চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে সামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মাইনুল হোসেন খান নিখিল ঘোষিত কর্মসূচির নির্দেশনা অনুযায়ী চুয়াডাঙ্গায় শান্তি সমাবেশ করেছে যুবলীগের নেতাকর্মীরা।

আজ শনিবার বিকেল ৪ টায় জেলা যুবলীগের কার্যালয়ে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।

শান্তি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতের ‘সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে’ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে এই শান্তি সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে হলে দেশবিরোধী ‘ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় যুবলীগ নেতাকর্মীদের সজাগ ও সতর্ক থেকে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা ও উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে একের পর এক ষড়যন্ত্র করছে স্বাধীনতা বিরোধীরা।

ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করতে হলে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় ঐক্যবদ্ধ যুবলীগকে শক্ত হাতে প্রতিহত করতে হবে।

নঈম জোয়ার্দ্দার বলেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করা ও নৌকাকে বিজয় করতে যুবলীগকে কাজ করতে হবে। পরিচ্ছন্ন, মেধাবী, পরিশ্রমী ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত স্বাধীনতার স্বপক্ষের যুবকদের তৃণমূল পর্যায় থেকে আরও সুসংগঠিত-শক্তিশালী করে চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগকে স্মার্ট যুবলীগ হিসেবে রূপান্তর করা হবে।’

এসময় তিনি উপস্থিত নেতাকর্মীদের সাংগঠনিক দিকনির্দেশনাসহ দেশের চলমান উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে দেশরত্ন শেখ হাসিনার সকলজনকল্যাণমূলক কাজে নিজেদের সম্পৃক্ত থাকার আহ্বান জানান সমাবেশে বিশেষ অতিথি থেকে বক্তব্য দেন জেলা যুবলীগের সদস্য আলমগীর আজম খোকা, যুবলীগ নেতা পলেন, যুবলীগ নেতা মাসুদুর রহমান মাসুমের সঞ্চালনায় শান্তি সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন, ছাত্রলীগের সাবেক নেতা রামীম হোসেন সৈকত, পৌর ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি সামিউল শেখ সুইট, যুবলীগ নেতা তানভীর রেজা টুটুল, চুয়াডাঙ্গা পৌর ৩ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি রানা, সাধারণ সম্পাদক খান জাহান ও সুজন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, দিপু বিশ্বাস, লোকমান,আলীম ,মিঠুন ,সুমন ,সজল ,কবির, সজীব, হাসান, লিপ্টন, সজীব, আতিয়ার ,সুজন জনি, লপু,ফিরোজ,মিতুল,শান্ত,রুবেল,ইমরান, তানজিল,আলামিন,চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক গ্রন্থনা ও প্রকাশনা উপ-সম্পাদক শেখ আনোয়ার, ইমরান, সৌরভ,তানিন,রফিক, রাকিব ,সজিব ,হিলাল ,সাইদুল, শাকিল, সুজন, রকি, স্বপন ,তানজিল, সোহেল ,কালু, তামিম, রাশিদুল ,তারিকুল প্রমুখ।




চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের আয়োজনে মধু মাস উৎসব অনুষ্ঠিত

চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের আয়োজনে পুলিশ পার্ক কমিউনিটি সেন্টারে মধু মাস বাংলার ঘরে পাকা ফলের ছড়াছড়ি দাওয়াত দিলাম বন্ধু তোমায় এসো মোদের বাড়ি’ প্রতিপাদ্যে ‘মধু মাস উৎসব ২০২৩’ অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা পুলিশের পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন।

উক্ত আয়োজনে আরোও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আবু তারেক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান ,চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি সরদার আল আমিন, সাধারণ সম্পাদক রাজীব হাসান কচি, চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি অ্যাডভোকেট মানিক আকবর, সভাপতি, বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি চুয়াডাঙ্গা জেলা ইউনিট সভাপতি নাজমুল হক, সাধারণ সম্পাদক বিপুল আশরাফ চুয়াডাঙ্গাসহ প্রিন্ট ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ এবং সদর কেন্দ্রিক সকল পুলিশ কর্মকর্তাবৃন্দ ও সদস্যবৃন্দ।




মেহেরপুরের খোকসায় শস্য কর্তন ও কৃষক সমাবেশ

মেহেরপুর সদর উপজেলায় কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচীর আওতায় ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে রবি মৌসুমে বোরো ধানের সমলয়ে চাষাবাদের শস্য কর্তন ও কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার বিকেলে সদর উপজেলার খোকসা মাঠে এই শস্য কর্তন ও কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। মেহেরপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ শংকর কুমার মজুমদারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মেহেরপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রশাসন কামরুল আহসান। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মেহেরপুর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও আমঝুপি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দিন আহমেদ চুন্নু, বুড়িপোতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহজামান, শ্যামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মতিউর রহমান মতি, আমদহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রওশন আলী টোকন, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি মাহবুবুল আলম শান্তি প্রমূখ।




চুয়াডাঙ্গায় মাথাভাঙ্গা নদী দখল-দুষণমুক্ত করতে সচেতনতামূলক পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপন অভিযান

মাথাভাঙ্গা নদী দখল-দুষণমুক্ত করতে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ পার্ক থেকে বড় বাজার পর্যন্ত সচেতনতামূলক পরিস্কার পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম ও বৃক্ষরোপণ অভিযান করা হয়েছে।

আজ শনিবার বিকাল সাড়ে ৫টায় চুয়াডাঙ্গা পুলিশ পার্কের নিচে মাথাভাঙ্গা নদীর তীরে বৃক্ষরোপন ও নদীর কচুরিপানা অপসারণের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান।

‘যদি বাঁচে মাথাভাঙ্গা, হবে চমৎকার চুয়াডাঙ্গা’ গানে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন, সদর উপজেলা প্রশাসন, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবীদ সমিতি (বেলা), মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলন ও চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার যৌথ আয়োজনে এ কার্যক্রম করা হয়।

সচেতনতামূলক কার্যক্রমে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, চুয়াডাঙ্গা পৌর মেয়র জাহাঙ্গীর আলম মালিক, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শামিম ভূইয়া, মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলন কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদুল হক মুন্সি, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) খুলনা বিভাগীয় সমন্বয়কারী মাহফুজুর রহমান মুকুল।

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কামরুজ্জামান চাঁদের পরিচালনায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন, চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কবির হোসেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফ আহমেদ, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের উপদেষ্টা অ্যাড. সেলিম উদ্দীন খান, চুয়াডাঙ্গা কালেক্টরেটের সিনিয়র সহকারী কমিশনার শেখ মো. রাসেল, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাজহারুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা কালেক্টরেটের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর সাদাত হোসেন, বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি চুয়াডাঙ্গা জেলা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক বিপুল আশরাফ, মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শাহজাহান আলী বিশ্বাস, সহসভাপতি শাহ আলম সনি, প্রগতি লেক সংঘ চুয়াডাঙ্গা জেলা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক কাজল মাহমুদ, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার প্যানেল মেয়র সুলতানা আঞ্জু রন্তা, কাউন্সিলর মাফিজুর রহমান মাফি, মুনসুর আলী মনো, মুন্সি আলাউদ্দীন, উজ্জ্বল হোসেন, সাইফুল ইসলাম, মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের সহ সম্পাদক হেমন্ত কুমার সিংহ রায়, প্রচার সম্পাদক মেহেরাব্বিন সানভী, দপ্তর সম্পাদক জিসান আহমেদ, সদস্য হাবিবি জহির রায়হান, অ্যাড. রফিকুল ইসলাম, আহসান আলম, পারভিন লায়লা, আব্দুস সালাম সৈকত, আলাউদ্দীন ওমরসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমকর্মী, বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

সচেতনতামূলক কার্যক্রমে প্রধান অতিথির বক্তব্যে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান বলেন, মাথাভাঙ্গা চুয়াডাঙ্গা শহর তথা চুয়াডাঙ্গা জেলার প্রাণ। এই নদীর সাথে এই জেলার মানুষের নারীর সম্পর্ক। দুঃখজনক হলেও আমরা দেখছি নদীটি দূষণ এবং দখলের স্বীকার হচ্ছে। এই নদীকে দূষণমুক্ত, দখলমুক্ত রাখতে হবে। এই নদীতে যেন ময়লা আবর্জনা না ফেলে এজন্য আমরা নিয়মিত বলছি। নদীর পাড়েই চুয়াডাঙ্গার সবথেকে বড় বাজার। আমরা বাজার সমিতিকে বার বার বলছি, ময়লা যেন নদীতে না ফেলা হয়। মাথাভাঙ্গা বাঁচাতে এই সামাজিক আন্দোলন এক দিনের না। আমরা এই নদীকে নিয়ে একটি একশন প্লান করছি। কিভাবে এই নদীতে দূষণ ও দখলমুক্ত করা যায়। নদীর পানি এখন প্রায় ব্যবহার অনপযোগী হয়ে গেছে। কয়েক মাস আগে পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা কমে মাছ মরে ভেসে উঠছিলো। এই নদীকে বাঁচাতে আমাদের সকলের কানেক্টিভিটি প্রয়োজন। আমাদের আন্দোলনে আমরা সবাইকে চাই আমাদের পাশে। আমরা আশা করবো, সবাইকে নিয়ে অতীতের মতো এই নদীকে আবারো সুন্দর ও চমৎকার করে তুলবো।

জেলা প্রশাসক পানি উন্নয়ন বোর্ডকে উদ্দেশ্যে করে বলেন, চুয়াডাঙ্গার কয়েকটি নদী কখন হয়েছে। মাথাভাঙ্গা নদী খননের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করতে হবে। মাথাভাঙ্গা নদী একটি সুন্দর নদী হোক এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করি। এ সময় তিনি মাথাভাঙ্গা নদী সংরক্ষণে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহবান জানান।

মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলন কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদুল হক মুন্সি বলেন, আমি আশা করি, এই পরিচ্ছন্ন অভিযান ও সচেতনতামূলক অভিযানে প্রশাসন সচেতন হবে, মৎস্য অধিদপ্তর সচেতন হবে, ওয়াপদা সচেতন হবে, বিশেষ করে নদীর দুই পারের মানুষ সচেতন হবে। এই সচেতনতা যদি সৃষ্টি করতে পারি, ভবিষ্যতে এই নদীর পানি আমরা খাওয়ার টেবিলে দিতে পারবো।

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার মেয়র জাহাঙ্গির আলম মালিক বলেন, এই ভালো কাজে আমরা পৌর পরিষদের পক্ষ থেকে সকলের সহযোগীতা চাই। আজকে জেলা প্রশাসকসহ আমরা সকলে এখানে এসছি আমি মনে করি সকলের সহযোগীতায় এই কাজে গতি পাবে।

বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) খুলনা বিভাগীয় সমন্বয়কারী মাহফুজুর রহমান মুকুল বলেন, আমি খুলনা থেকে এসছি। মাথাভাঙ্গা নদী নিয়ে আমার মাথাব্যাথা কেন! সেটা যদি বলতে হয়, আপনারা জানেন এই মাথাভাঙ্গা নদীর সাথেই আমাদের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের ভৈরব, কুমার, চিত্রা ও নবগঙ্গাসহ সকল নদী জড়িয়ে আছে। যদি মাথাভাঙ্গা নদী না বাঁচে আমাদের ওই অঞ্চলের নদীও বাঁচবে না। সেই জন্যই মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের সাথে বেলা কাজ করছে। আমি অত্যন্ত কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি, আপনারা একটি ভালো মানসিকতা নিয়ে নেমেছেন। আপনাদেও সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মাথাভাঙ্গা নদীতে বাঁচাতে পারবো।

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. শামিম ভূঁইয়া বলেন, আমাদের জেলা প্রশাসক স্যার বার বার তগিদ দেন মাথাভাঙ্গা নদী নিয়ে। স্যারের একটি মাস্টার প্লানও আছে। সেটি আপনারা খুব দ্রæতই দেখতে পাবেন। মাথাভাঙ্গার নিজস্ব ঝরনা আছে। ঝরনার কারণেই মাথাভাঙ্গাতে পানি থাকে। ঝরনা না থাকলে পানি থাকতো না। মাথাভাঙ্গা নদীতে বালিশ, তোষক থেকে শুরু এমন কিছু নাই, যে মাথাভাঙ্গা নদীর মধ্যে নাই। ময়লা আবর্জনার কারণেই তলদেশে একটি লেয়ার পড়েছে। এবং পানিতে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাচ্ছে।

এ সময় তিনি আরও বলেন, মাথাভাঙ্গা নদী নিয়ে পৌরসভার একটি বদনাম আছে। আমরা স্বীকার নিচ্ছি। কিন্তু পৌরসভার আসলে সামর্থ নাই, ময়লা পানি শোষণ কওে আমরা নদীতে ফেলবো। তবে আমরা সবাই সচেতন আছি। আমরা বড় বাজাওে একটি বায়ো গ্যাস ট্রিটমেন্ট প্লান্ট করেছি। ময়লা নেওয়ার জন্য দুটি ওয়ার্ডে আমাদেও ভ্যান কার্যক্রম চালু হয়েছে। আমরা সবাই মিলে নদীটিকে বাঁচাবো। পরে, দুটি নৌকায় জেলা প্রশাসকসহ সরকারি কর্মকর্তা, মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ চুয়াডাঙ্গা পুলিশ পার্ক থেকে বড় বাজার ব্রিজের নিচ পর্যন্ত সচেতনতামূলক পরিস্কার পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। এ সময় জেলা প্রশাসক নদী থেকে সকল কোমড় অপসারণ করার নির্দেশ দেন সংশ্লিষ্ট্য প্রতিষ্ঠানকে।

এ সময় মাথাভাঙ্গা নদী নিয়ে প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধি ও মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের সহসভাপতি শাহ আলম সনির কথা ও সুরে ‘যদি বাঁচে মাথাভাঙ্গা, হবে চমৎকার চুয়াডাঙ্গা’ গান পরিবেশন করা হয়।




কেরুজ চিনিকল মিলস গেট আখ চাষি কল্যাণ সংস্থার বিশেষ সাধারন সভা

কেরুজ চিনিকল মিলস গেট আখ চাষি কল্যাণ সংস্থার বিশেষ সাধারন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ  শনিবার সকাল ১০ টার দিকে দর্শনা মা ও শিশু জেনারেল হাসপাতাল স্বাস্থ্য কেন্দ্র হল রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

কেরুজ চিনিকল মিলস গেট আখচাষী কল্যাণ সংস্থার সভাপতি আব্দুল হান্নানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন হাসপাতাল পরিচালনা কমিটির সহ-সভাপতি দামুড়হুদা উপজেলা আ.লীগের সাধারন সম্পাদক ও হাউলী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম।

আখচাষি কল্যান সংস্থার সহ-সভাপতি ওমর আলীর সঞ্চালনা বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন আখচাষী কল্যান সংস্থার সাধারন সম্পাদক আব্দুল বারী বিশ্বাস, সহ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন নফর, আখচাষী কল্যান সংস্থার উপদেষ্টা হাজী আকমত আলী, হুমায়ুন শাহ, আমির হোসেন সিআইসি, নির্বাহী সদস্য ইউনুচ আলী, শহীদ লতিফ মিল্টন, ফরিদ আহমেদ, বিশিষ্ট আখচাষি আওয়াল হোসেন, নিজাম উদ্দিন।

এসময় উপস্থিত থেকে বক্তব্যে বলেন অর্থাভাবে বর্তমানে হাসপাতালের নাজুক অবস্থা। এ হাসপাতালের চিকিৎসা সেবা উন্নত করতে আমরা বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছে। ইতিমধ্যে এ হাসপাতালের চিকিৎসা সেবার বিষয়ে ঢাকা বারডেম হাসপাতালের কর্মকর্তাদের সাথে আমাদের আলোচনা হয়েছে। তারা হাসপাতাল পরিদর্শন করে হাসপাতালের চিকিৎসা আরও উন্নত করতে সম্মতি জ্ঞাপন করছে। এ জন্য এ হাসপাতালের যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম আধুনিক করতে বলেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। এজন্য প্রয়োজন অর্থ। যে পরিমান অর্থ প্রয়োজন তা আমাদের তহবিলে নেই। এ হাসপাতাল আখচাষী কল্যাণ সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত। এ অর্থের ফান্ড কেরুজ চিনিকলে মিলসগেটে যাওয়া আখ

চাষীদের ওজনের আখের ঢলতার টাকা থেকে। কিন্ত চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের সাবেক চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন ক্ষমতার অপব্যবহার দেখিয়ে কেরুজ চিনিকলে ঢলতার আখচাষী কল্যান সংস্থার বিগত দিনের ১৬ লাখ ২১৩ টাকা আটকে রেখে দিয়েছে। যে করণে হাসপতালের উন্নয়ন ও চিকিৎসা সেবা বঞ্চিত হচ্ছে। একই সাথে দর্শনা ও ফরিদপুর চিনিকলে দুটি আখচাষী কল্যান সংস্থার ধলতার টাকা আটকি দিলেও ফরিদপুর সুগার মিল কর্তৃপক্ষ ফরিদপুর আখচাষী কল্যাণ সংস্থা তাদের সমুদয় টাকা বুঝে পেলেও এখনো পর্যন্ত কেরুজ চিনিকল দর্শনা আখচাষী কল্যাণ সংস্থার সমুদয় টাকা দিচ্ছে না। তাই সমুদয় টাকা না পেলে আইনের সহায়তা নিতে বাধ্য হবে হুশিয়ারী বক্তব্য রাখেন বক্তারা।




আলমডাঙ্গায় বিএনপির ১৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

গ্রেপ্তারকৃত সহকর্মীদের দেখতে গিয়ে আটক হলেন আলমডাঙ্গা পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান ওল্টু।  আজ শনিবার সকালে থানা প্রাঙ্গণ থেকে তাকে আটক করা হয় বলে দাবি করে স্থানীয় নেতাকর্মীরা।

এছাড়াও ২০২২ সালের নাশকতা মামলায় আটক করা হয়েছে উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব রফিকুল ইসলামসহ এর বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের আরো ১৬ নেতাকর্মীকে। এঘটনায় তিব্র নিন্দা জানিয়েছে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব শরিফুজ্জামান শরিফ।

গ্রেপ্তারকৃত আসামীরা হলেন- জিল্লুর রহমান ওল্টু (৫৬), রফিকুল ইসলাম (৪২), উজ্জ্বল হোসেন (৩৫), আব্দুল আলিম (৩৬), রাজু (৩০), মোখলেস রহমান মিলন (৪৫), সাফায়েত হোসেন (৩৭), ইফতেখারুল ইসলাম (২৯), শফিকুল আজম (৩৭), জহুরুল ইসলাম বেনজির আহমেদ স্বপন (৪৫), নাসির উদ্দিন (৪৫), ওবায়দুর রহমান বেল্টু (৩৩), সাইফুর রহমান (৪৪), ইকতার (৪৫), দেলোয়ার হোসেন ঝন্টু (৪৩), আমিনুল ইসলাম (৫৭) ।

পুলিশ সূত্রে জানাযায়, ২০২২ সালের ১৪ ডিসেম্বর আলমডাঙ্গার আসাননগর গ্রামে নাশকতার অভিযোগে অত্র থানার পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইকবাল হোসেন বাদি হয়ে ৯ জনের নাম উল্লেখ সহ অজ্ঞাতনামা ৫০-৬০ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় গতকাল  শুক্রবার মধ্যরাত থেকে আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৬টা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে আসামীদের বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। একযোগে ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। নাশকতা সংশ্লিষ্ট মামলায় গতকাল শনিবার দুপুরে তাদের আদালতে সোপর্দ করা হয়। এখন পর্যন্ত এই মামলায় ৩৩ জনের মত গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) আমিনুর ইসলাম।

আলমডাঙ্গা থানার ওসি বিপ্লব কুমার নাথ জানান, গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে নাশকতা মামলা রয়েছে। রাতে থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১৭ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে।




আলমডাঙ্গার এরশাদপুর গলায় ফাঁস লাগিয়ে গৃহবধূর আত্নহত্যা

আলমডাঙ্গার এরশাদপুর গ্রামে গলায় ফাঁস লাগিয়ে এক গৃহবধূ আত্নহত্যা করেছে। আজ শনিবার দিবাগত রাত ১ টায় নিজ ঘরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্নহত্যা করে। এঘটনায় গৃহবধূর পিতার বাদি হয়ে আলমডাঙ্গা থানায় অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেন।

জানাগেছে, আলমডাঙ্গা পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ড এরশাদপুর গ্রামের তাঁতিপাড়ার সালামের মেয়ে ইশিতা খাতুন (২৯)। গত ৫ বছর পূর্বে একই এলাকার লিজুর সাথে পারিবারিক ভাবে বিবাহ হয়। বৈবাহিক জিবনে তাদের ৩ বছরের একটি কণ্যা সন্তান রয়েছে।

গতকাল শুক্রবার (১৯শে মে) রাত ১১ টায় ইশিতা তার শিশু কণ্যাকে খাবার খাওয়াচ্ছিলো। শিশুটি কান্না করায় স্বামীর সাথে তর্কবিতর্ক সৃষ্টি হয়।

এঘটনায় রাতে লিজু পিকনিকে অনুষ্ঠানে গেলে সুযোগ বুঝে নিশিতা গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্নহত্যার চেস্টা করে। পরিবারের লোকজন দরজা ভেঙে তাকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। আত্নহত্যার ঘটনায় ওই গৃহবধূর লাশ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের নিকট হস্তান্তর করেছে পুলিশ। গতকাল বিকেল ৫ টায় এরশাদপুর গোরস্তানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে।




আলমডাঙ্গার ডাউকি ইউনিয়নে বিট পুলিশিং সমাবেশ অনুষ্ঠিত

আলমডাঙ্গার ডাউকি ইউনিয়নে পুলিশিং সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ‘বিট পুলিশিং বাড়ি বাড়ি, নিরাপদ সমাজ গড়ি’ তথ্য দিন সেবা নিন- এ শ্লোগানকে সামনে রেখে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ, নারী নির্যাতন, বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে বকসিপুর গ্রামে আজ শনিবার বিকেলে থানা পুলিশের আয়োজনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে আলমডাঙ্গা থানার পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত একরামুল হোসাইনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন আলমডাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ বিপ্লব কুমার নাথ।

এসময় তিনি বলেন, ‘ আপনাদের গ্রামের হাতে গুনা কয়েকজন মানুষের কারণে সকলের বদনাম হচ্ছে। আপনাদের থানায় যোগদানের পর থেকে চোর ধরা পড়লেই শুনি বকসিপুরের মানুষ সেই চুরির সাথে জড়িত। সেটা মোটরসাইকেল চুরি, পানির পাম্প চুরি, ভ্যান চুরিসহ অধিকাংশ চুরির সাথেই আপনাদের গ্রামে মানুষের নাম শুনি। এখনই এই চোরদের ধরিয়ে দিন। তা না হলে এক সময় আপনাদের পুরো গ্রামের নাম চোরের গ্রাম হয়ে যাবে। তিনি আরও বলেন, মাদকের সাথে যারা জড়িত তাদের কোন ছাড় নেই। বাল্য বিয়ে ও ইভটিজিং রোধে আপনারা অবশ্যই পুলিশকে সাহায্য করবেন।

সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন ডাউকি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তরিকুল ইসলাম, ডাউকি বিট অফিসার এসআই হাদিউজ্জামান। বকসিপুর গ্রামের শিক্ষক টুটুল হোসেনের উপস্থাপনায় উপস্থিত ছিলেন বকসিপুর গ্রামের মন্ডল শমসের আলী, মসলেম আলী, শাহাদৎ হোসেন, ফারুক, আব্দুল খালেক, মহিরদ্দিন, আওয়ামীলীগ নেতা খবির উদ্দিন, রোহনুজ্জামান নাহিদ, আনিস মেম্বার, আব্দুল খালেক, খাইরুল ইসলাম চুন্নু, ডাউকি ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য নাসিমা খাতুন, মাশুদা খাতুন, সাধারন সদস্য মানোয়ার হোসেন ওল্টু, আবু দাউদ, আব্দুস সালাম, আফাজ উদ্দিন, লাভলুর রহমান, বদর উদ্দিন, আলমডাঙ্গা থানার এসআই দেবাশিষ কুমার, এসআই মারজান, এসআই মাহমুদুল, এএসআই জামির, এএসআই রিয়াজুল ইসলামসহ বকসিপুর গ্রাম ও অন্যান্য গ্রামের কয়েকশ নারী পুরুষ, শিক্ষার্থী প্রমুখ।




চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে নিন ৫ মশলা, মুক্তি পাবেন জটিল রোগ থেকে

অধিকাংশ মানুষই সকালে ঘুম ভেঙে প্রথমেই খোঁজ করেন চায়ের। বলা যায়, সকালে এক কাপ গরম চা না পান করলে চলেই না। অনেকের আবার সারা দিন কাজের ফাঁকে ৩-৪ কাপ চা খাওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে শরীর চাঙা এবং মেজাজ ফুরফুরে রাখতে চায়ের অবদান অনেক।

অনেকেই দুধ ও চিনি দিয়ে চা খেতে পছন্দ করেন। অনেকের আবার পছন্দ লিকার চা। তবে চা আরও সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর করে তুলতে রান্নাঘরে থাকা ৫ মশলা মেশাতে পারেন। এতে শুধু স্বাদই বাড়াবে না, মুক্তি দেবে অনেক জটিল রোগের।

দারুচিনি চা যেমন সুস্বাদু, তেমনই স্বাস্থ্যকর। দারুচিনিতে রয়েছে— অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিভাইরাল গুণাগুণ। দারুচিনি চা পানে বিপাক হার বাড়ে, হজম ভালো হয়। এর পাশাপাশি এই চা সর্দি-কাশিতেও খুব স্বস্তি দেয়। আপনি চাইলে প্রতিদিন দারুচিনি চা পান করতে পারেন।

লবঙ্গে ঔষধি গুণ ভরপুর। চায়ে লবঙ্গ দিয়ে খেলে তখন পাচনতন্ত্র আরও ভালোভাবে কাজ করে। এটি পেশির ব্যথাও উপশম করে। এ ছাড়া লবঙ্গ চা পানে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয়।

আদা চায়ের গুণাগুণ সম্পর্কে কম-বেশি সবাই অবগত। আদার মধ্যে উপস্থিত ঔষধিগুণ আমাদের অসুস্থ হওয়া থেকে বাঁচায়। আদা চা সর্দি-কাশি ও গলাব্যথা থেকে আরাম প্রদান করে, এর পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও শক্তিশালী করে তোলে। আদার মধ্যে উপস্থিত ঔষধিগুণ আপনাকে অসুস্থ হওয়া থেকে বাঁচাতে পারে।

তুলসীপাতা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ তুলসী বিভিন্ন রোগভোগ থেকে আমাদের বাঁচায়। গ্রীষ্ম বা শীত, উভয় ঋতুতেই তুলসী চা পান করতে পারেন।

এলাচ কেবল চায়ের স্বাদই বাড়ায় না, পাশাপাশি স্বাস্থ্যকরও বটে। এলাচ চা পানে হজম ক্ষমতা উন্নত হয়, মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়, গলাব্যথা কমে, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ থেকেও মুক্তি মেলে।

সূত্র: যুগান্তর




বামন্দী ইউপির চেয়ারম্যান কমলের উন্মুক্ত ওয়ার্ড সভা অনুষ্ঠিত

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামন্দী ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যােগে এস ডি জি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ওয়ার্ড পর্যায়ে উন্নয়ন পরিকল্পনা শীর্ষক উন্মুক্ত ওয়ার্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২০ই মে) বিকেলে উপজেলার বামন্দী ইউনিয়নের (৭নং ওয়ার্ড) দেবীপুর ডি জে এম সি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও (৪নং ওয়ার্ড) বালিয়াঘাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে দুটি পৃথক ওয়ার্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়।

দেবিপুর গ্রামের ওয়ার্ড সভায় সভাপতিত্ব করেন ৭নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মোঃ হীরক আলী এবং বালিয়াঘাট গ্রামের ওয়ার্ড সভায় সভাপতিত্ব করেন গাংনী উপজেলা কৃষক লীগের সাবেক সভাপতি মোশাররফ হোসেন।

পৃথক দুটি ওয়ার্ড সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বামন্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও বামন্দী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ওবায়দুর রহমান কমল।

এ সময় বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আব্দুল বাকী,বামন্দী ইউনিয়নের সচিব মোঃ মনিরুল ইসলাম, বামন্দী ইউপির সদস্য আশাদুল হক, ইউপি সদস্য মোছাঃ হাজেরা খাতুন, ইউপি সদস্য মোছাঃ সাগরী খাতুন, বামন্দী ইউপির সাবেক সদস্য হাবিল উদ্দিন ও রবিউল ইসলাম সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন।