ইংল্যান্ডে হামজার সঙ্গে বাফুফে সভাপতি, কী কথা হলো

ডিসেম্বরে ফিফার সবুজ সংকেত পাওয়ার পরপরই খুশির খবরটি দেয় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন— লাল-সবুজের জার্সিতে খেলবেন হামজা চৌধুরি। সব ঠিক থাকলে বাংলাদেশি বংশদ্ভুত ইংলিশ তারকার অভিষেকও হয়ে যাবে আগামী ২৫ মার্চ। তার আগে হামজার সঙ্গে ইংল্যান্ডে দেখা করেছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল।

ইংল্যান্ডের কিং পাওয়ার স্টেডিয়ামে হামজা ও তার পরিবারের সঙ্গে বেশ খানিকটা সময় কাটিয়েছেন বাফুফে সভাপতি। ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে সেখানে লেস্টার সিটির ম্যাচও উপভোগ করেছেন। বাফুফের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে আজ তাদের একটি ছবি প্রকাশ করা হয়েছে।

ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বাফুফে সভাপতির সঙ্গে পোজ দিয়েছেন হাস্যজ্জ্বল হামজা। ভাইরাল হওয়া ছবির ক্যাপশনে জানানো হয়, হামজার সঙ্গে দারুণ সম্পর্ক গড়ার লক্ষ্যেই এই সাক্ষাৎ।

ডিসেম্বরে বাফুফে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, হামজা দেওয়ান চৌধুরী বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে খেলার অনুমতি পেয়েছেন। ফিফার ফুটবল ট্রাইব্যুনালের প্লেয়ার স্ট্যাটাস চেম্বার এ সদ্ধিান্ত জানিয়েছে।

পরে ফুটবলার হামজা চৌধুরী নিজেও তার ফেসবুকে দেওয়া এক ভিডিও বার্তা দেন, ‘সব কিছু ঠিকমতো চলছে। বাংলাদেশের হয়ে খেলতে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছি। আশা করছি শিগগিরই দেখা হবে।’

হামজা আগেই বাংলাদেশি পাসপোর্ট হাতে পেয়েছেন। গত ২৪ সেপ্টেম্বর ইংল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এফএ) তাকে বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার ব্যাপারে অনাপত্তিপত্র দেয়। পরের পদক্ষেপ হিসেবে ফিফার প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটির কাছে আবেদন করে বাফুফে। এই কমিটির কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠিও পেয়েছে বাফুফে। এবার অপেক্ষা লাল-সবুজের জার্সি পরে মাঠে নামার।

বাংলাদেশের জার্সি গায়ে চড়ানোর আগেই ইংলিশ ক্লাব লেস্টার সিটি ছাড়তে চলেছেন হামজা। লেস্টার ছেড়ে মৌসুমের বাকি অংশে খেলতে যোগ দিতে পারেন ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশিপ ক্লাব শেফিল্ড ইউনাইটেডে। ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন অনুযায়ী, দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা প্রায় চূড়ান্ত। শেফিল্ড খুব করে চাচ্ছে হামজাকে।

সূত্র: যুগান্তর




মেহেরপুরে মহিলা দলের লিফলেট বিতরণ

“সবার আগে বাংলাদেশ” তারেক রহমানের এই স্লোগানকে সামনে রেখে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কর্তৃক জাতির সামনে উপস্থাপিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করেছে মেহেরপুর জেলা মহিলা দল।

বৃহস্পতিবার (১৬ই জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে শহরের বোসপাড়া বিএনপি অফিস প্রাঙ্গণ থেকে জেলা মহিলা দলের সভাপতি সাইয়েদাতুন নেছা নয়নের নেতৃত্বে শহরের প্রধান প্রধান সড়কে সাধারণ মানুষের হাতে লিফলেট বিতরণ করেন তারা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য মাসুদ অরুন, সিনিয়র সহ-সভাপতি পলি আক্তার বেদানা, জেলা বিএনপির সাবেক মহিলা বিষয়ক সহ সম্পাদিকা নাজমুন নাহার রিনা, মহিলা দলের অর্থ বিষয়ক সম্পাদিকা রুপালি খাতুন, সাংগঠনিক সম্পাদিকা ও শ্যামপুর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি মেম্বার ফাহিমা খাতুনসহ জেলা মহিলা দলের নেতৃবৃন্দ।




সংকট ও সম্ভাবনার দোলাচলে চিত্রনাট্যকাররা

চলচ্চিত্র, নাটক কিংবা ওয়েব কনটেন্ট—যেকোনো কনটেন্ট তখনই দর্শকপ্রিয় হয়, যখন এর চিত্রনাট্যে থাকে নতুনত্ব। চিত্রনাট্যের গুণে একটি সাধারণ গল্পও হয়ে ওঠে অনন্য, মুগ্ধকর। স্বর্ণালি সময় বলতে এখনো সবাই যেমন ঘুরেফিরে গত শতকের সত্তর, আশি ও নব্বইয়ের দশকে ফিরে যায়, তখন কিন্তু গল্পকার-চিত্রনাট্যকারদের কদর ছিল। তাঁদের নামেই নাটক-সিনেমার প্রতি বাড়ত দর্শকের আগ্রহ।

চিত্রনাট্য লিখে অনেকে সম্মানের পাশাপাশি সচ্ছল জীবনও যাপন করেছেন। সেই অবস্থা যে এখন আর নেই, তা বলাই বাহুল্য। একদিকে পেশাদার চিত্রনাট্যকারের সংখ্যা কমছে, অন্যদিকে বাড়ছে ‘একাই এক শ’ পন্থা! অর্থাৎ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই গল্প-চিত্রনাট্যের কাজটা সেরে নিচ্ছেন পরিচালক। এতে প্রযোজক খুশি, কারণ বাজেট কমছে।
কিন্তু সামগ্রিক অর্থে যে অবনতি হচ্ছে, তাতে ভ্রুক্ষেপ নেই কারো। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে একটি চলচ্চিত্র বা নাটকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ অর্থাৎ গল্প-চিত্রনাট্য যাঁর সৃষ্টি, তিনি অধিকতর অবহেলিত, বঞ্চিত হন। মর্যাদা তো দূরের কথা, কখনো কখনো সম্মানি পর্যন্ত মেলে না, আবার কখনো নামটাই হয়ে যায় উধাও। আবার অনেকে লিখছেন বটে, কিন্তু তা নাটক, সিনেমা নাকি ওয়েব কনটেন্ট, সম্ভবত তিনি নিজেও পরিষ্কার নন।

এসব সংকটের ভিড়েও সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। বিশেষ করে ওটিটি প্ল্যাটফরমগুলোতে যেসব কনটেন্ট আসছে, সেগুলোর জন্য দীর্ঘ সময় নিয়ে গবেষণা করে লেখা হচ্ছে চিত্রনাট্য। এতে চিত্রনাট্যের মান যেমন বাড়ছে, সম্ভাবনাও হচ্ছে প্রকট। চার চিত্রনাট্যকারের সঙ্গে কথা বলে সার্বিক হাল-হকিকত জানার চেষ্টা করেছেন কামরুল ইসলাম।
চিত্রনাট্যের কদর বাড়বে কবে

নাটক যেভাবে চলছে—বাজেট, আয়োজন সব মিলিয়ে হয়তো প্রয়োজনও হয় না। তবে চিত্রনাট্য লেখার আলাদা যে ধারা তৈরি হয়েছে, সেটা আশাব্যঞ্জক। ওটিটিতে যারা লিখছে, তারা গবেষণা করে, নতুন ভাবনা নিয়ে কাজ করছে। সমালোচনা থাকতে পারে, তবে আমার মতে ইতিবাচক দিকটাই বেশি। টেলিভিশনে ডিটেইলে কিংবা নিজের ইচ্ছামতো কাজ করার সীমাবদ্ধতা আছে; যেহেতু ড্রয়িংরুম মিডিয়া, পরিবারের সবাই মিলে দেখে। ওটিটিতে সেই স্বাধীনতা পাওয়া যায়। টিভিতে যেমন আমি আঞ্চলিক ভাষার একটি নাটক করলাম, সেটা খুব জনপ্রিয় হলো। এরপর ওটারই শর্টকাট রাস্তা খোঁজে অনেকে। ওই গল্প কিংবা গল্পের কোনো চরিত্র নিয়ে এদিক-সেদিক করে নাটক বানিয়ে ফেলল! এই নকলবাজি করে আসলে হয় না। মোস্তফা সরয়ার ফারুকী এবং তার সতীর্থরা একটা ধারা শুরু করেছিল, আবার আমরা গ্রামীণ গল্পের নাটকের একটা ধারা নিয়ে এলাম। তখন টেলিভিশনের দুয়ার খুলে গেল, বিটিভির পাশাপাশি অনেক চ্যানেল পেলাম। কাজের সুযোগ হলো। নতুন ভাবনাও তুলে ধরলাম। আরেকটা বিষয় হলো, এখনকার নাটক দিনশেষে ইউটিউবে যাচ্ছে। ফলে অনেকের মধ্যেই ভিউ বাড়ানোর চিন্তা। এখন চিত্রনাট্য লেখার সময়ই যদি ভাবেন, ভিউয়ের জন্য লিখব, তাহলে আসলে চর্চাটা থাকে না। চিত্রনাট্যকার কিংবা নাট্যকার হিসেবে আগে হুমায়ূন আহমেদ, আবদুল্লাহ আল মামুন, মামুনুর রশীদ, ইমদাদুল হক মিলনের মতো মানুষদের চিনতাম। তাঁদের পরে অনেকে হয়তো মাসুম রেজা কিংবা আমার নাম বলেন। কিন্তু এখন কি এমন কেউ আছেন, যাঁকে নাট্যকার হিসেবে স্বতন্ত্রভাবে চেনা যায়? আলাদা কিছু না করতে পারলে স্বতন্ত্র পরিচয় তৈরি হবে না। টেলিভিশনের বাজেট তো একদম তলানিতে। ফলে সম্মানিও তেমনই। আমরা যারা সিনিয়র, তাদের মোটামুটি চলে যায়। জনপ্রিয় অভিনয়শিল্পী বাদে অন্য সবার অবস্থা হলো—কাজ করলে আছি, না করলে নেনই। চিত্রনাট্যকারদের অবস্থাও তেমনই। নতুনদের অনেকে অভিযোগ করেন, সম্মানি পান না ঠিকঠাক। অনেকের নামও উল্লেখ করা হয় না। জাতিগতভাবে আমরা অন্যের মেধা বা সাফল্যকে স্বীকৃতি দিতে চাই না। ব্যক্তিগতভাবে আমি এমন পরিস্থিতির সম্মুখীন হইনি। আমি হয়তো ভাগ্যবান। আর ভালো ভাবনা নিয়ে, সামাজিক দায়বদ্ধতা নিয়ে কেউ যদি লিখতে চান, খুব বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন না, এটা নিশ্চিত। কেউ যদি অর্থই চান, সেটার পথও খোলা আছে। সে ক্ষেত্রে শুধু টাকাই অর্জন হবে, নাম-যশ আসবে না। আমি মনে করি, লেখালেখির ক্ষেত্রে অর্থ ও সম্মান দুটি একসঙ্গে হয় না।

শুধুই চিত্রনাট্য লেখেন, বাংলাদেশে এ রকম মানুষের খুব অভাব। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, পরিচালক নিজেই কাজটি করেন। আবার অন্য কাউকে দিয়ে কিছুটা চিত্রনাট্য করিয়ে তাঁর সঙ্গে নিজের নাম যুক্ত করে দেন পরিচালক। ফলে বাংলাদেশে চিত্রনাট্যকার ব্যাপারটাই পরিষ্কার নয়। সোহেল রানা বয়াতির ‘নয়া মানুষ’ ছবির চিত্রনাট্য আমি লিখেছি এবং শুধু আমার নামটিই চিত্রনাট্যকার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এমনটা সচরাচর দেখা যায় না। চিত্রনাট্যের সম্মানি নির্ভর করে নানা বিষয়ের ওপর। তবে আমার মতে, চিত্রনাট্যকারদের ন্যূনতম সম্মানি হওয়া উচিত দুই লাখ টাকা। সম্ভাবনা নিয়ে বললে, আমি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে চিত্রনাট্যের ওপর পড়াই। অনেকের মধ্যেই আগ্রহ দেখতে পাচ্ছি। যদিও বেশির ভাগের ঝোঁক ফিল্মমেকিংয়ে। তবে আলাদা করে চিত্রনাট্য লিখতে চায়, এমনও অনেক আছে। আর নতুনদের জন্য জায়গা সব সময় খোলা। যিনি চিত্রনাট্য করবেন, তাঁর নিজস্ব সৃজনশীলতা, নিষ্ঠা ও ইচ্ছার ওপর নির্ভর করবে তিনি কতটুকু এগোতে পারবেন।

এখন কাজ একটু কম। ফলে চিত্রনাট্যকাররা বিপদেই আছেন। আর যাঁরা কাজ করছেন, তাঁদের মধ্যে কোনটা চলচ্চিত্র, কোনটা নাটক, কোনটা ওয়েব কনটেন্ট—এসব গুলিয়ে ফেলছেন। যেটাকে আমরা সিনেমা বলছি, সেটা আদৌ সিনেমা হচ্ছে না; যেটাকে সিরিজ বলা হচ্ছে, সেটা আদতে ধারাবাহিক নাটক হয়ে যাচ্ছে! যেহেতু কোনো প্রাতিষ্ঠানিক জায়গা নেই, ফলে নতুন চিত্রনাট্যকাররা এগুলোর পার্থক্য করতে পারছেন না। প্রতিটি দৃশ্যমাধ্যমের গুরুত্ব ও পরিধি সম্পর্কে জানা জরুরি। এ ক্ষেত্রে কিছু কর্মশালা থাকলে ভালো হতো। যেমন—আমি বঙ্গর সঙ্গে কাজ করেছি ২০১৯ সাল পর্যন্ত, শুধু শেখার জন্য—ওয়েব সিরিজ কী, ওয়েব ছবি কী? একজন চিত্রনাট্যকারকে অবশ্যই নির্দেশনা জানতে হবে। তিনি কোন দৃশ্য কেমন চান, কিভাবে দৃশ্যটা ধারণ করা হবে, সেটা জানা জরুরি। এখানে চিত্রনাট্যকারদের সম্মানি পর্যাপ্ত নয়। ধরুন, ‘বরবাদ’ ছবির বাজেট প্রায় ২০ কোটি টাকা। সেখান থেকে চিত্রনাট্যকারকে কতই বা দিচ্ছেন? পুরো বাজেটের ১ শতাংশও চিত্রনাট্যকারের জন্য বরাদ্দ থাকে না। একটি ভালো দিক আছে, চিত্রনাট্যকাররা টাকা আগেই পেয়ে যান। বেশির ভাগ সময়ই টাকার অঙ্কটা খুব কম। আমরা যারা সিনিয়র, তাদেরই অনেক ক্ষেত্রে ছাড় দিতে হয়। নবীনদের কী অবস্থা, বোঝেন! চিত্রনাট্য লেখাকে পেশা হিসেবে নেওয়া আমাদের দেশে এখনো খুব রিস্কি ব্যাপার। যদি একটি কমন প্ল্যাটফরম থাকত, তাহলে সংকটের কিছুটা সমাধান আসত। সিনেমার চিত্রনাট্যকারদের একটি সংগঠন আছে—ফোয়াব; নাটকেরও আলাদা সংগঠন আছে। তবে সম্মিলিত একটি প্ল্যাটফরম থাকা দরকার, যেখান থেকে চিত্রনাট্যকারদের বিভিন্ন গ্রেড করা হবে। সেই গ্রেড অনুসারে তাঁরা সম্মানি চাইতে পারবেন।

একসময় নাট্যকারদের নামেই নাটক দেখতাম আমরা। এখন সেই চিত্র নেই। এমন অনেক দর্শকের সঙ্গে পরিচয় হয়েছে যিনি ভাবতেন, অভিনেতা যে সংলাপটি বলছেন এটি বুঝি তাঁরই লেখা। একজন নাট্যকার যে ঘটনাক্রম সাজিয়ে চিত্রনাট্য দাঁড় করান, এটা তাঁরা জানেনই না। একবার ঘুরতে গিয়ে হোটেলে উঠেছি। যখন বললাম, আমার পেশা নাট্যকার। তিনি বুঝলেন না। আরেকটু সহজ করে বললাম, লেখক। বললেন, দলিল লেখক? বুঝতে পারছেন চিত্রনাট্যকারদের সার্বিক অবস্থা! সাধারণের কথা বাদ দিই, নাটকের লোকজনের মধ্যেও চিত্রনাট্যকারের ব্যাপারে এক ধরনের উদাসীনতা দেখি। কিছুদিন আগে এক জনপ্রিয় অভিনেত্রী আমার লেখা নাটক থেকে পুরস্কার পেয়েছেন। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় পরিচালক, চিত্রগ্রাহক থেকে শুরু করে কয়েকজনকে কৃতজ্ঞতা জানালেও নাট্যকারের নাম সেখানে অনুপস্থিত। অথচ একটি নাটকের স্রষ্টা চিত্রনাট্যকার। তাঁরা বলেন, ভালো গল্প পেলে কাজ করেন। ভালো গল্পটি যিনি লেখেন, তাঁকে সম্মান দিতে কুণ্ঠা দেখে অবাক হই। তাই বলি, সম্মানির আগে সম্মান দেওয়াটা জরুরি। সম্মানির বিষয়টি আসলে আপেক্ষিক। প্রথমত একজন চিত্রনাট্যকারের মেরুদণ্ড থাকাটা খুব দরকার। কারণ তিনি চিত্রনাট্যের মাধ্যমে একটি দর্শন প্রকাশ ও প্রচার করেন। সেটা মূল্যায়নের মাধ্যমেই তাঁর সম্মানি নির্ধারিত হয়। বিনয়ের সঙ্গে বলছি, প্রায় ২০ বছর ধরে লিখছি। আমি বলব, অবশ্যই মোটামুটি সচ্ছল জীবন যাপন করা সম্ভব। তবে নিত্যনতুন ভাবনা নিয়ে কাজ যথেষ্ট কঠিন। আমরা আশা করি ভালো গল্প, কিন্তু চিত্রনাট্যকারকে যে যথার্থ মূল্যায়ন ও সম্মানি দেওয়া দরকার, সেটা হয় না। এত সস্তায় পৃথিবীর কোথাও চিত্রনাট্য পাওয়া যায় না।

সূত্র: কালের কন্ঠ




মেহেরপুরে বিএনপি নেতা কামরুল হাসানের ব্যক্তি উদ্যোগে শীত বস্ত্র বিতরণ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদীদল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে মেহেরপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ‍্যাড. কামরুল হাসানের ব্যক্তি উদ্যোগে শীত বস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।

“এসো দূর করি শীতার্ত মানুষের কষ্টের কালো রাত, তাদের হাতে রাখি সহানুভূতির আপন হাত” স্লোগানে বৃহস্পতিবার (১৬ই জানুয়ারি ) সকাল ৯ টার দিকে পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডের টিএনটি রোডের সামনে মন্ডল পাড়া এলাকায় পাঁচ শতাধিক মানুষের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ করা।

জেলা জিয়া পরিষদের সভাপতি রুহুল কুদ্দুসের সভাপতিত্বে শীত বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সদস‍্য সচিব অ‍্যাড. কামরুল হাসান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক অধ্যাপক ফয়েজ মোহাম্মদ।

এসময় বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রুমানা আহমেদ, জেলা মহিলা দলের সহ-সভাপতি ছাবিহা সুলতানা, সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক কাজি মিজান মেনন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আজমল হোসেন মিন্টু প্রমুখ।

এছাড়াও এসময় জেলা যুবদলের আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট এহান উদ্দিন মনা, জেলা যুবদলের সাংস্কৃতিক সম্পাদক আসাদুজ্জামান জনি, জেলা ছাত্রদলের সহ সভাপতি নাহিদ মাহাবুব সানি, জেলা জিয়া মঞ্চের আহবায়ক অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম, জেলা জিয়া মঞ্চের সদস্য সচিব মনিরুল ইসলাম মনি, মোঃ রাকিবুল ইসলাম সজল, ছাত্রনেতা সৌরভ হোসেন, সজীব রেমীম , চঞ্চল, পৌর ছাত্রনেতা ফুর্তি হাসান, নাহিদ আহমেদ, জনি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।




মেহেরপুরে হার পাওয়ার প্রকল্পের স্থানীয় পর্যায় কর্মশালা

মেহেরপুরে হার পাওয়ার প্রকল্পের স্থানীয় পর্যায় কর্মশালার উদ্বোধন করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বুধবার (১৫ই জনুয়ারি) সকালে দশটার দিকে মেহেরপুর সদর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ৬ মাস মেয়াদী কর্মশালার উদ্বোধন করা হয়।

জেলা প্রশাসক সিফাত মেহনাজ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কর্মশালার উদ্বোধন করেন।

সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ খায়রুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গাজী মূয়ীদুর রহমান, সদর উপজেলায় আইসিটি কর্মকর্তা সুব্রত কুমার বিশ্বাস, হার পাওয়ার প্রকল্পের সহকারী প্রোগ্রামার এনাম আহমেদ, প্রশিক্ষনার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস, কানিজ ফাতেমা, ফেরদৌস সুবর্ণা নাসরিন প্রমূখ।




ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

ঝিনাইদহের মহেশপুরে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রন হারিয়ে গাছের সাথে ধাক্কা লেগে নাঈম হোসেন (৩৫) নামের এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছে। সেসাথে আহত হয়েছে আরোহী সালিম হোসেন।

বুধবার সকালে মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নাঈম মহেশপুর উপজেলার ভালাইপুর গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে ও আহত সালিম একই গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে।

স্থানীয়রা জানায়, বুধবার সকালে ভালাইপুর গ্রাম থেকে মোটরসাইকেল যোগে নাঈম হোসেন চাচাতো ভাই সালিমকে সাথে নিয়ে মহেশপুরে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এলাকায় পৌঁছালে একটি মোটরসাইকেলকে ওভারটেক করতে গিয়ে নিয়ন্ত্রন হারিয়ে রাস্তার পাশের গাছের সাথে ধাক্কা লাগে। এতে নাঈম হোসেন ও সালিম গুরুতর আহত হয়। স্থানীয়রা সেখান থেকে তাদের উদ্ধার করে মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক নাঈম হোসেনকে মৃত ঘোষণা করে।

মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ফারজানা নাজনীন শাম্মি বলেন, গুরুতর আহত অবস্থায় দুইজনকে হাসপাতালে আনা হয়েছিলো। এদের মধ্যে নাঈম হাসপাতালে আসার কিছুক্ষণের মধ্যেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। মাথায় গুরুতর আঘাত পাওয়ার কারণে অতিরিক্ত রক্তক্ষরনে তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। আর আহত সালিমের শারিরীক অবস্থা গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে যশোর জেনারেল হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে।

মহেশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফয়েজ উদ্দিন জানান, দুর্ঘটনার সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। সেখান থেকে পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছি।




হরিণাকুণ্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল পরীক্ষার্থীর

ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডুতে ট্রাক্টরের চাকায় পিষ্ট হয়ে প্রাণ গেল নওরিন শোয়েবা নোভা (১৫) নামে এস.এস.সি পরীক্ষার্থীর। সে হরিণাকুন্ডু শিশুকলি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এবছরের এসএসসি পরীক্ষার্থী।

গতকাল বুধবার (১৫জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার হল বাজার নামক স্থানে এ দুর্র্ঘটনা ঘটে।

নিহত নওরীন শোয়েবা নোভা হরিণাকুণ্ডু সালেহা বেগম মহিলা ডিগ্রি কলেজের কর্মরত উচ্চমান সহকারী মোঃ নজরুল ইসলাম এবং দিগনগর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নারগিস আক্তার দম্পত্তির ছোট মেয়ে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বুধবার দুপুরে নওরিন শোয়েবা নোভা হরিণাকুন্ডু হল বাজার থেকে ফেরার পথে ইট বোঝায় ট্র্যাক্টরের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনা স্থলেই নিহত হন। পরবর্তীতে হরিণাকুণ্ডু থানা পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

হরিণাকুণ্ডুু থানার অফিসার ইনচার্জ এমএ রউফ খান জানান, আইনি প্রক্রিয়ায় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।




মুজিবনগরে তারুন্যের ভাবনায় নতুন বাংলাদেশ শীর্ষক কর্মশালা

মুজিবনগরে তারুণ্যের উৎসব ও নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তারুণ্যের ভাবনাই নতুন বাংলাদেশ শীর্ষক বিশেষ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার সকালে “এসো দেশ বদলায়, পৃথিবী বদলায়” এই স্লোগানে মুজিবনগর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ কর্মশালা টি আয়োজন করা হয়।

এই গ্রুপ এই কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র প্রতিনিধি, ছাত্র, শিক্ষক, ইমাম, সাংবাদিক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ধর্মীয় নেতৃবর্গদের সমন্বয়ে সকল শ্রেণী পেশার মানুষ লেখনীর মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ গঠনে বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন, প্রথমত নতুন বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে চলতে হবে। তরুণদের মেধা উন্নত করার মাধ্যমে দেশকে আরো উন্নত করতে হবে।

বাংলাদেশে আরো একটি সবচেয়ে বড়ো সমস্যা হলো মোবাইল আসক্তি এর থেকে তরুণ ও যুব সমাজকে মুক্ত রাখার জন্য গ্রাম ও শহর অঞ্চলে বিভিন্ন খেলার আয়োজন করতে হবে। দূর্নিতীমুক্ত বাংলাদেশ করতে হবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন বাংলাদেশ গড়তে হবে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ করতে হবে শিক্ষিত বাংলাদেশ গড়তে হবে নতুন বাংলাদেশে ঐক্যবদ্ধভাবে থাকতে হবে যেখানে কোন ধর্ম-বর্ণ, জাতী-গোষ্ঠীর মধ্যে বৈষম্য থাকবে না।মাদকমুক্ত ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়তে নৈতিক মূল্যবোধের তাগিদ দিতে হবে।

মানসম্মত শিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে।মানুষ যেন তার মৌলিক চাহিদা থেকে বিচ্ছিন্ন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। কৃষিখাত, শিক্ষাখাত, চিকিৎসা খাত, ক্রীড়াঙ্গন ও রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় তারুণ্যের ভাবনায় নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে শীর্ষক ভূমিকা রাখতে পারে আগামীতে।

তারুণ্যের ভাবনায় নতুন বাংলাদেশ শীর্ষক কর্মশালায় মুজিবনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পলাশ মন্ডল এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন মুজিবনগর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মিজানুর রহমান।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী আহসান আলী খান, মুজিবনগর প্রেসক্লাবের সভাপতি মুনসি ওমর ফারুক প্রিন্স, মুজিবনগর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হাসান মোস্তাফিজুর রহমান, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক শাওন শেখ, প্রমূখ।




মোবাইল ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহারে বিটিআরসির নতুন নির্দেশনা

মোবাইল অপারেটর কোম্পানির ইন্টারনেট পরিষেবা সংক্রান্ত নতুন নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, ইন্টারনেট প্যাকেজের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর অব্যবহৃত ডাটা বা অবশিষ্ট ডাটা শুধু ওই প্যাকেজেই নয়, বরং নতুন যেকোনো প্যাকেজ কিনলেও তা সংযুক্ত হবে। এই সিদ্ধান্তের ফলে গ্রাহকদের পূর্বের অব্যবহৃত ডাটা ফেরত পেতে একই প্যাকেজ পুনরায় কেনার বাধ্যবাধকতা থাকবে না।

সম্প্রতি বিটিআরসি তাদের ‘মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর ডাটা এবং ডাটা প্যাকেজ সম্পর্কিত নির্দেশিকা, ২০২৩’ সংশোধন করে ‘মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর ডাটা এবং ডাটা প্যাকেজ সম্পর্কিত নির্দেশিকা, ২০২৪’ জারি করেছে। নতুন নির্দেশনায় গ্রাহকদের স্বার্থ সুরক্ষায় এ পরিবর্তন আনা হয়েছে।

২০২৩ সালের অক্টোবরে জারি করা নির্দেশিকায় মোবাইল অপারেটরদের জন্য ৭ দিন, ৩০ দিন এবং আনলিমিটেড মেয়াদে সর্বোচ্চ ৪০টি ডাটা প্যাকেজ অফারের সীমা নির্ধারণ করা হয়। এটি নিয়ে মোবাইল অপারেটররা অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল। সেই প্রেক্ষাপটে ২০২৪ সালের নির্দেশিকায় আরও নমনীয়তা এবং গ্রাহকবান্ধব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

নতুন নির্দেশিকায় অপারেটররা তিন ধরনের প্যাকেজ দিতে পারবে,-

১. নিয়মিত প্যাকেজগুলোর মেয়াদ সর্বনিম্ন ১৫ দিন।
২. গ্রাহককেন্দ্রিক বিশেষ প্যাকেজের মেয়াদ সর্বনিম্ন ৩ দিন।
৩. রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট প্যাকেজ সর্বনিম্ন সাত দিন মেয়াদি হবে।

এই তিন ধরনের প্যাকেজের বাইরে মোবাইল অপারেটররা নিজস্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী প্যাকেজ নির্ধারণ করতে পারবে। এর আওতায় ঘণ্টাভিত্তিক এবং এক থেকে তিন দিন মেয়াদি প্যাকেজ করার সুযোগ দিয়েছে বিটিআরসি। নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রতি ঘণ্টার জন্য সর্বোচ্চ ২০০ এমবি, এক দিনের জন্য সর্বোচ্চ ৩ জিবি, দুদিনের জন্য সর্বোচ্চ ৫ জিবি এবং তিন দিনের জন্য সর্বোচ্চ ৮ জিবি প্যাকেজ দিতে পারবেন অপারেটররা।

এছাড়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী গ্রাহকের যত ডাটাই অব্যবহৃত থাকুক না কেন, তার পুরোটাই নতুন প্যাকেজ (একই প্যাকেজ) কিনলে তাতে যোগ হয়ে যাবে।

সূত্র: ইত্তেফাক




মেহেরপুরে রেস্তোরাঁ স্বাদ বিলাসের উদ্বোধন

মেহেরপুরে বিআরটিসি কাউন্টারের সামনে রেস্তোরাঁ স্বাদ বিলাসের উদ্বোধন করা হয়। বুধবার (১৫ই জানুয়ারি) দুইটার দিকে মেহেরপুর হোটেল বাজার রেস্তোরাঁ স্বাদ বিলাসের উদ্বোধন করা হয়।

রেস্তোরাঁ স্বাদ বিলাসের স্বত্বাধিকারী রাশেদুজ্জামান খান প্রদীপের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মোছাঃ বিলকিস বেগম ফিতা কেটে উদ্বোধন করেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন মশিউর রহমান মজনু, সিনিয়ার সাংবাদিক রফিকুল আলম, হাসানুজ্জামান খান উজ্জ্বল, মেহেরপুর সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার তৌহিদুল আলম, মেহেরপুর পূবালী ব্যাংকের ম্যানেজার মনজুর আলী প্রমুখ।