সব মানুষ ইন্টারনেট ওয়ান ওয়েব

আপনি নিশ্চয়ই কখনো না কখনো গ্রাম অঞ্চলে বা পাহাড়ি অঞ্চলে এমন কোথাও গিয়েছেন যেখানে ইন্টারনেট সমস্যা করছে বা ইন্টারনেট পাচ্ছে না রাইট। আর এই সমস্যার সমাধানই নিয়ে আসছে ওয়ান ওয়েব যার মাধ্যমে সব জায়গার সব মানুষ ইন্টারনেট ইউজ করতে পারবে।

চলুন আমরা ওয়ান ওয়েব সম্পর্কে বিস্তারিত জানি— ওয়ান ওয়েব হল একটি আন্তর্জাতিক উদ্যোগ যাতে সমস্ত লোককে সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য এবং নিরাপদ ইন্টারনেট অ্যাক্সেস প্রদান করে অনলাইনে বিশ্বকে একত্রিত করা যায়। এটি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ফাউন্ডেশন দ্বারা বিকশিত হচ্ছে, যা একটি অলাভজনক সংস্থা যা ২০০৯ সালে সকলের জন্য সুযোগ, সহযোগিতা এবং অন্তর্ভুক্তির একটি ওয়েব তৈরি করার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল? এই উদ্যোগটি অংশীদারদের একটি মূল গ্রুপের নেতৃত্বে রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে Google, Microsoft, Facebook, Ericsson, Nokia এবং Qualcomm। ওয়ান ওয়েবের লক্ষ্য তাদের আয়ের স্তর নির্বিশেষে বিশ্বের প্রত্যেকের জন্য ইন্টারনেট উপলব্ধ করা। এটি বিদ্যমান সেলুলার নেটওয়ার্কগুলিকে কাজে লাগিয়ে এবং প্রত্যন্ত এবং অনুন্নত এলাকার লোকেদের সাথে সংযোগ স্থাপন করতে সক্ষম এমন স্যাটেলাইট সিস্টেমগুলি বিকাশ করে এটি করতে চায়।

এটি মানুষকে ইন্টারনেট অ্যাক্সেস করতে এবং এর বিশাল জ্ঞান, সেইসাথে এর অর্থনৈতিক, শিক্ষাগত এবং সামাজিক সুবিধাগুলি অনুভব করার অনুমতি দেবে। ওয়ান ওয়েব সাশ্রয়ী মূল্যের ইন্টারনেট অ্যাক্সেসের পরিকল্পনাও তৈরি করতে চায় যা মানুষ সীমিত বা কোনো অ্যাক্সেস নেই এমন এলাকায় ইন্টারনেট অ্যাক্সেস করতে ব্যবহার করতে পারে। এটি এই অঞ্চলে বসবাসকারীদের কাছে ইন্টারনেটকে আরও সাশ্রয়ী এবং অ্যাক্সেসযোগ্য করে তুলবে এবং এটি ধনী ও দরিদ্র দেশগুলির মধ্যে ডিজিটাল বিভাজন বন্ধ করতে সহায়তা করবে।

ওয়ান ওয়েব উদ্যোগটি ইন্টারনেটকে সমর্থন করার জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো এবং প্রযুক্তিগত প্ল্যাটফর্মগুলির বিকাশের দিকেও মনোনিবেশ করবে। এর মধ্যে রয়েছে ওপেন-সোর্স সফটওয়্যার ও মান উন্নয়নের পাশাপাশি ইন্টারনেটের নিরাপত্তা, গোপনীয়তা এবং নির্ভরযোগ্যতা বাড়াতে কাজ করা। ওয়ান ওয়েব একটি উচ্চাভিলাষী উদ্যোগ যার মধ্যে বিপ্লব ঘটানোর সম্ভাবনা রয়েছে।

সূত্র: ইত্তেফাক




মা হারালেন মিঠুন চক্রবর্তী

মা হারালেন ভারতের বাংলা ও হিন্দি সিনেমার খ্যাতিমান অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। শুক্রবার (৭ জুলাই) শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন মিঠুন চক্রবর্তীর মা। খবরটি নিশ্চিত করেন মিঠুনের ছোট ছেলে নমশি চক্রবর্তী। করোনা মহামারির সময় বাবাকে হারান মিঠুন চক্রবর্তী। এবার মমতাময়ী মা শান্তিরানি চক্রবর্তীকে হারালেন।

অভিনেতার মায়ের মৃত্যুর খবরটি ছড়িয়ে পড়লে নানা রকম বিভ্রান্তি তৈরি হয়। খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে ভারতীয় গণমাধ্যমে নমশি বলেন, ‘হ্যাঁ, খবরটা সত্য। ঠাকুমা আর আমাদের মাঝে নেই।’

অভিনেতার মায়ের মৃত্যুর খবরে শোকপ্রকাশ করেছেন শোবিজের সব তারকাসহ তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি টুইট করে লেখেন, মাতৃবিয়োগের জন্য মিঠুন চক্রবর্তীকে জানাই আন্তরিক সমবেদনা। আশা করি, মিঠুন দা ও তার পরিবার এই গভীর শোক সামলে উঠবেন।

যদিও কুণাল-মিঠুনের রাজনৈতিক অবস্থান একেবারেই ভিন্ন। অতীতে বিভিন্ন সময় একে অপরকে কড়া সমালোচনা করতে ছাড়েননি তারা। তবুও তার এই দুঃসময়ে সমবেদনা জানাতে ভোলেননি কুণাল।

বর্তমানে মিঠুন চক্রবর্তীকে দেখা যাচ্ছে ‘ডান্স বাংলা ডান্স’-এ। দীর্ঘদিন পর ফের এই রিয়েলিটি শোয়ের মাধ্যমে বাংলা টেলিভিশনে ফিরছেন এই অভিনেতা।

সূত্র: আনন্দবাজার




ঝিনাইদহে যুবকের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আসামি গ্রেফতার

ঝিনাইদহে গলা কাটা লাশ উদ্ধারের ঘটনায় এক আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। একই সঙ্গে ঘটনার আলামত জব্দ করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (৭ জুলাই) এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার আশিকুর রহমান।

তিনি জানান, গত ৩ জুলাই পোড়াহাটির আড়ুয়াকান্দি গ্রামের পাটক্ষেত থেকে এক যুবকের গলা কাটা অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার ওই লাশের মাথা শরীর থেকে আলাদা ছিল। লাশটি উদ্ধারের সময় এর পাশ থেকে সিগারেট, বিস্কুট ও যৌন কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, মামলার তদন্তে জানতে পারি মূলত এলাকায় দুটি মোবাইল চুরি ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড হয়েছে। গতকাল রাত ১টার দিকে উদয়পুর গ্রামের মনির মোল্ল্যাকে (১৯) শহরের বিসিক এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। আসামি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।

তার দেওয়া তথ্যমতে-গ্রামের মোবাইল চুরির ঘটনায় দোষ দেওয়ায় আসামি মনির প্রতিশোধ পরায়ন হয়ে সাকিবকে হত্যা করে। সেখানে তার জবানবন্দি মোতাবেক হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দা, গামছা, লুঙ্গি জব্দ করে পুলিশ। অসামিকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।




প্রধানমন্ত্রীকে না বলা আমার পক্ষে সম্ভব নয়: তামিম

আচমকা অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন তামিম ইকবাল। সেই ঘোষণার একদিনের মধ্যেই আবার সিদ্ধান্ত পাল্টালেন তিনি। আজ (শুক্রবার) গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন এই ব্যাটার। সেখান থেকে বেরিয়ে জানিয়েছেন, অবসরের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছেন তিনি। কারণ তার পক্ষে প্রধানমন্ত্রীকে না বলা সম্ভব নয়।

বৃহস্পতিবার দেশের ক্রিকেটের ওপর দিয়ে বড় একটা ঝড়ই বয়ে গেছে। চট্টগ্রামে সংবাদ সম্মেলন ডেকে ১৬ বছরের ক্যারিয়ারের ইতি টানেন তামিম। পরে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডও (বিসিবি) সংবাদ সম্মেলন করে। এর মাঝেই আজ গণভবনে ডাক পড়ে তামিমের।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাতের পর অবসরের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তামিম। গণভবন থেকে বেরিয়ে এই ওপেনার বলেছেন, ‘আজ দুপুরে আমাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার বাসায় দাওয়াত করেছিলেন। উনার সঙ্গে অনেকক্ষণ আমরা আলোচনা করেছি। উনি আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন খেলায় ফিরে আসতে। আমি আমার রিটয়ারমেন্ট এই মুহূর্তে তুলে নিচ্ছি। কারণ আমি সবাইকে না বলতে পারি কিন্তু দেশের যে সবচেয়ে বড় ব্যক্তি তাকে না বলা আমার পক্ষে অসম্ভব।’

সিদ্ধান্ত পরিবর্বনের ক্ষেত্রে বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ও সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি মুর্তজারও ভূমিকা আছে।

তামিম বলেছেন, ‘তাতে (সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের ক্ষেত্রে) অবশ্যই পাপন ভাই ও মাশরাফি ভাইয়ের বড় ভূমিকা ছিল। মাশরাফি ভাই আমাকে ডেকে নিয়েছেন। পাপন ভাই সঙ্গে ছিলেন।’

সূত্র: ইত্তেফাক




নিয়োগ দেবে মেরি স্টোপস, বেতন ১৮ হাজার টাকা

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মেরি স্টোপস বাংলাদেশ। প্রতিষ্ঠানটিতে প্যারামেডিক- নারী পদে নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমেও আবেদন করতে পারেন।

পদের নাম

প্যারামেডিক – নারী।

যোগ্যতা

প্রার্থীকে সরকার অনুমোদিত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট অথবা ২৪ মাস মেয়াদী প্যারামেডিক কোর্স পাস হতে হবে। নারী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। স্বাস্থ্যসেবা প্রকল্পে দুই বছর কাজ করার বাস্তব অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হতে হবে। প্রার্থীকে এমআর এবং প্যাক ট্রেনিং প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত হতে হবে। প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা, সংক্রমণ প্রতিরোধ ও পরিবার পরিকল্পনায় প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত প্রার্থীর অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে গণ্য হবে। ক্লায়েন্টদের প্রতি যত্নবান এবং দলে কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে।

কর্মস্থল

ফেনী

বেতন-ভাতা

১৮,০০০ টাকা।

আবেদনের প্রক্রিয়া

আগ্রহী প্রার্থীরা বিডিজবস অনলাইনের মাধ্যমেও আবেদন করতে পারেন।

আবেদনের শেষ তারিখ

১১ জুলাই, ২০২৩

সূত্র : বিডিজবস




মুজিবনগরে দোকান ভাংচুর ও গাছ লুটের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন

জোরপূর্বক জমি দখল করার নিমিত্তে নব নির্মিত দোকান পাট ভাংচুর চালিয়েছেন মুজিবনগর উপজেলার বল্লভপুরের মৃত রেজাউল হকের ছেলে সজিবুল হক। রেজাউল হক ও তার অনুগত ৮/১০জন সশস্র অবস্থায় হামলা চালিয়ে দোকান ভাংচুর করেছে মর্মে মেহেরপুর আদালতে একটি মামলা করেছেন প্রকৃত জমি ও দোকানের মালিক আনোয়ার হোসেন।

আজ শুক্রবার বল্লভপুরে তার দোকানের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে আনোয়ার হোসেন জমি দখল ও ভাংচুর ও মামলার বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন।

লিখিত বক্তব্যে আনোয়ার হোসেন জানান, তিনি মুজিবনগর উপজেলার বল্লভপুর গ্রামের ইমান আলী ও তার ওয়ারিশগনের কাছ থেকে বল্লভপুর মৌজার গত ১৫/০৮/২০০৬ইং তারিখ ৬৪৫৩ নং দলিল মূলে এবং ২৯/০৭/২০১৯ ইং তারিখে ২০৫০নং এবং ১৭/০৭/২০২০ইং তারিখের ৭২৬১নং দলিল মূলে ক্রয় করিয়া শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোগদখল করছেন। জমিতে ইটের পাকা প্রাচীর বেষ্টনী সেই সাথে সেগুন, মেহগনিসহ বিভিন্ন মূল্যবান গাছ ছিল।

এদিকে সুচতুর সজিবুল হক ওই জমি তার নিজের দাবী করে গত ২১/১২/২২ ইং তারিখে প্রকাশ্য দিবালোকে ৮/১০ জন সশস্র লোকজন নিয়ে হামলা করে প্রাচীর ও সীমানা বেষ্টনী ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকে ১০টি মেহগনি এবং ২০টি সেগুন গাছ লুট করে। যার মুল্য আনুমানিক সাড়ে তিন লাখ টাকা। বিষয়টি জানার পর থানা পুলিশকে খবর দেয়া হলে সজিবুলসহ অন্যান্যরা স্থান ত্যাগ করে।

এ বিষয়ে স্থানীয়রা উভয় পক্ষকে মিমাংসার প্রস্তাব দিলেও সজিবুল হক তা অগ্রাহ্য করে। বাধ্য হয়ে তিনি মোকাম বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১ম আদালতে ৬জন নামীয় আসামীসহ অজ্ঞাত আরো কয়েকজনের নামে একটি মামলা করেন। যার নং- সিআর ২৭০/২০২২ ইং।

আনোয়ার হোসেন আরো জানান, সজিবুল একজন দুর্ধর্ষ প্রকৃতির মানুষ। সে কুষ্টিয়া বসবাস করে। এলাকায় মাঝে মধ্যে এসে স্থানীয় গুণ্ডা প্রকৃতির লোকজনকে টাকা পয়সা দিয়ে নানা ধরনের অপকর্ম করিয়ে থাকে। তাছাড়া দোকান ভাংচুর ও গাছ লুটপাটের ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর অব্যহত হুমকী দিয়ে যাচ্ছে সজিবুল। বর্তমানে নিরাপত্তাহীন অবস্থায় আছেন বলেও দাবী করেছেন আনোয়ার হোসেন। বিষয়টি সমাধানে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবী করেছেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ি গোলাম মর্তুজা, জিন্নাত আলী, আবুল কালাম আজাদ, মারুফ হাসান, আনসারুল ইসলাম কাটুসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তি।

এবিষয়ে দোকান ভাংচুরের বিষয়ে জানতে চেয়ে সজিবুল এর সাথে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করেও মোবাইলে সংযোগ না পাওয়ায় মন্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।




গাংনীতে ঈদ পূর্ণমিলনী ও প্রীতিভোজ অনুষ্ঠান

পবিত্র ঈদ উল আযহা ২০২৩ পরবর্তী বর্ণাঢ্য আয়োজনে ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠান করেছেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণে সম্পাদক ও গাংনী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এমএ খালেক।

আজ শুক্রবার দুপুরে গাংনী এতিমখানা চত্বরে ঈদ পূর্ণমিলনী ও প্রীতিভোজ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, গাংনী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাজিয়া সিদ্দিকা সেতু,গাংনী থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুর রাজ্জাক, বিভিন্ন ইউপি চেয়ারম্যানসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও নিকট আত্নীয় স্বজন। এসময় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা অনুষ্ঠান শেষে প্রীতিভোজ করানো হয় আমন্ত্রিত অতিথিবুন্দদের।

অনুষ্ঠানে শিক্ষক,স্বজন,স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তি ও স্থানীয় সাংবাদিবৃন্দরা অংশ গ্রহন করেন।




আলমডাঙ্গায় জাতীয় গোল্ড কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের প্রস্তুতমূলক সভা

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জাতীয় গোল্ড কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বালক ও বালিকা (অনূর্ধ্ব ১৭) আয়োজনের প্রস্তুতমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১ টায় আলমডাঙ্গা উপজেলা সভা কক্ষে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে প্রস্তুতমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার স্নিগ্ধা দাসের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন আলমডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আলমডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র হাসান কাদির গনু, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মারজাহান নিতু, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি রেজওয়ানা নাহিদ, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও ডাঃ নাজনীন সুলতানা, আলমডাঙ্গা থানা এস আই আমিনুর রহমান।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান আশিকুজ্জামান ওল্টু, মাহমুদুল হাসান চঞ্চল, এজাজ ইমতিয়াজ বিপুল জোয়ার্দ্দার, মিনাজ উদ্দিন, সোহানুর রহমান, হাসানুজ্জামান সরোয়ার, মুন্সি এমদাদুল হক, নজরুল ইসলাম, ইউপি সদস্য দোলন, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক খন্দকার জিহাদ-ই-জুলফিকার টুটুল, আলমডাঙ্গা সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবিউল ইসলাম খান, আলমডাঙ্গা কলেজিয়েট স্কুলের অধ্যক্ষ শামীম রেজা, সিদ্দিকীয়া আলিম মাদ্রাসার ক্রীড়া শিক্ষক মহসিন কামাল, ক্রীড়া সংগঠক শরিফুল ইসলাম, মিজানুল হক, সোহাগ আলী, মামুনুর রশিদ মন্ডল ও আলমডাঙ্গা উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা কর্মচারী বৃন্দ। আগামী ১০ ই জুলাই আলমডাঙ্গা সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বিটিম মাঠে দুপুর ২:৩০ মিনিটের সময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জাতীয় গোল্ড কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট বালক / বালিকা (অনূর্ধ্ব ১৭) উদ্বোধনী খেলা অনুষ্ঠিত হবে।




আলমডাঙ্গায় গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

আলমডাঙ্গার বড়গাংনী তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ২শ গ্রাম গাঁজাসহ নান্দবার গ্রামের আবু বক্করকে আটক করেছে। গতকাল নান্দবার ভিটাপাড়ার বিল্লাল মোড় থেকে তাকে মাদক থেকে আটক করা হয়।

জানাগেছে, উপজেলার নান্দবার গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে আবু বক্কর(৩৭) দীর্ঘদিন ধরে মাদক ব্যবসা করে আসছে। বড়গাংনী তদন্ত কেন্দ্রের এসআই শহিদুল ইসলাম ও এএসআই বাদশা আলমগীর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নান্দবার গ্রামে অভিযান চালায়।

এসময় আবু বক্কর পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টাকালে তাকে আটক করে। আটকের পর তার নিকট থেকে ২শ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করে।

এবিষয়ে আবু বক্করের বিরুদ্ধে আলমডাঙ্গা থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।




আলমডাঙ্গায় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষার্থীদের ট্যাবলেট বিতরণ

“স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের জন্য” প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে সরকারি ও এমপিওভুক্ত মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও সমমানের মাদ্রাসায় অধ্যয়নরত মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে ট্যাবলেট বিতরণ করা হয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলা প্রশাসন ও পরিসংখ্যান কার্যালয়ের আয়োজনে আলমডাঙ্গা পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের হলরুমে জনশুমারি ও গৃহগণনা-২০২১ প্রকল্পের এ ট্যাবলেট বিতরণ করা হয়।

আলমডাঙ্গা উপজেলার ৪৭ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৭ টি মাদ্রাসার মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে ১শ ১১টি ট্যাবলেট বিতরন করা হয়।

ট্যাবলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ¯স্নিগ্ধা দাসের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসেন।

এসময় তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষে বর্তমান সরকার নানা উদ্যোগ নিয়েছে। শিক্ষা সম্প্রসারণে বছরের প্রথম দিনে যেমন শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক, তেমনই বিনামূল্যে ট্যাব বিতরণের কর্মসূচিও শুরু করা হয়েছে। পর্যায় ক্রমে সকল শিক্ষার্থীদের হাতে ট্যাব তুলে দেওয়া হবে। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিক্ষার্থীদের দায়িত্ব নিতে হবে এবং শিক্ষার্থীদের বুদ্ধিদীপ্ত, সাশ্রয়ী, সৃজনশীল ও উদ্ভাবনী মানসিকতায় উদ্বুদ্ধ হতে হবে।

বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর মেয়র হাসান কাদির গনু, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মারজাহান নিতু, উপজেলা সহকারি কমিশনার রেজওয়ানা নাহিদ, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জিয়াউল হক, পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনিরুজ্জামান।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিসংখ্যান কার্যালয়ের তদন্তকারী কর্মকর্তা মফিজুল হক। কলেজিয়েট স্কুলের উপাধ্যাক্ষ শামীম রেজার উপস্থাপনায় উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন শিক্ষকা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক, সহকারি প্রধান শিক্ষক ও সহকারি শিক্ষকসহ ৫৬টি শিক্ষা মেধাবী শিক্ষার্থী।