একাধিক জনবল নেবে সিটি ব্যাংক

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি সিটি ব্যাংক পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির কল সেন্টার বিভাগ কাস্টমার সার্ভিস এক্সিকিউটিভ পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে।

গতকাল বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরও বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম : সিটি ব্যাংক পিএলসি পদের নাম : কাস্টমার সার্ভিস এক্সিকিউটিভ বিভাগ : কল সেন্টার পদসংখ্যা : নির্ধারিত নয়

শিক্ষাগত যোগ্যতা : যে কোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অন্যান্য যোগ্যতা : কম্পিউটারে ভালো দক্ষতা অভিজ্ঞতা : কমপক্ষে ০১ বছর

চাকরির ধরন : চুক্তিভিত্তিক কর্মক্ষেত্র : অফিসে প্রার্থীর ধরন : নারী-পুরুষ (উভয়) বয়সসীমা : উল্লেখ নেই

কর্মস্থল : ঢাকা বেতন : আলোচনা সাপেক্ষে অন্যান্য সুবিধা : ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী

আবেদন যেভাবে : আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। আবেদনের শেষ সময় : ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সূত্র: কালবেলা




সাবেক মন্ত্রী ফরহাদের সুপারিশেই মাদার গ্রেফতার হয়নি

সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সুপারিশ থাকায় অনলাইন জুয়ার গডফাদার মাদার আলী ওরফে মাদার মাস্টারকে পুলিশ তুলে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলেও গ্রেফতার করতে পারেনি। ফরহাদ হোসেন ও তার স্ত্রী মোনালিসা হোসেন সরাসরি অনলইন জুয়াড়ীদের সাথে সখ্যতা বজায় রেখে মোটা অঙ্কের আর্থিক সুবিধা নিতেন বলে তিনি অনেককেই গ্রেফতার থেকে বাঁচিয়েছেন। তার অন্যতম মাদার আলী। মেহেরপুর প্রতিদিনে তার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ হলে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ওই সময় তাকে শোকজ করেছিলেন। কিন্তু এখনও তিনি বীরদর্পে সাহেবনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে চাকরি করে যাচ্ছেন।

এনিয়ে ওই সময় পুলিশের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ করলেও তা মুখ বুজে মেনে নিয়েছেন অনেক কর্মকর্তা। পুলিশের এক কর্মকর্তা অনলাইন জুয়ার দুর্গে অভিযান চালানোর ওই সময় মেহেরপুর প্রতিদিনকে এমনটি জানিয়েছিলেন। জেলা পুলিশের ওই কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী সরাসরি পুলিশ সুপারকে ফোন করে মাদার মাস্টারকে গ্রেফতার না করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। যে কারণে পুলিশের কাছে দেওয়া অনলাইন জুয়ার এজেন্টের জবানবন্দীতে মাদার মাস্টারের নাম থাকলেও পরে সে নাম কেটে দেওয়া হয়। কারণ হিসেবে তিনি আরও বলেছিলেন, মাদার আলী মহাজনপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আমাম হোসেন মিলুর ঘনিষ্ঠ ছিলেন। আমাম হোসেন মিলু মুলত অনলাইন জুয়ার মূল পৃষ্টপোষক ছিলেন এবং তিনি ছিলেন সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রীর ফরহাদ হোসেনের ডান হাত। আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অনুষ্ঠান করতে মাদার আলী মিলুকে অর্থনৈতিকভাবে সহযোগীতা করতেন। সবসময় মিলুর পাশাপাশি থাকতেন। এরকম বেশ কিছু ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ হতেও দেখা গেছে। এমনকি সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন পাশে দাড়িয়েও অনেক ছবি তাকে ফেসবুকে দিতে দেখা গিয়েছে।

আরও পড়ুন  ধরাছোঁয়ার বাইরে অনলাইন জুয়ার অন্যতম চার হোতা মুকুল-জামান-নুরুল-মাদার

মাদার আলীকে পুলিশ গ্রেফতার না করলেও তার ছেলে দেশের অনলাইন জুয়ার সেকেন্ড ম্যান খ্যাত মোস্তাক নাহিদ অনিককে দুই সহযোগীসহ পুলিশ ২০২৩ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি আটক করে।

অনিককে আটকের পর পুলিশ জানিয়েছিল, অনিকের কাছে থেকে দুটি এবং হাসিবের কাছে থেকে একটি অনলাইন জুয়ার চ্যানেলসহ হাতেনাতে তাদের গ্রেফতার করা হয়। অনিকের কাছে দুটি অনলাইন চ্যানেলের মধ্যে একটি তার নামে এবং অপরটি তার পিতা মাদারের নামে রয়েছে। প্রতিটি চ্যানেলে গড়ে প্রতিদিন আয় হয় ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা। পুলিশ আরো জানায়, মোস্তাক নাহিদ অনিক বাংলাদেশের অনলাইন জুয়া কার্যক্রমের সেকেণ্ড ম্যান হিসেবে সকল কর্মকাণ্ড পরিচালিত করে আসছিলো। অনিক ওয়ান এক্স বেট, মেল বেট ও লাইন বেটের সকল চ্যানেল নিয়ন্ত্রণ করেন। তার কাছে থেকে অনিক নাগাদ, লিনিয়া মাদার নামের দুটি মূল চ্যানেল, এবং হাসিবের কাছে থেকে সাজিব বিকাশ নামের একটি চ্যানেল সহ ব্যবহৃত মোবাইল ও সিম উদ্ধার করেছে।

এর আগে ২০২২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বও মেহেরপুর প্রতিদিন ‘মাদার-নুরুল-জামান-মুকুল অনলাইন জুয়ার গডফাদার’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করে। সংবাদের পরপরই মাদার আলী মেহেরপুর প্রতিদিন কার্যালয়ে ছুটে আসেন। প্রথমদিকে অনলাইন জুয়ার কথা অস্বীকার করলেও এক পর্যায়ে স্বীকার করেন তিনি অনলাইন জুয়ার সাথে জড়িত ছিলেন।

কে এই মাদার আলী
মাদার আলী ওরফে মাদার মাস্টার। তিনি কোমরপুরের স্থায়ী বাসিন্দা হলেও সদর উপজেলার সাহেবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের লাইব্রেরিয়ান হিসেবে কর্মরত। সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের ডান হাত মুজিবনগর উপজেলার অপসারিত চেয়ারম্যান আমাম হোসেন মিলুর ঘনিষ্ট সহচর ছিলেন মাদার আলী। ছোট একটা চাকরি করলেও কোটি টাকা খরচ করে ২তলা বিশিষ্ট রাজপ্রাসাদ বানিয়েছেন তিনি।

বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ১০ থেকে ১২টি লাইনবেট সাইটের এজেন্ট তিনি। তিনি নিজেও এই লেনদেনের সাথে জড়িত এবং তার ছেলে অনিক ঢাকা থেকে তার এসকল লেনদেন করে থাকেন বলে তার ছেলে পুলিশের কাছে আটক হওয়ার স্বীকারোক্তি দিয়েছিলো।

পড়ুন  অনলাইন জুয়ার সেকেণ্ড ম্যান অনিক ও তার দুই সহযোগী আটক

দুই বছর আগে অনলাইন জুয়ার সংবাদ প্রকাশ ও পুলিশের অভিযান শুরু হওয়ার পর মেহেরপুর প্রতিদিনের সাথে যোগাযোগ করেন ক্ষতিগ্রস্থ এক অনলাইন জুয়ার এজেন্ট। তিনি মেহেরপুর প্রতিদিনকে দেওয়া ভিডিও সাক্ষাৎকারে দুর্লভ কিছু স্বীকারোক্তি দেন। স্বীকারোক্তিতে যাদের নাম জানান, তাদের মধ্যে ২০২০ সালে করোনাকালীন সময়ে মূলত কয়েকজন অনলাইন জুয়ায় জড়িয়ে পড়েন। তারা হলেন- কোমরপুর গ্রামের মুকুল ইসলাম, নুরুজ্জামান ওরফে জামান মাস্টার, নুরুল ইসলাম ওরফে লালন মাস্টার, মাদার আলী ওরফে মাদার মাস্টার এদের অন্যতম। প্রায় অর্ধশত অনলাইন জুয়ার এজেন্ট পুলিশ গ্রেফতার করলেও এই চারজনের কাউকেই এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করেনি।

তাদের মাধ্যমে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছে অনলাইন জুয়ার দূর্গ। তারাও হয়েছেন কোটিপতি। এদের রয়েছে প্রায় দু’ডজন এজেন্ট। যারা এই চারজনের চ্যানেল নিয়ে নিয়মিত অবৈধ ট্র্যানজেকশন করে চলেছেন।

পুলিশ সুপারের নামে স্থানীয় অনলাইন এজেন্টদের কাছে টাকা তোলার অভিযোগ ছিলো মাদার আলীর বিরুদ্ধে। তৎকালীন পুলিশ সুপার রাফিউল আলম অনলাইন জুয়ার বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষনা দিয়ে তার বাহিনীকে মাঠে নামিয়েছিলেন।

মুজিবনগর থানার ওসি সাইফুল আলমের সাথে সম্প্রতি যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, অনলাইন জুয়ার সাথে জড়িতদের ব্যাপারে পুলিশ তৎপর রয়েছে। যারা অনলাইন জুয়ার সাথে জড়িত তাদের তথ্য অনুসন্ধানের কাজ চলছে। যে কোন সময় তাদের গ্রেফতার চালানো হবে।




গাংনীতে নার্সদের প্রতিবাদ সমাবেশ

নার্সদের সমস্ত প্রশাসনিক দপ্তরে ও বিএনএমসির দপ্তরের যোগ্যতার ভিত্তিতে পদায়ন ও নার্সদের নিয়ে সাবেক মহাপরিচালক মাকসুরা নুর কর্তৃক কটুক্তির প্রতিবাদে গাংনীতে নার্সদের প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টার সময় গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চত্তরে এই কর্মসূচি পালিত হয়। কর্মসূচিত সকাল ৯ টা থেকে শুরু হয়ে বেলা ১২ টা পর্যন্ত চালান। এসময় হাসপাতালের সেবা কর্যক্রম বন্ধ রাখা হয়।

কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র ষ্টাফ নার্স নুরুন্নাহার খাতুন, নার্সিং সুপারভাইজার মোছাঃ আমেনা খাতুন, মোছাঃ রোকেয়া খানম, সিনিয়র স্টাফ নার্স মোছাঃ রাফিজা খাতুন, শাহিনা খাতুন, সাহারা খাতুন, মিডওয়াইফ বেলিয়ারা ,সুমি খাতুন।

এসময় গাংনী সন্ধানী নার্সিং ইনস্টিটিউটের ছাত্র ছাত্রীরা অংশ নেন।

উল্লেখ্য, সদ্য পদত্যাগির নার্সিং মহাপরিচালক মাকসুরা নুর নার্সদের প্রসঙ্গে বলেছিলেন, আপনারা ছোট চাকরি করেন। শেখ হাসিনা সেকেন্ড ক্লাস দিয়ে ভুল করেছেন। বদলির আবেদনে এইরূপ কটুক্তিতে আন্দোলনের শুরু হয়।

এক পর্যায়ে আন্দোলনের মুখে তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। এখন সমস্ত দপ্তরে যোগ্য নার্সদের পদায়ন চান তারা।




গাংনীতে শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রী যৌন হয়রানির অভিযাগ

গাংনী উপজলার হিন্দা এইচএমএইচভি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়র সহকারি শিক্ষকের বিরুদ্ধ ছাত্রী যৌন হয়রানির অভিযাগো ফুঁসে উঠছে অভিভাবক ও এলাকাবাসি।

অভিযুক্ত শিক্ষকের বিচার দাবীতে তারা অফিস ঘেরাও করেন। অবশেষে গাংনী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিচারের আশ্বাসে দিলে এলাকাবাসি ও অভিভাবকরা শান্ত হন।

জানা গেছে, গত রবিবার সকালের দিকে বিগত ১৫  সেপ্টেম্বর রবিবার বিদ্যালয়র সহকারী প্রধান শিক্ষক সামসুল হক খান তার বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেনীর এক ছাত্রীক কুপ্রস্তাব দিয়ে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরেন। ঘটনাটি ঐ ছাত্রী তার সহপাঠি ও পরিবারের লোকজনকে জানায়। পরিবারের পক্ষ থেকে বিষয়টি প্রধান শিক্ষক আব্দুল হালিমকে অভিযোগ দেন। ঘটনার জন্য অভিযুক্ত শিক্ষক সামসুল হক খানের বিচার দাবি করেন। ঘটনাটি এক সপ্তাহ পার হলেও প্রধান শিক্ষক আব্দুল হালিম তার বিচার না করে ঘটনাটি ধামাচাপা গড়িমসি করেন।

বর্তমান বিদদ্যালয় পরিচালনা কমিটি পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও গাংনী উপজলা নির্বাহী অফিসার প্রীতম সাহার কাছে গেলে তিনি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার হোসনে মোবারককে তদন্তের জন্য ঘটনাস্থলে যেতে বলেন।

এ নিয়ে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এলাকার শত শত লোকজন জড়ো হলে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এক পর্যায় বিদ্যালয় ছেড়ে পালিয়ে যান অভিযুক্ত শিক্ষক।

গাংনী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার হোসনে মোবারক ঘটনাস্থলে তদন্ত করেন। এসময় গাংনী উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার আব্দুল্লাহ আল মাসুম উপস্থিত ছিলেন।

তিনি পৃথক পৃথকভাব বিভিন্ন ক্লাসের ছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকদের সাথে কথা বলেন। পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, “যৌন হয়রানির সত্যতা পেয়েছেন”।

স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, অভিযুক্ত শিক্ষক সামসুল হক খান প্রধান শিক্ষক আব্দুল হালিমের আপন ভাই হওয়ায় একের পর এক অনৈতিক কাজ করে বারবার ধরা পড়লেও বিচার হয়নি একটি ঘটনারও।

স্থানীয়রা জানান, ওই শিক্ষক এর আগেও প্রাইভেট পড়ানোর সময় নবম শ্রেনীর এক ছাত্রীকে জোরপূর্বক যৌণ হয়োনীর চেষ্টা করেছিলো। এসময় ওই ছাত্রী বিষয়টি তার পরিবারের লোকজনকে জানানোর ফলে এলাকাবাসী তার বিরুদ্ধে সালিশ বসিয়ে জুতার মালা পরিয়ে এলাকা ঘুরিয়েছে। এঘটনায় উল্টো ওই বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকসহ এলাকার ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে জেল খাটায়।

বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি ওবায়দুর রহমান দুলাল জানান, তার অনৈতিক কাজের কারণে সামসুল হক খানকে চাকুরি থেকে বহিস্কার করেন প্রধান শিক্ষককে বাস্তবায়নের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিলো। প্রধান শিক্ষকের ভাই হওয়ায় অভিযুক্ত সামসুল হক খানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে তাকে সহযোগীতা করেন। দীর্ঘ ১২ বছর সৌদি আরবে থাকলেও প্রধান শিক্ষক আব্দুল হালিম বিদ্যালয়ের হাজিরা খাতায় তাকে উপস্থিত দেখিয়েছেন। ২০২২ সালে অভিযুক্ত ওই শিক্ষকের চাকরি এমপিওভূক্ত হয়েছে।

তিনি আরো অভিযোগ করেন, বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক সাজেদুল করীম দীর্ঘ ৮ বছর সৌদি আরবে থাকলেও প্রধান শিক্ষক ব্যাক ডেটে সার্কোলার দিয়ে ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে তাকে অবৈধভাবে নিয়োগ দিয়েছেন। এখানে সাবেক সভাপতির স্বাক্ষরও জাল করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

হিন্দা গ্রামের বাসিদা বিল্লাল হোসন, মিলন হোসেনসহ একাধিক লোকজন জানান , অভিযুক্ত শিক্ষক সামসুল হক ইতাপুর্বও ৭/৮ বছর আগে নিজ বিদ্যালয়র ৯ম শ্রনীর এক ছাত্রীক (নাম প্রকাশ করা হলা না) যৌন হয়রানি করেছিল। এটা জানাজানি হল গ্রাম বাসি তাক জুতার মালা পরিয়ে ঘুরায়।

এ ছাড়াও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধ অবৈধভাবে শিক্ষক কর্মচারী নিয়াগেরও অভিযোগ তুলেছেন।
তারা জানান, বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকালীন সময় অফিস সহকারী হিসেবে মো. সাহাব উদ্দীনকে ২০১৪ সাল ২ লাখ টাকার বিনিময় নিয়োগ দেয়া হয়। পরবর্তীতে প্রধান শিক্ষক আরও টাকা দাবি করে না পেয়ে ২০১৫ সালে মিথ্যা অযুহাত দেখিয় সাহাব উদ্দীনকে অবৈধভাবে বরখাস্তÍ করেন। পরে একই পদে কিরণ নামের একজনকে অফিস সহকারী পদে নিয়োগ দিয়ে ১০ লাখ টাকা বাণিজ্য করেন। অফিসিয়াল আইন কানুন তোয়াক্কা না করে নিজ ক্ষমতা দেখিয়ে একাধিকবার কারন দর্শানো নোটিশ দিয়ে এক পর্যায় ২০২৩ সালে তাকে স্থায়ীভাবে অব্যাহতি দেন।

প্রধান শিক্ষকর দুর্নীতি তুলে ধরতে বিদ্যালয়র সাবেক সভাপতি ওবায়দুল হক দুলাল (দায়িত্বকাল ২০১২-২০১৬ ইং) জানান, আমি সভাপতি থাকা কালীন সময় কোনরকম দুর্নীতি করত পারেনি। পরবর্তীতে আমার স্বাক্ষর জাল কর ব্যাক ডেটে কয়েক জন শিক্ষক কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে প্রধান শিক্ষক মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। তিনি জানান, প্রধান শিক্ষক আব্দুল হালিম একজন সুদব্যবসায়ী। তার পরিবারের বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অভিযোগ।

বিদ্যালয় সরেজমিনে অফিসারদের তদন্ত করার সময় গ্রামর ওয়ার্ড বিএনপির নতা ওবায়দুল হক দুলাল, শাহজাহান আলী, সাবেক মেম্বর জাকির হোসন, সাবেক মেম্বর মিজানুর রহমান, বিএনপি নেতা আবাস আলী, যুবদল নেতা সিদ্দিকুর রহমান, রিংকু উপস্থিত ছিলেন।

উপজলা শিক্ষা অফিস সূত্র জানা গেছে, গ্রামবাসীর আবেদনের প্রেক্ষিতে অভিযুক্ত শিক্ষক সামসুল হকক সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। পরবর্তীত সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষ তার বিরুদ্ধ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।




সংক্ষিপ্ত সিলেবাস চেয়ে চুয়াডাঙ্গায় মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের

সংক্ষিপ্ত সিলেবাস চেয়ে চুয়াডাঙ্গায় মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ করেছে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা।

গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চুয়াডাঙ্গা শহরের প্রাণকেন্দ্র শহীদ হাসান চত্বরে এই কর্মসূচি পালন করে। এরপর কিছু সময়ের জন্য তারা সড়ক অবরোধ করে। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

পরিস্থিতি বিবেচনায় ঘটনাস্থলে আসেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজিবুল আলম ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এস. এম. আশিস মোমতাজ। তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন।

শিক্ষার্থীরা আশ্বাস পেয়ে কর্মসূচি থেকে বিরত থাকে। এ সময় মানববন্ধনে শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাসান শাহরিয়ার অপূর্ব, হাসিবুর রহমান রাহাত, সাকিউল ইসলাম প্লাবন, এনজামুল তাহমিদ আলভি, ফাতেমাতুজ জোহরা হাবিবা, ওয়ালিদ হোসেনসহ প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী এতে অংশ নেয়।




দামুড়হুদা প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত সভাপতিকে ফুলেল শুভেচ্ছা

এস এসসি ৯২ ব্যাচের পক্ষ থেকে ৯২ ব্যাচের বন্ধু দামুড়হুদা প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত সভাপতি শামসুজ্জোহা পলাশকে ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়েছেন।

গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ৫ টার দিকে দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের হলরুমে এ শুভেচছা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন এস এসসি ৯২ ব্যাচ দামুড়হুদা উপজেলার সভাপতি নাসির উদ্দিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি শামসুজ্জোহা পলাশ, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল হালিম ভুট্টু, সহ-সভাপতি ইনামুল করিম শাহ ইনু, সাইফুল ইসলাম মজিবার হালসোনা জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন তাহাজ উদ্দিন তাজু,আব্দুল মমিন, একরামুল হক মেম্বার।

সাধারণ সম্পাদক আল হেলাল রাজা, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মাহফুজুর রহমান বেল্টু, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক, আলাউল হক, আসাদুর রহমান বাদশা, আব্দুর রশিদ, আব্দুল গাফফার শক্তি, আসলাম উদ্দীন, ইকবল হোসেন, একরামুল হক লিটন, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক, অর্থ ও দপ্তর বিষয়ক সম্পাদক একরামুল হক।

দামুড়হুদা প্রেসক্লাবের নবনির্বাচিত সভাপতি শামসুজ্জোহা পলাশ এস এসসি ৯২ ব্যাচের সকল বন্ধুকে ধন্যবাদ জানান এবং বন্ধুত্বের বন্ধন আরো অটুট করার আহ্বান জানান।




চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে উদ্ধার জখম মানসিক ভারসাম্যহীন রোগীর অবস্থার উন্নতি

চুয়াডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনে সাকিব বিশ্বাস নামে এক কলেজ শিক্ষার্থী ব্যক্তিগত কাজে আসেন। এ সময় স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে গুরুতর জখম অবস্থায় এক প্রতিবন্ধী মানসিক ভারসাম্যহীন নারীকে পড়ে থাকতে দেখেন এই শিক্ষার্থী।

কৌতুহলবশত ওই নারীর সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন তিনি। ওই নারী মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন বলে বুঝতে পারেন। পরে তার শরীরে গুরুতর জখম দেখতে পায়। সেই ক্ষতস্থানে পোকায় বাসা বেধেছে। এ সব দেখে ওই শিক্ষার্থী দ্রুত তার সহকর্মী ও সিনিয়রদের বিষয়টি অবগত করেন। তাৎক্ষণিকভাবে শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে চুয়াডাঙ্গা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মীদের সহযোগিতায় ওই নারীকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে রোগীটির চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মহিলা সার্জারী ওয়ার্ডে তার চিকিৎসা চলমান রয়েছে। বর্তমানে শিক্ষার্থী এবং বিভিন্ন মহলের সহযোগিতায় চিকিৎসা সেবা চলমান আছে। রোগীটির অবস্থার উন্নতি হয়েছে বলে জানান শিক্ষার্থী সাকিব বিশ্বাস।

চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজে অধ্যায়নরত সাকিব বিশ্বাস বলেন, স্টেশনে আমরা একজন বৃদ্ধাকে অসুস্থ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখি। তার কাছে যেয়ে দেখি ডান পায়ের এক অংশ ইনজুরি এবং ক্ষত সৃষ্টি করে পোকা বাসা বেধেছে। আমরা চুয়াডাঙ্গা সাধারণ শিক্ষার্থী মিলে সিধান্ত নিই তার চিকিৎসা সেবা দেওয়া প্রয়োজন যোগাযোগ করে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় এ্যাম্বুলেন্সে হাসপাতালে নিয়ে আসি।




এসএসসি ৯২ ব্যাচ দামুড়হুদা উপজেলা দ্বিবার্ষিক কমিটি গঠন

এসো বন্ধু স্মৃতির টানে মিলি আমরা প্রানের বন্ধনে এই স্লোগানকে সামনে রেখে এসএসসি ৯২ ব্যাচ দামুড়হুদা উপজেলা দ্বী বার্ষিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকাল পাঁচটার দিকে দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ হলরুমে এ কমিটি গঠন করা হয়।

এসএসসি ৯২ ব্যাচের দামুড়হুদা উপজেলা আহবায়ক কমিটির সভাপতি নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে উপজেলা১৬ টি উচ্চ মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সকলেই একত্রিত হয়ে ৫১ সদস্যর আংশিক এই কমিটি গঠন করা হয়।

সভাপতি নাসির উদ্দিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি শামসুজ্জোহা পলাশ, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল হালিম ভুট্টু, সহ-সভাপতি ইনামুল করিম শাহ ইনু, সাইফুল ইসলাম মজিবার হালসোনা জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন তাহাজ উদ্দিন তাজু, আব্দুল মমিন, আসাদুর রহমান বাদশা।

সাধারণ সম্পাদক আল হেলাল রাজা, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মাহফুজুর রহমান বেল্টু, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক, আলাউল হক, আব্দুর রশিদ, আব্দুল গাফফার শক্তি, আসলাম উদ্দীন, ইকবল হোসেন, একরামুল হক লিটন, অর্থ ও দপ্তর বিষয়ক সম্পাদক একরামুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খালেক। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন আল হেলাল রাজা।




আলমডাঙ্গায় ভোক্তা অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানে ৩৭ হাজার টাকা জরিমানা

আলমডাঙ্গার আসমানখালি বাজারে মেসার্স বাবুল ডেন্টাল কেয়ারে অভিযান চালিয়েছে জেলা ভোক্তা অধিদফতর। এ সময় ভুয়া চিকিৎসক বাবুল রহমানকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। সিলগালা করা হয় মেসার্স বাবুল ডেন্টাল কেয়ার নামে ওই প্রতিষ্ঠানটি।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার গাংনী ইউনিয়ন আসমানখালি বাজার এলাকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান চালান চুয়াডাঙ্গা ভোক্তা অধিদফতরের সহকারী পরিচালক সজল আহম্মেদ।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে ভুয়া নাম-পরিচয়ে ডেন্টাল সার্জন সেজে বাবুল রহমান রোগীদের চিকিৎসা করছিল। তার বিডিএস ডিগ্রি নেই। প্রেসক্রিপশনে ডেন্টাল সার্জন লিখলেও তার কোনো মাধ্যমিক সার্টিফিকেটও দেখাতে পারেননি। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালতে এসব অপকর্মের কথা স্বীকার করেন। প্যাডে যে রেজিস্ট্রেশন নম্বর ব্যবহার করেছেন সেটিও ভুয়া। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানাসহ প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করে।

সজল আহম্মেদ বলেন, গত কয়েক বছর আগে গ্রামঞ্চলে তিনি দাঁতের মাজন বিক্রি করতেন। সেখান থেকে তিনি তার সহযোগী রোকনুজ্জামান ঘের”র সহযোগীতায় দাঁতের ডেন্টাল কেয়ার খুঁলে রোগীদের সাথে প্রতারণা করে আসছে। মেসার্স বাবুল ডেন্টাল কেয়ারের মালিক চিকিৎসক পরিচয়দানকারী বাবুল রহমানের কাছে দাঁতের চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখতে চাওয়া হয়। বাবুল সনদ দেখাতে ব্যর্থ হয়। যা সম্পূর্ণভাবে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করা হচ্ছে। পরে তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একইসঙ্গে মেসার্স বাবুল ডেন্টাল কেয়ার সিলগালার আদেশ দেওয়া হয়।

এছাড়া একই দিন দুপুরে জেলা ভোক্তা অধিদফতর অভিযান চালায় সার-কীটনাশক, সবজি, ডিম, মুদি দোকানসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যের প্রতিষ্ঠানে তদারকি করেন। এসময় মেসার্স নিজামুল এন্ড ব্রাদার্স নামক সার-কীটনাশকের দোকানে সরকার নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত দামে সার বিক্রয় ও সার ক্রয় বিক্রয়ের ভাউচার দেখাতে না পারার অপরাধে প্রতিষ্ঠানের মালিক মো: নিজামুল হায়দারকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়াও মেসার্স মজিবার স্টোরের মালিক মো: মহিবুল ইসলামকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যতালিকা প্রদর্শন না করা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যপণ্য সংরক্ষণ ও নিম্নমানের মেয়াদ বিহীন শিশুখাদ্য বিক্রয়ের অপরাধে তাকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।




মুজিবনগর শিশু অধিকার বিষয়ক ক্যাম্পেইন

মুজিবনগরে গুডনেইবারস বাংলাদেশ মেহেরপুর সিডিপি এর আয়োজনে, শিশু অধিকার বিষয়ক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মুজিবনগর উপজেলার শিবপুর গ্রামে আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিবপুর প্রাঙ্গণে ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে শিশু অধিকার বিষয়ক ক্যাম্পেইন ও সচেতন মুল্যক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

শিশু অধিকার বিষয়ক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠানে গুডনেইবারর্স মেহেরপুর সিডিপি এর ম্যানেজার সুব্রত টুডু এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে শিশু অধিকার বিষয়ক ছাত্র-ছাত্রীদের সচেতন করেন, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সেলিম রেজা।

গুডনেবারর্স মেহেরপুর সিডিপি এর সিনিয়র অফিসার( প্রোগ্রাম) রিফাত আল মাহমুদের সঞ্চালনায এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিবপুর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর সালাম ও সহকারী প্রধান শিক্ষক ফিরাতুল ইসলাম।

আলোচনা শেষে অনুষ্ঠানের সভাপতি আজিজুল হক কমিটির ঘোষণা করেন।