‘চন্দু চ্যাম্পয়িন’এর ফার্স্ট লুকে কার্তিক

বলিউডের হ্যান্ডসাম অভিনেতা কার্তিক আরিয়ান। ২০১১ সালে লাভ রঞ্জনের প্যায়ার কা পঞ্চনামা দিয়ে সিনেমায় অভিষেক হয় তার। এবার প্রথম কোনও বায়োপিকে অভিনয় করতে যাচ্ছেন কার্তিক। প্যারা অলিম্পিক্সে ভারতের প্রথম সোনাজয়ী ক্রীড়াবিদ মুরলীকান্ত পেটকরের বায়োপিক ‘চন্দু চ্যাম্পয়িন’এ অভিনয় করবেন তিনি। আজ মঙ্গলবার কবীর খান পরিচালিত এ সিনেমাটির কার্তিকের ফার্স্ট লুক প্রকাশ পেয়েছে।

দি টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, সিনেমা প্যারা অলিম্পিক্সে ভারতের প্রথম সোনাজয়ী ক্রীড়াবিদ মুরলীকান্ত পেটকরের বায়োপিকের ফার্স্ট লুকে কার্তিকের পরনে নীল রঙা ব্লেজার দেখা গিয়েছে। পকেটের উপর লেখা ‘ভারত’। চুল ছোট করে ছাঁটা। চোখের পাশে কাটাছেঁড়ার দাগ। তবে অভিনেতার কঠিন অভিব্যক্তিতে একাগ্রতা এবং জেদ ফুটে উঠেছে। ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করে কার্তিক লিখেছেন, ‘বুকের উপর ভারত লেখা থাকে, তখন তার অনুভূতিটাই অন্য রকম।’

শোনা যায়, এই সিনেমা জন্য মারাত্মক পরিশ্রম করছেন কার্তিক। নিয়মিত ডায়েট এবং জিমে সময় কাটিয়ে সুঠাম শরীরের অধিকারী হতে তিনি কোনও খামতি রাখেননি। লস অ্যাঞ্জেলেসে বিশেষ একটি দলের কাছে তার জন্য অভিনয়ে প্রশিক্ষণও নিয়েছেন।

১৯৭২ সালে হাইডেলবার্গে অনুষ্ঠিত প্যারাঅলিম্পিক্সে ৫০ মিটার ফ্রিস্টাইল সাঁতারে সোনা জেতেন মুরলীকান্ত। পাশাপাশি আরও তিনটি বিভাগে তিনি চূড়ান্ত পর্বেও পৌঁছান। ২০১৮ সালে ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী সম্মানে ভূষিত করে। গেল সপ্তাহেই লন্ডনে এই ছবির শুটিং শুরু হয়েছে।

১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে গুলিবিদ্ধ হন মুরলী। বিশেষ ভাবে সক্ষম এই চরিত্র কার্তিকের কাছে বেশ কঠিন হতে চলেছে বলেই মনে করছেন ইন্ডাস্ট্রির একাংশ। সূত্রের খবর, কার্তিক ছাড়াও ছবিতে নির্মাতারা বিজয় রাজ, রাজপাল যাদব, ভূব অরোরার মতো শক্তিশালী অভিনেতাদের নির্বাচন করেছেন।

ইন্ডাস্ট্রির অনেকেই মনে করছেন, এখনও পর্যন্ত কার্তিকের কেরিয়ারে এটাই সবথেকে কঠিনতম চরিত্র হতে চলেছে। কার্তিকের শেষ ছবি ‘সত্যপ্রেম কি কথা’ নিয়ে দর্শক মহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছিল। ক্রীড়াবিদের ভূমিকায় তার অভিনয় দর্শকদের কতটা পছন্দ হয় দেখা যাক। ‘চন্দু চ্যাম্পিয়ন’ আগামী বছর জুন মাসে মুক্তি পাওয়ার কথা।




অর্ধেকে নেমে এসেছে থ্রেড ব্যবহারকারীর সংখ্যা

টুইটারের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে চালু হয়েছে থ্রেড। চালু হওয়ার পরপরই সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয় মাইক্রোব্লগিং প্লাটফর্মটি। চালু হওয়ার মাত্র পাঁচদিনের মাথায় থ্রেডের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০০ মিলিয়ন অতিক্রম করে। কিন্তু এত ব্যবহারকারীর সংখ্যা যে ক্রমান্বয়ে কমে অর্ধেকে নেমে এসেছে তা স্বীকার করেছেন মার্ক জাকারবার্গ নিজেই।

তিনি বলেন, ‘পাঁচদিনে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০০ মিলিয়ন পৌঁছে যাওয়ার অর্জনটি বড় নিঃসন্দেহে। সব ব্যবহারকারী যদি এ প্লাটফর্মে থাকে তাহলে তা চমৎকার কিছু হবে। সবাই না থাকলেও অন্তত অর্ধেক ব্যবহারকারীও যদি টিকে থাকে তাহলেও আমরা খুশি।’

এমন মন্তব্য মার্ক জাকারবার্গ থ্রেডের কর্মীদের জানিয়েছেন। সেই মন্তব্য রয়টার্সের বরাতে জানার সুযোগ পাওয়া গেছে। ব্যবহারকারী কমার বিষয়টি নিয়ে মেটার বস অবশ্য নারাজ নন। তিনি বিষয়টিকে স্বাভাবিকভাবেই দেখছেন। অ্যাপে কিছু সীমাবদ্ধতা থাকায় অনেকেই অ্যাপ থেকে সরে যাবেন এমনটা অনুমান করেছিলেন তিনি।

থ্রেড অ্যাপ উন্মুক্ত হওয়ার পর সামান্য ফাংশনালিটি রাখার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছিল। মেটা তখন থেকেই ‘ফলোয়িং’ আর ‘ফর ইউ’ এরকম দুটো আলাদা ফিড তৈরি করে। ইনস্টাগ্রামের সঙ্গে এই প্লাটফর্মের গভীর সংযোগ রাখা হয়েছে। ব্যবহারকারীরা যেন ইনস্টাগ্রামে থাকার পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ থ্রেড দেখতে পারে তার নিশ্চয়তা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তবে ব্যবহারকারী কমলেও মেটার আর্থিক দৈন্য নেই। কোম্পানিটির আয় ঠিকই বেড়েছে। মেটাভার্সে তারা এত বিনিয়োগ করেও সফলতা পাচ্ছে না। কিন্তু চলতি বছর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মেটার আয় বেড়েছে।

সূত্র: ইত্তেফাক




মেহেরপুরে সাবেক মেয়র মতুসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

মেহেরপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র মোতাচ্ছিম বিল্লাহ মতু, তার ছেলে ইন্টার্ন চিকিৎসক মুত্তাকি বিল্লাহ শাফিনসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেছেন সাংবাদিক মাহাবুব চান্দু।

মঙ্গলবার দুপুরে মেহেরপুরের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট মো. তরিকুল ইসলামের আদালতে হাজির হয়ে বাদী  মামলা দাখিল করেন। আদালত মামলা আমলে নিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দেন। যার মামলা নম্বর-৫৮৪/২০২৩।

মলার বাকি আসামীরা হলেন- সাবেক মেয়র মতুর ছেলে ইন্টার্ন চিকিৎসক মুত্তাকি বিল্লাহ শাফিন, মায়ের হাসি ক্লিনিকের ম্যানেজার সাইফুল বাহার স্বাধীন, প্রকৌশলী তোহিদুল ইসলাম লিওন, সৌমিক ব্রো, শামিম হাসান সোহাগ ও মেহেরাব হোসেন অপি।

মামলার এজাহারে জানা গেছে, বাদি মাহাবুব চান্দু ২০ বছর যাবৎ সাংবাদিক পেশায় নিযুক্ত। বর্তমানে তিনি মেহেরপুর জেলা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক ও স্থানীয় দৈনিক মেহেরপুর প্রতিদিন পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। ইতিপূর্বে তিনি জাতীয় দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক সংবাদ, প্রতিদিনের সংবাদসহ বিভিন্ন গনমাধ্যমে সুনামের সাথে মেহেরপুরে সাংবাদিকতা করেছেন।

অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় তার বেশ সুনাম আছে। তার প্রকাশিত সংবাদেও মধ্যে অনেকগুলো সংবাদ আদালত আমলে নিয়ে স্বপ্রণোদিত মামলা করেছেন এবং ভুক্তভোগীরা সুফল পেয়েছেন। বাদী মেহেরপুর প্রতিদিনের অনুসন্ধানী কাজে গত ২৪ জুলাই সকাল ১১টা ৫৩ মিনিট থেকে দুপুর ১টা ১৬ পর্যন্ত মেহেরপুর সরকারী মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র ও জেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসে অনুসন্ধান মুলক কাজে নিয়োজিত ছিলেন।

আসামী মোতাচ্ছিম বিল্লাহ মতুর মেয়ে মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র এর চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত থাকাতে তিনি খবরটা জেনে ক্ষিপ্ত হন। তারপর মায়ের হাসি ক্লিনিকের মালিক হিসেবে তিনি মেহেরপুর প্রতিদিন পত্রিকার সম্পাদককে আনুমানিক ২টা ২৫ মিনিটের দিকে মোবাইলে হুমকি দিয়ে বলেন তোমরা কি বারেখা হয়েছো, তোমাদের দাঁত ভেঙ্গে দিব, ৫০টা চাঁদাবাজির মামলা দিব বলে হুমকি দিয়ে ফোন কেটে দেন। এ বিষয়ে ২৬ জুলাই মেহেরপুর সদর থানাতে একটি জিডি হয়, যার নং ১৩৯১।

পরবতির্তে আসামী মোতাচ্ছিম বিল্লাহ মতু তার মালিকানাধীন মায়ের হাসি ক্লিনিকের ম্যানেজার আসামী সাইফুল বাহার স্বাধীনকে দিয়ে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সদর থানা মেহেরপুর বরাবর বাদীর নামে একটি মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ লিখে থানায় অভিযোগটি জমা না দিয়ে মায়ের হাসি ক্লিনিক আইডি থেকে পোষ্ট করে। পরে মোতাচ্ছিম বিল্লাহ মতুর ছেলে মুত্তাকী বিল্লাহ শাফিন তার ফেসবুকে নামধারী সাংবাদিক লিখে শেয়ার করে।

মুত্তাকী বিল্লাহ শাফিনের পোস্টে গিয়ে আসামী তৌহিদুল ইসলাম লিওন বাদী সম্বদ্ধে কৃষ্ণ নগরী, ভাত পেতনা, চাঁদাবাজী, ৫টা বউসহ ইত্যাদি মানহানি কর কথা লিখেছেন। সে আরো বলে জেল খেটে দেশে ফিরে এখন বড় সাংবাদিক হয়েছে”। আসামী সৌমিক ব্রো কমেন্টস করে বলেছেন, “আমি থাকলে শালাকে ওন স্পট হিট করে তোর ক্লিনিকে ভর্তি করিয়ে রাখতাম”।

আসামী শামিম হাসান সোহাগ ও মেহেরাব হোসেন অপি মিথ্যা বিষয়কে শেয়ার করে লাইক দিয়ে অপপ্রচারে সহায়তা করেছে। আসামীরা একই বিষয় একাধিকবার সোসাল মিডিয়ায় প্রচার করে বিভিন্ন গ্রুপের মাধ্যমে ভাইরাল করেছে।

আসামী মেহেরাব হোসেন অপি একটি অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল মেহেরপুর নিউজ ডটকম পোর্টালের ফেসবুক পেজ থেকে মোতাচ্ছিম বিল্লাহ মতুর মিথ্যা অভিযোগটি লাইভ প্রকাশ করে এবং নিজ আইডিতেও শেয়ার করে ভাইরাল করে। আসামীদের মিথ্যা অপপ্রচার করে নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্যে এবং অনুসন্ধানী ও সুস্থ ধারার সাংবাদিক গোষ্টীর পথ রুদ্ধ করেছে বলে বাদী অভিযোগ করেন।

মামলায় বাদীর পক্ষে মেহেরপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক খ.ম হারুন বিন ইমতিয়াজ জুয়েল ও নুর জামাল জামান আইনজীবীর দায়িত্ব পালন করেন। বাদী পক্ষে আইনজীবীরা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

উল্লেখ্য, সাংবাদিক মাহাবুব চান্দুর বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবজীর অভিযোগ তোলায় গত ৩০ জুলাই মেহেরপুরের সাংবাদিক সমাজ জেলা প্রসাশকের কার্যালয়ের সামনে একটি মানববন্ধন করে।




মিরপুরে ছাত্রীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

নারী শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে কুষ্টিয়ার মিরপুরে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রীদের বিদ্যালয়ে যাতায়াতের জন্য ৩০ জন ছাত্রীর মধ্যে বাইসাইকেল বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সকালে মিরপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে বাইসাইকেল বিতরণ করা হয়।

বিতরণ অনুষ্ঠানে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে নয়া জেলা প্রশাসক মো: এহেতেশাম রেজা বলেন, দেশের উন্নয়নে পুরুষের পাশাপাশি মেয়েদের সমান অংশ নেওয়ার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের উন্নত বাংলাদেশ গড়ে উঠবে। নারীর ক্ষমতায়ন ও নারী শিক্ষা বিস্তারে এ সাইকেল বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলেও আশা করেন তিনি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিন্টু বিশ্বাসের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামারুল আরিফেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. আবদুল হালিম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হারুন অর রশীদ, পৌর মেয়র হাজী এনামুল হক, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জোয়ার্দার, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মর্জিনা খাতুন, মিরপুর থানার ওসি তদন্ত শফিকুল ইসলামসহ অন্যান্যরা।

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামারুল আরিফেন বলেন, বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর। তাই নারী-পুরুষের সমতা আনতেই আমি এই উদ্যোগটি হাতে নিয়েছি। ছেলেরা সাইকেল চালাবে সেই সঙ্গে মেয়েরাও সাইকেল চালাবে। স্কুল থেকে যাদের বাড়ী দূরে সেসব ছাত্রীরা আর বাবার টাকায় ভ্যান অটোতে না এসে সাইকেল চালিয়ে স্কুলে আসবে। মেয়েরা সাইকেল চালিয়ে লেখাপড়া শিখে নিজের পায়ে দাঁড়াবে। বাল্যবিবাহকে না বলবে।




আলমডাঙ্গায় স্কুল মিল্ক ফিডিং কার্যক্রমের উদ্বোধন

আলমডাঙ্গায় স্কুল মিল্ক ফিডিং কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার সকাল সাড়ে ১১টায় প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের (এলডিডিপি) অর্থায়নে এবং উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের উদ্যোগে প্রধান অতিথি হিসেবে উপজেলার কালিদাসপুর ইউনিয়নের কালিদাসপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়াদ্দার ছেলুন।

উদ্বোধনকালে এমপি সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের শিশুদের পুষ্টির অভাব দূর করতে এ প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। এটা শুধু কালিদাসপুর স্কুল নয়,পর্যায়ক্রমে প্রতিটি স্কুলকে এ প্রকল্পের আওতায় আনা হবে। আপনারা যারা উপন্থিত আছেন আপনারা বাড়িতে গরু পালন করবেন। এতে শিশুদের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে।
তিনি বলেন, আমাদের সরকার শিক্ষাবান্ধব সরকার। ছেলেমেয়েদের বিনামূল্য বই দেওয়া,প্রতিটি স্কুলের ভবন নির্মাণ করাসহ শিক্ষাখাতের উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

ভারপ্রাপ্ত (ইউএনও) রেজওয়ানা নাহিদের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আয়ুব হোসেন, ভাইসচেয়ারম্যান সালমুন আহম্মেদ ডন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মারজাহান নিতু, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. শামসুজ্জোহা, সহকারী শিক্ষা অফিসার বখতিয়ার হোসেন।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমঙ্গীর হান্নান, মাসুদুজ্জামান লিটু বিশ্বাস, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবু মুছা, সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলী মাস্টার, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মতিয়ার রহমান ফারুক, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সোহেল রানা, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এনামুল হক, উপজেলা সমাজ সেবা কর্মকর্তা নাজমুল হুসাইন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজনীন বানু, ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শরিফ উদ্দীন, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আশরাফুল হক,ছাত্রলীগ নেতা বাদশা, সাকিব, রকি, টিটন প্রমুখ।




মিরপুর উপকারভোগীদের মাঝে সরকারী সুযোগ সুবিধা প্রদান

কুষ্টিয়ার মিরপুরে দূরারোগ্য ক্যান্সার ও কিডনী রোগে আক্রান্ত অসহায় রোগিদের মাঝে আর্থিক সহায়তার চেক, প্রশিক্ষিত যুব মহিলাদের মাঝে সেলাই মেশিন, নারী শিক্ষাকে এগিয়ে নেয়ার জন্য ছাত্রীদের মাঝে বাইসাইকেল, উপজেলা পর্যায়ে এস এসসি ও দাখিল মাদরাসায় সর্বোচ্চ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতিত্ব শিক্ষার্থীদের স্মারক প্রদান, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থায় ক্রীড়া সামগ্রী, বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট এ (মাধ্যমিক) ও (প্রাথমিক) বিজয়ী ও প্রাথমিকে বিজয়ীদের মাঝে সম্মাননা, খেলাধুলার মান বৃদ্ধি করতে হ্যান্ডবল, ফুটবল,ও ক্রিকেট সামগ্রীসহ কৃষকদের মাঝে বিনামুলে সার-বীজ ও গাছের চারা বিতরণ করা হয়েছে।

সোমবার দুপুরে মিরপুর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে এসব বিতরণ করেন কুষ্টিয়ার নবাগত জেলা প্রশাসক মোঃ এহেতেশাম রেজা।

এসময় তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই যে অস্বচ্ছলদের চিকিৎসার সাহাযার্থে প্রতিজনের মাঝে ৫০ হাজার টাকার চেক বিতরনের সু-ব্যবস্থা করেছেন তার নজির বিশ্বের কোনো দেশেই নেই। প্রতিটি নাগরিকের প্রতিটি শ্রেণি পেশার মানুষের কল্যাণে তিনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশল বাস্তবায়নে, বাংলাদেশকে একটি কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বে সুমহান মর্যাদায় আসীন করতে নিরলসভাবে কাজ করছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিন্টু বিশ্বাসের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কামারুল আরিফেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. আবদুল হালিম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হারুন অর রশীদ, পৌর মেয়র হাজী এনামুল হক, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জোয়ার্দার, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মর্জিনা খাতুন, মিরপুর থানার ওসি তদন্ত শফিকুল ইসলামসহ অন্যান্যরা।

অনুষ্ঠানে ১৮৬ জন প্রশিক্ষিত যুব মহিলাদের মাঝে সেলাই মেশিন, ৮২ জন ক্যান্সার ও কিডনী রোগে আক্রান্ত অসহায় রোগিদের মাঝে ৪১ লাখ টাকার চেক, নারী শিক্ষাকে এগিয়ে নেয়ার জন্য ছাত্রীদের মাঝে ৩০ টি বাইসাইকেল, উপজেলা পর্যায়ে এস এসসি ও দাখিল মাদরাসায় সর্বোচ্চ জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কৃতিত্ব শিক্ষার্থীদের স্মারক প্রদান, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থাসহ মিরপুর উপজেলার ৫৪ টি ক্লাবসমূহে ক্রীড়া সামগ্রী, বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট এ (মাধ্যমিক) ও (প্রাথমিক) বিজয়ী ও প্রাথমিকে বিজয়ীদের মাঝে সম্মাননা প্রদানসহ এছাড়াও সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলার মান বৃদ্ধি করতে হ্যান্ডবল, ফুটবল,ও ক্রিকেট সামগ্রীসহ কৃষকদের মাঝে বিনামুলে সার-বীজ ও গাছের চারা বিতরণ করা হয়।




দর্শনা থানার নবাগত ওসির যোগদান ও বিদায়ী ওসিকে সংবর্ধনা

দর্শনা থানায় নবাগত অফিসার ইনচার্জ (ওসি)র যোগদান ও বিদায়ী ওসিকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। সোমবার বিকাল ৫ টার দিকে দর্শনা থানা চত্বরে বিদায় ও বরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

দর্শনা থানা কর্তৃক আয়োজিত বিদায় ও নবাগতকে বরণ অনুষ্ঠানে থানার সেকেন্ড অফিসার এস,আই খান আব্দুর রহমানের সঞ্চলনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, দর্শনা থানার নবাগত অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিপ্লব কুমার সাহা, থানার বিদায়ী অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদ,দর্শনা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এস,এম আমান উল্লাহ আমান, পরিদর্শক (অপারেশন) নীরব হোসেন, দর্শনা প্রেসক্লাবের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম, সাংবাদিক সমিতির সাধারন সম্পাদক আহসান হাবীব মামুন, সহ-সম্পাদক নজরুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি মনিরুজ্জামান ধীরু, সাবেক সাধারন সম্পাদক চঞ্চল মেহমুদ, দর্শনা গণ-উন্নয়ন গ্রন্থাগারের (সিডিএল) পরিচালক আবু সুফিয়ান, আওয়ামী লীগ নেতা সোলাইমান কবীর।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন থানার এ,এস,আই শফিক রহমান, সদস্য বিপ্লব হোসেন। আলোচনা শেষে দর্শনা থানার কর্মরত অফিসার ও সদস্য সহ অতিথিরা

ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে বরণ করেন সদ্য যোগদানকৃত দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিপ্লব কুমার সাহাকে ও একই সাথে সংবর্ধনা দিয়ে বিদায় জানান দর্শনা থানায় কর্মরত বিদায়ী অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদকে।

অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন থেকে তেলোয়াত ও অনুষ্ঠান শেষে দোয়া পরিচালনা করেন দামুড়হুদা মডেল জামে মসজিদের পেশ ঈমাম মাওলানা মুফতি মামুনুর রশিদ।




দর্শনায় ৪ হাজার পিছ ভারতীয় ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট উদ্ধার

দর্শনা থানা পুলিশ মাদক বিরোধীে অভিযান চালিয়ে মোটরসাইকেলের নীচ থেকে ভারতীয় ৪ হাজার পিছ ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ মোটরসাইকেল আটক করেছে।তবে আটক করতে পারেনী দর্শনা মোহাম্মদপুরের মাদক ব্যাবসায়ী মিলন হোসেনকে।

জানাযায় সোমবার দুপুর আড়াইটারদিকে দর্শনা থানার নবাগত অফিসার ইনচার্জ বিপ্লব কুমার সাহার নেতৃত্বে অভিযান চালায় দর্শনা মোহাম্মদপুর মিন্টু মিয়ার বাড়ির সামনে।

এ সময় দর্শনা থানার এসআই খান আঃ রহমান গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সসহ মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে দর্শনা মোহাম্মদপুরের আব্দুর সালামের ছেলে মিলন হোসেনকে ধাওয়া করে। পরে মিলন হোসেন এ্যাপাছি আর টি আর মোটরসাইকেল ফেলে দৌড়ে পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ মোটরসাইকেলের সীটের নীচ থেকে ৪ হাজার পিছ ভারতীয় ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট উদ্ধার করে।তবে গ্রেফতার করতে পারেনী মিলন হোসেনকে।

এ ঘটনায় পুলিশ বাদি হয়ে মাদক আইনে নিয়মিত মামলা রুজু করে।




মিরপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা

কুষ্টিয়া জেলার নবাগত জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো: এহেতেশাম রেজা এর সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার সকাল ১১টায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে, মিরপুর উপজেলার জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক ও সুধীজনদের সাথে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মতবিনিময় সভায় নবাগত জেলা প্রশাসক মো: এহেতেশাম রেজা জেলা সহ সকল উপজেলার বিভিন্ন সমস্যা সম্ভাবনা ও উন্নয়নের বিষয়ে এক হয়ে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে তিনি বলেন, সর্বোচ্চ স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে আমরা চেষ্টা করবো এই কুষ্টিয়া জেলাকে এগিয়ে নিতে।

তিনি বলেন, জেলা প্রশাসকের কাজের নানান ক্ষেত্র রয়েছে। সরকারের উন্নয়ন ও সেবার কাজগুলো সমন্বয় সাধন করা এবং এগুলো আবার সরকারের উচ্চমহলে অবহিত করা। রাজস্ব আদায়েও আমরা কাজ করে থাকি। রাজস্ব আয় থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়েই সরকার উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও সেবা প্রদানের ব্যয় নির্বাহ করে থাকে। তাই অভ্যন্তরীণ রাজস্ব ব্যবস্থা সুসংহত করার মাধ্যমে অর্থনীতির চাকা সচল রাখার পাশাপাশি সরকারি ব্যয় নির্বাহ ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গতিশীলতা আনতে কাজ করতে হয়।

জেলা প্রশাসক আরও বলেন, বাংলাদেশ মাদকের উৎপাদনকারী দেশ না হলেও মাদকের ব্যবহার বেশি হয়ে থাকে। মাদকের জন্য খুবই ঝুকিপূর্ণ আমাদের দেশ। মাদক নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কিংবা প্রশাসনের একার পক্ষে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। এজন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের ভূমিকা রয়েছে। পাশাপাশি অবিভাবকের গুরুত্বও রয়েছে অনেক। সন্তানদের খোঁজ খবর রাখতে হবে।
ডিসি অফিস ফেসবুক ব্যবহার করে নাগরিক সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, রাষ্ঠ্র এবং জনগণ সরকারের সাথে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করছে সাংবাদিকরা। স্মার্ট ফোন হাতে নিয়ে এখন অসত্য তথ্য গুজব আকারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এই গুজবের কারণ দাঙ্গা ও সৃষ্টি হতে পারে। তাই সাংবাদিকদের সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য সরবরাহের জন্য অনুরোধ জানান তিনি।

মতবিনিময় সভায় মিরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামারুল আরেফীন বলেন, একটা সময় কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলা ছিল সন্ত্রাসকবলিত। চাঁদাবাজ, খুন, রাহাজানি, অপহরণ ছিলো। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর এই উপজেলার মানুষ আরামে শান্তিতে ঘুমাতে পারছে। এখন আমরা অনেক শান্তিতে বসবাস করতে পারছি। মানবতার বার্তা পৌঁছে দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে মিরপুর।

তিনি আরও বলেন, মিরপুর উপজেলাকে ঢেলে সাজানোর জন্য উপজেলা পরিষদের সমন্বয়ে উপজেলা প্রশাসন, সকল ইউপি চেয়ারম্যান ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে গড়ে তোলা টিম মিরপুর নামের নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা জীবনকে বাজী রেখে করোনাকালীন সময়ে টিম মিরপুর কাজ করেছে। আমরা ভালো আছি, ভালো থাকতে চাই এজন্য যা যা করনীয় আপনি (জেলা প্রশাসক) তাই করবেন।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিন্টু বিশ্বাসের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. কামারুল আরেফীন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. আবদুল হালিম, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হারুন অর রশীদ, পৌর মেয়র হাজী এনামুল হক, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আবুল কাশেম জোয়ার্দার, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মর্জিনা খাতুন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আফতাব উদ্দিন খান, মিরপুর থানার ওসি (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুজ্জামান রিমন, মীর আবদুল করিম কলেজের অধ্যক্ষ আহসানুল হক খান চৌধুরী চন্দন, মালিহাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আকরাম হোসেনসহ অন্যান্যরা।




জীবননগরে বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ

সোমবার বিকাল ৪ টায় জীবননগর থানা মডেল পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে উপজেলা পর্যায়ে”বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৩ এবং বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৩ ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জীবননগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব হাসিনা মমতাজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় সংসদ সদস্য চুয়াডাঙ্গা ২ জনাব হাজী আলী আজগার টগর , অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জীবননগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী মোঃ হাফিজুর রহমান, জীবননগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি জনাব মোঃ নজরুল ইসলাম, জীবননগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু মোঃ আব্দুল লতিফ অমল, জীবননগর পৌরসভার মেয়র জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান জনাব মোঃ আঃ সালাম (ইশা), মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোছাঃ আয়েশা সুলতানা (লাকী), সাবেক মেয়র জনাব মোঃ জাহাঙ্গীর আলম সহ সকল ইউনিয়ন পরিষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান গণ প্রমুখ। খেলা শেষে প্রধান অতিথি বিজয়ী দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।