আলমডাঙ্গায় সময়ের সমীকরনের ৪র্থ প্রতিষ্টা বার্ষিকি পালিত

আলমডাঙ্গায় দৈনিক সময়ের সমীকরন অফিসের উদ্দ্যোগে ৪র্থ প্রতিষ্টা বার্ষিকি পালিত হয়েছে।
গতকাল সন্ধা ৬ টার দিকে আলমডাঙ্গা পরিবার পরিকল্পনা অফিসের হলরুমে কেক কেটে প্রতিষ্টা বার্ষিকির উদ্বোধন করেন অনুষ্টানের প্রধান অতিথি উপজেলা চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসেন।

তিনি বলেন সাংবাদিকরা জাতির বিবেক, দেশের সকল ক্রান্তি লগ্নে আপনাদের হাতের কলম যে কোন অস্ত্রের চেয়ে বেশি কাজে লাগে। দেশ আজ উন্নয়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে,এখানেও আপনাদের ভুমিকা খুবই প্রয়োজন।

অনুষ্টানে সভাপতিত্ব করেন দৈনিক সময়ের সমীকরনের আলমডাঙ্গা অফিস প্রধান হামিদুল ইসলাম আজম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাড. সালমুন আহম্মেদ ডন, থানা অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ আশিকুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা জজকোর্টের সরকারি কৌশুলী মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার নাশির উদ্দিন মঞ্জু, প্রেসক্লাব সভাপতি খন্দকার শাহ আলম মন্টু, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল জব্বার।

সমীকরনের প্রতিনিধি আলমডাঙ্গা সরকারি কলেজের সহকারি অধ্যাপক শেখ শফিউজ্জামানের উপস্থাপনায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, দৈনিক মাথা ভাঙ্গা ব্যুরো প্রধান আতিয়ার রহমান মুকুল, দৈনিক পশ্চিমাঞ্চলের ব্যুরো প্রধান প্রাশান্ত বিশ্বাস, শিক্ষক জামিরুল ইসলাম, কবি গোলাম রহমান চৌধুরি, আলমডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম সিরাজ সামজি, মওলানা মনিরুজ্জামান, মীর ছামছদ্দিন আহম্মেদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাহিত্যিক আনোয়ারুল ইসলাম সাগর, সমীকরনের ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি তানভীর আহম্মেদ সোহেল, সাংবাদিক গোলাম সরোয়ার সদু, শরিফুল ইসলাম, জামজামি প্রতিনিধি হেলাল উদ্দিন, হারদী প্রতিনাধি শরিফুল ইসলাম, হাসিবুল হক, সমাজ সেবক মতিয়ার রহমান প্রমুখ।

-আলমডাঙ্গা প্রতিনিধি




বিবেকের কাছে প্রশ্ন করুন

“ আপনি নিজেকে লেখক, নিরপেক্ষ পরিচয় দেন। আপনার ফেসবুক ওয়ালে দেখি শুধু আওয়ামী সরকার বিরোধিতা, একটিও উন্নয়ন বা সাফল্যের লেখা নেই। একটু কৃতজ্ঞতা থাকা উচিত !!

ফ্লাইওভারের কারনে নারায়নগঞ্জ থেকে ঢাকায় ঢুকতে দেড় ঘন্টা পরিবর্তে যখন ১৫মিনিট লাগলো তখন আনন্দে আপ্লুত হইয়া এই সরকাররে ধন্যবাদ দিয়া একটা স্ট্যাটাস দিয়েছেন কোন দিন??

অথচ ঘন্টা খানেক জ্যামে পরলে সরকারের গুষ্টি উদ্ধার কইরা স্ট্যাটাস দেওয়ার সময় কোন চিন্তা করি না।
পদ্মা সেতু হইলে সাড়ে চার ঘন্টায় বরিশাল পৌঁছে কি আনন্দে সরকারকে ধন্যবাদ দিয়ে একটা স্ট্যাটাস দিবে কেউ কোনদিন? নাকি ব্রিজে টোল দেয়ার জন্য লাইনে থাকার জন্য সরকারের গুষ্টি উদ্ধার করবে?

আগে ছিলো মরা বিল, যেইখানে ময়লা আবর্জনা ঠাসা ছিলো, সেই হাতির ঝিলে সেলফী খিচতে খিচতে কোন দিন সরকাররে ধন্যবাদ দিয়েছেন?

ঢাকার শহরে বাস করে ২২ঘন্টার বেশি বিদ্যুৎ পাইয়াও এক ঘন্টার লোডসেডিং সহ্য করতে না পেরে সরকারের পিন্ডি চটকান, তখন কি একবার ভাইবা দেখছেন আগে ঢাকায় ১২ ঘন্টার বেশি কারেন্ট থাকতো না। ২০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন এর কারনে আলোক উৎসব হইছিলো। কই দিয়েছেন কি সরকারকে ধন্যবাদ?

মাধ্যমিক পর্যন্ত বই পাইতেছেন আপনারই আত্মীয়স্বজন, তাও জানুয়ারির এক তারিখ তিন কোটি বই পাইতেছে সারা দেশের শিক্ষার্থী, কই একটা স্ট্যাটাস দিয়াও তো সরকাররে ধন্যবাদ দিলেন না।

মেট্রো রেল হওয়ার সাথে সাথে মিরপুর থেকে মতিঝিল যাইবেন আধা ঘন্টায়, তখন কি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেইলা সরকাররে ধন্যবাদ দিবেন?? অথচ এখন সেই আপনাদের সময় বাচানোর জন্য রাস্তায় কাজ হইতাছে দেইখা একটু বেশি সময় জ্যামে থাকেন দেইখা সরকারের গুষ্টি উদ্ধার কইরা স্ট্যাটাস দিতে কিন্তু ছাড়েন না।

দেশে এত এত উন্নয়ন হইছে সেইটা চোখে পড়ে না? বোমা হামলা নাই, গ্রেনেডে হামলা নাই, শান্তিতে আছি তাই ভালো লাগে না।

যে ভাল কাজ করে তাকে তার কাজের জন্য বাহবা দিতে হয়,তাকে আরো কাজ করার প্রেরনা দিতে হয়, তবেই না আমাদের দেশ টা এগিয়ে যাবে,একজন একা কখনো

দেশটাকে বদলে দিতে পারে না,সবাই মিলে যার যার যায়গা থেকে এগিয়ে এলেই তৈরি সম্ভব আমাদের সোনার বাংলা,,,,

গ্রামে যান, জিজ্ঞাসা করুন। গ্রামের প্রায় বাড়ীতে মোটরসাইকেল, টিভি ফ্রিজ। মংগা নেই, সার সংকট নেই, সেচ সংকট নেই, প্রতিটি বাড়ীতে বিদ্যুৎ, গ্রামের মানুষ দরজা খুলে ঘুমায়, চোর ডাকাতের উৎপাতের চিন্তায় পাহারা দেয়া লাগে না।

কয়েক বছর আগেও নাইট কোচে ঢাকায় আসতাম। গাবতলি পৌঁছালে ভোর ৩ টা থেকে গাবতলিতে বসে থাকতে হতো সকাল না হওয়া পর্যন্ত। এখন যখন গাড়ী থেকে নামি তখন বাসার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিই। গাবতলির ৮ নং গাড়ি ছিল পকেটমার আর মলম পার্টির নিয়ন্ত্রনে। এখন কি তা কমে যায় নি?

আগারগাও- মিরপুর তালতলায় রাত ৮ মানে হরহামেশা ছিনতাই। সন্ধ্যার পর মহিলাদের জন্য ছিল একপ্রকার কারফিউ। এখন শুধু ঢাকা না, গ্রামের মানুষরাও গভীর রাত পর্যন্ত চলাফেরা করে। চায়ের দোকানে বসে আড্ডা দেয়।

মতিঝিলে গুলি বোমা মেরে টাকা ছিনতাই হতো না, এমন কোন দিন কি ছিল? এখন কয়দিন এমন ঘটনা শুনতে পান? টিআইবি বলছে, দুর্নীতিতে আগে ছিলাম ১ এখন ১৭/১৫। মানে দুর্নীতিও কমেছে। সূচক পয়েন্ট অনেক ভাল।

আপনারা বলছে, টাকা লুট হয়ে গেছে আওয়ামী লীগ আমলে। বিএনপির সময় তো হয় নি, আমার প্রশ্নঃ তাহলে বিএনপির আমলে কেন নিজ টাকায় পদ্মা সেতু হয় নি, হাতিরঝিল হয় নি, এতোগুলো ফ্লাইওভার হয় নি, বিদ্যুতকেন্দ্র হয় নি, পারমানবিক প্রকল্প হয় নি, মেট্রোরেল হয় নি, নিজস্ব স্যাটেলাইট হয় নি, ১০০ অর্থনৈতিক জোন হয় নি, দুটি নয় একটিও সমুদ্রবন্দর হয় নি, এলএনজি গ্যাস আসে নি? রেল ব্যবস্থায় হাত দেয় নি? মেগা প্রকল্প বলতে বিএনপির একটা প্রকল্পের নাম কি বলা যাবে? গড় আয় ১০ বছরে ১০০০ মার্কিন ডলার বেড়ে দাড়িয়েছে ২০০০ মার্কিন ডলার হিসাব আছে?

টেন্ডারবাজী রোধে ই-টেন্ডার চালু হয়েছে। বলবো না এই দেশ রাতারাতি ইউরোপ আমেরিকা হয়ে গেছে, তবুও সরকারী দলের এমপি মন্ত্রী হয়েও জেলে যাওয়ার নজীর সৃষ্টি হয়েছে।

সমুদ্রসীমানা আদায়ে, সিটমহল সমস্যা সমাধানে বিএনপি কি করেছিল? তথ্য-প্রযুক্তিতে অনেক এগিয়ে গেছে দেশ। এক্ষেত্রেও বিশ্বের কাছে রোল মডেল। সরকারের ক্রটি নেই তা বলা যাবে না তবে অর্জন যা হয়েছে তা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। অন্য দল যা পারে নি তাই পেরেছে আওয়ামী লীগ।

দোষ ক্রটি, ভাল মন্দ সব নিয়ে লিখুন, তাহলে বলবো আপনি নিরপেক্ষ। অথবা আপনিও আমার বা অন্যের মতো দল করেন, স্বীকার করুন। নিরপেক্ষ দাবি করলে নিরপেক্ষতা বজায় রাখুন।

লেখকঃ এম.এ.এস ইমন সদস্য, কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা উপ-কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

 




গাংনীতে এসিআই মটরস এর উদ্যোগে সার্ভিসিং ক্যাম্পেইন

গাংনীতে এসিআই মটরস এর উদ্যোগে সার্ভিসিং ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার গাংনী উপজেলার মালশাদহ গ্রামে সকাল ১০ থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত এ ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়। ক্যাম্পেইন এ প্রায় শতাধিক ইয়াহামা মটরসাইকেলকে ফ্রী সার্ভিসিং করা হয়।

পরে গ্রাহকদের নিয়ে বিভিন্ন খেলাধুলা ও পুরুষ্কার বিতরনীর অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, এ সি আই মটরস এর সার্ভিস ইঞ্জিনিয়ার মামুন, হোসেন মটরসাইকেল গ্যালারীর ম্যানেজিং ডিরেকক্টর মুছাইদ আলম প্রমুখ।

-নিজস্ব  প্রতিনিধি




চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল

যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনির ছেলে শেখ ফজলে শামস পরশ সংগঠনটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মাইনুল হোসেন খান নিখিল। আগামী তিন বছর তারা সংগঠনটির দায়িত্ব পালন করবেন।

শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যুবলীগের ৭ম কংগ্রেস শেষে দ্বিতীয় অধিবেশনে ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশনে তাদের নাম ঘোষণা করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

পরশ যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মনির বড় ছেলে। এছাড়া নিখিল ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছিলেন নিখিল।

তৃণমূল থেকে উঠে আসা এ যুবনেতা বৃহত্তর লালবাগ থানা ছাত্রলীগের সক্রিয় সদস্য হিসেবে রাজনীতিতে জড়ান। পরে মিরপুরে ওয়ার্ড যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক থেকে মহানগর ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব দেন। ধার্মিক ও পরোপকারী ব্যক্তি হিসেবে তার ক্লিন ইমেজ রয়েছে।

 




মেহেরপুর জেলা প্রেসক্লাব এর সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

মেহেরপুর জেলা প্রেস ক্লাব এর সাধরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে জেলা প্রেসক্লাব এর নিজস্ব কার্যালয়ে ক্লাব এর সভাপতি তোজাম্মেল আযমের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক ইয়াদুল মোমিনের সঞ্চালনায় এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় নির্ধারিত ও অনির্ধারিত নানান বিষয় নিয়ে সকলে আলোচনায় অংশ নেই। এসময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সহসভাপতি মাহাবুব চান্দু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল হক পোলেন, দপ্তর সম্পাদক মুজাহিদ মুন্না, গণযোগাযোগ সম্পাদক দিলরুবা খাতুন, অর্থ সম্পাদক নাসের চৌধুরী, নির্বাহী সদস্য আখতারুজ্জামান, মুহম্মদ মহসীন, ডি এম মুকিদ প্রমুখ।

আলোচনা শেষে ক্লাব এর গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন ২০১৯ বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচন কমিশনার হিসাবে মেহেরপুর সরকারী কলেজের সহযোগী অধ্যপক আবদুল্লাহ আল আমিন ধুমকেতুকে নিয়োগ প্রদানের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। একই সাথে ডিসেম্বর ২০১৯ এর মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করার কথা বলা হয়। এছাড়া দৈনিক দিনকাল এর মেহেরপুর জেলা প্রতিনিধি হারুনর রশিদ রবি ও মেহেরপুর প্রতিদিন এর চীফ রিপোর্টার মতুর্জা ফারুক রুপক কে সাধারণ সদস্য হিসাবে সদস্য পদ প্রদান করা হয়। সাধারণ সম্পাদক দুই বছরের আয় ব্যয় এর হিসাব উপস্থাপন করলে উক্ত আয় ব্যয় এর হিসাব সর্বসম্মতিতে গৃহিত হয়।
-নিজস্ব প্রতিনিধি




মেহেরপুরে এসিআই মটরস এর উদ্যোগে নেটওয়ার্ক পাটনার মিটিং অনুষ্ঠিত

মেহেরপুরে এসিআই মটরস এর উদ্যোগে নেটওয়ার্ক পাটনার মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার গাংনী উপজেলার তেতুলবাড়ি খাস মহলে দিন ব্যাপি নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

রাশেদ মটসর এর প্রোপাইটার রায়হানুল আজিম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হারভেষ্টর ব্যবসায়ী মফিজুর রহমান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিভাগীয় ম্যানেজার আবু আল ইমরান, ঢাকা অফিসের কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান, হুমায়ন কবীর সহ স্থানয়ী চাষীরা।

পরে চাষিদের নিয়ে বিভিন্ন খেলাধুলা ও পুরুষ্কার বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন, ঘোষ রাহুল সানি।

-নিজস্ব প্রতিনিধি




সভাপতি শামসুজ্জামান সম্পাদক আব্দুল খালেক

বাশ বাড়িয়া বাজার কমিটির ত্রিবার্ষিক নির্বাচনে সভাপতি শামসুজ্জামান সম্পাদক আব্দুল খালেক।
শনিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ শেষে এ ফলাফল ঘোষনা করা হয়।
সভাপতি শামসুজ্জামান ৪৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয় তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কুতুবউদ্দিন ৩৬ টি ভোট পায়। সম্পাদক আব্দুল খালেক ৪৯টি ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয় তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিপ্লব হোসেন ৩০ভোট পায়।
মোট ভোটার সংখ্যা ৮২ টি।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহ সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদ, যুগ্ম সম্পাদক বজলুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক সাহারুল, কোষাধ্যক্ষ শামীন আহমেদ, প্রচার সম্পাদক জামারুল, কল্যান সম্পাদক আবু তাহের, নির্বাহী সদস্য আমজাদ, আবু বক্কর সিদ্দিক, আব্দুল মোমিন।

-গাংনী প্রতিনিধি




খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে মেহেরপুর জেলা বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবীতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসাবে মেহেরপুর জেলা বিএনপি’র বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
আজ শনিবার সকাল ১০টায় সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি মাসুদ অরুন। সমাবেশ পরিচালনা করেন পৌর বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর বিশ্বাস।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আব্দুর রহমান, আনছারুল হক, ইলিয়াছ হোসেন প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে মাসুদ অরুন বলেন, জোর যার মুল্লুক তার এই তথ্যে বিশ্বাসীরাই দেশের সকল গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে ফেলেছে। জুয়াড়ি, লুটেরাদের হাতে দেশ জিম্মি। তিনি আরো বলেন, জেলের তালা ভাঙ্গবো খালেদা জিয়াকে আনবো। এই পরিস্থিতি তৈরী হওয়ার আগেই সরকারের উচিত আইনকে স্বাভাবিক গতিতে চলতে দেওয়া।
-নিজস্ব প্রতিনিধি




বাঁশবাড়িয়া বাজার কমিটি নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু

বাঁশ বাড়িয়া বাজার কমিটির ত্রিবার্ষিক নির্বাচনের ভোট গ্রহন শুরু হয়েছে।

শনিবার সকাল ১০টা থেকে এ গ্রহণ শুরু হয়েছে, চলবে বিকাল ৩ টা পর্যন্ত। মোট ১১ পদের মধ্যে ৬ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

বাকি ৫টি পদের বিপরিতে লড়ছেন ১১জন প্রার্থী।

-গাংনী প্রতিনিধি




মেহেরপুরে সুখরঞ্জন সরকার ও বকুল রানী সরকার স্মৃতি ফুটবলে মুজিবনগর চ্যাম্পিয়ন

মেহেরপুর সদর উপজেলার রাজনগর পাবলিক ক্লাবের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত সুখরঞ্জন সরকার ও বকুল রানী সরকার স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের মুজিবনগর ফুটবল একাদশ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে।

শুক্রবার বিকালে রাজনগর স্কুল মাঠে ফাইনাল খেলায় ট্রাইবেকারে ৫-৩ গোলে বর্শিবাড়িয়া ফুটবল একাদশকে পরাজিত করে। নির্ধারিত সময়ে খেলাটি গোলশ‚ন্য ভাবে শেষ হওয়ায় ট্রাইবেকার এর মাধ্যমে নিষ্পত্তি ঘটানো হয়। এতে মুজিবনগরের পক্ষে হাসিবুল, রাজ, সুমন, সাব্বির ও বিল্ললা এবং বর্শিবাড়িয়ার পক্ষে পরান, পারভেজ ও নাঈম গোল করেন। খেলায় বিজয়ী দলের গোলরক্ষক হাসিবুল সেরা গোলরক্ষক এবং লোকমান সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। খেলাটির সার্বিক সহযোগীতায় ছিলেন সুধাংশু মোহন সরকার ও শ্রমতি ভারতী রানী সরকার।

খেলা শেষে সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাড. ইয়ারুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। এসময় খেলা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ইউপি সদস্য আরমান আলীর সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশেষ অতিথি ছিলেন এআরবি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান,পরিচালনা কমিটির সাধারন সম্পাদক রবিউল ইসলাম, ইউপি সদস্য মুর্শিদ কুলি ম্যাগ্যা,ওয়ার্ডআওয়ামীলীগের সভাপতি মুক্তি মিয়া, সাধারন সম্পাদক খাকসার আলী, অনন্ত কুমার সাহা প্রমুখ ।

এর আগে উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাড ইয়ারুল ইসলাম উভয় দলের খেলোয়াড়দের সঙ্গে পরিচিত হন।

-নিজস্ব প্রতিনিধি