ঝিনাইদহে ছিনতাইকারীর হাতে ইজি বাইক চালক নিহত

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার চাপড়ী গ্রামে শাখাওয়াত হোসেন (৪৫) নামের এক ইজিবাইক চালককে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

সোমবার সকালে চাপড়ী গ্রামের বয়ারগাড়ী বিলের মাঠ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত শাখাওয়াত হোসেন পার্শবর্তী শৈলকুপা উপজেলার দিঘলগ্রামের লুৎফর রহমানের ছেলে। সে পেশায় ইজিবাইক চালক ছিলেন।

স্থানীয়রা জানায়, সকালে বয়ারগাড়ী বিলের মাঠে শাখাওয়াতের লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশের খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে পুলিশ এসে ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। সেসময় ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয় একটি মোটরসাইকেল।

তবে ছিনতাইকারীরা তাকে হত্যা করেছে দাবী করছে প্রত্যক্ষদর্শী ৩ যুবক। তারা হলেন-দিঘলগ্রামের শিহাব উদ্দিন, পিড়াগাথী গ্রামের জাহিদ হোসেন ও আব্দুর রহমান রুবেল।

প্রত্যক্ষদর্শী আব্দুর রহমান রুবেল বলেন, আমরা রাত ৩ টার দিকে চাপড়ী গ্রাম থেকে ৪ জন ইজিবাইকে দিঘলগ্রাম যাচ্ছিলো। পথে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে দেখতে পাই রাস্তায় রশি টাঙানো রয়েছে। আমরা রশি দেখে ইজিবাইক থামিয়ে পেছাতে থাকি। সেসময় ৫/৬ জন লোক এসে আমাদের কাছ থেকে টাকা, মোবাইল কেড়ে নেয়। আমি ইজিবাইক পেছাতে গিয়ে মাঠের মধ্যে নামিয়ে দিই। আমার কাছ থেকে টাকা আর মোবাইল নিয়ে নিলে আমি দৌড়ে পালিয়ে যায়। পরে ডাকাডাকি করলে গ্রামের লোক এসে পড়ে। এসে দেখি শাখাওয়াত রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। ছিনতাইকারীরা তাকে হত্যা করেছে বলে দাবি তাদের।

এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ সোহেল রানা বলেন, আমরা ঘটনাস্থল থেকে একটি মোটর সাইকেল উদ্ধার করেছি। যার মালিককে খুজছি। এটি ছিনতাইকারীদের হাতে হত্যা নাকি ওই যুবকরা জড়িত তা নিয়ে তদন্ত চলছে।




তারকাদের শোকে ভারাক্রান্ত ফেসবুক

নায়ক ফারুকের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে ঢাকার শোবিজপাড়ায় শোকের ছায়া নেমে আসে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক যেন হয়ে ওঠে শোকবই। শোবিজ তারকাদের অনেকেই ফেসবুকে লেখেন শোকবার্তা।

চিত্রনায়ক ওমর সানী লিখেছেন, ‘আল্লাহ আমাদের লিজেন্ড ফারুক ভাইকে জান্নাত নসিব করুন। আমিন।’

অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী লেখেন, ‘বিদায় নায়ক ফারুক। বিনম্র শ্রদ্ধা। আপনার আত্মার শান্তি হোক।’

শাহনাজ খুশি লেখেন, ‘শোক এবং শ্রদ্ধা। না ফেরার দেশে, সবার নায়ক ফারুক।’

অভিনেত্রী তারিন জাহান লেখেন, ‘ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। দীর্ঘদিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে আজ ঘণ্টা দুয়েক আগে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় না ফেরার দেশে চলে গেলেন বাংলা চলচ্চিত্রের মিয়া ভাইখ্যাত নায়ক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান ফারুক ভাই।’

অভিনেতা মিশা সওদাগরের শোকবার্তা ছিল এমন— ‘বিদায় মিয়াভাই’। আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় না ফেরার দেশে চলে গেলেন বাংলা চলচ্চিত্রের ‘মিয়াভাই’খ্যাত নায়ক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ঢাকা-১৭ (গুলশান – বনানী) আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান (ফারুক) ভাই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।’

নিজের স্ট্যাটাসে চিত্রনায়ক ফারুকের সঙ্গে নিজের একটি ছবিও দিয়েছেন মিশা।

বিজরী বরকতুল্লাহ লেখেন, ‘কিংবদন্তি চলচ্চিত্র অভিনেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নায়ক ফারুক সিঙ্গাপুর মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আল্লাহ তার সকল গুনাহ মাফ করে জান্নাত দান করুন, আমিন।’

চিত্রনায়ক অনন্ত জলিল লিখেছেন, ‘প্রায় পাঁচ দশক ঢালিউডে অবদান রাখা ঢাকাই সিনেমার কিংবদন্তি চিত্রনায়ক ও ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান ফারুক (আমাদের ফারুক ভাই)। এই র্কীতিমান মহান মানুষটির প্রয়াণে গভীর শোক ও বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।’

সংগীতশিল্পী দিনাত জাহান মুন্নীর স্ট্যাটাস— ‘চিত্রনায়ক ফারুক চলে গেলেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। এ যেন একটা অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি। জানি না কেন এত কষ্ট হচ্ছে একজন নায়কের জন্য। একেই বলে নায়ক, যার প্রস্থানে ভক্তদের চোখ ভেসে যায়।’

চিত্রনায়িকা জাহারা মিতু লিখেছেন, ‘বিটিভিতে আপনার ছবি দেখে বড় হয়েছি। গ্রাম্য ছেলের ভূমিকায় কি অনবদ্য আপনি। আল্লাহ আপনাকে বেহেশত নসিব করুক (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।’

চলচ্চিত্র পরিচালক জাকির হোসেন রাজু লিখেছেন, ‘বাংলা চলচ্চিত্রের মিয়াভাইখ্যাত, তুমুল জনপ্রিয় নায়ক ফারুক ভাইয়ের মৃত্যু সংবাদ শুনে স্তব্ধ হয়ে থাকলাম কিছুক্ষণ। মৃত্যু অনিবার্য, তবু মৃত্যু আমার ভালো লাগে না। এই সংবাদটি শুনলেই মন বিবশ হয়ে যায়। যে মানুষটি মৃত্যুবরণ করেন, হাজার চেষ্টা করলেও তার সঙ্গে আর কোনো দিন কথা বলা যাবে না। পৃথিবীর কোনো প্রযুক্তির মাধ্যমেও আর জানা যাবে না— মানুষটি কেমন আছেন! কী ভীষণ অসহায় আমরা মৃত্যুর কাছে।’

এই নির্মাতার প্রথম দুটি সিনেমাতেই অভিনয় করেছিলেন ফারুক। নিজের চলচ্চিত্রের শুটিংয়ের একটি ছবি দিয়ে সেই স্মৃতি মনে করে রাজু লিখেছেন, “আমার পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র ‘জীবন সংসার’ দ্বিতীয় চলচ্চিত্র ‘এ জীবন তোমার আমার’ এর নায়ক ফারুক ভাই। শত শত মধুর স্মৃতি তার সঙ্গে। যেসব স্মৃতি সিনেমার গল্পের চেয়েও মধুর। কোনো একদিন সেই সব স্মৃতি নিয়ে বিষদভাবে লিখব। আজ শুধু বলব, পরপারে ভালো থাকবেন ফারুক ভাই। আল্লাহ যেন আপনার দোষত্রুটি ক্ষমা করে আপনাকে জান্নাতবাসী করেন। আপনার পরিবারের সবাইকে শোক সইবার শক্তি দেন। আমীন।’

চিত্রনায়ক জায়েদ খান ফারুকের সঙ্গে নিজের একটি ছবি দিয়ে লিখেছেন, ‘এতক্ষণ কিছু লিখিনি। কারণ মনে হয়েছে আপনি বেঁচে আছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আল্লাহর কাছে চলে গেলেন। এটা তো কথা ছিল না। বলেছিলেন- জায়েদ আসতেছি, আড্ডা হবে। এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না আপনি নেই।’

১৯৪৮ সালের ১৮ আগস্ট পুরান ঢাকায় তার জন্ম। পুরো নাম আকবর হোসেন পাঠান দুলু, বাবার নাম আজগার হোসেন পাঠান। পাঠান পরিবারের এই সন্তানের বেড়ে ওঠা পুরান ঢাকায়। ছাত্র বয়সেই জড়িয়ে পড়া ছাত্রলীগের রাজনীতিতে। দেশ বাঁচাতে মুক্তিযুদ্ধে ধরছিলেন অস্ত্রও।

তবে মুক্তিযুদ্ধের আগেই সিনেমায় নাম লিখিয়েছিলেন এই নায়ক, ‘জলছবি’ নামের সেই সিনেমা মুক্তি পায় একাত্তরে। কিংবদন্তি এ অভিনেতা প্রায় পাঁচ দশক ধরে বড়পর্দা মাতিয়েছেন।




ঝিনাইদহে বাওড় ইজারা পেতে হালদার সম্প্রদায়ের মানববন্ধন

ঝিনাইদহের কোটচাদপুরে সরকারী ৬ টি বাওড় মৎস্যজীবিদের অনুকুলে ইজারা দেওয়ার দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। সোমবার সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধনের আয়োজন করে বাওড় পাড়ের হালদার সম্প্রদায়ের মৎস্যজীবিরা।

এতে ব্যানার, ফেস্টুন, প্লাকার্ড নিয়ে বলুহর, জয়দিয়া,মর্জাদ, বেড়গোবিন্দপুর, ফতেপুর ও কাঠগড়া এ ৬টি বাওড় পাড়ের কয়েক’শ হালদার সম্প্রদায়ের নারী-পুরুষ অংশ নেয়।

এসময় বলুহর মৎস্যজীবি সমিতির দলপতি নির্মল হালদার, সুধীর হালদার,রঞ্জিত হালদার, সুশান্ত হালদার, সাধন হালদারসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন। বক্তারা বলেন, বাওড়ে দীর্ঘ ৫৩ বছর মাছ ধরে হালদার সম্প্রদায়ের জেলেরা জীবন জীবিকা নির্বাহ আসলেও সম্প্রতি বাওড়গুলো অন্যত্র ইজারা দেওয়া হয়েছে। এতে কর্মহীন হয়ে পড়েছে তারা তাই বাওড়গুলো তাদের অনুকুলে ইজারা দেওয়ার দাবি জানান। বাওড় ইজারা না পেলে ১০ গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ কর্মক্ষম হয়ে পড়বে। কারন তারা আদি পুরুষের এই পেশা ছাড়া অন্য কোন কাজ জানেন না। মানববন্ধন শেষে তাদের দাবি সম্বলিত একটি স্মারক লিপি জেলা প্রশাসকের কাছে প্রদান করা হয়।




চুয়াডাঙ্গা পুলিশ লাইন্সে জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত

চুয়াডাঙ্গা পুলিশ লাইন্স ড্রিলশেডে সোমাবার  সকাল দশটার সময় জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের পুলিশ সুপার  আব্দুল্লাহ্ আল মামুনের  সভাপতিত্বে মে/২০২৩ মাসের মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার উক্ত কল্যাণ সভায় অংশগ্রহণকারী সকল অফিসারদের কথা মনোযোগ সহকারে শোনেন। পূর্ববর্তী কল্যাণ সভায় উপস্থাপিত বিষয়ে সমাধান সহ সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করেন। চাহিদার প্রেক্ষিতে থানা/ক্যাম্প/ফাঁড়িতে দাপ্তরিক ব্যবহার্য জিনিস-পত্রাদি প্রদান করেন। চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশে কর্মরত সকল অফিসার ফোর্সদের মধ্য হতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করায় এবং দাপ্তরিক কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করায় পুলিশ সুপার মহোদয় ভাল কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ৪১ জন বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ-নন পুলিশ সদস্যদের ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও অর্থ পুরস্কার প্রদান করেন।
উক্ত কল্যাণ সভায় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা পুলিশ হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার  ডা. হুমায়রা আক্তার, , সহকারি পুলিশ সুপার (শিক্ষানবিশ)এইচ.এম গোলাম রাব্বি, ডিআইও-১, জেলা বিশেষ শাখা, সকল অফিসার ইনচার্জগন, কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক, আরআই, আরওআই, টিআই (প্রশাসন), ফাঁড়ী/ক্যাম্প ইনচার্জসহ চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের সকল পদমর্যাদার অফিসার-ফোর্সগণ।



কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কী খাবেন না

কোষ্ঠকাঠিন্য একটি জটিল স্বাস্থ্যগত সমস্যা। শিশু থেকে বৃদ্ধ সব বয়সি মানুষ এই সমস্যায় ভোগে। অনেকেরই টয়লেটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে যায়, কিন্তু পেট পরিষ্কার হয় না। অস্বাস্থ্যকর এবং বাজে খাদ্যাভ্যাস, অপুষ্টিকর খাবার ইত্যাদির কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো অস্বস্তিকর সমস্যায় পড়ে থাকেন তারা।

এ বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. রোকনুজ্জামান ভূঞা।

কোষ্ঠকাঠিন্যটা কী?

এ বিষয়ে ডা. রোকনুজ্জামান ভূঞা বলেন, কোষ্ঠ একটি বাংলা শব্দ। যার অর্থ মল। আর কাঠিন্য মানে হল- কঠিন আকারে যখন মলত্যাগ করা। যদি সপ্তাহে ২-৩ বার বা তার কম বার মলত্যাগ হয় অথবা মল যদি অতিরিক্ত কঠিন বা শুষ্ক হয় এবং সন্তোষজনক মলত্যাগ যদি না হয় তাহলে আমরা তাকে কোষ্ঠকাঠিন্য বলবো। আর যখন এটা প্রায় ৩ মাস পর্যন্ত দীর্ঘ হয় তাহলে সেটাকে আমরা বলবো দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠিন্য।

কারা কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে ভুগে থাকেন?

জীবনের যে কোন সময় কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। তাৎক্ষণিক বিচলিত না হয়ে রোগীকে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। কোনো রোগীর যদি রক্তশূন্যতা দেখা দেয় অথবা মল যদি কালো হয়, তাহলে বুঝতে হবে তার জটিল কোন সমস্যা আছে। সে সময় উচিৎ হবে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া।

এ ব্যাপারে ডা. রোকনুজ্জামান ভূঞা বলেন, কোষ্ঠকাঠিন্য যেকোনো বয়সে যে কোন সময় হতে পারে। তবে গবেষনায় দেখা গেছে বয়স্ক লোক বেশি থাকে। পুরুষ এবং মহিলাদের ভেতর মহিলদের কোষ্ঠকাঠিন্যটি বেশি দেখা যায়। আর বাচ্চাদের মধ্য যারা মায়ের দুধ ছেড়ে আস্তে আস্তে স্বাভাবিক খাবারের দিকে যায়, সেসব বাচ্চারা বেশি এ রোগে ভোগেন। এছাড়াও যেসব রোগী অন্য রোগের ফলে চলাফেরা করতে পারেন না (যাদের শুয়ে বসে থাকতে হয়) তারাও অনেক সময় কোষ্ঠকাঠিন্য ভুগে থাকেন।

এছাড়াও যদি পেটে ব্যথা থাকে তাহলে তার পেছনের কারণ খুঁজে বের করতে কিছু পরীক্ষা করা লাগতে পারে। সে সময় অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ব্যবস্থা করা উচিত। তা না হলে জটিল আকার ধারণ করতে পারে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে কী খাবেন, কী খাবেন না

এ ব্যাপারে ডা. রোকনুজ্জামান ভূঞা বলেন, আমি বলবো, আমাদের প্রচুর পরিমাণে শাক-সবজি এবং ফল খেতে হবে। যার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকে। বিশেষ করে আমরা যদি মৌসুমী ফলের সময় ফল খাই তাহলে শরীরের আঁশের অভাব বেশি কমাবে।

আর সবজির ভেতরে ঢেঁড়স, পালং শাক, পুঁই শাক, কচুমুখিতে প্রচুর আঁশ থাকে। এগুলো যদি প্রচুর পরিমাণে খাই তাহলে তার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যাবে।

তিনি বলেন, কোষ্ঠকাঠিন্য রোগীদের কিছু খাবার কম খেতে হবে। যেমন: গরু- খাসির মাংস, ফাস্টফুড (কেক, বার্গার), চিকেন ফ্রাই, আলু ফ্রাই, চিপস ইত্যাদি এগুলা সব সময়ই কম খেতে হবে।

এক্ষেত্রে রোগী যদি খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন করতে পারেন তাহলে অনেক ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করা সম্ভাব। এছাড়াও আমাদের কায়িক পরিশ্রম করার চেষ্টা করতে হবে।

সূত্র: যুগান্তর




ছয় সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে সাকিব

ইংল্যান্ডের চেমসফোর্ডে গতকাল আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় এবং শেষ ওয়ানডে ম্যাচ খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। আর এই ম্যাচে টাইগাররা খেলতে নেমেছিল বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানকে ছাড়াই। আর এর কারণ হিসেবে জানা গিয়েছে এর আগের ম্যাচে ফিল্ডিংয়ের সময় ডান হাতের আঙুলে চোট পেয়েছিলেন সাকিব।

তৃতীয় ম্যাচের আগে আঙুলের চোট না সাড়ায় তাকে এ ম্যাচে দলের বাইরে রাখা হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ম্যাচের আগে সাকিবের চোট পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বিসিবি।

জানা গেছে এ চোটের কারণে ছয় সপ্তাহের জন্ মাঠের বাইরে থাকতে হতে পারে সাকিবকে। আগামী মাসে আফগানিস্তান সিরিজেও এই অলরাউন্ডারকে দলে পাওয়া নিয়ে দাঁড়িয়েছে অনিশ্চয়তা। গত শনিবার সাকিবের চোট নিয়ে বিসিবি ফিজিও বায়েজিদুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘এক্সরে রিপোর্টে দেখা গিয়েছে সাকিবের তর্জনীতে চিড় ধরা পড়েছে। এ ধরনের চোট থেকে সুস্থ হতে কম পক্ষে ছয় সপ্তাহর মতো সময় লাগে।’

এর আগে আইরিশদের বিপক্ষে গত শুক্রবার দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ফিল্ডিংয়ের সময় ডান হাতের আঙুলে চোট পান সাকিব। মিরাজের বলে জর্জ ডকরেলের ক্যাচ ধরতে গিয়ে ব্যথা পান। পরে ফিল্ডিং করেছেন, ব্যাটিংও করেছেন। তাতে চোট আরো বেড়েছে। টাইগারদের হয়ে এবারের ইংল্যান্ড সফরে দুই ওয়ানডেতে সাকিবের পারফরম্যান্স খুব একটা ভালো হয়নি। প্রথম ওয়ানডেতে ২০ রান করেন তিনি, তবে ঐ ম্যাচে বোলিংয়ে আসার আগে বৃষ্টি নামে। পরে দ্বিতীয় ম্যাচে মাত্র ২৬ রান করেন। এছাড়া বল হাতেও পারেননি কোনো উইকেট শিকার করতে।

সূত্র: ইত্তেফাক




সুদের বিনিময়ে নারীদের জিম্মি করায় আমঝুপির উত্তমের কাজ (সালিসের ভিডিওসহ)

সুদের টাকা দিতে না পারলে ব্ল্যাকমেল করে একাধিক নারীর সাথে শারিরীক সম্পর্ক করেন স্বর্ণকার উত্তম কুমার কর্মকার। বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ পেয়ে ইউপি চেয়ারম্যানের বিচারে সাজা “দেড় লাখ টাকা জরিমানা ও ১০ বার কান ধরে ওঠ বস”। এই বিচার ভুক্তভোগী পরিবার মানতে নারাজ।

তারা পুনরায় বিচারের দাবীতে বাজারের ব্যবসায়ীদের গণস্বাক্ষর নিচ্ছেন। তবে বাজার কমিটির সভাপতির আশ্বাস সুষ্ঠ বিচার হবে। নারী ভক্ষণকারী উত্তম কুমাার র্কমকারের বিচারের দাবীতে এবার ফুঁসে উঠেছে বাজারের সব ব্যবসায়ী।

ঘটনাটি মেহেরপুর সদর উপজেলার আমঝুপি গ্রামের। অভিযুক্ত উত্তম কুমার কর্মকার আমঝুপি বাজারের শ্রী শ্রী মাতৃ জুয়েলার্স ও বস্ত্র বিতানের মালিক।

এদিকে, আমঝুপি চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে সালিশে উত্তম কুমার কর্মকারের কানধরে উঠবস করার ১৩ সেকেণ্ডের ভিডিও সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি মেহেরপুর প্রতিদিনের হাতে এসেও পৌছেছে।

স্থানীয়রা জানান, এলাকার শীর্ষ সুদখোর আমঝুপি গ্রামের হালদারপাড়া এলাকার জামিনি কর্মকারের ছেলে উত্তম কুমার কর্মকার। এলাকার মানুষকে চড়া সুদে টাকা দিয়ে থাকেন এই সুদখোর। তার হাত থেকে শুধু হিন্দু নয় মুসলিম নারীরাও তার ব্ল্যাকমেলের স্বীকার হয়ে হারিয়েছেন সম্ভ্রম। অভিযোগ উঠেছে, লাখে প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা সুদে টাকা দিয়ে থাকেন তিনি। সুদের টাকা ঠিকমত পরিশোধ করতে ব্যার্থ হলে সে নির্জন স্থানে নিয়ে গিয়ে কু প্রস্তাব দিয়ে থাকেন।

টাকা না দিতে পারলে শারিরীক সম্পর্ক করতে হবে তার সাথে। এমন প্রস্তাবে সাড়া দিলে সে ওই সাপ্তাহের সুদ মাফ কর দেন। পরে নির্জন স্থানে নিয়ে শারিরীক সম্পর্ক করে ভিডিও ধারণ করেন। শুরু হয় ব্ল্যাকমেল। তার সেই ভিডিও দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক তৈরী করে এই সুদ কারবারি।

এমনি এক অভিযোগ করেছেন সনাতন ধর্মী বলয় কুমারের স্ত্রী। তার দাবী সুদের উপর কিছু টাকা নেন এই সুদ কারবারীর কাছে। নিজের স্বামীর চুন ব্যবসার লাভ না হওয়ায় কয়েক সপ্তাহ টাকা দিতে ব্যার্থ হন এই নারী। পরে তাকে ফুঁসলিয়ে নির্জন স্থানে নিয়ে তার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে ছবি ও ভিডিও ধারণ করেন। পরে তার মেয়েকেও একই কৌশলে শারীরিক সম্পর্ক করে ভিডিও ধারণ করেন সুদ ব্যবসায়ী উত্তম কুমার কর্মকার। পরে শুরু করেন ব্ল্যাকমেল।

এক পর্যায়ে কিছু ছবি ও ভিডিও বলয় কুমারের জামাইয়ের কাছে পাঠায় উত্তম। বিষয়টি এক পর্যায়ে জানাজানি হয়ে পড়লে স্থানীয় আমঝুপি চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দীন আহমেদ চুন্নুর কাছে বিচার দেন ভূক্তভুগীরা।

এঘটনায় শনিবার রাতে আমঝুপি বাজারে এসে শালিস বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। শালিসে অভিযুক্ত উত্তম কুমার কর্মকার দোষী সাবস্থ্য হন। এতে উত্তম কুমার কর্মকারকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করেন। একই সময়ে জন সম্মুখে তাকে কান ধরে ১০ বার ওঠবস করান। এসময় স্থানীয় মেম্বর আবুল কালাম, জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমানসহ শতাধিক ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।

বলয় কুমারের ভাতিজা প্রদীপ হালদার বলেন, আমি চেয়ারম্যানের ওই বিচার মানিনা। এই ধরনের ঘটনায় আমরা নিজেরাই বিচার করবো। উত্তম কুমার যে অন্যায় করেছে তার বিচার অন্যভাবে হতে হবে।

আমঝুপি বাজার কমিটির সভাপতি আজফারুল হক হিরো বলেন, উত্তম কুমার কর্মকার শুধু একটা মেয়ে নয়, এলাকার অনেক নারীই তার লালসার শিকার হয়েছে। এই সুদখোর চড়া সুদে টাকা দিয়ে এলাকার মানুষকে নি:স্ব করার পাশাপাশি তাদের ঘরের নারীদের ব্ল্যাকমেল করে সম্ভ্রম হানী করছে। তার বিরুদ্ধে আমঝুপির সকল ব্যবসায়ী ফুঁসে উঠেছেন।

এই বিষয়ে ভুক্তভোগী বলয় কুমার একটি লিখিত অভিযোগ দেবে বলেছেন। লিখিত অভিযোগে ওই পরিবারটি স্থানীয় ব্যবসায়ীদের স্বাক্ষর নিচ্ছেন। আমি লিখিত অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে সকল ব্যবসায়ীরা শালিস বৈঠকে মিলিত হবো।

আমঝুপি ইউপি চেয়ারম্যান বোরহান উদ্দীন আহমেদ চুন্নু বলেন, আমি প্রথমে ভূক্তভোগীদের আইন আদালতের আশ্রয় নিতে বলেছিলাম। তারা যায়নি, আমাকে বিচার করার জন্য বলেছিল। আমি কিছু ভিডিও দেখেছি। আমি বিচার করে দিয়েছি। আমার বিচারে বলয়ের ভাইয়ের ছেলে প্রদীপ হালদার মানছেনা। তারা বলছে আমরা নিজেরা উত্তম কুমারের বিচার করবো। আজ (গতকাল) রবিবার সন্ধ্যায় আমার কাছে এসে এসব কথা বলে গেছে। আমি তাদের বলেছি তাহলে তোমরা যাও যেভাবে পারো বিচার করা। তারা চলে গেছে।

তবে অভিযুক্ত উত্তম কুমার কর্মকারকে ফোন করলে তার স্ত্রী ফোন রিসিভ করে জানান, উত্তম ফোন রেখে গেছে।

এ বিষয়ে মেহেরপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, এধরনের কোনো ঘটনা ঘটলে আইনের আশ্রয় নেওয়া উচিৎ। এটা শালিস অযোগ্য বিষয়।




মেহেরপুরের আমদহ ইউনিয়ন জামাতের সেক্রেটারি গ্রেফতার

মেহেরপুর সদর উপজেলার চকশ্যামনগরে অভিযান চালিয়ে আমদহ ইউনিয়ন জামাতের সেক্রেটারি আব্দুল কুদ্দুস (৪৫) কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রবিবার দিবাগত রাতে মেহেরপুর সদর থানার ওসি সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম তার নিজ বাসভবন থেকে তাকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত আব্দুল কুদ্দুস চকশ্যামনগর গ্রামের আফজাল হোসেনের ছেলে।

ওসি সাইফুল ইসলাম জানান, আব্দুল কুদ্দুস সরকার বিরোধী আন্দোলনের নাশকতা মামলার আসামি। সোমবার সকালে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে ।

 




দামুড়হুদায় চিৎলা গোবিন্দহুদা ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে মেহেরপুর রতনপুর চ্যাম্পিয়ন

দামুড়হুদায় চিৎলা গোবিন্দহুদা ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ বিকাল ৩টার সময় চিৎলা গোবিন্দহুদা ক্রিকেট একাডেমির আয়োজনে চিৎলা গোবিন্দহুদা মাঠে ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলা শুরু হয় এবং বিকাল সাড়ে ৫ টার দিকে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়।

পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলী মুনছুর বাবু। এসময় তিনি বলেন খেলাধূলা শরীর ও মন দুটোই ভালো রাখে। পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলা করতে হবে, এটা খুবই জরুরী। খেলাধূলার মাধ্যমে দেশ ও জাতীর মুখ উজ্জ্বল করা যায়। এসময় তিনি খেলার আয়োজক কমিটিকে এত সুন্দর খেলার একটা আয়োজন করার জন্য ধন্যবাদ জানান।

খেলায় যে দুটি দল অংশ গ্রহণ করেন তারা হলেন চিৎলা একাদশ বনাম মেহেরপুর রতনপুর একাদশ। ১৫ ওভারের খেলায় টসে জিতে চিৎলা একাদশ সবকয়টি উইকেট হারিয়ে ৯৩ রান সংগ্রহ করেন এবং ৯৪ রানের টার্গেট দেন। মেহেরপুর রতনপুর একাদশ ১০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছেযান। মেহেরপুর রতনপুর একাদশ ৫ ইউকেটে চাম্পিয়ান হয় এবং চিৎলা একাদশ রানার্সআপ হয়। চাম্পিয় দলকে চাম্পিয়ান ট্রফি ও রানারআপ দলকে রানারআপ ট্রফি প্রদান করা হয়।

দামুড়হুদা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাজু আহাম্মেদ রিংকু’র সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিউল কবির ইউসুফ, দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হযরত আলী, উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা সেলিম উদ্দিন বগা, সাবেক ৫নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আব্দুল করিম, ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান, দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম সাহেব আলী, উপজেলা যুবলীগ নেতা আব্দুর রহমান জসিম, যুবলীগ নেতা তারিকুল, মাহাফিজুল। হাউলী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক রাসেল তালুকদার প্রমূখ।




কার্পাসডাঙ্গায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ফেনসিডিল সহ গ্রেফতার ১

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে পুলিশ সুপার  আব্দুলাহ আল মামুনের সার্বিক দিকনির্দেশনায় দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে কার্পাসডাঙ্গা পুলিশ ক্যাম্পের এস আই (নি:) ইমরান হোসেন ও এ এস আই মোসলেম উদ্দিন সহ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কার্পাসডাঙ্গা সুবলপুর সড়কে অভিযান চালায়।

অভিযান চলাকালে কাঞ্চনতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাস্তার উপর হতে ২১ বোতল ফেনসিডিল সহ আজ রবিবার সন্ধা ৭:৩০ মিনিটে ইব্রাহিম খলিল (৩২) পিতা জামাল উদ্দিন ‘কে’ আটক করে পুলিশ।

আজ আসামিকে দামুড়হুদা মডেল থানায় সোপর্দ করে মডেল থানায় একটি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।