দর্শনা পৌরসভার উন্নয়নে সকল নাগরিকের হোলডিং কর ও বকেয়া বিল পরিশোধের ব্যাপারে সর্তক করলেন পৌর প্রশাসক

দর্শনা পৌরসভার উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে পৌর বাসির উচিত হোলডিং কর ট্রেড  লাইসেন্স গ্রহণ  সহ বকেয়া বিল পরিশোধ করার ব্যাপারে ব্যাবসায়ীদের  সর্তক করলেন পৌর প্রশাসক তাসফিকুর রহমান । শনিবার বেলা ১১ টার দিকে দর্শনা রেলবাজারের মুদি, ব্যাবসায়ী চাউল ব্যাবসায়ী ও মাছ,মাংসের  দোকানদের সর্তক করেন।  ব্যাবসায়ীদের  বিভিন্ন সম্যাসার  বিষয় নিয়ে পরিদর্শন করেন দর্শনা পৌর প্রশাসক এবং দামুড়হুদা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) কেএইচ তাসফিকুর রহমান।
এ সময় তিনি ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্য  বলেন, “পৌরসভার উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের জন্য আপনাদের  যথাযথ  সময়ে  ট্রেড লাইসেন্স  গ্রহণের মাধ্যমে পৌরসভার সেবার মান বৃদ্ধি হতে পাবে এবং এলাকার সার্বিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। যে সকল ব্যবসায়ীরা এখন পযর্ন্ত ট্রেডলাইসেন্স গ্রহন করেন নাই তারা ১ সপ্তাহে মধ্য ট্রেডলাইসেন্স গ্রহন সহ হোলডিং কর পরিশোধ করবেন।আগামীতে আপনাদের  সাথে কথা হবে আইনের ভাষায়।
দর্শনা রেলবাজার পরিদর্শন কালে আরও উপস্থিত ছিলেন, দর্শনা পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত সচিব প্রকৌশলী মোঃ সাজেদুল আলম,  কর নির্ধরাক মোঃ সরওয়ার হোসেন, প্রধান সহকারী  মোঃ রুহুল আমিন খান, কর আদায়কারী  মোঃ আরফিন হোসেন,ট্রেড লাইসেন্স পরিদর্শক মোঃ মমিনুল ইসলাম ,দর্শনা প্রেসক্লাবের সাংবাদিক সমিতির সভাপতি জাহিদুল ইসলাম,  উচ্চমান সহকারী শাহ আলম  প্রমূখ।



আলমডাঙ্গায় মোটর সাইকেলসহ সবুজকে পুড়িয়ে হত্যা মামলার সকল আসামীকে গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবীতে বিক্ষোভ ও মানব বন্ধন

আলমডাঙ্গায় মোটর সাইকেলসহ সবুজকে পুড়িয়ে হত্যা মামলার আসামীদের বিচারের দাবীতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানব বন্ধন কর্সসুচী পালন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেলে বাদেমাজু গ্রামবাসী থানার সামনের সড়কে এ বিক্ষোভ ও মানব বন্ধন কর্সসুচীর আয়োজন করেন।

মাবন বন্ধন ও বিক্ষোভকারীরা হত্যার ঘটনা সঠিক তদন্তের মাধ্যমে আসামীদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবী জানান। তারা জানান, পুলিশ ৩ জন আসামীকে আটক করে প্রেস ব্রিফিং করলেও হত্যায় জড়িত সকল আসামীকে এখনও গ্রেফতার করতে পারেনি। অবিলম্বে ঘটনায় জড়িত সকল আসামীকে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।

ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে নিহত তুষার আহম্মেদ সবুজের মা তসুরা বেগম, বাবা জয়নাল আবেদিন ও মামা নাহারুল ইসলাম বক্তৃতা করেন। এলাকার তিন শতাধিক নারী-পুরুষ মানববন্ধনে অংশ গ্রহণ করেন।

মানববন্ধনে নিহত তুষার আহম্মেদ সবুজের মা তসুরা বেগম বলেন, গত মঙ্গলবার বিকেলে অজ্ঞাত একটি মোবাইলে তাঁর ছেলেকে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। রাত ৯ পর্যন্ত তাঁর ছেলে সবুজের সাথে যোগাযোগ হলেও পরে মোবাইল ফোন বন্ধ থাকে। সেদিন রাতে বাড়ি না ফেরায় নিকটতম আত্নীয় ও বন্ধুদের বাড়িতে খোঁজাখুঁজি করা হয়। পরেরদিন বুধবার সকালে ফরিদপুর গজারিয়া মাঠে আগুনে পোড়া লাশ পাওয়া যায়।

কান্নাজড়িত কন্ঠে তিনি বলেন, আমার সোনাকে যারা মেরেছে তাদের বিচার চাই, সবুজ হত্যার বিচার চাই, খুনি সাগরের বিচার চাই। যারা এখনো ধরা পড়েনি তাদের দ্রুত আটক করে শাস্তির দাবি করেন। এসময় তসুরা খাতুন ছেলে হারানোর শোকে বারবার মোর্চা যাচ্ছিলেন।

নিহত তুষার আহম্মেদ সবুজের পিতা জয়নাল আবেদীন বলেন, আমি একজন দরিদ্র কৃষক। আমার একমাত্র ছেলেকে যারা নির্মমভাবে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেছে তাদের সকলকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে ফাঁসির দাবী জানাচ্ছি।

প্রসঙ্গত, আলমডাঙ্গা উপজেলার ফরিদপুর গজারিয়া মাঠ নামক নির্জন মেহগনি বাগান থেকে বুধবার ( ১৩ নভেম্বর) সকালে পুলিশ মোটর সাইকেলসহ তুষার আহম্মেদ সবুজ (২১)’র পোড়ানো মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

নিহত সবুজ উপজেলার বাদেমাজু গ্রামের গরু ব্যবসায়ী জয়নাল আবেদীনের ছেলে। তিনি পুরাতন মোটরসাইকেল ক্রয়-বিক্রয় ব্যবসা করতেন।

গ্রামসূত্রে জানা যায়, ১২ নভেম্বর সন্ধ্যায় সবুজ বাড়ি থেকে বের হয়েছিলেন জনৈক এক যুবকের ফোন পেয়ে। রাতে সে আর বাড়ি ফেরেনি। সকালে সংবাদ পাওয়া যায় উপজেলার ফরিদপুর গজারিয়া নামক মাঠের মেহগনি বাগানে মোটর সাইকেলসহ তার পুড়ে যাওয়া মরদেহ পড়ে রয়েছে। সংবাদ পেয়ে পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনিসুজ্জামান লালন, আলমডাঙ্গা থানা অফিসার ইনচার্জ মাসুদুর রহমান ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।

তিনি মূল রহস্য উদঘাটনসহ ঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতারের জন্য দিক নির্দেশনা দেন। এসপির দিক নির্দেশনায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান,আলমডাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ মাসুদুর রহমানের নেতৃত্বে জেলা গোয়েন্দা শাখার একটি টিম গত ১৪ নভেম্বর ভোরে অভিযান পরিচালরা করেন। এ সময় পৌর এলাকার গোবিন্দপুর গ্রামের সাহাদ আলীর ছেলে সাগর আলী ও চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নের পশ্চিমপাড়ার মৃত ইউসুফ আলী বিশ্বাসের ছেলে জহুরুল ইসলাকে গ্রেফতার করা হয়। তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ বকসিপুর গ্রামের লাল্টু আলীর ছেলে নাজমুল হক পাপ্পুকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

এ গ্রেফতারের ঘটনায় গত ১৫ নভেম্বর চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান প্রেস ব্রিফিং করেন। প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি উল্লেখ করেন আটককৃতদের ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদে আমামী সাগর হত্যার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে হত্যার বর্ণনা প্রদান করে। এবং স্বেচ্ছায় বিজ্ঞ আদালতে দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে আরও উল্লেখ করা হয় এ হত্যাকান্ডের আগে পৌর এলাকায় অবস্থিত সরকারি ফুড গোডাউনের মধ্যে হত্যার বিষয়ে ফুড গোডাউনের নৈশপ্রহরী জহুরুল ইসলামসহ কয়েকজন একাধিক বৈঠক করে বলে পুলিশের তদন্তে এ তথ্য উঠেছে । ঘটনার সাথে জড়িত আরও কয়েকজনকে গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।
গ্রেফতার কৃত তিন আসামীকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।




দর্শনার শ্যামপুরে দুই দিনে ২টা বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপার মারলেন গ্রামবাসী

চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় শ্যামপুর গ্রামের মাঠে দুই দিনে ২টা বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপার মারলেন গ্রামের কিছু যুবক ও কৃষক। গতকাল শনিবার বেলা ১১ টার দিকে ও গত শুক্রবার সাড়ে ১০ টার দিকে দর্শনা পৌর এলাকার শ্যামপুর গ্রামের কবরস্থানের পাশে একটি মাঠ থেকে দু’দিনে ২টা বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপার মারা হয়।

জানাগেছে, গতকাল শনিবার বেলা ১১ টার দিকে শ্যামপুর গ্রামের কয়েকজন যুবক মাঠ পরিদর্শন ও ঘাস কাটার উদ্দেশ্যে গ্রামের সরকারি কবরস্থানের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলো এ সময় পাশের বেগুন ক্ষেতে একটি রাসেলস ভাইপার সাপ দেখতে পেয়ে তারা আতকে ওঠে পরে তারা দ্রুত লাঠিসোঁটা নিয়ে সেই সাপটি মারে এবং গ্রামের লোকজনদের দেখিয়ে পরে মাটিতে পুতে ফেলে। ঠিক একই মাঠে পাশের আরেকটি কৃষি জমিতে একজন কৃষকের স্ত্রী এই সাপ দেখতে পেয়ে আতকে ওঠে পরে আশপাশের কয়েকজন ডেকে পরে সাপটি মারা হয়।

বেশ কিছুদিন আগেও যেই রাসেলস ভাইপার নামক বিষধর সাপ সারা দেশ সহ বিশ্ব ব্যাপী আতঙ্ক সৃষ্টি করে তবে মাঝে কিছু কিছু স্থানে বেশ কিছু এই বিষধর সাপ মারার পর মাঝে অনেকটাই স্থির হয়ে গেছিলো এই রাসেলস ভাইপার নামক বিষধর সাপ আতঙ্ক কাজ করছে কৃষক ও সাধারন মানুষের মাঝে। তবে হঠাৎই আবার যেন এই সাপের দেখা মিলছে। যার ফলে দর্শনা পৌর এলাকার শ্যামপুর গ্রাম সহ পুরো দর্শনা জুড়েই ছড়িয়ে পড়েছে এই রাসেলস ভাইপার সাপ আতঙ্ক।




দুটি দুর্ঘটনায় ঝরলো স্কুল ছাত্র ও প্রতিবন্ধী নারীর প্রাণ

মেহেরপুরে পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় ইব্রাহিম হোসেন নামের এক স্কুল ছাত্র ও একজন অজ্ঞাত নারী (৫০) নিহত হয়েছেন।

শনিবার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা সড়কের সদর উপজেলার চাঁদবীল নামক স্থানে অজ্ঞাত নারী ও মেহেরপুর-কুষ্টিয়া সড়কের গাংনী উপজেলার জোড়পুকুরিয়া নামক স্থানে স্কুল ছাত্র সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। এঘটনায় আহত হয়েছেন এক যুবক।

নিহত স্কুল ছাত্র ইব্রাহিম (১৪) গাংনী উপজেলার তেরাইল গ্রামের রাস্তাপাড়া এলাকার আজগর শাহ’র ছেলে ও জৌতি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্র। অরদিকে সদর উপজেলার চাঁদবীল নামক স্থানে নিহতের নাম পরিচয় সনাক্ত হয়নি।

প্রত্যক্ষদর্শিরা জানান, সন্ধ্যার পর তেরাইল গ্রামের স্কুল ছাত্র ইব্রাহিম হোসেন ও তাঁদের এসকেবটরের চালক একই গ্রামের আলমাছ হোসেনের ছেলে আলমগীর হোসেন একই মোটরসাইকেলে এবং অপর একটি মোটারসাইকেলে দুই জন রেসলিং করে দ্রুতগতিতে তেরাইল থেকে জোঁড়পুকুরিয়া গ্রামের দিকে যাচ্ছিল। এসময় সামনে থেকে একটি মাইক্রোবাস ও একটি ট্রাক আসছিল। মাইক্রোবাসটিকে সাইড দিয়ে যাওয়ার সময় ট্রাকের নিচে পড়ে। তাঁদের ব্যবহৃত মোটরাসাইকেলটি দুমড়ে মুছড়ে যায়। রাস্তায় ছিটকে পড়ে চালক আলমগীর হোসেন গুরুতর আহত হন। এছাড়া মোটরসাইকেলের পেছনে বসে থাকা ইব্রাহিম হোসেন ঘটনাস্থলেই মারা যান। আহত আলমগীর হোসেনকে উদ্ধার করে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্রে ও পরে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

অপরদিকে, মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা সড়কের মেহেরপুর সদর উপজেলার চাঁদবীল নামক স্থারে রাস্তার উপর পড়েছিল অজ্ঞাত এক নারীর (৫০) এর মরদেহ।

তাঁর মরদেহ মেহেরপুর-২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

শনিবার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা সড়কের চাঁদবীল ইম্প্যাক্ট ফাউন্ডেশনের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ওই নারী মানসিক প্রতিবন্ধী বলে ধারণা করছেন পুলিশ।

স্থানীয়দের ধারণা, দ্রুতগামী কোন গাড়ি তাঁকে চাপা দিয়ে পালিয়ে গেছে। নিহত ওই নারীর শরীরের বিভিন্ন অংশ থেতলানোর ক্ষত রয়েছে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে মেহেরপুর সদর থানার ওসি আমানুল্লাহ আর বারী জানান, সন্ধ্যার পর পরই মেহেরপুর চুয়াডাঙ্গা সড়কের শহরের উপকণ্ঠে ইম্প্যাক ফাউন্ডেশনের কাছে রাস্তার উপর ওই নারীর লাশ পড়ে থাকতে দেখে পথচারীরা মেহেরপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সদস্যদের খবর দেন। পরে মেহেরপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদস্যরা ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে মেহেরপুর-২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে। এসময় চিকি’ৎসক তাকে মৃতু ঘোষণা করেন।




আলমডাঙ্গায় ১১ কেজি গাঁজাসহ বৃদ্ধা নারী আটক

আলমডাঙ্গা উপজেলার দুর্লভপুর গ্রামের একটি বাড়ি থেকে ১১ কেজি গাঁজাসহ এক বৃদ্ধা নারী মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে র‍্যাব-১২। উদ্ধার করা গাঁজার বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় ৫ লাখ টাকা।

শনিবার বিকেলে র‍্যাব-১২ এক প্রেস রিলিজের মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়। আটক ওই নারীর নাম ফজিলা খাতুন (৬০)।

প্রেস রিলিজ সূত্রে জানাযায়, শনিবার সকালে উপজেলার কুমারী ইউনিয়নের দুর্লভপুর গ্রামের আব্বাস আলীর বাড়িতে অভিযান চালায় র‍্যাব-১২ একটি দল। এসময় তার টিনের রান্না ঘরে তল্লাশি চালিয়ে ষ্টীলের বাক্সের মধ্য থেকে ১০ কেজি ৮০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করে। এছাড়া দুর্লভপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মজিদের স্ত্রী ফজিলা খাতুনকে আটক করা হয়।

অভিযানে অংশ নেন র‍্যাব-১২, সিপিসি-৩’র কোম্পানী কমান্ডার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফউল্লাহ পিপিএম ও স্কোয়াড কমান্ডার এএসপি মোঃ এনামুল হক।




দামুড়হুদায় পরিবহন কাউন্টারের নেতৃবৃন্দের সাথে ওসির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গায় অবস্থিত সকল পরিবহনের কাউন্টারের নেতৃবৃন্দের সাথে গতকাল শনিবার সন্ধ্যা ৬ টার দিকে কার্পাসডাঙ্গা কাস্টমমোড়ে অবস্থিত দর্শনা ডিলাক্স পরিবহন কাউন্টার রুমে দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)হুমায়ন কবির মতবিনিময় সভা করেন ।

এ সময় তিনি আন্ত:জেলা ডাকাত রোধকল্পে সচেতনতা মূলক আলোচনা করেন।এসময় তিনি কার্পাসডাঙ্গা থেকে ছেড়ে যাওয়া ও আসা পরিবহন গুলোর সময় সূচি জেনে নেন।সেই সাথে যাত্রীদের নির্বিঘ্নে চলাচলে যাবতীয় আইনগত সহায়তা সহ নিরাপত্তা জোরদারে প্রতিশ্রুতি ব্যাক্ত করেন।যাতে করে পথে কোন অনাকাঙ্খিত ঘটনা না ঘটে তার জন্য পুলিশ সচেতন ও সজাগ আছে বলেও জানান তিনি।তাছাড়াও যেকোন সময় যে কোন প্রয়োজনে তার সাথে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এস আই নিয়ামুল হক ,এ এস আই সাইদুর রহমান,দর্শনা ডিলাক্স পরিবহন কাউন্টার ম্যানেজার কার্পাসডাঙ্গা শ্রমিক ইউনিয়নের সাবেক সাধারন সম্পাদক আ:মতিন,পূর্বাশা পরিবহন কাউন্টার ম্যানেজার কার্পাসডাঙ্গা শ্রমিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আ:হাই,দর্শনা ডিলাক্স কোচের ম্যানেজার অরুন মন্ডল,গোল্ডেন লাইন পরিবহনের ম্যানেজার সামাদ প্রমুখ।




ঝিনাইদহে অংকুর নাট্যগোষ্ঠির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

বিদেশি সাংস্কৃতি চর্চা বাদ দিয়ে দেশীয় সাংস্কৃতিক চর্চা করে দেশকে ভালো কিছু উপহার দেওয়ার আহ্বান জানান জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাড. এম এ মজিদ। আজ শুক্রবার সন্ধায় ঝিনাইদহ সিও বেসরকারী সংস্থার প্রধান কার্যালয়ের ৮ম তলায় এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ঝিনাইদহ অংকুর নাট্য গোষ্ঠির আয়োজনে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অংকুরের সহ-সভাপতি ও এরিনা এগ্রো কেয়ার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ জিয়াউল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে এবং অংকুরের সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দিন জুলিয়াসের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সিও’র নির্বাহী পরিচালক সামছুল আলম, জেলা বিএনপি’র সিনিয়র সহ-সভাপতি এনামুল কবির মুকুল, অংকুরের সহ-সভাপতি ও যুবদল নেতা আহসান হাবীব রনক, নাট্য ও ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব জয়নাল আবেদীন, সাংবাদিক সাজ্জাদ আহমেদ ।

প্রধান অতিথি এ্যাড: এম মজিদ তার বক্তব্যে বলেন, সাংস্কৃতিক অঙ্গন সম্পর্কে এখনোও অনেকের ধারণা অস্পষ্ট। সাংস্কৃতিক কর্মীদের কাছ থেকে জনগন ভালো কিছু আশা করে। তিনি বলেন, মানুষ ভাবছে আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় যাবে। আমি যদি নির্বাচিত হয় এবং আমার দল যদি ক্ষমতায় যায় তাহলে জেলার বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের সহযোগিতা করার চেষ্টা করবো। সাংস্কৃতিক কর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি আরও বলেন, বিদেশি সাংস্কৃতিক চর্চা বাদ দিয়ে দেশীয় সাংস্কৃতিক চর্চা করে দেশের মানুষকে ভালো কিছু দেওয়ার আহ্বান জানান। অংকুর আমার প্রানের সংগঠন, আমার দল সরকার গঠন করলে, সরকারের সব ধরনের সুযোগ সুবিধা প্রথমে অংকুরকে দেওয়ার আশ্বাস দেন।




দামুড়হুদায় শুরু হয়েছে গাছে ভাঁড় পেতে সুমিষ্ট স্বাদের রস আহরণ শেষে গুড় তৈরি

পারদর্শী গাছিদের নিপুণ হাতের ছোঁয়াতে ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে গাছের পরিচর্যা। সম্পন্ন হয়েছে সকল প্রস্তুতি। ফলে দামুড়হুদায় বিভিন্ন গ্রামের গাছিরা গাছে গাছে ভাঁড় পেতেছেন সুমিষ্ট স্বাদের রস আহরণ শেষে গুড় তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন উপজেলার গাছিরা।বৈচিত্র্যময় ছয় ঋতুর দেশ আামদের বাংলাদেশ। দেশের ঋতু গুলোর রয়েছে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য।

আর এ ঋতু বৈচিত্র্যের পরিবর্তনের জন্য রাতের শেষে জানান দিচ্ছে শীত।দক্ষিণ – পশ্চিমাঞ্চলের প্রকৃতিতে বইতে শুরু হয়েছে শীতের আগমনী বার্তা। শিশির ভেজা ঘাস আর হালকা কুয়াশায় প্রস্তুত হচ্ছেন শীত। প্রকৃতি সেজেছে অনিন্দ্য সুন্দর রূপে। প্রাম- বাংলার ঐতিহ্যবাহী অবহেলিত এ খেজুর গাছগুলোকে নতুনরূপে সাজিয়ে তোলার প্রস্তুতি শেরে গাছ থেকে খেজুরের সুমিষ্ট স্বাদের রস আহরণের প্রস্তুতিতে দামুড়হুদায় গাছিরা। ইতিমধ্যেই উপজেলার সকল গ্রামের গাছিরা হাতে দা কোমরে দড়ি ও হাতের নিপুণ ছোয়াতে গাছ চাঁচাছোলা আর নলি বসানোর কাজ করে পরিচর্যা শেষ করেছেন। গাছের সকল পরিচর্যা আর প্রস্তুতি সম্পন্ন শেষে বর্তমান দামুড়হুদা উপজেলায় বেশ কিছু এলাকায় চলছে গাছ থেকে রস আহরণ করার পর তা জ্বলািয়ে গুড় তৈরির পালা।

শীতের দিন মানেই গ্রামীণ জনপদের মানুষের মাঝে খেজুর রস আর রস থেকে তার গুড়ের মৌ মৌ গন্ধ। শীতের সকালে খেজুরের তাজা রস যে কতটুকু তৃপ্তির তা বলে বোঝানো যাবে না। পাড়ায় পাড়ায় খেজুর রসের পিঠা এবং পায়েসতো খুবই মজাদার।কিছু কিছু গ্রামে রস সংগ্রহ আহরণ শুরু করে গুড় প্রস্তত করা হয়েছে। আর ক’একদিন পরই সংগ্রহ করা হবে রস, রস থেকে শুরু হবে পাটালি ও গুড় তৈরির পর্ব চলবে ফ্লাল্গুন মাস অবধি। চুয়াডাঙ্গা জেলার রস ও গুড়ের সুনাম অর্জন রয়েছেন দেশব্যাপী।

হেমন্তের প্রথমে দামুড়হুদা উপজেলার ঐতিহ্যবাহী গুড়ের হাট জয়রামপুর ষ্টেশন বাজার ও সরোজগঞ্জ বাজার সহ বিভিন্ন স্থানে গাছিরা তাদের গুড় নিয়ে আসবেন বাজারে বিক্রি করতে।এসকল গুড়ের হাট থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানের গুড় ব্যবসায়ীরা পাইকারি দরে গুড় কিনে ট্রাক,আলামসাধুর মাধ্যমে চলে যাবেন।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গা কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, জেলার চারটি উপজেলার মোট ২ লাখ ৪৮ হজার ৯৬০ টি খেজুর গাছ রয়েছে।এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ৯৩ হাজর ৪৫০, আলমডাঙ্গায় ৩৫ হাজার ৩১০ টি, দামুড়হুদা উপজেলার ৮৩ হাজর ও জীবননগর উপজেলার ৩৬ হাজর ৫০০ টি খেজুর গাছ রয়েছে। জেলা থেকে এ বছরে ২ হাজর ৫০০ মেট্রিক টন গুড় উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে, যা অর্জনে আশাবাদী। এ জেলার গুড় সুস্বাদু হওয়ার কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে যেয়ে থাকেন।

যশোর অঞ্চলে টেকসই কৃষি সম্প্রসারণ প্রকল্পের “মনিটরিং ও মূল্যায়ন কর্মকর্তা মোঃ মাসুম আব্দুল্লাহ’র সাথে কথা বললে তিনি বলেন,গাছিদের গাছ কাটার কাজটি একটি শিল্প। এ জন্য শীত মৌসুমে আসার সঙ্গে সঙ্গে দক্ষ গাছিদের কদর বেড়ে যায় ।এ গাছের রস গুড়ের ঐতিহ্য ধরে রাখতে খেজুর গাছ রক্ষাসহ নতুনভাবে রোপণের উদ্যোগ নেয়া জরুরি। তিনি আরো বলেন, আমাদের বাংলাদেশে পরিকল্পিত ভাবে খেজুর গাছ রোপন ও সংরক্ষণের দরকার। কারণ এ গাছটি অন্যান্য গাছের তুলনায় অধিক গুরুত্ব বহন করেন, অর্থনৈতিক ভাবে বিশেষ ভূমিাক পালন করে চলেন।তাছাড়া খেজুরের ঐতিহ্য ধরে রাখতে দেশি চারার পাশাপাশি বিদেশি চারাও রোপন করা প্রয়োজন। তবে বর্তমান দেশের বিভিন্ন স্থানে খেজুরের জন্য বিদেশি গাছ লাগানো হচ্ছে।




বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মেহেরপুর জেলা শাখার দ্বী-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

“শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় ইসলামী শ্রমনীতির বাস্তবায়ন অনিবার্য” এই প্রতিপাদ্যে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মেহেরপুর জেলা শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন ২০২৪ এবং জেলা কার্যকরী পরিষদ নির্বাচন সেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ শনিবার (১৬ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে মেহেরপুর শহরের পৌর কমিউনিটি সেন্টারে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে কোরআন তেলাওয়াত ও ইসলামী সংগীত পরিবেশন করা হয়।

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মেহেরপুর জেলা শাখার সভাপতি আব্দুর রউফ মুকুলের সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক হারুনুর রশিদ খান।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, এদেশের একমাত্র হালাল পয়শা হচ্ছে আমাদের শ্রমী ভাইদের। আপনারাই সবার আগে জান্নাতে প্রবেশ করবে। শ্রমিকের জান্নাত পাওয়া সহজ মালিকের জান্নাত পাওয়া কঠিন।
আমরা যারা সাবলম্বী তারাদের উচিত এই অসহায় শ্রমজীবী ভাইদের সাহায্য করা। এই অল্প সাহায্যের মাধ্যমেই আমরা একটি সুষ্ঠু সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারবো।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন যশোর কুষ্টিয়া অঞ্চলের পরিচালক মোঃ আক্তারুজ্জামান, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মেহেরপুর জেলা উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মেহেরপুর জেলা শাখার আমীর মাওঃ তাজউদ্দিন খান ও বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন যশোর কুষ্টিয়া অঞ্চলের সহকারী পরিচালক মশিউর রহমান।

সম্মেলনের শেষ পর্যায়ে ২০২৪-২০২৫ সেশনের জন্য নতুন কার্যকরী পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে সভাপতি হিসেবে আব্দুর রউফ মুকুল এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মোঃ আব্দুল কাসেম (লিটন) নির্বাচিত হন।

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মেহেরপুর জেলা শাখার সহ-সভাপতি সাকিল হোসেন সাব্বিরের সঞ্চালনায় এছাড়াও সম্মেলনে মেহেরপুর ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মেহেরপুর সদর উপদেষ্টা মাওঃ সোহেল রানা, পৌর উপদেষ্টা সোহেল রানা ডলার, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মেহেরপুর জেলা শাখার সাবেক সভাপতি জারযিস হুসাইন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন গাংনী উপজেলা উপদেষ্টা মোঃ রবিউল ইসলাম, মুজিবনগর উপজেলা উপদেষ্টা মাওঃ খান জাহান আলী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

এসময় বক্তারা বলেন, শ্রমিকরা এখনও বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার। তাদের ন্যায্য মজুরি থেকে শুরু করে কর্মস্থলে সুরক্ষার অভাব রয়েছে। এই সকল বিষয়গুলো আমরা নিয়মিত আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করছি।

আপনারা সবাই শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সঙ্গে থেকে আমাদের এই আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী করবেন বলে আশা করি।
আসুন, আমরা একসঙ্গে শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করি।

এছাড়াও এসময় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মেহেরপুর সদর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাব্বারুল ইসলাম মাস্টারসহ বিভিন্ন স্থান থেকে আগত বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনে ও জামায়াতের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।




বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মেহেরপুর শাখার কার্যকরী পরিষদের নির্বাচন সম্পন্ন

বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মেহেরপুর জেলা শাখার কার্যকরী পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১৬ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে মেহেরপুর শহরের পৌর কমিউনিটি সেন্টারে ১ম ধাপের সম্মেলনের শেষ পর্যায়ে নির্বাচনে জেলা শাখার কার্যকরী পরিষদের নতুন নেতৃত্ব নির্ধারণ করা হয়।

নির্বাচনে সভাপতি হিসেবে আব্দুর রউফ মুকুল এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মোঃ আব্দুল কাসেম (লিটন) নির্বাচিত হয়েছেন।

নির্বাচনে সহ-সভাপতি হিসেবে ফজলুল হক গাজী, সাকিল হোসেন সাব্বির সহ সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মাওঃ ছাদেকুল ইসলাম ও নূর জাহান খাতুন সাংগঠনিক সম্পাদক তাওফিকুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ আবু জাফর সোহেল, দপ্তর সম্পাদক সরাফত উল্লাহ, টেড ইউনিয়ন সম্পাদক আব্দুল মালেক, প্রচার ও প্রযুক্তি সম্পাদক মাওঃ মাজাহারুল ইসলাম, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক মোঃ আনোয়ার হোসেন, পাঠাগার ও প্রকাশনা মহিবুল ইসলাম, সাহায্য ও পূর্নবাসন আলাউদ্দিন বাবলু, কর্মসংস্থান সম্পাদক আমানুল্লাহ, আইন বিষয়ক সম্পাদক আজীর আহাম্মেদ, চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য মফিজুর রহমান এবং ক্রিয়া ও সাংস্কৃতিক জয়নাল আবেদীন নির্বাচিত হন।

এছাড়াও খাইরুল ইসলাম, মুনতাজ আলী সাবান, আহসান হাবীব, বদরুজ্জামান, মোঃ সালেহা খাতুন, মোছাঃ মনিহার খাতুন এবং লাকি খাতুন কার্যকরী পরিষদের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।

শেষে নির্বাচিত পরিষদের সভাপতি আব্দুর রউফ মুকুলকে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন যশোর কুষ্টিয়া অঞ্চলের পরিচালক মোঃ আক্তারুজ্জামান শপথ গ্রহণ করান।

এ সময় বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক হারুনুর রশিদ খান, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন মেহেরপুর জেলা উপদেষ্টা তাজউদ্দিন খান, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন যশোর কুষ্টিয়া অঞ্চলের সহকারী পরিচালক মশিউর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচিত নেতারা শ্রমিক কল্যাণে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন এবং সংগঠনকে আরও শক্তিশালী ও সেবামূলক করে তোলার অঙ্গীকার করেন।