানকারী ও মা-বাবার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা হয়েছে। এছাড়া অটিস্টিকদের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, চিত্রকর্ম প্রদর্শনীসহ তাদের সৃষ্টিশীল মনের বিকাশে ব্যবস্থাও নেয়া হয়েছে।

২০১৭ সালে প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য আন্তর্জাতিক চ্যাম্পিয়ন পুরস্কারে ভূষিত হন পুতুল। নিজের সক্রিয়তার জন্য ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট প্রাক্তন শিক্ষার্থী পদক প্রাপ্ত হন। দ্যা রয়েল হাউস অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স, চ্যাথাম হাউজের এসোসিয়েটেড ফেলো তিনি। এই প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন দেশের সরকারকে টেকসই, নিরাপদ, সমৃদ্ধ ও ন্যায়সঙ্গত সমাজ গাড়ায় পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করে। অটিজম নিয়ে অবদান রাখায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে বিশেষ সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দেয়।




চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকা থেকে ইজিবাইক চালকের কঙ্কাল উদ্ধার

কুষ্টিয়া থেকে অপহৃত ইজিবাইকচালক সবুজ মন্ডলের (৩০) কঙ্কাল চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকা ঘোড়ামারা ব্রিজের নিচে থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে চুয়াডাঙ্গা সদরের ঘোড়ামারা ব্রিজ এলাকা থেকে সবুজের বস্তাবন্দি কঙ্কাল উদ্ধার করা হয়। গত ২০ আগস্ট থেকে নিখোঁজ ছিলেন সবুজ।

চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো: আনিসুজ্জামান জানান, এ ঘটনায় কুষ্টিয়ার বাড়াদী থানাপাড়ার বাচ্চু মন্ডলের ছেলে সবুজ মন্ডল ছিলেন একজন ইজিবাইকচালক। তার ইজিবাইকটি হাতিয়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যে তিন যুবক তার ইজিবাইক ভাড়া নিয়ে তাকে কৌশলে হত্যা করে কুষ্টিয়া থেকে লাশ নিয়ে এসে ফেলে রেখে যায় চুয়াডাঙ্গার ঘোড়ামারা ব্রিজের কাছে। অনুসন্ধান চালিয়ে কুষ্টিয়া পুলিশ ঘাতক তিনজনকে আটক করে। তাদের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে কুষ্টিয়া ও চুয়াডাঙ্গা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে।

তিনি আরো জানান, এ ঘটনায় পুলিশ কুষ্টিয়ার বারখাদা ত্রিমহনী গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে জনি হোসেন (২৮), বারাদী কানাবিল এলাকার শফিকুল ইসলামের ছেলে তুষার ইসলাম (২১) ও চাকুলিয়া গ্রামের সরোয়ার প্রামাণিকের ছেলে বাচ্চ প্রামানিককে (২৬) আটক করেছে। পরবর্তি আইনগত বিষয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

আলামিনের উদ্ধৃতি দিয়ে পুলিশ জানায়, ২০ আগস্ট সবুজ মন্ডলকে হত্যা করা হয়। সেইদিনই একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে তার লাশ চুয়াডাঙ্গা ঘোড়ামাড়া ব্রিজ এলাকার পাশে ঘাতকরা ফেলে রেখে চলে যায়।




চুয়াডাঙ্গা আলমডাঙ্গায় যুব মহিলা লীগের উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত

চুয়াডাঙ্গা আলমডাঙ্গা উপজেলার আইলহাস ইউনিয়নের কুটি পাইক যুব মহিলা লীগের উঠান বৈঠক ও কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে চারটার সময় চুয়াডাঙ্গা যুব মহিলা লীগের সভাপতি আফরোজ পারভিন এর নেতৃত্ব বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে চারটার সময় রোকসানা ইয়াছমিন এর বাড়িতে এই উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় উঠান বৈঠক ও গণসংযোগ করে যুব মহিলা লীগের সভাপতি আফরোজা পারভিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন তুলে ধরেন ও লিফলেট বিতরণ করেন এবং আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আবারো শেখ হাসিনা সরকার ও নৌকা মার্কার পক্ষে ভোট চান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা যুব মহিলা লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলিজা খাতুন , সহ-সভাপতি- পূর্ণিমা হালদার,সদর উপজেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি-কাজলী আক্তার , সাংগঠনিক সম্পাদক সপ্না খাতুন চিনি, দামুড়হুদা উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহেদা খাতুন ,আলমডাঙ্গা উপজেলার যুব মহিলা লীগের সভাপতি মনিরা খাতুন,সাধারণ সম্পাদক জাহানারা খাতুন, চুয়াডাঙ্গা পৌর ৯নং ওয়ার্ড সভাপতি-আরজিনা খাতুন, সাধারণ সম্পাদক বেবি, সাংগাঠনিক সম্পাদক মিতা রানী, ৬ নং ওয়ার্ড সভাপতি রুপালি, সাধারণ সম্পাদক ফাহিমা, ২নং ওয়ার্ড কমিটির অর্থ সম্পাদক শিউলি খাতুন, আওয়ামী লীগ কর্মী বসির উদ্দিন, আসের আলী, মহিলা মেম্বর সাবিয়া, তাপসি, মজিরন এছাড়াও অনান্য মহিলা মেম্বারসহ চুয়াডাঙ্গা জেলা ও আলমডাঙ্গা উপজেলা যুব মহিলা লীগের নেতৃবৃন্দ।




তিন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৩০ রোগী

মুজিবনগর উপজেলার গোপালপুর গ্রামের শাহাদৎ হোসেন শিলন। লেখপড়া শেষ করে এখন ঢাকা কাজীপাড়া এলাকার একটি ছাত্র মেসে থাকেন চাকরির আশায়। ওই মেসের বেশ কয়েকজন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন। তারা কেউ কেউ ঢাকাতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। কেউ কেউ বাড়ি চলে গেছেন। শিলনের তিনদিন আগে হঠাৎ প্রচন্ড বেগে জ¦র আসে। তারপর সে নিজ গ্রামে চলে আসেন।

গতকাল বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকালের দিকে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হন। তার শরীরের প্লাটিলেট আশংকাজনকভাবে কমে গেছে। স্ত্রী বদরুন্নাহার ১০ দিন আগে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিলেন। সে গত দুই দিন আগে সুস্থ হয়েছেন। তার কাছে থেকে এবার ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন তার স্বামী রমজান আলী। রমজান আলী বলেন, ডেঙ্গুতে আক্রান্তরা খুব কষ্ট পাচ্ছেন। আমার স্ত্রীর পর আমি আক্রান্ত হয়েছি। স্ত্রীর কাছ থেকেই আমার আক্রান্ত হওয়া। হাসপাতালে ভর্তি হয়েঠি। চিকিৎসক বলেছেন প্লাটিলেট কমে এখন মাত্র ৬৭ হাজার হয়েছে। চিকিৎসক বলেছেন, আমাকে এখন বেশ কয়েকদিন হাসপাতালে থেকেই চিকিৎসা নিতে হবে। এভাবে প্রতিদিনই ভর্তি হচ্ছেন বিভিন্ন বয়সি নারী পুরুষ ও শিশুরা।

এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত জেলার তিনটি হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি রয়েছেন ৩০ জন। এর মধ্যে মেহেরপুর ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে ১৪ জন, মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন ১২ জন ও গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন ৪ জন রোগী।

মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ডেঙ্গু ওয়ার্ডে কর্মরত নার্স চন্দনা জানান, প্রতিনিয়ত ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হচ্ছেন। হাসপাতালে প্রথম দিকে ১০ বেডের ওয়ার্ড এখন ১৫ বেড করা হয়েছে। তারপরেও যায়গা সংকুলান করা যাচ্ছেনা। রোগীরা সব ধরণের ওষধপত্র পাচ্ছেন বলেও জানান তিনি।

প্রতিদিনই ডেঙ্গু আক্রান্ত নতুন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হলেও, ডেঙ্গু সতর্কতায় নেই কোন প্রচার প্রচারণা ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা। স্থানীয় জনপ্রতিনিদের মধ্যেও নেই আগাম সতর্কতার জন্য পদক্ষেপ। তবে স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, রোগ নির্নয় ও চিকিৎসার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা রয়েছে হাসপাতালগুলোতে।

আগাম প্রস্তুতি না নেয়া ও প্রচার প্রচারণা না থাকায় ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ে। কোরবানীর ঈদে যারা ঢাকায় গরু বিক্রি করতে গিয়েছিল তাদের মাধ্যমেই জেলা শহরগুলোতে এই ডেঙ্গু রোগ ছড়িয়েছে বলে ধালনা করছে স্বাস্থ্য বিভাগ ও সচেতন মহল।

এদিকে, মেহেরপুর জেলাতে দিন দিন ডেঙ্গু রোগী সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও জেলা বা উপজেলা প্রশাসন, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরষদ গুলোতে তেমন কোন প্রচার প্রচারণাও দেখা যায় নি। মেহেরপুর ও গাংনী দুটি পৌর সভা থাকলেও দেখা যায়নি মশক নিধনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে। এখন শহর কিংবা গ্রাম সব খানেই ঝোপ ঝাড়, নর্দমা অপরিস্কার। এসব স্থান অনেকটাই মশার প্রজনন কেন্দ্র হিসেবে ধরা যায়। স্থানীয় পৌর কর্তৃপক্ষ আজো কোন প্রচার প্রচারণা চালাচ্ছেন না। তবে পৌর কর্তৃপক্ষ দাবী করেছেন তারা মশক নিধন কার্যক্রম চালাচ্ছেন। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দায়সারাভাবে একটি র‌্যালী করেই ডেঙ্গু সচেতনতার দায়মুক্তি পেয়েছে।

স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, ডেঙ্গুর স্বভাব পাল্টেছে। আগে মশা দিনে কামড়াতো। স্বচ্ছ পানিতে এডিস মশা ডিম পাড়তো। এখন সবখানেই এডিশ মশার বিচরণ। ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে হঠাৎ ১০৩/১০৪ জ¦র দেখা দিবে।

ডেঙ্গু আক্রান্ত গাংনীর ষোলটাকা গ্রামের জিন্নাত আলী বলেন, শুরু হয় পেট ব্যথা, মাথা ব্যথা, বমি, মাথা ঘোরা, পাতলা পায়খানা, রক্ত বের হওয়া শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া। তারপর শুরু হয় ডেঙ্গুর ভয়াভহতা।

চিকিৎসকদের পরামর্শ, এই সময় জ্বর হলে শুরুতেই পরীক্ষা করিয়ে নেয়া উচিৎ। ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আবারও ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে রোগীর অবস্থা বেশি ঝুঁকিতে পরতে পারে, তাই জ্বর হলেই সতর্ক থাকতে হবে।

মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্ববধায়ক জমির মোহাম্মদ হাসিবুর সাত্তার জানান, জেলায় প্রতিদিনই ডেঙ্গু আক্রান্ত হবার খবর মিলেছে। ডেঙ্গু চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় কীট, আলাদা ওয়ার্ডসহ সব ধরণের প্রস্তুতি রয়েছে। তবে সবখানে প্রচার প্রচারণা চালানো প্রয়োজন যাতে ডেঙ্গু আক্রান্ত কেউ না হয়। সেক্ষেত্রে বাড়ির আশপাশ পরিষ্কার রাখা ও নর্দমাতে নোংরা পানি বা জলাবদ্ধতা না থাকে তার ব্যবস্থা নেয়া জরুরী। এ ক্ষেত্রে জনপ্রতিনিধিদের হস্তক্ষেপ জরুরী বলেও মনে করেন তিনি।




মোশন সিকনেস থেকে মুক্তি পেতে

বাঙালির তো চিরকালই পায়ের তলায় সর্ষে। সুযোগ পেলেই তাই ঘুরতে যাওয়ার শখ অনেকের। আর ঘুরতে গেলে অনেকেরই যাত্রা সহ্য হয় না। মোশন সিকনেস তখন আতঙ্কের আরেক নাম। মোশন সিকনেস থেকে মুক্তি পেতে যা করবেন:

খাবারের দিকে নজর দিন
ভ্রমণের সময় খাবারের দিকে বাড়তি মনোযোগ চাই। কি খাচ্ছেন দেখুন। খালি পেটে গাড়িতে ওঠা যাবে না। গাড়িতে ওঠার আগে চা বা গ্যাস হয় এমন খাবার খাবেন না।

মশলাযুক্ত খাবার এড়াতে হবে
সবসময় মশলা জাতীয় খাবার ভ্রমণের আগে পরিহার করুন। খুব বেশি ভরাপেটে থাকবেন না। আর বমির আতঙ্ক থাকলে ওষুধ খেয়ে নিন।

প্রচণ্ড ঝাঁকুনি লাগে এমন সিট নয়
অনেকে ভ্রমণের উত্তেজনায় সিট পেলেই খুশি। তবে এমন সিট বুকিং করুন যেখানে ঝাঁকুনি লাগে কম। ঝাঁকুনি থেকে মোশন সিকনেস আরও বেশি হতে পারে।

বই পড়া বা ভিডিও দেখা নয়
গাড়িতে বসে বই পড়া বা ভিডিও দেখার অভ্যাস এড়িয়ে চলুন। বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকলে মাথা ঘুরাতে পারে।

আবহাওয়া বুঝে যাত্রা
প্রচণ্ড গরম বা ঠান্ডায় যানবাহনের ধরণ নির্বাচনের সিদ্ধান্ত আলাদা করে নিতে হয়। আপনার যাত্রাপথে গরমের সময় নন-এসিতে চড়লে আর প্রচণ্ড গরম লাগলে মোশন সিকনেস হতে পারে। আবার গরম হলেও জানালার পাশে বসার চেষ্টা করুন। বাতাস পেলে স্বস্তি লাগবে।

সূত্র: ইত্তেফাক




দামুড়হুদার জয়রামপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে প্রতিবন্ধীর মৃত্যু

দামুড়হুদা উপজেলার জয়রামপুর পুরাতন ঐতিহ্যবাহী রেল স্টেশনে গেট আছে কিন্তু গেটম্যান নাই, রেলওয়ের পথ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পারাপার হচ্ছে সাধারণ মানুষ গেটম্যান না থাকায় স্থানীয় লোকজন সব সময় আতঙ্কে রয়েছেন, এবং পথচারীরা বলছেন কখন রেল লাইনে ট্রেন আসবে এটাও কোন নির্দিষ্ট টাইম নাই। ট্রেন আসার আগেই গেট বন্ধ করবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে গেটম্যান, অথচ জয়রামপুর ষ্টেশনে একজনও গেটম্যান নেই। জয়রামপুর রেল স্টেশনের উপর দিয়ে প্রায় প্রতিদিন ১থেকে ২হাজার মানুষ পারাপার হয় এবং মটর সাইকেল সাইকেল পাখি ভ্যান প্রাইভেটকার ট্রাক পার হয়, এবং এই ঝুঁকিপূর্ণ দায় নেবে কে রেল কর্তৃপক্ষ না জনসাধারণ মানুষ, জয়রামপুর রেল স্টেশনের ট্রেন ক্রসিং থাকলেও নেই গেটম্যান, প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় দুর্ঘটনা এই রেল ক্রসিং গুলোতে মানুষ এবং যানবাহন পারাপার হতে গিয়ে প্রায়ই সময় প্রাণহানীসহ ঘটছে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।

আজ বৃহস্পতিবার জয়রামপুর রেলস্টেশন গেটে আবারো একজন শারীরিক প্রতিবন্ধীর ট্রেনে কেটে মৃত্যু হয়েছে। বিকাল ৩ টা ৪০ মিনিটে সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়। ট্রেনে কাটা প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ঝিনাইদহ জেলার কোটচাঁদপুর থানার অন্তর্গত সব্দালপুর লক্ষ্মীপুর গ্রামে বাড়ি নাম মুরাদ (৫৫)। নিহত মুরাদ শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী ছিলো। জীবন পরিচালনার জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষের কাছে সাহায্য সহযোগিতা নিয়ে জীবন চালায়। একইভাবে গত কয়েকদিন আগে জয়রামপুর রেলস্টেশনে প্লাটফর্মে এসে অবস্থান করে।আজ বৃহস্পতিবার দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য স্টেশন পারাপার হতে গিয়ে দ্রুতগামী সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনটি ধাক্কা মেরে স্টেশন এর গেটের উপর থেকে ২০০ মিটার টেনে নিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন দেখে ট্রেন যাওয়ার পরেই ছুটে যায় আহত মুরাদের কাছে। যাওয়ার কিছুক্ষণ পরেই মুরাদ শেষ নিঃস্বাস ত্যাগ করে।

স্থানীয় লোকজন বলে মুরাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে ক্ষতচিহ্ন দেখা যায় এবং দুই পা ভেঙ্গে গুড়িয়ে যায়, মাথার পিছনের অংশ কেটে অনেক বড় ক্ষত দেখা যায়। মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে স্থানীয় লোকজনের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, জয়রামপুর স্টেশনে দীর্ঘদিন গেটম্যান না থাকায় কয়েক বছর ধরে এখানে নানা দুর্ঘটনা ঘটে চলেছে। আজ যদি গেট ম্যান থাকতো তাহলে এমন দূর্ঘটনা ঘটতে পারতো না।

এ বিষয়ে রেলওয়ে পুলিশ সদস্য আতাউর রহমানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমরা খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। এখান থেকে মৃত ব্যক্তিকে দর্শনা পুলিশ ক্যাম্পে নিয়ে আইনি প্রক্রিয়ায় কার্যক্রম শেষে দাফন করার জন্য আত্মীয়-স্বজনের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

রেলওয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছে এলাকার জন সাধারণ ও সচেতন মহল।




অষ্টম শ্রেণি পাসে নিয়োগ দেবে মেরী স্টোপস

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেরী স্টোপস বাংলাদেশ। প্রতিষ্ঠানটিতে ক্লিনার – নারী পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে সহজে আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

ক্লিনার – (নারী)।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

প্রার্থীকে ন্যূনতম অষ্টম শ্রেণি পাস হতে হবে। শুধুমাত্র নারী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। ক্লিনিকের দৈনন্দিন পরিচ্ছন্নতা ও রক্ষণাবেক্ষণ কাজে দুই বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন প্রার্থীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

অন্যান্য যোগ্যতা:

প্রার্থীকে ক্লায়েন্টদের প্রতি যত্নবান এবং দলে কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে। প্রার্থীকে কর্মঠ, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী এবং মার্জিত ও সৎ স্বভাবের হতে হবে।

কর্মস্থল

গাজীপুর

বেতন

আলোচনা সাপেক্ষে

আবেদনের প্রক্রিয়া

আগ্রহী প্রার্থীরা বিডিজবস অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের শেষ তারিখ

১২ সেপ্টেম্বর , ২০২৩।

সূত্র : বিডিজবস




শ্রীলঙ্কায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ দল

এশিয়া কাপের সুপার ফোরের বাকি ম্যাচ খেলতে আজ (বৃহস্পতিবার) শ্রীলঙ্কায় এসে পৌঁছেছে বাংলাদেশ দল। বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে কলোম্বোয় পা রাখে টাইগাররা।

বিমান বন্দর থেকে সরাসরি টিম হোটেলে গেছে বাংলাদেশ। আজ অনুশীলন না করে বিশ্রাম করে সময় কাটাবেন তারা। আগামী শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে অনুশীলন করবে টাইগাররা।

আগামী শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাঠে নামবে সাকিবের দল। ফাইনালের লড়াইয়ে টিকে থাকতে এই ম্যাচে জয়ের বিকল্প নেই টাইগারদের।

সূত্র: ইত্তেফাক