Couple’s death sentence

A court here sentenced death penalty to husband and his first wife in a murder case today.
The victim was identified as Zarina Khatun who was the second wife of convict husband.
The convicts are Saidul Islam, son of Nabisuddin and his first wife Jamela Khatun of village Jadobpur under sadarupazila of the district. The accused were absconding when the verdict is announced.
Ripti Kumar Biswas, Additional District and Sessions Judge pronounced the verdict around 11am on Monday.
According to the case statement, Saidul Islam of Jadavpur village of Sadarupazila and his first wife Jamela Khatun killed his second wife Zarina Khatun in 2010 and put her in a potato field. Police recovered the body a few days later. On January 7, 2010 Zarina Khatun’s sister Ferdousi Khatun filed a murder case against five people at Meherpur Police Station. When Saidul Islam and his first wife Jamela Khatun were arrested on suspicion of involvement in the incident and taken to court, they confessed their guilt under Section 164. Three people were released from the chargesheet as they were not involved in the incident. Fourteen witnesses testified in the case. The court passed the order after a long review of the statements and evidences of the accused.
Additional Public Prosecutor Kazi Shahidul Haque pleaded the case on government side while Advocate Nargis Ara pleaded for the accused.




Human chain in protest of rape in Meherpur.

Wave Foundation `Youth Assembly’ has organized a human chain to protest the rape with the slogan “Joy of rapists and cry of victim no more’ in Meherpur.

The human chain was held in front of Meherpur District Press Club on Sunday morning under the leadership Abdus Salam, Deputy Coordinator of Wave Foundation.

At that time, he said, the way children and women are being abused all over Bangladesh is worrying. There is an environment where rapists are crossing legal gaps due to lack of justice.

He added that, As a result of which the rate of rape is increasing all over the country, the only demand from the Hon’ble Prime Minister is that the maximum punishment for rape should be implemented very soon.

Also present at the occasion were Raju Ahmed, Joint Convener of the Youth Association, Tariq Kazi, Unit Manager of the organization, Youth Members Jahangir Alam, Mitu Akhter, Jabeda Khatun, Sabbir Hossain Zia, Shamim Zaman, Rabia Akhter and others.




Shahiduzzaman MP joined the function even though he was attacked by Corona!

Mohammad Sahiduzzaman, an MP from Meherpur-2 (Gangni) constituency, was attacked by his family on August 13. A lockdown sticker signed by the Upazila Nirbahi Officer is hanging in his house. He broke the lockdown and held a meeting to protest the grenade attack on August 21 at 9 pm on Friday with more than 50 leaders and activists.

Witnesses said he addressed the protest in person as the chief guest.

Witnesses said, he spoke in person as the chief guest at the protest rally.It is learned that on August 13, Shahiduzzaman MP along with his family was infected with coronavirus. Shahiduzzaman is an MP of the ruling Awami League.President of Upazila Awami League. His wife Laila Arjuman, son Sadiuzzaman Saif, Samiuzzaman Sami Corona are positive. In addition to family members, his personal driver Shamim Parvez, PS Sabuj Ahmed, assistant Rashed Raihan were attacked by Corona.

Gangni Upazila Health and Family Planning Officer Reazul Islam said, Sahiduzzaman MP and his family were affected by the corona. He is in home isolation with his family in Gangni municipal town. He and every member of his family are healthy.

Asked about this, District Civil Surgeon Nasir Uddin said that, MP Mohammad Sahiduzzaman and his family are suffering from corona. His residence has been locked down for 14 days. What does he have to do if he does not accept the lockdown as a responsible MP?

Gangni Upazila Nirbahi Officer (UNO) Selim Shahnewaz said, his house was lockdown after MP Shahiduzzaman and his family were attacked by Corona.

However, when an attempt was made to contact MP Shahiduzzaman Khokon, he did not receive a call.




মেহেরপুরে ডিজিটাল প্রাইমারি ইডুকেশন ইউটিউব চ্যানেলের উদ্বোধন

মেহেরপুরে ডিজিটাল প্রাইমারি ইডুকেশন (DIGITAL PRIMARY EDUCATION, MEHERPUR) নামের ইউটিউব চ্যানেল এর উদ্বোধন করা হয়েছে।

বুধবার মেহেরপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে শুভ উদ্বোধন করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব ফরহাদ হোসেন এমপি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আকরাক আল-হোসেন, জেলা প্রশাসক আতাউল গনি, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ফজলে রহমান, উপজেলা শিক্ষা অফিসার আপিল উদ্দিন প্রমুখ।

মেপ্র/এনএফআর




করোনা নিয়ন্ত্রণে মডেল হতে পারে মেহেরপুর

দেশ জুড়ে প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা ভাইরাসে সংক্রমনের সংখ্যা। সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে মৃতের সংখ্যাও। গতকাল শুক্রবারও সারা দেশে ২ হাজার ৮’শ২৮ জন নতুন করে সনাক্ত হয়েছে এবং মৃত্যু বরণ করেছে ৩০ জন। গত ৮ মার্চ দেশে করোনা রোগ সনাক্ত হয়। গতকাল পর্যন্ত দেশে ৮১১ জন করোনা আক্রান্ত মৃত্যুবরণ করেছেন, আক্রান্ত হয়েছেন ৬০ হাজার হাজার ৩৯১ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১২ হাজার ৮০৪ জন।

তবে দেশের অন্যান্য জেলার তুলনায় মেহেরপুরে অনেকটা নিয়ন্ত্রণে করোনা ভাইরাস। ৮ লক্ষ মানুষের এ জেলায় এ পর্যন্ত ২৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ২ জন, সুস্থ হয়েছেন ৬ জন এবং বর্তমানের ১৮ জন চিকিৎসাধীন থাকলেও তারা সকলেই ভাল রয়েছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। বর্তমানে মেহেরপুর সদরে ৯জন ও গাংনী উপজেলায় ৯জন মোট ১৮ জন করোনা রোগী চিকিৎসাধীন আছে। ইতিমধ্যে মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলা শূন্যের কোঠায় চলে এসেছে।

তবে জেলাকে করোনা নিয়ন্ত্রণ করতে হলে দুটি জেলার প্রবেশমুখে তল্লাশি চৌকি আরো জোরদার করতে হবে। দেশের বিভিন্ন প্রাণÍ থেকে আসা মানুষদের সনাক্তের মাধ্যমে তাদের হোম কোয়ারেন্টিন কঠোরভাবে বাধ্যতামূলক করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রেও প্রশাসনকে আরো কঠোর হতে হবে বলে মত দিয়েছেন বিভিন্ন জনেরা।

জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যমতে, সর্বশেষ গত ৩১মে ১টি পজিটিভ রিপোর্ট পাওয়া যায়। ৫দিন অবিবাহিত হলেও নতুন কোন পজিটিভ রিপোর্ট আসেনি। প্রাপ্ত রিপোর্টের সব গুলোই নেগেটিভ। এ পর্যন্ত মেহেরপুরে ১হাজার ১শ ২৮টি রিপোর্ট আসে। তার মধ্যে ১হাজার ১শ ২ জন নেগেটিভ।
এভাবেই প্রশাসনিক তৎপরতা অব্যাহত রেখে সামাজিক দুরুত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে পারলে করোনা মহামারী থেকে মেহেরপুরকে রক্ষা করা সম্ভব বলে মনে করছেন অনেকেই।

মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও আইনজীবী অ্যাড. ইব্রাহীম শাহিন বলেন, করোনা প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করেছে গণমাধ্যম। করোনা আক্রান্ত এলাকা থেকেই লোকজন এসে মূলত আমাদের মেহেরপুরে করোনাভাইরাস অল্প হলেও ছড়িয়েছে। সে ক্ষেত্রে গণমাধ্যম কর্মিরা প্রশাসনকে এ সংক্রান্ত তথ্য দিয়ে সার্বিকভাবে সহযোগীতা করেছে। সেই সাথে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ও মেহেরপুর ১ আসনের সংসদ সদস্য ফরহাদ হোসেনের নিয়মিত মনিটরিং করে দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। সেই মোতাবেক প্রশাসনের কর্মকান্ডের ফলে আমরা অন্য জেলার তুলনায় করোনা প্রতিরোধে অনেকটাই সফল। এই ধারাবাহিকতা বিগত কয়েকদিনে আমাদেরর নতুন করে কোন করোনা রোগী আক্রান্ত হয়নি। এই ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে হলে প্রশাসন, গণমাধ্যম কর্মিদের তৎপরতা অব্যাহত রাখতে হবে। সেই সাথে সাধারণ জনগনকে আরও সচেতন হতে হবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকল কার্যক্রম করতে হবে।

মেহেরপুর জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও সিনিয়র সাংবাদিক তোজাম্মেল আযম বলেন, আমাদের মেহেরপুরে এখনো পর্যন্ত অন্য জেলার তুলনায় করোনার প্রাদুর্ভাব অনেক কম। মহামারী আকার ধারণ করার আগেই আমাদের আরও কঠোর হতে হবে। অদৃশ্য শত্রু করোনার যেহেতু এখনও ধন্বন্তরি কোন ওষুধ আবিষ্কার হয়নি। তাই সচেতনতায় করোনা প্রতিরোধের প্রতিষেধক। মেহেরপুরের মুল চালিকাশক্তি কৃষি। জেলায় করোনার মহামড়কের আগে এখনিই কারফিউ দিয়ে কৃষি ও কৃষককে বাচাতে হবে।

মেহেরপুর সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক আবদুল্লাহ আল-আমিন ধুমকেতু বলেন, অন্য জেলার তুলনায় দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা মেহেরপুরে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা কম। সেক্ষেত্রে করোনার প্রাদুর্ভাব মেহেরপুরে যাতে বৃদ্ধি না পায় সেজন্য আমাদের কিছু কাজ করতে হবে। প্রথমত যারা করোনা পজিটিভ হবে তাদের প্রাতিষ্ঠানিক আইসুলেশনের ব্যবস্থা করতে হবে। বাড়িতে আইসুলেশনে থাকলে অনেক সময় তার পরিবারের লোকজন আক্রান্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

ইতিমধ্যে সাহারবাটি গ্রামের এক করোনা পজিটিভ ব্যক্তির দেখভাল করতে গিয়ে তার পরিবারের একজন আক্রান্ত হয়েছে। আমরা জানি গণপরিবহন চালু হয়েছে। সারা দেশের সাথে একটা যোগাযোগ ব্যবস্থা পূনরায় চালু হলো। এক্ষেত্রে গণ-পরিবহনগুলোতে কড়া নজরদারি দিতে হবে। শতভাগ স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। মেহেরপুর শহরের কাঁচাবাজারে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করা অনেকটা কষ্টসাধ্য। এক্ষেত্রে মেহেরপুর হোটেল বাজার ও বড় বাজারের কাচা বাজার দুটোকে বড় খেলার মাঠে স্থানান্তর করা গেলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। এছাড়াও স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের করোনা মোকাবেলার ক্ষেত্রে সক্রিয়ভাবে কাজ করতে হবে।

সিভিল সার্জন ডা. নাসির উদ্দিন বলেন, মেহেরপুরে এ পর্যন্ত মোট ২৬ জন করোনা পজিটিভ রোগী সনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে মৃত্যু বরণ করেছে ২জন, সুস্থ্য হয়েছেন ৬ জন এবং চিকিৎসাধীন আছে ১৮ জন। বর্তমানে যারা চিকিৎসাধীন আছে তাদের সর্ব্বোচ্চ সেবা দেওয়া হচ্ছে। আমরা নিয়মিত নমুনা প্রেরন করছি তবে গত কয়েকদিনের মধ্যে মেহেরপুরে কোন পজিটিভ রিপোর্ট আসেনি সবগুলোই নেগেটিভ। এই মূহুর্তে অন্য জেলার তুলনায় আমাদের মেহেরপুরে করোনা পরিস্থিতি বেশ ভালো। জেলা স্বাথ্য বিভাগ এই করোনা প্রতিরোধের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

পুলিশ সুপার এস এম মুরাদ আলী বলেন, করোনার প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকেই জেলা পুলিশ সামাজিক দুরুত্ব নিশ্চিত ও স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে সর্বাত্মক কাজ করছে। আমরা মেহেরপুরের প্রবেশ মুখে কড়া নজরদারি করছি। প্রতিটি গাড়ি ও জনগনকে মেহেরপুরে প্রবেশের আগে ভালোভাবে খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে। সেই সাথে গাড়ি গুলোকে জীবানুমুক্ত করার জন্য স্প্রে প্রয়োগ করা হচ্ছে। সীমিত আকারে সবকিছু খুলে দেওয়ার পর জনগনের স্বাস্থ্যবিধি ও গনপরিবহনে চলাচল করার সময় শতভাগ স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে জেলা পুলিশের একটি চৌকস দল সব সময় মাঠে কাজ করছে। মেহেরপুরের করোনা পরিস্থিতি শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে আমরা আমাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাবো।

জেলা প্রশাসক আতাউল গনি বলেন, করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকেই ভাইরাসটি যাতে ব্যাপকহারে ছড়িয়ে না পড়ে সেজন্য জেলা প্রশাসন কঠোরভাবে কাজ করেছে। গত ২৪ মার্চ থেকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ব্যাতিত সব ধরনের ব্যবসা-বানিজ্য, দোকানপাট বন্ধ ঘোষনা করা হয়েছিল। সামাজিক দুরুত্ব নিশ্চিত করার জন্য জেলা প্রশাসনের টিম সব সময় মাঠে কাজ করেছে। সেই সাথে মানুষকে ঘরে রাখতে ৫৩ হাজারেও বেশি পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রী ও জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। আরও ৫০ হাজার পরিবারকে ২০ কেজি করে চাউল বিতরণের কার্যক্রম চলমান আছে।

সেই সাথে মেহেরপুরে ৫০ হাজার দরিদ্র পরিবার প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া ২হাজার ৫শ টাকা করে পাবে। ইতিমধ্যে ১৩ হাজার ৮শ ৫৬জনকে এসএমএস এর ম্যাধমে অর্থ প্রেরন করা হয়েছে। এছাড়াও সীমিত আকারে সব প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার পর স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে তিন শিফটে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।

এছাড়াও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাস্ক ও সাবান বিতরণ করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য সম্মত ভাবে যাতে দোকানপাট, সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গুলো পরিচালনা হয় সে দিকে কঠোর নজরদারি করা হচ্ছে। প্রয়োজনে জরিমানার আওতায় এনে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে আমরা লক্ষ্য করেছি সাধারণ মানুষের ভিতর স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরি হয়েছে। ধিরে ধিরে এটি অভ্যাসে পরিনত হচ্ছে। এছাড়াও আমরা মেহেরপুরের প্রবেশ মুখে কঠোর নজরদারি রেখেছি।




ভোরের ছোঁয়া স্মৃতি সংঘের জীবনানাশক স্প্রে‘র

মেহেরপুর শহরের শেখপাড়া ভোরের ছোঁয়া স্মৃতি সংঘের উদ্যোগে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এলাকায় জীবনানাশক স্প্রে‘র উদ্বোধন করা হয়েছে।

রবিবার সকালে ক্লাব প্রাঙ্গণ এলাকা থেকে স্প্রে করন কাজের উদ্বোধন করা হয়। ভোরের ছোঁয়া স্মৃতি সংঘের সভাপতি মলিন খান উপস্থিত থেকে স্প্রে করন কাজের উদ্বোধন করেন।

এ সময় সাধারণ সম্পাদক ও ৪নং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফাহাদ খান,পৌরসভার সাবেক কমিশনার মেজবাহউদ্দিন মেঘা সহ ক্লাবের অন্যান্য সদস্যগণ সেখানে উপস্থিত ছিলেন।




Meherpur jail serves pitha to inmates

Inmates of Meherpur jail had a chance to escape from their everyday mundane activities inside the prison on Thursday when the authorities arranged a pitha festival for them.

On Thursday night, the prison compound was brimming with aroma of various types of pitha, the rice-made delectable winter delicacies of the country.

ASM Kamrul Huda, superintendent of Meherpur jail, said they arranged the festival for the 227 male and 6 female inmates so they also can join in the pitha-tasting festivities that grip the nation during the winter time.

Professional pitha makers were brought in and some of the inmates along with staff members of the jail took part in preparation, presentation and distribution of the pithas among all.

As a correctional facility, they try to organise these types of activities for inducing humane qualities among the inmates and the pitha festival will continue in years to come, he added.

Tajmid Ali, whose brother has been in the jail for the last eight years in connection with a murder case, said since there is a restriction on bringing home-cooked meal for a prisoner, it was a laudable initiative of the prison authorities.

Meherpur Deputy Commissioner Ataul Gani said treating inmates with compassion through such programmes can go a long way in facilitating behavioural correction of prison inmates.

MP/MEM




মেহেরপুর মোমিনপুর বিদ্যালয়ে পুরস্কার বিতরণ

মেহেরপুর এসকেএস ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে স্যানিটেশন মাস উপলক্ষে মেহেরপুর সদর উপজেলার মোমিনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

সোমবার বিদ্যালয় মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
মোমিনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটি সভাপতি শামীম ফেরদৌস এর সভাপতিত্বে

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার একাডেমিক সুপারভাইজার আনোয়ার হোসেন। বক্তব্য রাখেন প্রধান শিক্ষক জাব্বারুল ইসলাম, মেহেরপুর এসকেএস ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা মিজানুর রহমান প্রমুখ।

নিজস্ব প্রতিনিধি




গাংনীতে বেকার যুব ও যুব মহিলাদের অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন

মেহেরপুরের গাংনীতে উপজেলা পর্যায়ে বেকার যুব ও যুব মহিলাদের অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ কোর্সের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার গাংনী উপজেলা বাজারের আলোর পথে যুবসংঘ প্রতিষ্ঠানের চত্বরে এ শুভ উদ্বোধণ করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ফিরোজ আহম্মেদ।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ও সভাপতিত্ব করেন আলোর পথে যুব সংঘ’র সভাপতি এহসান কবির। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন গাংনী পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো: মিজানুর রহমান, উপজেলা যুব উন্নয়নের ক্রেডিট সুপারভাইজার মুস্তাফিজুর রহমান, মো: আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।

অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন থেকে তেলওয়াত করেন সাহাবুল ইসলাম।

নিজস্ব প্রতিনিধি




আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে ফায়ার সার্ভিসের মহড়া

মেহেরপুরে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে মেহেরপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর উদ্যোগে মহড়ার আয়োজন করা হয়েছে।

রবিবার সকালে মেহেরপুর সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ ভূমিকম্প ও অগ্নিকাণ্ড থেকে রক্ষা পাওয়া এবং উদ্ধারের উপায় এ মহড়ায় দেখানো হয়।

টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ ফয়জুল বারী মহড়ার উদ্বোধন করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ডিএডি শরিফুল ইসলাম, স্টেশন অফিসার শেখ জাহিদুল ইসলাম ,ইন্সট্রাক্টর প্রকৌশলী সামিউল কবির প্রমুখ।

পরে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে একটি র‍্যালী বের করা হয়। র‍্যালীটি জেলা শিল্পকলা একাডেমী থেকে জেলা প্রশাসকের কার্যাালয়ে গিয়ে শেষ হয়। পরে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  হয়।  সভায় সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ইবাদত হোসেন ।