মুজিবনগরের সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষক আহত

মুজিবনগরের কেদারগঞ্জ বাজারে অগ্রণী ব্যাংকের সামনে রাস্তা পার হওয়ার সময় মোটরসাইকেলের ধাক্কা  মোনাখালী ইউনিয়নের আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিবপুর এর সহকারী শিক্ষক আল-আমিন হোসেন গুরুতর আহত হয়েছেন।

সোমবার বেলা ১২ টার দিকে আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালাম ও সহকারি শিক্ষক আল-আমিন হোসেন কেদারগঞ্জ মেহেরপুর সড়কের পূর্ব দিক থেকে পশ্চিম দিকের অগ্রণী ব্যাংকে যাওয়ার উদ্দেশ্যে রাস্তা পার হওয়ার সময় দ্রুতগতির একটি নীল রঙের ৪ভি মোটরসাইকেল সজোরে ধাক্কা মারলে প্রধান শিক্ষক আব্দুস সালাম বেঁচে গেলেও মারাত্মকভাবে আহত হন সহকারি শিক্ষক আল-আমিন হোসেন।

স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বলেন, তার  ডান পা মারাত্মক ভাবে ভেঙ্গে গেছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দ্রুত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন।

দুর্ঘটনা পর মোটরসাইকেল চালক মেহেরপুর সদর উপজেলার সাহেবপুর গ্রামের রতন মটরসাইকেলটি রেখে পালিয়ে যায়। স্থানীয় জনতা মোটরসাইকেলটি আটক করে শিবপুর হাই স্কুলের হেফাজতে নেয়। পরবর্তীতে মুজিবনগর থানা পুলিশ শিবপুর হাই স্কুল থেকে মোটরসাইকেলটি তাদের হেফাজতে নিয়েছে।

এ বিষয়ে মুজিবনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মেহেদি রাসেল জানান দুর্ঘটনার বিষয়টি তিনি শুনেছেন এবং মোটরসাইকেলটি হেফাজতে নিয়েছেন এ বিষয়ে অভিযোগ দায়ের হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।




গাংনীর কাজিপুর ইউনিয়নে শ্রমিকের তালিকায় গ্রাম পুলিশের নাম

গাংনী উপজেলার কাজিপুর ইউনিয়নে ইজিপিপি প্রকল্পে নানা অনিয়মসহ অর্থ বানিজ্যের অভিযোগ উঠেছে চেয়ারম্যান আলম হুসাইনের বিরুদ্ধে।

শ্রমিকদের মোবাইলে পাওয়া পারিশ্রমিকের টাকার ভাগ দিতে হয় চেয়ারম্যানকে। তার অনুগতদের কাজ না করিয়ে হাজিরা প্রদান করছেন তিনি। অন্যদিকে কাজ করেও পারিশ্রমিক থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক শ্রমিক। যারা টাকা পায়নি তাদেরকে দেওয়া হয়েছে অন্যদের টাকা। এমনটা জানালেন চেয়ারম্যান আলম হুসাইন।

গাংনী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২০২২ অর্থ বছরে অতি দরিদ্রদের কর্ম সংস্থান সৃষ্টির লক্ষে (ইজিপিপি) প্রকল্পে বাস্তবায়িত হচ্ছে গাংনীর কাজিপুর ইউনিয়নে। প্রথম ধাপে ৩৩৫ জন শ্রমিক নিয়ে ৪০ দিনের কার্যক্রম শুরু হয়। এ কাজে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশ, স্বচ্ছল ব্যাক্তিদের কাজে অর্ন্তভুক্তির ব্যাপারে নিষেধ রয়েছে। সেই সাথে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সাথে আলাপ শেষে অত্র অফিসে প্রকল্প প্রদাণ সাপেক্ষে কাজ শুরু হওয়ার কথা। সেই অনুযায়ী ৫টি প্রকল্পে ৫জন ইউপি সদস্যকে প্রকল্প চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত করা হয়।

একটি সূত্র জানায়, চেয়ারম্যান আলম হুসাইন প্রকল্প প্রদাণ ও শ্রমিক নিয়োগে স্বজনপ্রীতি ও চতুরতার আশ্রয় নিয়েছেন। তিনি তার আধিনস্থ গ্রাম পুলিশ হেলাল উদ্দিনকেও শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। এছাড়াও অনেক শ্রমিক রয়েছে তার অনুগত ও নিকট আত্মীয়। এরা কাজ না করলেও তাদের হাজিরা প্রদান করা হয়। অন্যদিকে অন্তত অর্ধশত শ্রমিক কাজ করলেও তাদের মজুরি আসেনি এখনও। এ নিয়ে শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ দানা বেধে উঠেছে।

সরেজমিনে কাজিপুর ইউনিয়নের প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা গেছে শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ। আলাপকালে শ্রমিকরা তাদের দূর্দশার কথা জানালেন। শ্রমিক সরদার আরিফুল ইসলাম জানান, চেয়ারম্যান সাহেবের লোকজন শ্রমিকদের কাছ থেকে দুই হাজার টাকা করে নিয়েছে। এ থেকে তিনিও রেহায় পাননি। প্রথমে ইউপি সদস্যরা ভেবেছিলেন এই টাকা তাদেরকে দেওয়া হবে। কিন্তু পরে কাউকে না দিয়ে চেয়ারম্যান সবটাই নিজের পকেটস্থ করেছেন।

একজন নারী জানান, তার স্বামীর জন্য তিনি প্রথমে ১৬শ টাকা চেয়ারম্যানের লোক হিসেবে পরিচিত হান্নানকে পরিশোধ করেন। পরে আরো ৪শ টাকা দেওয়ার জন্য চাপ দেয়। টাকা না দিলে নাম কেটে দেওয়া হবে বলে হুমকি দিলে আরো ৪শ টাকা দেওয়া হয়।

শ্রমিকদের অনেকেই জানান, এভাবে শ্রমিকদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে চেয়াম্যানের অনুগত শ্রমিক যাদের মজুরী আসেনি তাদের দেওয়া হয়েছে বলে দাবী করেছেন চেয়ারম্যান আলম হুসাইন যা সম্পুর্ণ নিয়ম বর্হিভুত। এছাড়াও অনেকেই দিন ভর কাজ করে যে মজুরী পান, চেয়ারম্যানের লোকজন কাজ না করেও সেই মজুরী পান। অন্যদিকে অন্তত পঞ্চাশ জন শ্রমিক প্রথম ধাপের কাজের মজুরী পায়নি। তারা চেয়ারম্যানের অনুগত নয় বলে মজুরী বঞ্চিত বলে মন্তব্য অনেকের।

প্রকল্পে নিয়োজিত শ্রমিকদের হাজিরা করা হচ্ছে না এবং কারো কাছে জবকার্ড নেই। আবার চেয়াম্যানেরও পরিদর্শন নেই। উপরন্ত শ্রমিকরা যেখানে কাজ করছেন সেখানে কাজের ধরণ সম্বলিত সাইনবোর্ড টাঙ্গানো হয়নি।

এবারে দ্বিতীয় ধাপে ৮০ দিনের কাজ শুরু হয়েছে। প্রকল্পে নির্ধারিত স্থান ছাড়াও ইচ্ছামত বিভিন্ন জায়গায় ব্যক্তিগত কাজ করিয়ে নেওয়ার প্রমাণ পাওয়া গেছে। কাজিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আঙ্গিনায় মাটি ভরাট করতে দেখা গেছে শ্রমিকদের। অথচ প্রকল্পে এই স্থানে মাটি ভরাটের নিদের্শনা নেই। এ ব্যাপারে প্রকল্প চেয়ারম্যান আজিজুল হক জানান, চেয়ারম্যানের নির্দেশেই তিনি এখানে শ্রমিকদের দিয়ে কাজ করাচ্ছেন। তবে চেয়ারম্যান আলম হুসাইন বলছেন তিনি এবিষয়ে জানেন না।

এব্যাপারে কাজিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলম হুসাইন টাকা নেওয়ার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, যারা মজুরী পায়নি তাদেরকে ওই টাকা দেওয়া হয়েছে। তবে গ্রাম পুলিশকে কেন শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তার জবাব মেলেনি।

এসকল বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে জানান গাংনী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকার্তা নিরঞ্জন চক্রবর্তী।




কোটচাঁদপুর পল্লীতে গৃহবধুর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

কোটচাঁদপুরের পল্লীতে শান্তা খাতুন (১৬) নামের এক গৃহবধুর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে কোটচাঁদপুর থানা পুলিশ।

শান্তা খাতুন কোটচাদপুর উপজেলার দোড়ার গ্রামে রুবেলের স্ত্রী। গত শনিবার রাতে উপজেলার দোড়ার কামার পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। এটি আত্মহত্যা বলে চালানোর চেষ্টা করছে স্বামীর পরিবারের লোকজন।

তবে, নিহত শান্তা খাতুনের মা সালেহা বেগম বলেন, আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারেনা। তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। মাত্র এক বছর হলো তাদের বিয়ে হয়েছে। বিয়ের পর থেকেই তারা আমার মেয়েকে শারিরীক ও মানুষিক ভাবে অত্যাচার করত। তাকে ওরা মেরে রশি দিয়ে ঝুলিয়ে রেখেছে। আমি এর বিচার চাই।

এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক আশরাফুল ইসলাম বলেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসার আগেই মারা গেছে সে।

কোটচাঁদপুর থানার উপপরিদর্শক আব্দুল মতিন জানান, খবর পেয়ে মৃত দেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ঝিনাইদহ মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে কোটচাঁদপুর থানায় একটা অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।




কোটচাঁদপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রতিবন্ধী পান ব্যবসায়ীর মৃত্যু

ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুলাল বিশ্বাস (৪৫) নামে এক প্রতিবন্ধী পান ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার দিবাগত রাত ১০টার দিকে সলেমানপুর কারিগর পাড়ায় এ দূর্ঘটনা ঘটে। দুলাল একই গ্রামের মৃত ফজলুর রহমানের ছেলে।

পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানাযায়, সোমবার রাতে প্রতিবন্ধী দুলাল দোকান বন্ধ করে বাড়িতে যায়। এসময় সে টিভিতে ডিশ লাইনের ক্যাবল লাগাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গুরতর আহত হয়। পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, কোটচাঁদপুর পৌর ফাড়ির উপ-পরিদর্শক আব্দুস সাত্তার। এঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে




হরিণাকুন্ডুতে কিশোরীদের সচেতনামূলক প্রশিক্ষণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডুতে বৃহস্পতিবার সকাল ১০ ঘটিকার সময় বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড (বি আর ডিবি) এর আয়োজনে হরিশপুর লালন একডেমী মাধ‍্যমিক বিদ‍্যালয়ে দরিদ্র মহিলাদের জন‍্য সম্বনিত পল্লী কর্মসংস্থান সহায়তা প্রকল্প (ইরেসপো) ২য় পর্যায়ে কিশোরীদের সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন লালন একডেমী মাধ্যমিক বিদ‍্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ আনোয়ার হোসেন।প্রধান অতিথি হিসাবে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) সেলিম আহম্মেদ, উপজেলা স্বাস্থ্য পঃপঃ কর্মকর্তা ডাঃ জামিনুর রশিদ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, লালন একডেমী মাধ্যমিক বিদ‍্যালয় সভাপতি ও জোড়াদহ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম বাবু মিয়া,পল্লী উন্নয়নের অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মোছাঃ ফাতেমা-তুজ-জহুরা, সহকারি পল্লী উন্নয়নের অফিসার আমজাদ হোসেন সহ বিদ‍্যালয়ে সকল ছাত্রীবৃন্দ।

বক্তব্যে বক্তারা বলেন, সমাজ থেকে মাদক, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও নারী ও শিশু নির্যাতন, বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে একাত্বকতা ঘোষণা করেন ছাড়াও কিশোরীদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে ধারনা দেন এবং ছাত্রীর মাঝে পুরস্কার হিসাবে সেনেটারি ন্যাপকিন,খাতা,কলম,ব‍্যাগ ইত‍্যাদি বিতরন করেন।




দর্শনা বাসস্ট্যান্ডে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

দর্শনা বাসস্ট্যান্ডে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে দর্শনা বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন আরাম ফার্মেসী ও ডক্টরস চেম্বারের আয়োজনে এ ফ্রি চিকিৎসা প্রদান করা হয়।

দর্শনার কৃতি সন্তান দক্ষিন চাঁদপুর গ্রামের মাঝ পাড়ার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আক্তারুজ্জামানের কনিষ্ট পুত্র কুষ্টিয়া মিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ মনিরুজ্জামান সনি এম.বি.বি.এস, বি.সি,এস (স্বাস্থ্য) দিন ব্যাপী দর্শনা পৌর এলাকার বিভিন্ন গ্রামের দেড় শতাধিক মানুষের ফ্রি চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন।

এর আগে উদ্বোধনের সময় সংক্ষিপ্ত আলোচনায় ডাঃ মনিরুজাজামান সনি বলেন, জন্মস্থান দর্শনায় শৈসব ও কৈশোর জীবন অতিক্রম করেছি। সেই সুবাদে দর্শনাবাসী আমার কাছে অনেক কিছু আশা করে। তাছাড়া এই পেশা এমন একটা পেশা যা সকল প্রকার মানুষের পাশে থেকে যতটুকু চিকিৎসা সেবা প্রদান করা যায় তা হাত ছাড়া করতে চাইনা।

দর্শনা বিশিষ্ট সিএন্ডএফ ব্যবসায়ী আতিয়ার রহমান হাবুর সভাপতিত্বে এসময় আরোও উপস্থিত ছিলেন, ব্যবসায়ী ইদ্রিস আলী, ঠান্ডু মিয়া, জয়নাল আবেদিও নফর, নেফাউর রহমান মন্টু, হবা জয়ার্দ্দার প্রমুখ। অনুষ্ঠানটি সার্বক্ষানিক পরিচালনা করেন হাসিবুজ্জামান রনি ও আবজাল হোসেন।




আলমডাঙ্গায় প্রবাসীর স্ত্রী আত্মহত্যার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলা তুলে নিতে প্রাণ নাশের হুমকি

আলমডাঙ্গার কামালপুর গ্রামের প্রবাসীর স্ত্রী আত্মহত্যার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলা তুলে নিতে বাদীকে অব্যাহত ভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এদিকে আত্মহত্যায় প্ররোচণা মামলার ৮ আসামীর কেউই গ্রেফতার হয়নি।

ফলে চরম আতঙ্কে রয়েছে বাদীপক্ষের লোকজন। ঘটনার বিবরণে জানা যায়, আলমডাঙ্গার কামালপুর গ্রামের নাজমুল ইসলাম গত প্রায় ৫ মাস পূর্বে সৌদি আরব গেলে তার স্ত্রী সোনিয়া খাতুন ৫ বছরের শিশুকন্যাকে নিয়ে স্বামীর বাড়িতেই থাকতেন।

স্বামী প্রবাসে থাকার সুযোগে সোনিয়া খাতুনের উপর কু-নজর পড়ে কামালপুর গ্রামের মঙ্গল আলীর ছেলে আঠারোখাদা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক শাকিল হোসেন (৪৫)’র। শাকিল হোসেন ওই গৃহবধূকে নানা ভাবে উত্ত্যক্ত করে আসছিল।

তার স্বামী বিদেশ চলে যাওয়ার পর থেকেই প্রতিবেশি ছোট ভাইয়ের বউ সোনিয়া খাতুনের সাথে শাকিল হোসেন পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন।

বিষয়টি জানাজানি হল গত এক মাস আগে সোনিয়া খাতুন শিক্ষক শাকিল হোসেনের সাথে সম্পর্কের ইতি টানে। বন্ধ করে দেয় শাকিল হোসেনের সাথে যোগাযোগ। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শাকিল হোসেন তার সাথে সোনিয়ার পরকীয়া সম্পর্ক আছে বলে গ্রামে প্রচার শুরু করে । প

রে শাকিলের সাথে একই গ্রামের মৃত খবিরের ছেলে বয়স্ক কলিম উদ্দীন, ফনির ছেলে দোকানি রনি, আবুল কাশেমের ছেলে উজ্জ্বলও সোনিয়া খাতুনকে উত্ত্যক্ত করতে থাকে ।

এ সব কথা শ্বশুর বাড়ির লোকজনকে বললেও তারা কোন পদক্ষেপ নেননি। বরং মেয়ের শ্বশুর সিরাজুল,শাশুড়ি ছায়েরা খাতুন ও মেয়ের জা মুক্তা খাতুন এসব কথা নিয়ে সোনিয়াকে ভৎসনা করতে থাকে।

এরই এক পর্যায়ে ২৫ ফেব্রয়ারি ভোরে ঘরের আড়াই গলায় ওড়নায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে সোনিয়া। এ আত্মহত্যার পর পর অভিযুক্ত শিক্ষক শাকিলসহ উক্ত ৬ ব্যক্তিই নিরুদ্দেশ রয়েছেন। এদের সকলকেসহ শ্বশুর সিরাজুল ইসলাম ও শ্বাশুড়ি ছায়েরা খাতুন ও জা মুক্তা খাতুনকেও আসামি করা হয়েছে।

এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শাকিল হোসেন বিবাহিত ও দুই সন্তানের জনক। ৭/৮ বছর পূর্বে শেফালী খাতুন নামের পাঁচলিয়া গ্রামের এক প্রবাসীর স্ত্রীকে ভাগিয়ে নিয়ে বিয়ে করেছেন। শেফালী খাতুনও শিক্ষক। তারা স্বামী-স্ত্রী আঠারখানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকুরী করেন।

এদিকে মামলা দায়েরের পর থেকেই অভিযুক্ত ৮ আসামী আড়ালে আবডালে থেকে তাদের লোকজন দিয়ে বাদীকে মামলা তুলে নিতে অব্যাহত ভাবে হুমকি দিচ্ছে বলে ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করেছেন। বাদীপক্ষের অসহায় মানুষগুলো আসামীদের গ্রেফতারের জন্য প্রশাসনের নিকট আবেদন জানিয়েছেন।




কোর্টচাঁদপুরে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে শিক্ষার্থীদের নিয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা !

করোনা মহামারীর নতুন ভেরিয়েন্ট ওমিক্রন বেড়ে গেলেও স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরুত্ব উপেক্ষা করে ক্রীড়া পরিদপ্তরের বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচির আওতায় ঝিনাইদহ জেলা ক্রীড়া অফিস আয়োজন করলো অ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ খেলাধুলা প্রতিযোগিতা।

বুধবার সকালে কোটচাঁদপুর উপজেলার জালালপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গনে ঝিনাইদহ জেলা ক্রীড়া অফিসের আয়োজনে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এতে ৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থীরা ২২ টি ইভেন্টে অংশ গ্রহন করে। যেখানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী সহ অতিথি ও আগত দর্শনার্থীদের মাঝে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরুত্বর কোন বালাই ছিল না।

মহামারী করোনায় কমলমতি শিক্ষার্থীদের নিয়ে এমন আয়োজনে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকসহ এলাকার সূধীজন। করোনা মহামারি থেকে সুরক্ষা দিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেখানে সরকার নীতিমালা আরোপ করেছেন। এখনো পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থীদের কে টিকার আওতায় আনতে পারেনি স্বাস্থ্য বিভাগ। সেখানে জেলা ক্রীড়া অফিস কিভাবে সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে এমন আয়োজন করলো ? এমন প্রশ্ন সচেতন মহলে।

অ্যাথলেটিক্স ও গ্রামীণ খেলাধুলা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ দেলোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, নির্দেশনার পূর্বেই আয়োজনের শিডিউল ছিল। যার ফলে জেলা ক্রীড়া অফিস এমন আয়োজন করেছে। তবে এ ধরনের আয়োজন আর হবে না।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রতিযোগিতার আয়োজক জেলা ক্রীড়া অফিসার মোঃ মাহবুবুর রহমান বলেন, যারা খেলা ধুলা করে মূলত এদের ইউনিটি পাওয়ার অনেক বেশি। বর্তমানে যে পরিস্থিতি, এর আগেই অ্যারেজমন্টে করা। খেলা ধুলার কোন বিধি নিষেধ নেই। তবে স্বাস্থ্যবিধি মানতে বলা হয়েছে, কিন্তু বাচ্চারা মানে নাই।




সৈকতে পড়ে থাকা বর্জ্য দিয়ে সেন্টমার্টিনে মাছের ম্যুরাল

সেন্টমার্টিন দ্বীপের সৈকতে পড়ে থাকা বিভিন্ন ধরনের প্লাস্টিক বোতল, চিপস ও অন্যান্য স্ন্যাক্স এর প্যাকেট, পলিথিন, ফেলে দেয়া ছেড়া জাল, বস্তা ইত্যাদি আবর্জনা দিয়ে একটি কোরাল মাছ এবং একটি কচ্ছপের ম্যুরাল তরি করেছে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ, একোয়াকাচার এন্ড মেরিন সায়েন্স অনুষদ।

চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ অনুষদ এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থীর সহযোগিতায় ম্যুরাল দুটি বানানো হয়।

সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটক, স্থানীয় জেলে ও বাসিন্দারা যেন যত্রতত্র প্লাটিক ও অন্যান্য আবর্জনা না ফেলে এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করার লক্ষ্যে এই ম্যুরাল দুটি তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এই কার্যক্রমের পরিকল্পনাকারী ও প্রধান সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. কাজী আহসান হাবীব।

তিনি বলেন, সেন্টমার্টিন দ্বীপ আমাদের দেশের একমাত্র প্রবাল সমৃদ্ধ দ্বীপ। প্রতিবছর শীতকালে প্রতিদিন প্রায় ৩-৪ হাজার পর্যটক সেন্টমার্টিন দ্বীপে বেড়াতে আসেন। তাদের অনেকেই জানেন না যে এই দ্বীপের সমুদ্রতলে লুকিয়ে আছে বিচিত্র সব বর্ণিল ও মনোরম সুন্দর সব প্রাণী ও উদ্ভিদ। কিন্তু অপরিকল্পিত পর্যটন, দূষণ, মাছ ও প্রবালের আবাসস্থল ধ্বংস, মাত্রাতিরিক্ত মৎস্য আহরণ, অবৈধভাবে প্রবাল আহরণ ও অবকাঠামো নির্মাণ এবং সেই সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সেন্টমার্টিনের প্রবাল প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র বর্তমানে হুমকির মুখে।

তিনি বলেন, পরিবেশ দূষণের অনেকগুলো কারণের মধ্যে অন্যতম প্রধান কারণ হলো যত্রতত্র প্লাস্টিক ও পলিথিন আবর্জনা, ছেড়া জাল ও নাইলন বস্তা নিক্ষেপ, যা চূড়ান্তভাবে সাগরের পানিতে চলে যায় এবং এর অনেকাংশ পানির নিচে প্রবালের ওপর জমা হয়ে প্রবাল প্রতিবেশ বিনষ্ট করছে। পরিবেশ দূষণের হাত থেকে সেন্টমার্টিন দ্বীপকে বাঁচানোর উদ্যোগ হিসেবে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারিজ, একোয়াকালচার ও মেরিন সায়েন্স অনুষদ একটি গবেষণা কার্যক্রমও হাতে নিয়েছে।

অধ্যাপক ড. কাজী আহসান হাবীব বলেন, এই গবেষণায় দ্বীপের সৈকত ও পানির তলদেশ কি পরিমাণ ও কি ধরণের প্লাস্টিক এবং অন্যান্য আবর্জনা দ্বারা দুষিত হচ্ছে তা নিরূপণ করা হবে। এই গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে প্লাস্টিক দূষণ রোধে এবং দ্বীপের সামুদ্রিক জীব বৈচিত্র্য রক্ষায় কি ধরনের ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে তারও একটি রূপরেখা ও সুপারিশমালা প্রণয়ন করে সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষকে দেয়া হবে। এ গবেষণায় অর্থায়নে আছে কৃষি গবেষণা ফাউন্ডেশন (কেজিএফ)।

উল্লেখ্য যে, প্রবাল প্রাচীর সমূহ পৃথিবী নামক আমাদের এই গ্রহে বিদ্যমান প্রতিবেশসমূহের মধ্যে সবচেয়ে বৈচিত্র্যপূর্ণ এবং জটিল। একইসঙ্গে সবচেয়ে সুন্দর এবং আকর্ষণীয়। যদিও প্রবাল প্রাচীরগুলি পৃথিবী পৃষ্ঠের মাত্র ১% এরও কম অংশ জুড়ে আছে, তবে এটি ধারণা করা হয় যে সামুদ্রিক প্রজাতির এক-চতুর্থাংশ খাদ্য এবং আশ্রয়ের জন্য প্রবাল প্রতিবেশের উপর নির্ভর করে।

সর্বোপরি এরা মানুষের জীবিকা নির্বাহ, মৎস্য উৎপাদন ও আহরণ, পর্যটন শিল্প, উপকূলীয় অঞ্চল রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল ধারণ করা এই দ্বীপ সেন্টমার্টিন আইল্যান্ড সংলগ্ন প্রবাল প্রতিবেশ এবং এর সামুদ্রিক জীব বৈচিত্র্যকে রক্ষার উদ্যোগ হিসাবে বাংলাদেশ সরকার এটিকে গত ৪ জানুয়ারি ২০২২ সালে সামুদ্রিক সুরক্ষিত অঞ্চল বা মেরিন প্রোটেকটেড এরিয়া হিসাবে ঘোষণা করেছে। ইতিপূর্বে ১৯৯৯ সালে এই দ্বীপকে ইকোলজিকেলি ক্রিটিকেল এরিয়া বা প্রতিবেশগতভাবে সংকটপূর্ণ এলাকা হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল।

 




দামুড়হুদায় ২ দিন ব্যাপী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা সমাপ্ত

দামুড়হুদা প্রতিনিধি
দামুড়হুদা উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ২ দিন ব্যাপী ৪৩ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ ও বিজ্ঞান মেলা-২০২১ আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপ্ত হয়েছে।

বুধবার সকাল ১০টার সময় দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে বিভিন্ন স্কুল-কলেজের ছেলে মেয়েদের বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতা, বিষয় ভিত্তিক উপস্থিত বক্তৃতা ও মেলার স্টলে ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের উপস্থাপিত প্রকল্প মুল্যায়ন, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাছলিমা আক্তারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শারমিন আক্তার।

তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে উন্নয়নের জোয়ার চলছে, বাংলাদেশকে এখন একটি ডিজিটাল সোনার বাংলায় রূপান্তরিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন। আজকে স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্ভাবনী প্রযুক্তি দেখে আমি মুগ্ধ। তারাই এই সোনার বাংলাদেশের আগামী দিনের উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে দেশ ও জাতির সেবা করবে। আমি তোমাদের সফলতা কামনা করি।

উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহিদা খাতুন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুদীপ্ত কুমার সিংহ, উপজেলা কৃষি অফিসার মনিরুজ্জামান, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল মতিন। আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সমবায় অফিসার হারুন-অর-রশীদ, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাঃ মশিউর রহমান, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প অফিসার শামসুন্নাহার সহ উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও সুধী।

বিজ্ঞান মেলায় বিভিন্ন বিষয়ে পুরস্কার প্রাপ্তরা হলো বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতা (জুনিয়র গ্রুপ) ১ম স্থান অধিকার করেছেনঃ নিসরাত জাহান তুলি, দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ। ২য় স্থানঃ ফাবরিনা আক্তার শান্তনা, দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ।৩য় স্থানঃ খাদিজাতুল কোবরা, দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ।

বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতা (সিনিয়র গ্রুপ) ১ম স্থান অধিকার করেছেনঃ জান্নাতুল ফেরদৌস, দর্শনা সরকারি কলেজ। ২য় স্থানঃ শাহরিয়ার সাঈদ, দর্শনা সরকারি কলেজ। ৩য় স্থানঃ ফাতিমা বিনতে আফতাব, দর্শনা সরকারি কলেজ।বিষয় ভিত্তিক উপস্থিত বক্তৃতা (জুনিয়র গ্রুপ) ১ম স্থান অধিকার করেছেন মো আবু সিয়াম, মদনা মাধ্যমিক বিদ্যালয়। ২য় স্থান ফারহানা আক্তার শোভা, দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ।
৩য় স্থান নুসরাত তাহসিন, কেরুজ উচ্চ বিদ্যালয়, দর্শনা। বিজ্ঞান বিষয়ে উপস্থিত বক্তৃতা (সিনিয়র গ্রুপ) ১ম স্থান অধিকার করেছেন মেহবুবা হান্নান মোহিনী, দর্শনা সরকারি কলেজ।২য় স্থান তাসলিমুল ইসলাম, দর্শনা সরকারি কলেজ।৩য় স্থান ফাতেনা বিনতে আফতাব, দর্শনা সরকারি কলেজ।মেলায় উপস্থাপিত প্রকল্প মুল্যায়ন (জুনিয়র গ্রুপ) ১ম স্থান অধিকার করেছে কেরুজ উচ্চ বিদ্যালয়।

২য় স্থান দামুড়হুদা পাইলট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ। ৩য় স্থান মদনা মাধ্যমিক বিদ্যালয়।মেলায় উপস্থাপিত প্রকল্প মুল্যায়ন (সিনিয়র গ্রুপ) ১ম স্থান অধিকার করেছে দর্শনা সরকারি কলেজ। ২য় স্থান আব্দুল ওয়াদুদ শাহ ডিগ্রী কলেজ, দামুড়হুদা। ৩য় স্থান কার্পাসডাঙ্গা ডিগ্রী কলেজ, কার্পাসডাঙ্গা। সভাপতির সমাপনী বক্তব্যর মাধ্যমে মেলার সমাপ্ত ঘোষনা করা হয়।