দর্শনা সীমান্তে সাড়ে ৩ শ গ্রাম হিরোইন ও ৫টি সোনার বারসহ একজন আটক

দর্শনা সীমান্তে বিজিবির পৃথক দুটি চোরাচালান বিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে। এ অভিযানে সাড়ে ৩শ গ্রাম হিরোইন ও ৫টি বার সহ আটক করেছে ১ চোরাকারবারীকে। গতকাল সোমবার সকালে দর্শনা হল্ট স্টেশনে খুলনাগামী রকেট মেইলে অভিযান চালিয়ে পরিত্যাক্ত অবস্থায় সাড়ে ৩শ গ্রাম হিরোইন ও দর্শনা রেলওয়ে স্টেশনের পূর্বপাশ হতে ৫টি স্বর্ণের বার সহ সেলিম (৩৩) নামের এক চোরাকারবরীকে আটক করেছে।

এ দুটি চোরাচালান বিরোধী অভিযান পরিচালনা করেন ঝিনাইদহের মহেশপুর-৫৮ বিজিবি ও চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়ন জোয়ানেরা।

বিজিবি জানায়, চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের লেঃ কর্ণেল সাঈদ মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান, পিএসসি স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সাংবাদিকদের জানায়, চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনা থানার অন্তর্গত দর্শনা রেল ষ্টেশন হয়ে পার্বতীপুর হতে খুলনা অভিমূখী ছেড়ে আসা রকেট মেইল ট্রেন ভারতীয় হিরোইন পাচার করা হবে মর্মে প্রাপ্ত বিশেষ তথ্যের ভিত্তিতে চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল সাঈদ মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান, পিএসসি এর সার্বিক দিক নির্দেশনায় দর্শনা বিওপি কমান্ডার সুবেদার মোঃ নওশের আলী সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে সীমান্ত পিলার ৭৭/২-এস হতে আনুমানিক ৩.৫ কিঃ মিঃ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে দর্শনা রেল ষ্টেশনে আনুমানিক বেলা ১টা ১০ মিনিটের দিকে মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান পরিচালনা কালে টহলদল পার্বতীপুর হতে খুলনা অভিমূখী ছেড়ে আসা রকেট মেইল ট্রেনের তৃতীয় বগির ভিতর ক্যরিয়ারের উপর একটি পলিথিনের ব্যাগ দেখতে পায়। টহলদল উক্ত ব্যাগের মালিকানা না পাওয়ায় পলিথিনের ব্যাগটি জব্দ করে এবং পরবর্তীতে টহলদল জব্দকৃত পলিথিনের ব্যাগটি খুললে ব্যাগের ভিতর ১টি পলিথিনের ছোট প্যাকেট হতে ৩৫০ গ্রাম ভারতীয় হিরোইন উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। এ ব্যাপারে সুবেদার মোঃ নওশের আলী বাদী হয়ে পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

অপরদিকে ঝিনাইদহ-৫৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়কের পক্ষে সহকারী পরিচালকমোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সাংবাদিকদের জানায়, ঝিনাইদহ মহেশপুর-৫৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মাসুদ পারভেজ রানা, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, জিপ্লাস নিজস্ব গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারেন একজন ব্যক্তি ভ্যানযোগে দর্শনা রেলষ্টেশন এলাকা হতে স্বর্ণ পাচারের উদ্দেশ্যে দর্শনা-মুজিবনগর রোড হয়ে সীমান্তের দিকে গমন করবে।

অতঃপর অধিনায়কের নেতৃত্বে ব্যাটালিয়ন সদরের একটি বিশেষ টহল দল দর্শনা রেলষ্টেশন এলাকায় এ্যাম্বুশ স্থাপন করে বসে থাকে। আনুমানিক সকাল ৯ টার দিকে উক্ত ব্যক্তি দর্শনা রেলষ্টেশন অতিক্রম করে দর্শনা-মুজিবনগর রোড হয়ে সীমান্তের দিকে যেতে থাকার সময় এ্যাম্বুশ দল দর্শনা রেল স্টেশনের ৫০ গজ পূর্ব পাশে দর্শনা-মুজিবনগর রাস্তার উপর হতে সেলিম (৩৩) নামের এক ব্যাক্তিকে আটক করে।

পরে আটককৃত ব্যাক্তির পরিহিত প্যান্টের কোমরের ভিতরের দিকে বিশেষভাবে তৈরীকৃত পকেটের মধ্যে লুকায়িত স্থান হতে ৫টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। আটককৃত ব্যাক্তির নিকট হতে উদ্ধার হওয়া ৫টি স্বর্ণের ওজন ৫৮৩.২০ গ্রাম। এসময় তার নিকট হতে জব্দ করা হয়েছে ১টি মোবাইল ফোন। আটককৃত ব্যাক্তির নিকট হতে উদ্ধার হওয়া স্বর্ণের আনুমানিক মূল্য ৪৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। আটককৃত ব্যাক্তি সেলিম (৩৩) কুমিল্লা জেলার হোমনা থানাধীন নিলুখী গ্রামের রওশন আলীর ছেলে।

বিজিবি আরও জানায়, উদ্ধার স্বর্ণের বার শুল্ক কর ফাকি দিয়ে ভারতে পাচারের জন্য পরিবহন করা ও নিজ জিম্মায় রাখায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। আটককৃত আসামীর বিরুদ্ধে দর্শনা থানায় মামলা দায়ের এবং স্বর্ণের বার চুয়াডাংগা ট্রেজারী অফিসে জমা দেয়ার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।




চুয়াডাঙ্গায় পদ্মবিলা ইউনিয়ন পরিষদে ভিজিএফ চাল বিতরণ

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার পদ্মবিলা ইউনিয়ন পরিষদের পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে গরীব অসহায় ও দুস্থ মানুষের মাঝে ভিজিএফের চাল বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।

সোমবার সকাল সাড়ে আটটার সময় পদ্মবিলা ইউনিয়ন পরিষদ চত্বরে চুয়াডাঙ্গা সদরের পদ্মবিলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আলম মণ্ডলের সভাপতিত্বে ভিজিএফের চাল বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়।

এ সময় চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার পদ্মবিলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলম মন্ডল বলেন,চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার পদ্মবিলা ইউনিয়নের মোট নয়টি ওয়ার্ডের ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হচ্ছে।পদ্মবিলা ইউনিয়নের মোট নয়টি ওয়ার্ডে গরীব অসহায় ও দুস্থ মানুষের মাঝে মোট ১৬৭৩ জনের মাঝে ভিজিএফ চাল বিতরণ করা হবে।

ভিজিএফের চাল বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন কালে আরো উপস্থিত ছিলেন, চুয়াডাঙ্গা পদ্মবিলা ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মোশারফ হোসাইন, ১নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মফিজুল ইসলাম, ২নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য রবিউল ইসলাম, ৩নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য শাহজালাল, ৪নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য সুমন আলী,৫নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আজিবার মালিথা, ৬নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য ইনদাদুল হক,৭নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য হুমায়ন কবির,৮নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য আব্দুল রাজ্জাক, ৯নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য ফেরদৌস, ১,২ ও ৩ সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য শরিফা খাতুন, ৪,৫ও ৬ সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য হাসিনা খাতুন, ৭,৮ও ৯ সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য লায়লা আনজুম বানু সহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।




দামুড়হুদায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা 

দামুড়হুদায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ১০টায় দামুড়হুদা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে পরিষদের সম্মেলন কক্ষে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

১৭ই এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইউএনও রোকসানা মিতা’র সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি সজল কুমার দাস, উপজেলা কৃষি অফিসার মনিরুজ্জামান, সমাজসেবা অফিসার তোফাজ্জল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন, দামুড়হুদা মডেল থানার ওসি অপারেশন শফিউল আলম, উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা ফয়জুল ইসলামসহ উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।




শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধভাবে ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা করতে হবে –কাজী জাফর উল্লাহ

দু’শো বছর আগের নবাব সিরাজ উদ্দৌলার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ষড়যন্ত্র একই সূত্রে গাঁথা। আবারও চারদিকে সেই গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। তাই দলীয় নেতা-কমীর্দের উদ্দেশ্যে বলছি-জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থেকে সকল ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা করতে হবে।

১৭ এপ্রিল ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসে শেখ হাসিনা মঞ্চে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ. ফ. ম বাহাউদ্দীন নাসিম।

আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক এমপি, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অ্যাড. আমিরুল আলম মিলন এমপি, পারভিন জামান কল্পনা, গ্লোরিয়া জামান ঝর্না এমপি, শ্রী নির্মল চ্যাটার্জি, মেহেরপুর জেলা আ. লীগের সভাপতি ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপি, মেহেরপুর-২ আসনের এমপি মোহাম্মদ সাহিদুজ্জামান খোকন, মেহেরপুর জেলা আ. লীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ খালেক সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা তার গভীর দূরদশীর্তা থেকে যে সিদ্ধান্ত নেবেন সেই সিদ্ধান্ত সকলকে মেনে নিতে হবে। না হলে ষড়যন্ত্রকারীরা সফল হবে। সামনে জাতীয় নির্বাচন। তাই সকল দ্বিধাদ্বন্দ্ব ভুলে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে।

এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক এমপি মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ শেষে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন। দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক এমপি।




আগামী নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে – মুজিবনগর দিবসে বক্তারা

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও মেহেরপুর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে মুজিবনগরে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালন করা হয়েছে। দিনব্যাপী নানা কর্মসূচীর মধ্যে দিয়ে দিবসটি পালন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে মুজিবনগর উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষনা করা হয়। ভোরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও মুজিবনগর থানার ওসি জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে দিবসের কর্মসূচী শুরু করেন। পরে সকাল ৯টায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পন করেন। পরে সকাল ১১টায় শেখ হাসিনা মঞ্চে দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ এমপি, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, কেন্দ্রীয় সদস্য অ্যাড. আমিরুল আলম এমপি, পারভিন জামান কল্পনা, অ্যাড, গ্লোরিয়া ঝর্ণা এমপি, নির্মল চ্যাটার্জি, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ও মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরহাদ হোসেন এমপি, তৎকালীন সাবেক এসপি মাহবুব উদ্দিন আহমেদ, মেহেরপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য সাহিদুজ্জামান খোকন, মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ খালেক। সমাবেশ পরিচালনা করেন আওয়ামী লীগের খুলনা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ বলেন, আগামী বছরের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচন। এখন থেকে ষড়যন্ত্রের আভাস হাওয়া বইতে শুরু করেছে। আমরা কিন্তু টের পাচ্ছি। শেখ হাসিনা কাউকে ছাড় দিবেন না। যারা ষড়যন্ত্রকারী আমরা তাদের হুশিয়ার করছি। বাংলার জনগণ বারবার পলাশির যড়যন্ত্র দেখতে চায় না। আরেকটা পলাশি আপনাদের আর কোন দিন করতে দেওয়া হবে। তাই আসুন শেখ হাসিনার ঝাণ্ডার তলে ঐক্যবদ্ধ থেকে আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ এমপি বলেছেন, ঐতিহাসিক ১৭ এপ্রিলে পরিস্কার করে বলতে চাই, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী হবে। যে সংবিধানের জন্য আমাদের ৩০ লক্ষ মানুষকে প্রাণ দিেেত হয়েছিলো। যে সংবিধানের জন্য ২ লক্ষ মা বোনের সম্ভব দিতে হয়েছিলো। যে সংবিধানের জন্য আমরা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছিলাম। সেই সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। যাদের নির্বাচন করার সক্ষমতা আছে তারাই নির্বাচনে আসবেন। নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রমান করবেন জনগণন কাকে চায় বা কাকে চায় না। ওই রাজপথে দাড়িয়ে ভাষণ দিয়ে জনগণ কার পক্ষে আছে এটা বলার সুযোগ নেই।

সভাপতির বক্তব্য আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম বলেন, জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধুই স্বাধীনতা সংগ্রামের একমাত্র নেতা। যিনি মুক্তিযুদ্ধের সকল কর্মসূচী ঘোষণা করার একমাত্র মালিক ছিলেন। বর্তমান অপরাজনীতির বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্র শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মোকাবেলা করবোই।
এর আগে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পন করেন। সমাবেশে আগে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন চিত্র নিয়ে আনসার ও ভিডিপির সদস্যরা গীতিনাট্য মঞ্চস্থ করেন।




কোটচাঁদপুরে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত

কোটচাঁদপুরে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে সোমবার সকালে অফিসার্স ক্লাবে আলোচনা সভা করা হয়েছে।

সভায় সভাপতিত্ব করেন, কোটচাঁদপুর উপজেলার নির্বাহী অফিসার উছেন মে। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রিয়াজ হোসেন,কোটচাঁদপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আব্দুর রশিদ,থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) জগন্নাথ ঋঋবৎস্যকর্মকর্তা সঞ্চয় কুমার, সমাজ সেবা কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শিলা বেগম, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক কর্মকর্তা চম্পা অধিকারি।

এ সময় বক্তারা ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরেন।




কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় তৈরি সৃজনকর্মের মালিকানা কে পাবেন

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) পরিচালিত যন্ত্রে তৈরি লেখা, ছবি ও গান—শিল্পের জন্য নতুন ক্ষেত্র যা সৃজনশীল ব্যবসার ক্ষেত্রে কৌশলী প্রশ্ন তুলেছে। চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম এআইয়ের সহায়তায় তৈরি করা নিবন্ধ পরীক্ষা করে। এতে দেখা যায়, এআই বেশ দক্ষভাবেই আধেয় তৈরি করতে পারে। কিন্তু অনেক শিল্পী ও সৃজনশীল কাজভিত্তিক ব্যবসায়ীদের জন্য এই এআই হুমকি তৈরি করেছে। কারণ, এই প্রযুক্তি কোনো ধরনের অনুমতি ছাড়াই প্রশিক্ষণে (মেশিন লার্নিং) পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মানুষের তৈরি শিল্পের অনুলিপি তৈরি করতে পারে। এতে শিল্পীদের বাজার হুমকিতে পড়েছে। কেউ কেউ এই বিষয়টিকে বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ চুরির শামিল হিসেবে দেখছেন।

সম্প্রতি স্পটিফাই ও অ্যাপলসহ মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মগুলোকে ইউনিভার্সাল মিউজিক গ্রুপ তাদের গান স্ক্র্যাপিং করা থেকে এআই ব্যবস্থাকে ব্লক করতে বলেছে। বিনিয়োগকারীরা এআইয়ের পেছনে কোটি কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করছেন। এই বিনিয়োগ এআইয়ের সৃজনশীলতার ওপরই বেশি নির্ভরশীল। সব মিলিয়ে এআইয়ের তৈরি শিল্প বা সৃজনশীল কর্ম নিয়ে তিন ধরনের বিতর্ক তৈরি হয়েছে।

অনুকরণ করে তৈরি শিল্পের মূল উপাদানের স্রষ্টারা কী পাবেন
গত জানুয়ারিতে একদল শিল্পী ছবি তৈরির সফটওয়্যার নির্মাতা লন্ডনভিত্তিক স্ট্যাবিলিটি এআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলার অভিযোগে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটি ডেটা প্রশিক্ষণে শিল্পীদের কাজ ব্যবহার করেছে এবং সেসব কাজের অনুকরণে তাদের মেধাস্বত্ব লঙ্ঘন করেছে। মামলাকারীদের একজন কার্টুনিস্ট সারাহ এন্ডারসন নিউইয়র্ক টাইমসকে বলেন, শিল্পীদের ডেটা ব্যবহারের ক্ষেত্রে তাদের মতামতের সুযোগ থাকা উচিত এবং এর জন্য ক্ষতিপূরণ দেওয়া উচিত।

গেটি ইমেজও যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে স্ট্যাবিলিটি এআইয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। তাদের অভিযোগ, প্রতিষ্ঠানটি তাদের লাখ লাখ ছবিতে মেধাস্বত্বের ‘নির্লজ্জ লঙ্ঘন’ করেছে। গেটির যুক্তি, এ ধরনের চুরি খুবই আপত্তিকর; কারণ, মেশিন লার্নিংয়ের জন্য তাদের ডেটা লাইসেন্স করার চুক্তি রয়েছে। স্ট্যাবিলিটি এআই এখন পর্যন্ত এসব অভিযোগের ব্যাপারে কোনো জবাব দেয়নি।

শিল্পীর সৃজনকর্মের ন্যায্য ব্যবহার
স্ট্যানফোর্ড ল স্কুল কার্যক্রমের পরিচালক মার্ক লেমলি বলেছেন, মেধাস্বত্বযুক্ত কাজগুলো নিবন্ধ, সমালোচনা বা অন্যান্য ‘রূপান্তরমূলক’ কাজের ক্ষেত্রে অনুমতি ছাড়াই ব্যবহার করা যেতে পারে। এসব ক্ষেত্রে রোবটগুলো প্রথাগতভাবেই দায় মুক্তি পেয়েছে। তবে ভবিষ্যতে এআই যন্ত্রের এমন অনুকরণে আদালত খুব একটা সমব্যথী হবে না।

লেমলি মেশিন লার্নিংয়ে মেধাস্বত্বযুক্ত উপাদান ব্যবহারের ক্ষেত্রে নতুন একটি গ্রহণযোগ্য মানদণ্ড ঠিক করার আহ্বান জানান। যেখানে মেধাস্বত্বের উদ্দেশ্য প্রাধান্য পাবে। কেবল শিক্ষার জন্য ব্যবহারের ক্ষেত্রে হয়তো অনুমতি পাবে। তবে পুনরুৎপাদনের উদ্দেশ্য হলে অনুমতি মিলবে না। আর নতুন প্রযুক্তিগুলোর মেধাস্বত্ব লঙ্ঘনের পেছনে কাকে দায়ী করবে, তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। প্রযুক্তিটিকে নির্দেশদাতা ব্যবহারকারী, না যে প্রতিষ্ঠান প্রযুক্তিটি তৈরি করেছে সেটি দায়ী। নাকি উভয়ই?

এআইয়ের তৈরি শিল্পের মালিকানা কে পাবে
এখন কেবল মানুষের তৈরি শিল্পকর্মে মেধাস্বত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু আংশিকভাবে এআইয়ের ওপর নির্ভর করে তৈরি শিল্পকর্মের মেধাস্বত্ব কে পাবে? কিছু প্রকৌশলী বলছেন, তাঁরা তাঁদের যন্ত্র দিয়ে তৈরি আধেয়র মেধাস্বত্ব দাবি করবেন।

গত ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের মেধাস্বত্ব অফিস ছবিভিত্তিক একটি উপন্যাসের জন্য এআইয়ের তৈরি ছবির মেধাস্বত্ব দেয়নি। যদিও সরকার এআই টুলকে শিল্পী ভাড়া করার সঙ্গে তুলনা করেছে। তবে এ ধরনের তুলনা হয়তো প্রযুক্তিটির ব্যবহার সাধারণ স্তরে পৌঁছালে থাকবে না। সব মিলিয়ে এ ধরনের প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি সৃজনকর্মের ক্ষেত্রে মেধাস্বত্বের বিষয়টি জটিলই হবে।

সূত্র: নিউইয়র্ক টাইমস




চুয়াডাঙ্গায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা 

চুয়াডাঙ্গায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা শীর্ষক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার সকাল সাড়ে দশটার সময় চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক( সার্বিক) নাজমুল হামিদ রেজা সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান।

এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান বলেন, ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনে বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এই দিবসের তাৎপর্য ও গুরুত্ব অনেক বেশি। এই দিবসের সাথে চুয়াডাঙ্গা জেলার অগ্রণী ভূমিকা ছিলো। উন্নত বাংলাদেশ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের অবশ্যই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার জাগ্রত হতে হবে।

এ সময় তিনি সকল শিক্ষার্থীদের আহবান করে বলেন, তোমাদের সঠিক মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে হবে ও সঠিক মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নিজেদের গঠন করতে হবে।

ঐতিহাসিক মুজিব নগর দিবসের আলোচনা সভা শেষে চুয়াডাঙ্গা কোর্ট মসজিদের পেশ ইমাম দোয়া পরিচালনার মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হয়।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার( অর্থ ও প্রশাসন) আবু তারেক, চুয়াডাঙ্গা জেলা শিক্ষা অফিসার আতাউর রহমান, চুয়াডাঙ্গা পৌর ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আবু রাশেদ, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও চুয়াডাঙ্গা সাবেক পৌর মেয়র রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দার, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান, চুয়াডাঙ্গা জেলা রোভারের সম্পাদক মোঃ জাহিদুল হাসান, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার( ভূমি) মাজহারুল ইসলাম সহ চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন ও বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষক এবং ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ।




হাসপাতালে ভর্তি মধুমিতা

হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মধুমিতা সরকার। সোমবার (১৭ এপ্রিল) সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজের অসুস্থতার কথা জানিয়ে একটি ছবি পোস্ট করেছেন মধুমিতা। সেই ছবিতে দেখা যায়, হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে আছেন অভিনেত্রী। চোখে হাই পাওয়ারের চশমা। হাতে ড্রিপ। বালিশের পাশে বই রাখা। ছবির পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘মারাত্মক একটা কিছু হয়েছিলো। কিন্তু ভালোভাবে সেরে উঠেছি। আপনাদের ভালবাসার জন্য ধন্যবাদ।’

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা যায়, অ্যাপেন্ডিক্সে অপারেশন করা হয়েছে মধুমিতার। কয়েকদিন ধরেই পেটে ব্যথা হচ্ছিলো। সেই নিয়েই চলছিলো শুটিং। পরে ডাক্তারের কাছে গেলে অ্যাপেন্ডিসাইটিস ধরা পড়ে। রোববার অপারেশন হয়েছে এই অভিনেত্রী। আপাতত হাসপাতালেই রয়েছেন তিনি।

এ বিষয়ে মধুমিতা বললেন, ‘রক্তে সংক্রমণ বেড়ে গিয়েছিলো। কিন্তু অপারেশন হয়ে গিয়েছে। ঈশ্বরের আশীর্বাদে এখন ভালো আছি।’

আগামী কয়েকদিন হাসপাতালেই থাকতে হবে মধুমিতাকে। বাড়ি ফিরেও বিশ্রামে থাকবেন কয়েকদিন। তার পর আবার শুটিং ফ্লোরে ফিরবেন তিনি।

বর্তমানে ‘চিনি ২’ সিনেমার শুটিংয়ের কাজে ব্যস্ত আছেন মধুমিতা। ২০২০ সালে মুক্তি পেয়েছিলো চিনি। এবারেও পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন মৈনাক ভৌমিক। জানিয়েছেন, এটা কোনো সিক্যুয়েল বা প্রিক্যুয়েল নয়। বরং এখানেও ধরা পড়বে বন্ধুত্বের এক মিষ্টি কাহিনী।

সোমবার (১৭ এপ্রিল) নেটদুনিয়ায় অভিনেত্রীর অসুস্থতার খবর ছড়িয়ে পড়তেই চিন্তায় পড়েন তার ভক্ত-অনুরাগীরা। এখন দ্রুত অভিনেত্রীর সেরে ওঠার অপেক্ষায় দিন গুনছেন তারা।

সূত্র: আনন্দবাজার




বাফুফের সভা বিকেলে, কে আসছেন সোহাগের চেয়ারে?

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারশনের (বাফুফে) সাধারণ সম্পাদক আবু নাঈম সোহাগকে ফিফা থেকে নিষিদ্ধের পর যেন একটা ঝড়ই নেমে এসেছে বাংলাদেশের ফুটবল অঙ্গনে। সোহাগের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আসার পরই বাতিল করা হয়েছিলো গত ১৪ এপ্রিলের নারী ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের আয়োজন ও সূচি নিয়ে ডাকা পূর্বনির্ধারিত সভা।

এর মধ্যে আজ সোমবার (১৭ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাহী কমিটির জরুরী সভা ডেকেছে বাফুফে। জানা যায়। আজকের এই সভাতেই মনোনীত করা হবে বাফুফের ভারপ্রাপ্ত নতুন সাধারণ সম্পাদক। এছাড়া সোহাগের নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে তদন্ত কমিটিগঠনের সিদ্ধান্তও আসতে পারে।

সোহাগকে নিষিদ্ধ করার পর থেকে আপাতত সাধারণ সম্পাদকের পদশূণ্য হয়ে রয়েছে বাফুফে। বাফুফে ভবন থেকে তুলে ফেলা হয়েছে সোহাগের নামফলকও। আপাতত বাফুফেতে একজন সাধারণ সম্পাদকের প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে সবার আগে।

সাধারণ সম্পাদক পদে কে আসতে পারে সেটি নিয়েও এখন বিস্তর জল্পনা-কল্পনা। শোনা যাচ্ছে এই পদের অন্যতম দাবিদার সিএফও আবু হোসেন, তবে অর্থ কেলেঙ্কারির সবগুলো অভিযোগে নাম আছে তারও।

এছাড়া আরও একজন বর দাবিদার বাফুফের কম্পিটেশন বিভাগ প্রধান জাবের বিন তাহের আনসারি। এদিকে, সভাপতির ব্যক্তিগত সহকারী ইমরান হোসেনও আছে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হোয়ার দৌড়ে।

সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে আজ বিকেলের সভা শেষেই হয়তো জানা যাবে সভাপতি সালাউদ্দিন কাকে নতুন সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মনোনীত করেন।

সূত্র: ইত্তেফাক