কেন্দ্রীয় নেতার মুক্তির দাবীতে মেহেরপুর জেলা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক আবদুল মোনায়েম মুন্নার সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মেহেরপুর জেলা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার বিকেল ৪ টার দিকে শহরের বড় বাজার এলাকায় জেলা বিএনপি’র  অপর অংশের কার্যালয় থেকে শুরু করে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিক্ষোভ মিছিলটি একই স্থানে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

জেলা যুবদলের সহ সাধারণ সম্পাদক শেখ হুজাইফা ডিক্লেয়ারের নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলে বিএনপি নেতা অ্যাড. মোকলেছুর রহমান স্বপন, সাবেক ছাত্রনেতা ইকবাল হোসেন, যুবদল নেতা আশাদুল ইসলাম, হাসানুর রহমান বিট্টু, মনিরুল ইসলাম মনি, সাবেক ছাত্রনেতা হাসানুজ্জামান বিপলু, যুবদল নেতা আশাদুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, ফারদুল, ফুর্তি, মিছেল, সোহাগ,সালমান, মুজিবনগর উপজেলা যুবদল নেতা সিরাজুল ইসলাম, ইদ্রিস সহ অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।




মিছিল থেকে মেহেরপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি গ্রেফতার

নাশকতার মামলায় মেহেরপুর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নাজমুল হুসাইনসহ দুজনকে গ্রেফতার করেছে গাংনী থানা পুলিশ।

আজ শুক্রবার (১৬ জুন) বিকাল ৪ টার দিকে গাংনী পৌর এলাকার আখ সেন্টার পাড়া এলাকায় ছাত্রদলের মিছিল থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক এই তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, বামন্দীতে নাশকতার মামলায় নাজমুল হুসাইনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এদিকে নাজমুল হুসাইনকে গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন গাংনী উপজেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল হক ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাবলু।

আসাদুজ্জামান বাবলু বলেন, পুলিশের এই ন্যাক্কারজনক আচরনের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। একটি শান্তিপ্রিয় মিছিল থেকে জেলা ছাত্র দলের সভাপতি নাজমুল হুসাইনকে আটক করেছে পুলিশ। তাকে মিথ্যা নাশকতার মামলার আসামি হিসেবে চালান দিচ্ছেন। তিনি নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।




চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে বারোটার সময় চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল মামুনের সভাপতিত্বে মে মাসের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অপরাধ পর্যালোচনা সভায় প্রত্যেক থানার অফিসার ইনচার্জদের মামলা নিষ্পত্তি, নিয়মিত মামলায় আসামি গ্রেফতার, ওয়ারেন্ট তামিল, রাত্রিকালীন ডিউটি, হোন্ডা মোবাইল, জাল টাকা/অজ্ঞানপার্টি/মলমপার্টি চক্র গ্রেফতার, অবৈধ অস্ত্র-গুলি, মাদকদ্রব্য ও চোরাচালান পণ্য উদ্ধার, ভাড়াটিয়ার তথ্যফরম পূরণ, আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে থানা এলাকায় বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাসহ যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা/গুজব রোধকল্পে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করা হয়। পুলিশ সুপার সকল অফিসার ও ফোর্সের অর্পিত দায়িত্ব পেশাদারিত্বের সাথে যথাযথভাবে পালনের আহ্বান জানান।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ)আবু তারেক , অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান, সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা সার্কেল) জাকিয়া সুলতানা, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষানবিশ) এইচ এম গোলাম রাব্বি, মেডিকেল অফিসার পুলিশ হাসপাতাল চুয়াডাঙ্গা হুমায়রা আক্তার, মোঃ আলমগীর কবীর, ডিআইও-১, জেলা বিশেষ শাখা, সকল অফিসার ইনচার্জগন, কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক, আরআই, আরওআই, টিআই (প্রশাসন), সকল ক্যাম্প ইনচার্জসহ চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের সকল পর্যায়ের অফিসার ও ফোর্সবৃন্দ।




চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত

চুয়াডাঙ্গা পুলিশ লাইন্স ড্রিলশেডে অনুষ্ঠিত হয়েছে জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা। ভালকাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ৮৪ জনকে ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা পুলিশ লাইন্স ড্রিলশেডে পুলিশ সুপারের সভাপতিত্বে পুলিশ লাইন্সে গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে দশটার সময় মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন উক্ত কল্যাণ সভায় অংশগ্রহণকারী সকল অফিসারদের কথা মনোযোগ সহকারে শোনেন। পূর্ববর্তী কল্যাণ সভায় উপস্থাপিত বিষয়ে সমাধানসহ সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করেন। চাহিদার প্রেক্ষিতে থানা ক্যাম্প ফাঁড়িতে দাপ্তরিক ব্যবহার্য জিনিস-পত্রাদি প্রদান করেন। চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশে কর্মরত অফিসার ফোর্সদের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করায় এবং দাপ্তরিক কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করায় ভালকাজের স্বীকৃতি স্বরূপ সর্বমোট ৮৪ জনকে পুলিশ সুপার ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করেন।

উক্ত কল্যাণ সভায় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ)আবু তারেক , অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান, সহকারী পুলিশ সুপার (দামুড়হুদা সার্কেল) জাকিয়া সুলতানা, সহকারী পুলিশ সুপার (শিক্ষানবিশ) এইচ এম গোলাম রাব্বি, মেডিকেল অফিসার পুলিশ হাসপাতাল চুয়াডাঙ্গা হুমায়রা আক্তার, মোঃ আলমগীর কবীর, ডিআইও-১, জেলা বিশেষ শাখা, সকল অফিসার ইনচার্জগন, কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক, আরআই, আরওআই, টিআই (প্রশাসন), সকল ক্যাম্প ইনচার্জসহ চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের সকল পর্যায়ের অফিসার ও ফোর্সবৃন্দ।




মেহেরপুর পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির অনুমোদন

মো: রিয়াদ আজিমকে আহবায়ক ও মো: শাহিন ইসলাম তানিমকে সদস্য সচিব করে ১৬ সদস্য বিশিষ্ট মেহেরপুর পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির অনুমোদন দিয়েছে জেলা কমিটি।

কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, আশিকুর রহমান রবিন, কাজল দত্ত, মো: আশরাফুল ইসলাম, মো: আলাউদ্দীন, শোভন ফেরদৌস, মাকসুদুল আলম মিথেন, রিংকু মাহমুদ, মো: রাসেল অন্তর, মলিন খান, সাইদুল ইসলাম মানিক, রমা: চন্দন, মো: মিরাজুল ইসলাম মিরাজ, মো: মিজানুর রহমান আবু, মো: নয়ন মনি, মাশরাফি আল নুর, মো: মুন্নাফ, নাহিদুজ্জামান নাহিদ, সোহানুর জামান খান জয় ও হিজল করিম।

গত ১৪ জুন বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের মেহেরপুর জেলা শাখার আহবায়ক মো: আরিফুল ইসলাম সোবহান, সদস্য সচিটব বারিকল ইসলাম (লিজন) ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: মোবাশ্বের চৌধুরী স্বাক্ষরিত পত্রে আগামী দুই মাসের মধ্যে সকল ইউনিয়ন/ ওয়ার্ড সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।




মেহেরপুরে দুই মাদক সেবিকে ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড

মেহেরপুরে মাদকদ্রব্য সেবনের অপরাধে দুই মাদক সেবিকে পৃথক দুটি ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোছা: রনী খাতুন।

গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে সাড়ে ৩ টার দিকে এই আদেশ দেন মোছা: রনী খাতুন।

দণ্ডিতরা হলেন, মেহেরপুর সদর উপজেলার রায়পুর মধ্যপাড়া এলাকার মোখলেছুর রহমানের ছেলে সাইফুর রহমান সুইট (২৫) ও একই গ্রামের মোকাম আলীর ছেলে মকবুল হোসেন (২৯)।

ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোছা: রনী খাতুন বলেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যদের সহযোগীতায় মাদক সেবনরত অবস্থায় এই দুই মাদক সেবিকে আটক করা হয়। এর পরে ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ এর ৩৬(৫) ধারায় প্রত্যাককে ২ মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

এসময় পুলিশের একটি টিম সহযোগীতা করেন।

দণ্ডিতদের বিকালেই মেহেরপুর জেল হাজতে প্রেরণের দির্দেশ দেওয়া হয়েছে।




জাল ভিসা প্রতারণা মামলায় মুজিবনগরে মা ছেলে গ্রেফতার

অধিক বেতনের আশ্বাস দিয়ে জাল ভিসায় বিদেশ পাঠানোর অভিযোগে দায়ের করা মামলায় মা ও ছেলেকে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন মুজিবনগর উপজেলার দারিয়াপুর গ্রামের কলেজপাড়া এলাকার আব্দুর রশিদের স্ত্রী আদম ব্যাপারি লাল ফাতুন খাতুন (৫৫) ও তার ছেলে মোঃ সাগর আলী (৩০)

মুজিবনগর থানার ওসি মেহেদি রাসেল নেতৃতে পুলিশের একটি টিম গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে মুজিবনগর থানা পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে এই দুই প্রতারক আদম ব্যাবসায়ীকে আটক করেছে।তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণামূলক ভাবে অধিক বেতনের আশ্বাস দিয়ে বিদেশে কর্মী পাঠানের নামে অর্থ গ্রহণ, বৈদেশিক কর্মসংস্থান সম্পর্কিত চাহিদা পত্র ভিসা সংগ্রহ করে আটকে রেখে ক্রয় বিক্রয় ও সহায়তা সংক্রান্ত অভিযোগে বৈদেশিক কর্মসংস্থান এবং অভিবাসী আইন/২০১৩ এর ৩২(ক), (খ), (গ ), (ঘ)/৩৩/৩৬ ধারায় মুজিবনগর থানার মামলা দায়ের করা হয়েছে। যার মামলা নং ১১।

জিঞ্জাসাবাদ শেষে তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

মামলার বাদী ভুক্তভোগী মোনাখালি গ্রামের কাজল বিশ্বাস বলেন দারিয়াপুর গ্রামের আদম দালাল সাগর আলীর ও তার মা লালফাতুন খাতুনের মাধ্যমে সৌদি আরব যায়। সৌদি পৌছানোর পর আমি বুঝতে পারি আমাকে জাল ভিসায় পাঠিয়েছি । তিন মাসে কোন কাজ মেলেনি। পরে পুলিশের কাছে ধরা দিয়ে ১৪ দিন জেল খেটে বাড়ি ফিরে আসি।

বিদেশে শ্রমিক পাঠানোর কথা স্বীকার করে সাগর বলেন, ১৮ জনকে সৌদি পাঠিয়েছি। প্রথম দিকে কোম্পানীর একটু সমস্যা হয়েছিল। বিদেশে শ্রমিক পাঠানো কাজের কোন লাইসেন্স আছে কিনা জানতে চাইলে সাগর বলেন, আমার এক মামার মাধ্যমে বিদেশ পাঠায়।




“মেহেরপুরে কিং ব্র্যান্ড সিমেন্ট ও বসুন্ধরা সিমেন্টের এর শুভ হালখাতা ” অনুষ্ঠিত

আড়ম্বরপূর্ণ পরিবেশে মেহেরপুর জেলার শহরের প্রাণকেন্দ্রে জিএন এন্টারপ্রাইজের দেশের সর্ববৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের কিং ব্র্যান্ড সিমেন্ট ও বসুন্ধরা সিমেন্টের এর শুভ হালখাতা ১৪৩০ অনুষ্ঠিত হয়।

গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে কিং ব্র্যান্ড সিমেন্ট ও বসুন্ধরা সিমেন্টের এর পরিবেশক মেসার্স আসিফ এন্টারপ্রাইজ ও জি.এন এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্ত্বাধিকারী মোঃ মো: গোলাম মোর্শেদ (চন্দন) ও মো: গোলাম শহীদ এর নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে শুভ হালখাতা অনুষ্ঠানের এই আয়োজন করা হয়।

মোঃ গোলাম শহিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হালখাতা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের কিং ব্র্যান্ড সিমেন্ট এর জেনারেল ম্যানেজার মো: আব্দুল লতিফ।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা সিমেন্ট এর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার পলাশ আক্তার।
এছাড়া অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কিং ব্র্যান্ড সিমেন্টের অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার মো: জিয়াউর রহমান, খুলনা ডিভিশনাল ম্যানেজার সুমন চন্দ্র কর, ডিভিশনাল ম্যানেজার জাফরুল ইসলাম, এরিয়া ম্যানেজার মুশফিকুর রহমান, এরিয়া ম্যানেজার মাহফুজুর রহমান, টেরিটরি সেলস ম্যানেজার তামজীদ আহমেদ ও টেরিটরি সেলস ম্যানেজার মাসুদ সালাউদ্দিন।

মেসার্স আসিফ এন্টারপ্রাইজ ও জিএন এন্টারপ্রাইজ এর পরিবেশক মোঃ গোলাম মোরশেদ (চন্দন) ও গোলাম শহীদ এর আয়োজনে উক্ত অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন রিটেইলার বৃন্দ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বৃন্দ এবং স্থানীয় ঠিকাদার বৃন্দ।

এই অনুষ্ঠানে কিং ব্র্যান্ড সিমেন্ট ও বসুন্ধরা সিমেন্ট এর গুণগত মান এবং ধারাবাহিক ঐতিহ্য সহ বাংলাদেশের উন্নয়নশীল প্রকল্পে কিং ব্র্যান্ড সিমেন্ট এর অবদান তুলে ধরা হয় ।

উক্ত অনুষ্ঠানে রিটেইলার বৃন্দ দেরকে পুরস্কার বিতরণ করা হয় এবং মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করা হয়।




মুজিবনগরে ফলন্ত কল ও কচু ক্ষেত কেটেছে দূর্বৃত্তরা

মুজিবনগরের বিশ্বনাথপুর বিল মাঠে নামক স্থানে কৃষকের এক বিঘা ৫ কাটা জমির ফলন্ত কলা গাছ ও দশ কাঠা জমির কচু কেটে তছরুপ করেছে দুর্বৃত্তরা।

গতকাল বুধবার দিবাগত রাতের কোন এক সময় এই ফসল কাটার ঘটনা ঘটে। এতে ওই কৃষকের প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান তিনি।

এ বিষয়ে মুজিবনগর থানায় একটি অভিযোগের দায়ের করেন তিনি।

মুজিবনগর উপজেলার বিশ্বনাথপুর গ্রামের ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক রাহেল বিশ্বাস জানান, পূর্ব শত্রুতার জের ধরে কে বা কারা আমার এক বিঘা ৫ কাঠা জমির কলা ও ১০ কাঠা জমির কচু ক্ষেত কেটে দিয়েছে। এতে আমার প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। আমি প্রশাসনের কাছে এর সঠিক তদন্ত ও বিচার দাবী করছি।

এ ব্যাপারে মুজিবনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেহেদী রাসেল বলেন, লিখিত অভিযোগ এখনো পাইনি। পেলে তদন্ত সাপেক্ষ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।




গাংনী পৌর মেয়রের মাছ নিধনের মামলায় গ্রেফতার-২

গাংনী পৌর মেয়রের মৎস্য ঘেরে বিষ প্রয়োগে মাছ নিধনের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় এজাহার নামীয় ২ আসামি গ্রেফতার করেছে গাংনী থানা পুলিশ।

এরা হলেন, গাংনী উপজেলার এলাঙ্গী গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে আমজাদ হোসেন (৪৫) ও আসাদুজ্জামানের ছেলে মেহেদী (২০)।

আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতের দিকে তাদের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে এই দুজনকে গ্রেফতার করা হয়।
গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ওসি আব্দুর রাজ্জাক জানান, গত রবিবার দিবাগত রাতে গাংনী পৌরসভার মেয়র আহম্মেদ আলীর এলাঙ্গী বিলে বিষ প্রয়োগ করে প্রায় ৮০ লক্ষ টাকার মাছ নিধন করেছে দূর্বৃত্তরা। এঘটনায় মেয়র আহম্মেদ আলী বাদী হয়ে গাংনী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন যার মামলা নং (২৫)(৬)২৩।

ওসি আব্দুর রাজ্জাক আরও জানান, গ্রেফতারকৃতদের ৫ দিনের রিমান্ড আবেদন জানিয়ে আজ বৃহস্পতিবার আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।