বাজুসের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পেলেন চুয়াডাঙ্গার রিপনুল হাসান

বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশনের সহ সভাপতির দায়িত্ব পেলেন চুয়াডাঙ্গার কৃতি সন্তান মোঃ রিপনুল হাসান। গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি সায়েম সোবহান আনভীনের প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তাকে বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশনের আগামী দুই বছরের জন্য মোঃরিপনুল হাসান কে সহ-সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়।

এ সময় প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়ে তার উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথ মর্যাদার সাথে পালন করার জন্য তাকে আহ্বান জানানো হয়।

এর আগে মোঃ রিপনুল হাসান বাংলাদেশ জুয়েলার্স এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী সদস্য ছিলেন।

মোঃ রিপনুল হাসান বলেন,প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীরের নেতৃত্বে সারা বাংলাদেশে একটি শক্তিশালী সংগঠন হিসেবে রূপান্তরিত হয়েছে বাজুস।বাংলাদেশের সব ব্যবসায়ী মিলেমিশে ব্যবসা করুক এবং দেশের উন্নয়নে অবদান রাখুক। অসাধু ব্যবসায়ীদের কেউ যাতে আর স্বর্ণ চোরাকারবারি না বলতে পারে এবং তার উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথ পালন করার জন্য দেশবাসীর কাছে তিনি দোয়া কামনা করেন।




আইপিএলের প্রতি ম্যাচে আম্পায়ারদের আয় ২ লাখ!

আইপিএল মানেই কাড়ি কাড়ি টাকা। ক্রিকেটার, কোচরা ছাড়াও আইপিএলের ম্যাচ পরিচালনা করে টাকার পাহাড় গড়ছেন আম্পায়াররাও। আইপিএলের একটা ম্যাচ পরিচালনা করে আম্পায়াররা পারিশ্রমিক হিসেবে কত টাকা পান জানেন? ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২ লাখ রুপি। আক্ষরিক হিসেবে ১ লাখ ৯৮ হাজার রুপি। এটা শুধু ম্যাচ পরিচালনার মূল ভাতা। এর বাইরেও ম্যাচপ্রতি আম্পায়ারদের উপরি পাওনা ১২ হাজার রুপি।

আইপিএলের আম্পায়ার তালিকায় একবার নাম উঠাতে পারলেই আপনি বনে যাবেন লাখপতি। ওপরে উল্লেখিত টাকার অঙ্কগুলো মূলত ‘এলিট’ শ্রেণির আম্পায়ারদের। আসলে আইপিএলে দুই ক্যাটাগরির আম্পায়াররা ম্যাচ পরিচালনা করেন। অভিজ্ঞতা-দক্ষতায় এগিয়ে থাকা পরীক্ষিত আম্পায়াররা পান ‘এলিট শ্রেণি’র মর্যাদা। অপেক্ষাকৃত কম অভিজ্ঞতা সম্পন্নদের রাখা হয় ‘ডেভেলপমেন্ট আম্পায়ার’ বা ‘উন্নয়নশীল’ ক্যাটাগরিতে। তো এলিট শ্রেণির আম্পায়ারদের ম্যাচপ্রতি আয়ের অঙ্কটা তো আগেই বলা হয়েছে। ‘ডেভেলপমেন্ট’ বা ‘উন্নয়নশীল’ ক্যাটাগরির আম্পায়ারদের ম্যাচপ্রতি পারিশ্রমিক ৫৯ হাজার রুপি। তাদের উপরি পাওনা বলতেও কিছু নেই।

উপরোক্ত হিসাব অনুযায়ী, এলিট ক্যাটাগরির কোনো আম্পায়ার যদি পুরো টুর্নামেন্টেই ম্যাচ পরিচালনার সুযোগ পান, তাহলে আইপিএলের এক আসর থেকেই ঐ আম্পায়ারের আয় হবে অন্তত ৪০ লাখ রুপি! ম্যাচ পরিচালনার ভাতা, হাত খরচসহ অন্যান্য খাতের পাওনার পাশাপাশি বিজ্ঞাপনী সূত্র থেকেও আম্পায়াররা পান মোটা অঙ্কের টাকা। অনেক সময়ই আইপিএলে আম্পায়াররা বিভিন্ন বিজ্ঞাপনী সংস্থার পোশাক পরে থাকেন। এর ফলে মোটা অঙ্কের টাকাই পান তারা।

সূত্র: ইত্তেফাক




দামুড়হুদা ও দর্শনা থানার নবাগত ওসি ও সংগীত শিল্পী ধীরু বাউলের সম্মাননা প্রদান

দামুড়হুদা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম ও দর্শনা থানার অফিসার ইনচার্জ ফেরদৌস ওয়াহিদ সহ দেশবরেণ্য সংগীত বাউল শিল্পি সাংবাদিক মনিরুজ্জামান ধীরুকে সম্মাননা স্মারক প্রদান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টায় দর্শনা প্রেসক্লাব কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রেসক্লাবের সভাপতি আওয়াল হোসেনের সভাপতিত্বে এক মতবিনিময় সভায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে নবাগত ওসি ফেরদৌস ওয়াহিদ ও সাইফুল ইসলাম বলেন, সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ। পুলিশ ও সাংবাদিক কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করলে সমাজ থেকে মাদক, সন্ত্রাস, ধর্ষণ, নারী নির্যাতন, বাল্যবিবাহ, চাঁদাবাজিসহ সব অপরাধ কমে যাবে।

দর্শনা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি হানিফ মন্ডলের সঞ্চালনা আরও উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, দর্শনা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এসএম আমানউল্লাহ, দর্শনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী, সাংবাদিক সমিতির সভাপতি ও প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি এবং বাউল হার্ট টমটেন তারকা দেশ বরণ্য কণ্ঠশিল্পি মনিরুজ্জামান ধীরু, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ইকরামুল হক পিপুল, সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম, সাবেক সাধারন সম্পাদক চঞ্চল মেহমুদ, আহসান হাবিব মামুন, এফএ আলমঙ্গীর, মনিরুজ্জামান সুমন, মাহমুদ হাসান রনি, ওয়াসিম রয়েল, হাসমত আলী, আব্দুল হান্নান, সুকুমল চন্দ্র বাঁধন, ইয়াছিন, ইমতিয়াজ রয়েল।




জামিনে বেরিয়ে গাংনীর সুদ ব্যবসায়ী আনারুল আরও বেপরোয়া

গাংনী উপজেলার ভোমরদহ গ্রামের গৃহবধু শিউলী খাতুন ও নিলুফার ইয়াসমীন। আর্থিক অনটনের কারণে গাংনী উপজেলা শহরের উত্তরপাড়া এলাকার মৃতু ইউনুছ আলীর ছেলে সুদ ব্যবসায়ী আনারুল ইসলামের কাছ থেকে ব্যাংক চেক দিয়ে ২ লাখ টাকা নেন। প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা দিয়ে গত দেড় বছরে তিন লাখ পরিশোধ করেন। তারপরেও এখন সুদ ব্যবসায়ী আনারুল ইসলাম শিউলীর কাছে ২ লাখ টাকা দাবী করছে। এঘটনায় ভুক্তভোগী ওই নারী গাংনী থানায় একটি লিখিত অভিযোগে দিয়েছেন।

গত ৩ এপ্রিল বিষয়টি নিয়ে গাংনী থানা পুলিশ ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা বসে চেক ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রতি দেন আনারুল ইসলাম।

একই অভিযোগে করেছেন, ভোমরদহ গ্রামের তাইজাল ইসলামের স্ত্রী নিলুফা ইয়াসমীন। তিনি বলেন আমি আনারুল ইসলামের কাছ থেকে ২ লাখ টাকা সুদে নিয়ে তাকে ৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা পরিশোধ করার পরেও সে এখন ২ রাখ টাকা দাবী করে বিভিন্নভাবে হুমকী ধামকী ও অশ্রাব্য ভাষায় গালিগাল করে আসছেন।

এঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার বিকালে গাংনী উপজেলা শহরের সাবেক ছাত্র নেতা শাহিদুজ্জামান শিপুর অফিসে ওই দুই নারী তাদের উপর সুদ কারবারী আনারুল ইসলাম, জমির উদ্দীনের ছেলে সুদ ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম ও মহিজ উদ্দীনের ছেলে সুদ ব্যবসায়ী শফি’র বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ আনেন। এর আগে এই সুদ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে গাংনী থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

এদিকে সাবেক ছাত্র নেতা শিপু এই সব নারীদের পক্ষে কথা বলায় সুদ ব্যবসায়ী আনারুল ইসলাম গতকাল বিকালে তার বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন।

এঘটনায় শাহিদুজ্জামান শিপু তাৎক্ষনিকভাবে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে বিষয়টি তুলে ধরে সাংবাদিক সম্মেলন করেন। তিনি অভিযোগ করেন, সুদ ব্যবসায়ী আনারুল ইসলাম, এলাকার গরীব অসহায় মানুষের মধ্যে সুদের টাকা বিতরণ করে চড়া সুদের টাকা আদায় করে থাকেন। তার অত্যাচার নির্যাতন ও দৌরাত্মে স্বামীর ঘর ছাড়া হয়েছেন অনেক নারী। তাদের মধ্যে ঘর ছাড়া এক অসহায় নারী শিউলী খাতুন ও নিলুফা ইয়াসমীন। তারা দুজনেই আনারুল ইসলামের কাছে থেকে চড়া সুদে টাকা নিয়ে এখন স্বামীর ঘর ছাড়া হয়ে পড়েছেন।

তারা দুজনেই আনারুল ইসলামের কাছ থেকে সুদের উপর টাকা নিয়ে সুদসহ আসল টাকা পরিশাধে করার আরও টাকার দাবি করে মিথ্যা মামলার হুমকি, শারীরিক ও মানষিক নির্যাতন চালান।

সাংবাদিক সম্মেলনে শিউলী খাতুন লিখিত বক্তব্যেই বলেন, আমার নিকট থেকে আমার স্বাক্ষরিত সোনালী ব্যাংক শাখার একটি ব্লাঙ্ক (ফাঁকা) চেক জমা নিয়ে আমাকে ২ লাখ টাকা প্রদান করেন আনারুল। আমি মাসিক ২০ হাজার টাকা সুদসহ দেড় বছরে ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা পরিশাধে করার পরও আমাকে আমার চেক ফেরত দেয়নি সে।আরও ২ লাখ টাকা দিতে এখন নানাভাবে হুমকী ধামকী দিচ্ছেন।

সুদ ব্যবসায়ী আনারুলের দাবিকৃত অতিরিক্ত টাকা না দেয়ায় আমাকে মারপিট ও মামলার ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। এমনকি আমাকে ও আমার বিবাহিতা মেয়েকে অশ্রাব্য ভাষায় গালাগালি দিচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আমি একজন অসহায় গরীব মানুষ। বর্তমান আমি ওই টাকা পরিশাধে করতে বিভিন্ন এনজিও থেকে লোন নিয়ে ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছি। এসব কারণে আমার স্বামী আমাকে বাড়ি থেকে বিতাড়িত করেছে।

তিনি বলেন, সুদ ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে চড়া সুদের টাকা নেয়ার কারণে এলাকার গরীব মানুষ ব্যাপক ভাবে নিঃস্ব ও অসহায় হয়ে যাচ্ছে। আমি সুদ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে সাংবাদিকদের মাধ্যমে আবেদন জানাচ্ছি।

এবিষয়ে শাহিদুজ্জামান শিপু আরও বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অন্যায় কখনও বরদাস্ত করবেন না। সরকারের সুনাম নষ্ট করতে এক শ্রেণীর মানুষ নানা ষড়যন্ত্র করে সরকারের উন্নয়নে বাঁধাগ্রস্থ করছে।
সুদ ব্যবসার নামে মানুষকে শোষণ করছে। গ্রামের অসহায় মানুষকে জিম্মি করে তাদের উপর অন্যায় অত্যাচার করছে। আমি এসব নিয়ে প্রতিবাদ করায় গাংনীর এক শ্রেণীর মুখাশেধারী নেতা সুদ ব্যবসায়ীদের সমর্থন করছেন। জনগণের জন্য পুলিশ ভাল কাজ করে প্রশংসনীয়। কিন্তু প্রতিহিংসা করছে একটি চক্র।

উল্লেখ্য গাংনীর এই সুদ ব্যবসায়ী আনারুল ইসলাম ও অপর সুদ ব্যবসায়ী আবু হানিফের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ৬৬৯ টি ফাঁকা নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প ও ৬২০ টি বিভিন্ন ব্যাংকের ফাঁকা চেকসহ এই দুজনকে আটক করেন। বেশ কিছুদিন হাজত খেটে জামিনে বেরিয়ে এসে এবার নতুন উদ্যোমে সুদ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। এর সাথে গাংনী উপজেলা শহরের কয়েকজন জন প্রতিনিধি যোগ দিয়ে অসহায় গরীব লোকজনকে অত্যাচার শুরু করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।




দামুড়হুদায় কুড়ুলগাছি ইউনিয়ন ভূমি অফিস পরিদর্শন ইউএনও

দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছি ইউনিয়ন ভূমি অফিস পরিদর্শন করেছেন দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা মিতা।

আজ মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে তিনি ভূমি অফিস পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোকসানা মিতা এ সময় তিনি ভূমি অফিসে আগত সেবা প্রত্যাশীদের সাথে কথা বলেন এবং তাদের খোঁজখবর নেন।

তিনি বলেন, সরকার ভূমিসেবা খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করছে। ভূমিসেবা নিতে এসে সাধারণ জনগণ যাতে হয়রানি ও ভোগান্তির স্বীকার না হয় সে দিকে লক্ষ্য রাখার জন্য ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তাদের প্রতি সঠিক দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।




কার্পাসডাঙ্গা কাঁচা বাজারে সিসি রাস্তার ঢালায় কাজের উদ্বোধন

দামুডহুদার কার্পাসডাঙ্গা বাজারের রাস্তা ঢালায় কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। কাচাঁবাজার থেকে সাইকেল বাজারের অভিমুখে ১২০ মিটার রাস্তার সিসি ঢালায় কাজের উদ্বোধন করেন।

আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার সময় হাট-বাজার উন্নয়ন প্রকল্পের(আর এফ কিউ) অর্থায়নে ৪ লাখ টাকা ব্যায়ে ১২০মিটার রাস্তার উদ্বোধন কার্পাসডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান আ: করিম বিশ্বাস করা হয়।

এসময় আরো উপস্হিত ছিলেন কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন আ: লীগের যুগ্ন সম্পাদক আ:সালাম বিশ্বাস সাংগঠনিক সম্পাদক জাহিদুর রহমান মুকুল মোখলেছুর রহমান রিপন কার্পাসডাঙ্গা আলিয়া মাদ্রাসার সাবেক প্রধান শিক্ষক গোলাম ইউসুফ,দামুড়হুদা উপ প্রকোশলী আক্তারুজ্জামান, দামুড়হুদা উপজেলা কার্য্য সহকারী রোকন শিকদার, কার্পাসডাঙ্গা বাজার দোকান মালিক সমিতির সভাপতি আলমগীর রাসেল, সাধারন সম্পাদক মোস্তাফিজ কচি, প্রচার সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, ঠিকাদার টিপু সুলতান সহ স্থানীয় ব্যবসায়ীবৃন্দ।




স্নাতক পাসে নিয়োগ দেবে ড্রাগ ইন্টারন্যাশনাল

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ড্রাগ ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার পদে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম

রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার (আরএসএম)।

যোগ্যতা

প্রার্থীকে যেকানো বিষয়ে স্নাতক/ স্নাতকোত্তর পাস হতে হবে। বয়স সর্বোচ্চ ৪৫ বছর

পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। পদ্ধতিগত এবং যৌক্তিকভাবে কাজ করার ক্ষমতা। ভালো যোগাযোগ দক্ষতা। আলোচনার দক্ষতা। হার্ড কোর বিক্রয় দক্ষতা।

কর্মস্থল

বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে।

বেতন

আলোচনা সাপেক্ষে।

আবেদনের প্রক্রিয়া

প্রার্থীরা বিডিজবস অনলাইনে আবেদন করতে পারবে।

আবেদনের শেষ তারিখ

২৯ এপ্রিল, ২০২৩।

সূত্র : বিডিজবস।




কোটচাঁদপুর মিনিস্টার শো-রুমের উদ্ভোধন

উৎসব মুখর পরিবেশে জাকজোমক ভাবে শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে কোটচাঁদপুরের মিনিস্টার শো-রুম। মঙ্গলবার বিকেলে কোটচাঁদপুরের দুধসরা মোল্লা মার্কেটের এ শো-রুমটি উদ্ভোধন করা হয়।

উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ কমিটি ও মিনিস্টার -মাইওয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান এম,এ রাজ্জাক খান (রাজ)।

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে ফিতে কেটে শো-রুমের উদ্ভোধন করেন, কোটচাঁদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান মোছাঃ শরিফুননেসা নেসা মিকি।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মিনিস্টার গ্রুপে ডিরেক্টর রফিকুল ইসলাম লিটন, কোটচাঁদপুর পৌরসভার মেয়র সহিদুজ্জামান সেলিম, সাবেক মেয়র এস কে এম সালাহউদ্দীন বুলবুল (সিডল), প্রাক্তন শিক্ষক ও সমাজ সেবক আব্দুল মালেক মাস্টার।

অতিথিবৃন্দরা বলেন, মিনিস্টার আমাদের দেশীয় পণ্য। এবং গুনগত মানের দিক থেকেও রয়েছে দেশ ও দেশের বাইরে সু-নাম।

কোম্পানির চেয়ারম্যান এম এ রাজ্জাক খান রাজ বলেন, মিনিস্টার শো-রুম সারা বাংলাদেশ রয়েছে। কোটচাঁদপুরে একটি ব্যতিক্রম শো-রুমের উদ্ভোধন করা হল। এটা কোম্পানির শো-রুম না,এটা আপনাদের শো-রুম। এ কথা মনে করে আপনারা সবাই মিনিস্টার পণ্য কিনবেন বলে আশা করছি।




চুয়াডাঙ্গায় রমজান মাস এবং ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাজারে প্রশাসনের যৌথ মনিটরিং

চুয়াডাঙ্গা জেলায় পবিত্র মাহে রমজান এবং আসন্ন ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ও শপিংমল পরিদর্শন এবং বাজারদর প্রশাসনের পক্ষ থেকে যৌথ মনিটরিং কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে দশটার সময় চুয়াডাঙ্গা জেলার বড়বাজার সংলগ্ন নিচের কাঁচামালের দোকান, মুরগির দোকান, মাংসের দোকান, মাছের বাজার, মুদি দোকান, পুরাতন গলি কাপড়ের দোকান, নিউমার্কেট ও আব্দুল্লাহ সিটি শপিংমলে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য তদারকি কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।

এসময় বড় বাজার সংলগ্ন মুদিদোকানে মূল্য তালিকা না থাকার অপরাধে, মাছের বাজারে নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি মূল্যে মাছ বিক্রির অপরাধে, চুয়াডাঙ্গা নিউমার্কেট ও আব্দুল্লাহ সিটি শপিংমলে ধার্য মূল্যের অধিক দামে কাপড় বিক্রির অপরাধে বেশ কয়েকজন দোকানদারকে জরিমানা করা হয়। পাশাপাশি, জনসাধারণের চলাচলের জন্য ফুটপাত দখলমুক্ত রাখার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়।

উক্ত কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান, এসময় তিনি বলেন আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর এবং চলমান মাহে রমজানে ব্যবসায়ীরা নকল ও ভেজাল পণ্য এবং কোন পণ্যের উপরে দাম অতিরিক্ত নিচ্ছে কিনা সেইজন্য বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। এসময় তিনি ব্যবসায়ীদের প্রতি আহবান করে বলেন পবিত্র মাহে রমজান ও আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সকল পণ্যদ্রব্য সঠিক মূল্যে বিক্রি করতে হবে পবিত্র রমজান উপলক্ষে দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে রাখার জন্য বড়বাজার এবং নিউমার্কেট এলাকার বাজার এর সকল ব্যবসায়ীদের আহব্বান জানান এ সময় তিনি দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে রাখার জন্য এবং রমজান মাসে কেউ যাতে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখার জন্য ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের অনুরোধ জানান ।

জেলা মার্কেটিং অফিসার শহিদুল ইসলাম জানান, অভিযানে মাছ, মাংস (মুরগী, গরু, খাসি) ভোজ্য তেল, চিনি, খেজুর, চাউল, সকল প্রকার সবজি, মসলাসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম হাতের নাগালে রাখতে অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ সুপার আবদুল্লাহ্ আল-মামুন, চুয়াডাঙ্গা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার( প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ আবু তারেক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম ভূইয়া, জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সজল আহমেদ ও জেলা মার্কেটিং অফিসার মোঃ শহিদুল ইসলামসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।




মেহেরপুর নিউজের সম্পাদক, বার্তা সম্পাদক ও সাংবাদিকের বিরুদ্ধে আইসিটি আইনে মামলা

সংবাদ প্রকাশের জেরে এবার মেহেরপুরে একটি অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টাল ‘মেহেরপুর নিউজের’ সম্পাদক পলাশ খন্দকার, বার্তা সম্পাদক মিজানুর রহমান ও সাংবাদিক ডালিমের বিরুদ্ধে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির আইনের ৫৭ ধারায় মামলা করা হয়েছে।

গত সোমবার মুজিবনগরের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালতে এ মামলা দায়ের করেন উপজেলার বাগোয়ান গ্রামের কাজী কোমর উদ্দিন নামের এক সাবেক ইউপি সদস্য। মামলাটি আমলে নিয়ে আদালতের বিজ্ঞ বিচারক পিবিআইকে আগামী ১৪ মে ২০২৩ তারিখের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

যদিও চলতি বছরের ১জানুয়ারি থেকে সাংবাদিক ডালিম মেহেরপুর নিউজ ছেড়ে দিয়েছেন। এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় বিলুপ্ত করা হয়েছে।

মামলার এজাহারে বাদীর অভিযোগ, গ্রামের নূরজাহান খানম নামের এক নারীর সাথে জমি জায়গা নিয়ে বাদীর বিরোধ রয়েছে। যা আদালতে মামলা বিচারাধীন এবং ফৌজাদারী কার্যবিধির ১৪৫ ধারা জারি আছে। ওই মামলায় গাছ কাটার কথা বলা নেই। কিন্তু মেহেরপুর নিউজে ‘২৭ বছর পর ঐ জমি নিজের দাবী করে জোর পূর্বক গাছ কাটার অভিযোগ’ শিরোনামে গত মাসের ১১ তারিখে সংবাদ প্রকাশ করে। যাতে বাদীর মানহানি হয়েছে বলে দাবী করেছেন।

এ ব্যাপারে সাংবাদিক ডালিম জানান, তিনি গত ১ জানুয়ারি থেকে মেহেরপুর নিউজে কাজ ছেড়ে দিয়েছেন। বর্তমানে তিনি মেহেরপুর প্রতিদিনের মুজিবনগর প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছেন।

মামলায় বাদী পক্ষের আইনজীবী সিরাজুল ইসলাম জানান, মামলাটি আমলে নিয়ে বিজ্ঞ বিচারক পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

তবে, তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারা বিলুপ্ত হলেও সে ধারায় মামলা এবং সাংবাদিক ডালিম ঘটনার অনেক আগে মেহেরপুর নিউজ ছেড়ে দিলেও তাকে কেন আসামী করা হলো এ প্রশ্নের জবাবে সিরাজুল ইসলাম বলেন, ৫৭ ধারা বিলুপ্ত হয়েছে আমারা জানা ছিলো না। তবুও অনুরুপ কোন ধারায় মামলাটি রুপান্তিরত হবে। সাংবাদিক ডালিম কাজ করে না সেটা তিনি জানতেন না।