ঠান্ডা ভাত গরম করে খেলে কী হয় জানেন?

‘ভাতে মাছে বাঙালী’ প্রচলিত এ কথাতেই প্রমাণ মেলে ভাত ছাড়া বাঙালীকে ভাবা যায় না। গরম ভাতের সঙ্গে ভর্তা, ডাল, ডিম, মাছ, সবজি কিংবা মাংস। তবে প্রতিদিন ভাত রান্নার সময় অনেকেই সঠিক মাপ বোঝেন না। খাওয়ার পরে স্বাভাবিকভাবেই কিছু অবশিষ্ট থাকে।

আর সেই ভাত পুনরায় গরম করে খাওয়া হয় অনেক বাড়িতেই। এটি খাবার এবং সময় নষ্ট এড়ানোর সবচেয়ে সহজ উপায় বলে মনে হয়। কিন্তু এই অভ্যাস স্বাস্থ্যের জন্য ভালো তো নয়ই বরং ক্ষতিকর।

ভাতে থাকা ব্যাসিলাস নামক ব্যাকটেরিয়া ঘরের তাপমাত্রায় রান্না করে বেশিক্ষণ রেখে দিলে খুব দ্রুত সংখ্যাবৃদ্ধি করতে পারে। পুনরায় ভাত গরম করলে এই ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস না হয়ে অন্যান্য ধরনের বিষাক্ত পদার্থ নির্গত করতে শুরু করে যা ডায়রিয়া এবং বমির কারণ হতে পারে।

শুধু তাই নয়, ভাত খুব বেশিক্ষণ ফ্রিজে রাখলে এটি ছত্রাকের বিষাক্ততা তৈরি করতে পারে- কারণ ছত্রাক আর্দ্র পরিবেশে বংশবৃদ্ধি করে। এটি লিভারের ক্ষতিকারক অ্যাফ্লাটক্সিন নির্গত করতে পারে।

এ পর্যায়ে ভাত খাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো গরম অবস্থায় এর উপরে কিছু ঘি দিয়ে খাওয়া।

অন্যথায় আপনি এটি এক ঘণ্টার জন্য বাইরে রাখতে পারেন এবং তারপর ঠান্ডা পানির পাত্রে ঠান্ডা করে সর্বোচ্চ ২৪ ঘণ্টা ফ্রিজে রাখতে পারেন। রান্না করা ভাত রাতারাতি ফ্রিজে রাখবেন না।

চলুন জেনে নেওয়া যাক ভাত পুনরায় গরম করার সঠিক উপায়-

১. যদি মাইক্রোওয়েভে ভাত গরম করেন, তাহলে প্রতি কাপ ভাতের জন্য ১ টেবিল চামচ পানি যোগ করুন এবং পানি শোষিত না হওয়া পর্যন্ত গরম করুন।

২. যদি রান্নার চুলায় ভাত গরম করেন, তাহলে পানি, তেল বা মাখন যোগ করে ভাজুন এবং শুকিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত রান্না করুন।

সূত্র: ইত্তেফাক




ঝিনাইদহে বিআরটিএ’র ৬০ লাখ টাকার চেক বিতরণ

ঝিনাইদহ জেলায় বিভিন্ন সময়ে সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের মাঝে মঞ্জুরিকৃত ৬০ লাখ টাকার চেক বিতরণ ও হস্তান্তর করা হয়েছে।

মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে ১১ টা পর্যন্ত ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে বিআরটিএ’র ট্রাস্টি বোর্ড কর্তৃক এসব চেক বিতরণ করা হয়।

বিআরটিএ’র ঝিনাইদহ সার্কেল এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবদুল আওয়াল।

সেসময় উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএ ঝিনাইদহের সহকারী পরিচালক মইনুল ইসলাম, মোটরযান পরিদর্শক এস এম সবুজ, তারিক হাসান, সাংবাদিকবৃন্দ, পরিবহন মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের সদস্যরা।

জানা যায়, ঝিনাইদহ জেলার বিভিন্ন স্থানে পৃথক সময়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১ জন ও আহত ৩ জন পরিবারের মনোনীত সদস্যদের মাঝে এই চেক বিতরণ করা হয়। এর মধ্যে নিহতদের প্রত্যেক পরিবার ৫ লক্ষ টাকা ও আহত ২ জনের পরিবার পেলেন ১ লক্ষ টাকা করে এবং গুরুতর আহত ব্যক্তির ৩ লক্ষ টাকার চেক।

বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, দুর্ঘটনা কবলিত হওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে উপযুক্ত প্রমানাদিসহ নির্ধারিত ফরমে নিহত কিংবা গুরুতর আহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন করা হলে, তা ট্রাস্টি বোর্ডে যাছাই-বাছাই পূর্বক অর্থ সহযোগীতা মঞ্জুর করা হয়।




বিয়ে-সন্তান নিয়ে পরিকল্পনার কথা জানালেন জাহ্নবী

‘ধড়ক’ ছবির মাধ্যমে ২০১৮ সালে বলিউডে অভিষেক ঘটে শ্রীদেবীকন্যা জাহ্নবী কাপুরের। তারপর কেটে গেছে ৬ বছরেও বেশি সময়। ধীরে ধীরে বলিউডপাড়ার পরিচিত মুখ হয়ে ওঠেন জাহ্নবী কাপুর।

মা শ্রীদেবী ছিলেন দক্ষিণ ভারতীয়। তাই মেয়ে জাহ্নবী কাপুরের মনে দক্ষিণ ভারতের সংস্কৃতির ছোঁয়া থাকবে, তাতে আশ্চর্য হওয়ার কিছুই নেই। যে কারণে নিজের বিয়ে নিয়েও রয়েছে শ্রীদেবীকন্যার বিশেষ পরিকল্পনা।

তবে সেসবের মধ্যে কিন্তু কোনো ডেস্টিনেশন ওয়েডিং অথবা হলিউডি ট্ৰাকদের নিয়ে এসে পারফর্ম করানোর মতো কোনো পরিকল্পনা নেই। তবে যা আছে, তা শুনে চমকে যেতে পারেন ভক্তরাও।

বলিউড ট্রেড অ্যানলিস্ট তথা ছবি সমালোচক কোমল নাহতার চ্যাট শো-তে করণ জোহরের সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন জাহ্নবী। সেখানেই তিনি নিজের বিয়ে এবং তার পরবর্তী জীবনের পরিকল্পনা ভাগ করে নিয়েছেন।

এই অভিনেত্রী জানিয়েছেন, তিরুপতির মন্দিরে গিয়েই তিনি বিয়ে করবেন বলে ঠিক করেছেন। জাঁকজমকে ভরা বিয়ের দরকার নেই। বিয়ের পর তিনি তিরুপতি অঞ্চলেই থাকবেন নিজের পরিবারের সঙ্গে।

এখানেই থামেননি জাহ্নবী। আরও বলেন, তিন সন্তান হবে আমাদের। প্রতিদিন কলাপাতায় একসঙ্গে আমরা একসঙ্গে খাব। গোবিন্দা গোবিন্দা নাম জপ করব আবার কখনো বা মণিরত্নমের ছবির গান চালিয়ে একমনে শুনব। যখন সময় পাব, স্বামী লুঙ্গি পরে বিশ্রাম করবে, তখন তার মাথায় যত্ন করে তেল মালিশ করে দেব।

নিজের বিয়েতে কাঞ্জিভরম শাড়িতে সেজে ওঠার ইচ্ছে জাহ্নবীর, এমন কথাও অন্য এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন শ্রীদেবী-কন্যা। তাহলে কি খুব শিগগিরেই বিয়ের সানাই বাজতে চলেছে বনি কাপুরের বাড়ির অন্দরে? সে বিষয়ে অবশ্য এখনও কিছুই জানাননি জাহ্নবী।

সূত্র: যুগান্তর




কুষ্টিয়ায় রাজমিস্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

কুষ্টিয়ায় মিরপুরে মঈনউদ্দিন প্রমানিক (৩৬) নামে এক রাজমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যার পর মরদেহ তামাক খেতে ফেলে রেখেছে দুর্বৃত্তরা।

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সকালে উপজেলার ধলসা গ্রামের মাঠের একটি তামাক ক্ষেত থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত মঈনউদ্দিন প্রমানিক ওই গ্রামের মৃত মাজেদ প্রমানিকের ছেলে।

নিহতের ছোট বোন মিলি আক্তার বলেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবেশী রাসেলের সঙ্গে তার মঈনউদ্দিন প্রমানিকের বিরোধ চলছিলো। কিন্তু বেশ কয়েকদিন ধরে রাসেল তার ভাইয়ের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তোলে। গেল রাত ৯টার দিকে রাসেল তার ভাইকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। সকালে এলাকার কয়েকজন মানুষ মাঠে কাজ করতে গিয়ে মঈনউদ্দিন প্রমানিকের মরদেহ দেখতে পায়। তাকে পিটিয়ে এবং কুপিয়ে হত্যা করেছে বলে মনে হচ্ছে। এই ঘটনার বিচার চান তারা।

মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, স্থানীয়দের দেওয়া খবরে সকালের দিকে একটি কলাবাগান থেকে মঈনউদ্দিন প্রমানিকের মরদেহ উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মরদেহের শরীরে একাধিক ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে মঈনুদ্দিনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। জড়িতদের ধরতে কাজ শুরু করেছেন তারা। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান তিনি।

কুষ্টিয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফয়সাল মাহমুদ বলেন, মইন উদ্দিনের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তবে কারা কি কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা এখনো জানা যায়নি।




রেকর্ডগড়া বছর কাটানোর পুরস্কার পেলেন বুমরাহ

২০২৪ সালে জাসপ্রীত বুমরাহর ওপর যেন অতিমানব ভর করেছিল। যা ছুঁয়ে দেখছিলেন, তাই সোনা হয়ে যাচ্ছিল। সব ফরম্যাটেই তিনি যেন বনে গিয়েছিলেন ভারতের মাইডাস।

তবে তার সবচেয়ে বিধ্বংসী রূপটা দেখা গেছে টেস্ট ক্রিকেটে। রান দিচ্ছেন না ব্যাটারদের, চাপে ফেলে উইকেটও তুলে নিচ্ছেন– এমনটা গেল বছর খুব পরিচিত একটা দৃশ্য হয়ে গিয়েছিল বুমরাহর।

২০২৩ সালটা ভালো কাটেনি তার। পিঠের চোট তাকে লম্বা সময় ধরে টেস্ট খেলতে দেয়নি। তবে ৩১ বছর বয়সী বুমরাহ তার নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করেছেন ২০২৪ সালে। ৭১ উইকেট শিকার করেছেন তিনি, তাও মোটে ১৩ ম্যাচে। গেল বছরের সবচেয়ে বেশি উইকেট ছিল তার দখলে।

 

শুধু যে উইকেট তুলে নিয়েছেন, বিষয়টা তা নয়। তার গড় আবার ১৪.৯২, প্রতি ৩০.১ বলে উইকেট তুলে নিয়েছেন একটি করে। ক্রিকেটটা যখন রানের খেলা, তখন উইকেটপ্রতি ১৫’রও কম রান দেওয়াটা অনেক বড় ব্যাপার। তার মানে দাঁড়াচ্ছে তার বল মোটেও স্বাচ্ছন্দ্যে থাকতে দেয়নি ব্যাটারদের।

গেল বছর ইতিহাসের চতুর্থ ভারতীয় হিসেবে এক পঞ্জিকাবর্ষে ৭০ এর বেশি উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়ে ফেলেন তিনি। তার আগে এই কীর্তি গড়েছিলেন– রবিচন্দ্রন অশ্বিন, অনিল কুম্বলে, কপিল দেবদের মতো কিংবদন্তিরা।

তবে একটা জায়গায় তিনি ছাড়িয়ে গেছেন সবাইকে। কোনো বছরে কেউ ৭০ উইকেট তুলে নিচ্ছে, আর টার গড় ২০ এর নিচে, এমন কিছু ক্রিকেটে দেখা যায়নি কখনোই। সেখানে বুমরাহ উইকেটপ্রতি রান দিয়েছেন মোটে ১৪.৯২ করে।

এমন রেকর্ডগড়া বছর কাটানোর পুরস্কার এবার পেলেন তিনি। আইসিসির বর্ষসেরা টেস্ট ক্রিকেটার বনে গিয়েছেন তিনি। সোমবার এক ঘোষণায় বিশ্বক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা এই খবর জানায়।

ব্যাটারদের জয়জয়কারের যুগে বোলার হয়ে এই পুরস্কারটা পেলেন তিনি। বুমরাহর অনেক কীর্তি গড়ার বছরের সবচেয়ে বড় কীর্তি বুঝি এটাই!

সূত্র: যুগান্তর




মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার-২০২৪ পেলেন মেহেরপুরের ড. শামস আলদীন

মেহেরপুরের কৃতি সন্তান ও সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. শামস আলদীন ‘মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার-২০২৪’ এ প্রবন্ধ ও গবেষণা শাখায় ভূষিত হয়েছেন।

সাহিত্য মঞ্চ, চাঁদপুর কর্তৃক প্রবর্তিত এই পুরস্কারটি বাংলা সাহিত্যে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রদান করা হয়। এ বছর আরও পুরস্কৃত হয়েছেন কবি শাহ বুলবুল (কবিতা) এবং গল্পকার ও গবেষক নাহিদা নাহিদ (কথাসাহিত্য)।

সাহিত্য মঞ্চের সভাপতি কবি ও অনুবাদক মাইনুল ইসলাম মানিক পুরস্কার প্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। ২০২০ সাল থেকে এ পুরস্কার প্রদান করা হচ্ছে। সাহিত্য মঞ্চের ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গত ২৪ জানুয়ারি ২০২৫ চাঁদপুর সাহিত্য সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে ২০২৩ এবং ২০২৪ সালের পুরস্কারপ্রাপ্তদের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।

ড. শামস আলদীনের জন্ম ১৯৮২ সালে মেহেরপুর জেলার মল্লিকপাড়ায়। তিনি ১৯৯৭ সালে মেহেরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ১৯৯৯ সালে মেহেরপুর সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। তিনি মেহেরপুর সরকারি মহিলা কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ড. গাজী রহমানের সন্তান। ভারতের রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি। বর্তমানে তিনি সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। তার রচিত ও সম্পাদিত গ্রন্থের সংখ্যা ২৫টি। সাহিত্য মঞ্চ, চাঁদপুরের এই উদ্যোগ বাংলা সাহিত্যের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

ড. শামস আলদীনসহ সকল পুরস্কারপ্রাপ্তদের প্রতি মেহেরপুর প্রতিদিনের পক্ষ থেকে রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।




10 Better A real income Casinos on the internet and Online casino games Get 2024

Our very own quick history takes you as a result of that which you, right up to your expert on the web baccarat betting i delight in now. Needless to say the new Martingale system demands a big money to keep increasing wagers to your loss, and thus is not simple for every player. Come across a top incentive number having lower betting standards – it’ll help you get the most from the cooking pot when you enjoy baccarat online the real deal currency.

  • All the harbors explore Arbitrary Matter Turbines to drive the results away from for every spin.
  • Get on the look away for multiplier wilds and you may a select step three extra that may award jackpots, free spins, and you will increasing reels.
  • Rest assured, you will be pampered to possess possibilities by harbors in the Nj web based casinos.
  • The easy-to-play with provider makes it simple for you to understand how to wager on cockfights for the all of our program.
  • Game that provide the best odds are gambling enterprise desk game such roulette and you can craps, specially when you devote particular bets.

It’s a classic medium volatility slot, thus anticipate regular celebratory songs, even if the gains are short. So it classic 5×4 slot by the IGT Slots try a las vegas favorite. The fresh 2012 type have colorful symbols including its traditional counterpart, remaining their Old Egyptian motif. Be cautious about Cleopatra free revolves and you can spread out prizes to own large wins.

Must i Enjoy Free Online casino games To your Cellular?

Including, you may have to choice the benefit financing a particular number of times before you can withdraw them. Check the new terms of people incentive very first, and if you wear’t should waiting to help you fulfil betting criteria prior to withdrawing dollars, then you can decide out of the bonus give. You might allege numerous unique sort of no deposit online casino extra rules from the Usa casinos. In this area, we opinion the most famous sort of totally free bonus requirements so you can decide which is the perfect solution to start by. Just after joining a free of charge cash extra no-deposit gambling establishment, they must consistently provide typical ongoing advertisements.

Enjoy 16,500+ Free Ports Enjoyment Canada 2024

Extremely smooth cellular being compatible is one of the major strong points of the very most awesome web browser-friendly casinos. Web based casinos with no install weight are excellent in many ways. The point that he or she is well versatile to help you mobile phones produces them all the more positive from the eyes of all of the Sites betting admirers. Put differently, the brand new mix from instant enjoy and mobile being compatible is one of the foundations of your own most comfortable for the-the-go casino feel. Online casinos and no install work with setting straightforwardly and easily.

Play 5, Rating 50 Inside the Local casino Loans Instantaneously

Immediate gamble gambling enterprises generally render a variety of safe payment steps such as credit/debit cards, e-purses , as well as cryptocurrency. Yes, really immediate gamble casinos are designed to functions seamlessly to your cellphones and you may pills. Only visit the gambling enterprise’s site using your mobile browser.

Whether you adore slots, black-jack, or roulette, you will find a exploding online game collection during the our very own selected sites. Just buy the local casino game you want to gamble discover been. Most of these gambling games sites were reviewed and you can checked out by the our very own professionals.

The fresh broker has sole obligations to possess shuffling the brand new cards, as well as the games is played to have straight down stakes, rendering it a lot more obtainable to possess players. Within this type players wager facing both, rather than the banker, and the gambling enterprise limits no cash on the game. Instead, players bring converts from the as being the banker, powering anticlockwise across dining table.

Ahead of doing the online game, you need to make sure that the brand new slot very provides you with enough added bonus alternatives. Online game Vault is extremely important-choose players which enjoy thrilling bonuses and high-top quality casino games. It’s a gambling establishment program which provides several fun features to its people. You might find video game that suit your to experience build from various seafood video game, slot games, an such like. The newest Vintage Slots mark one of the earliest kind of slots on the local casino globe.




মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতার মৃত্যু

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হাফেজ শেখ মোমিনুল ইসলাম (মোমিন হুজুর) (৫৫) ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে।

নিহত মোমিন হুজুর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর অঙ্গ সংগঠণ, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারশনের সদর উপজেলার আমঝুপি ইউনিয়ন শাখার সভাপতি ও খোকসা গ্রামের মৃতু আলেম শেখের ছেলে।

গতকাল সোমবার রাত ৭ টার দিকে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এঘটনায় গাংনী উপজেলার মালসাদাহ গ্রামের সানিক হোসেন নামের জামায়াতের অপর কর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। পরিবারের সূত্রের বরাত দিয়ে মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেখ মেসবাহ উদ্দীন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, গত রবিবার রাত ৯ টার দিকে হাফেজ মোমিন মেহেরপুর ট্রাস্ট মসজিদে জামায়াতে ইসলামীর টি এস প্রোগ্রাম শেষ করে মোটরসাইকেল যোগে নিজ গ্রামে যাচ্ছিলেন। মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা সড়কের সদর উপজেলার চাঁদবিল ইম্প্যাক্ট হাসপাতালের সামনে অকেজো অবস্থায় পড়ে থাকা একটি লাটাহাম্বা অন্ধকারে না দেখে সজোরে ধাক্কা মারে। এতে রাস্তার উপর ছিটকে পড়ে হাফেজ মোমিনসহ অপর আরোহী গুরুতর আহত হন।

 

স্থানীয়রা তাদের দুজনকে উদ্ধার করে মেহেরপুর-২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নেন। তাদের অবস্থার অবনতি হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। সেখানেও তার অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেলে রেফার্ড করেন চিকিৎসক।

আজকে রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। অপর আহত সানিক বর্তমানে রাজশাহী মেডিকেলে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। পরে স্থানীয়রা লাটাহাম্বার হেলপার সামছুলকে আটক করে সদর থানা পুলিশে সোপর্দ করে।

আটক সামছুল মেহেরপুর সদর উপজেলার মদনাডাঙ্গা গ্রামের বদরুদ্দিনের ছেলে। এদিকে হাফেজ মোমিনের মৃত্যুতে শোখ জানিয়েছেন মেহেরপুর জেলা জামায়াতের আমির মাওলানা তাজ উদ্দীন খান, মেহেরপুর জেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি আব্দুর রউফ মুকুলসহ জামায়াতে ইসলামীর স্থানীয় নেতাবৃন্দ।




মিলন হত্যা মামলায় সকল আসামি বেকুসুর খালাস

মেহেরপুরের গাংনীর চাঞ্চল্যকর প্রবাস ফেরৎ হাসানুজ্জামান মিলন হত্যা মামলার সকল আসামি আসামিকে বেকুসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। আসামিদের মধ্যে তার স্ত্রী মানছুরা, শ্যালিকা ও ভাইরা রয়েছেন।

গতকাল সোমবার বিকালে মেহেরপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোঃ মন্জুরুল ইমাম চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলাটির রায় দেন। মামলার রায় ঘোষণার সাথে সাথে তার স্ত্রী মানছুরা খাতুন আদালতের কাঠগড়াই ভেঙ্গে পড়েন।

 

২০১৬ সালের ২৫ এপ্রিল সকালের দিকে গাংনী উপজেলা শহরের সিনেমাহলপাড়াস্থ জিল্লুর দারোগার পরিত্যক্তু বিল্ডিং এর পিছনের জঙ্গলের মধ্যে থেকে প্রবাসফেরত হাসানুজ্জামান ওরফে মিলনের লাশ উদ্ধার করা হয়। মিলনের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহৃ ছিল। ওই ঘটনায় নিহত মিলনের পিতা আব্দুল হামিদ বাদি হয়ে মিলনের স্ত্রী মানছুরা খাতুন, তার দুলাভাই আব্দুর রশিদ, মানছুরার ছোট বোন মছনয়ারা খাতুন মুন্নি এবং গাংনীর ব্যবসায়ী মোজাম্মেলকে আসামি করে গাংনী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-২৬, জি আর কেস নং ১২৯/২০১৬।

ওই সময় মিলনের স্ত্রী মানছুরা খাতুনকে পুলিশ আটক করেন। এছাড়া মামলার অপর আসামি স্থানীয় ব্যবসায়ী মোজাম্মেলকে পুলিশ আটক করে। তারা দীর্ঘদিন জেল হাজতে ছিলেন। পরে জামিনে ছাড়া পান। ওই সময় মোজাম্মেলকে নিহতের স্ত্রী মানছুরার পরোকীয় প্রেমিক হিসেবে মামলার আসামি করা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার প্রাথমিক তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলায় মোট ২৩ জন সাক্ষী তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন।

মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত তাদের বেকসুর খালাস দেন। মামলার রাষ্ট্রপক্ষে পাবলিক প্রসিডিউটের আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম, এবং আসামীদের পক্ষে সিনিয়র আইনজীবি একেএম শফিকুল আলম ও একেএম জিল্লুর রহমান কৌশুলি ছিলেন। এদিকে মামলার রায় ঘোষণার সাথে সাথেই আসামি মানছুরা এবং মছনুয়ারা খাতুন মুন্নি আদালতের কাঠগড়াই কান্নায় ভেঙে পড়েন।

 

উল্লেখ্য, মেহেরপুর সদর উপজেলার শ্যামপুর গ্রামের আব্দুল হামিদ মল্লিকের ছেলে কুয়েত ফেরৎ হাসানুজ্জামান মিলনের ক্ষত বিক্ষত মরদেহ ২০১৬ সালের ২৫ এপ্রিল সকালে গাংনী পৌর এলাকার ঝিনেরপুর এলাকার একটি পরিত্যক্ত বাড়ির পাশে ঝোপের ভিতর থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। মাথায় হাতুড়ি দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করে তাকে হত্যা করা হয় তাকে। সেসময় মিলনের পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয় স্ত্রীর সাথে গাংনীর ব্যবসায়ী মোজাম্মেলের পরকীয়া প্রেমের বলি হয়েছে মিলন।

হত্যকান্ডে জড়িত সন্দেহে নিহতের স্ত্রী মানছুরা, শ্যালিকা মছনুয়ারা খাতুন মুন্নি তার স্বামী পুলিশ কনস্টেবল আব্দুর রশিকে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেন নিহতের পরিবারের লোকজন। পরে পুলিশ তাদের এই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে নিলে বিজ্ঞ বিচারক তাদের জামিন না দিয়ে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন। কুয়েত থেকে সম্প্রতি ছুটিতে দেশে ফিরে স্ত্রী ও এক সন্তানকে নিয়ে গাংনী শহরের বনবিভাগ পাড়ার নিজ বাড়িতে বসবাস করছিলেন তিনি।

ঘটনার আগের দিন বিকেলে গ্রামের বাড়ি শ্যামপুর থেকে গাংনীর বাড়ির উদ্দেশে মোটরসাইকেলযোগে রওনা দেয়। সকালে মিলনের স্ত্রী তাদেরকে জানায় মিলনের কোনো খোঁজ মিলছে না। পরে ঘটানাস্থলে এসে তারা মিলনের লাশের পরিচয় শনাক্ত করেন।




মুজিবনগরে বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিমুদ্দীনকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

মুজিবনগর উপজেলার মহাজনপুর ইউনিয়নের যতারপুর গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিমুদ্দিন সরদার ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

গত রবিবার সন্ধ্যা ৬ টার দিকে যতারপুর গ্রামের নিজ বাসভবনে বার্ধক্য জনিত কারণে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। গতকাল সোমবার সকাল ১০টার সময় যতারপুর ব্রীজ মোড় সংলগ্ন মাঠে তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদান করা হয়। এ সময় তার মৃতদেহ জাতীয় পতাকায় আচ্ছাদিত করে সম্মান প্রদর্শন করা হয়।

মুজিবনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পলাশ মন্ডলের উপস্থিতিতে মুজিবনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশ সদস্যরা গার্ড অব অনার প্রদান করেন।

এ সময় উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। জানাজা শেষে বীর মুক্তিযোদ্ধাকে নিজ গ্রামের কবর স্থানে দাফন করা হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।

বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিমুদ্দীন মৃত্যুকালে স্ত্রী, চার মেয়ে ও এক ছেলে সন্তানসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন রেখে গেছেন।