চুয়াডাঙ্গায় বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান ॥ তিন দালালকে কারাদন্ড

চুয়াডাঙ্গায় বিআরটিএ কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযান চলাকালে হাতেনাতে আটক করা হয় তিনজন দালালকে। পরে তাদেরকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তিনদিন করে কারাদন্ড দেয়া হয়। সোমবার দুপুরে দুদুকের কুষ্টিয়া সার্কেলে একটি টিম এই অভিযান পরিচালনা করে।

দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, চুয়াডাঙ্গা শহরের সাব্দার হোসেনের ছেলে আশারফুজ্জামান বকুল (৪৯), মৃত ইসলাম নেওয়াজের ছেলে উজ্জ্বল হোসেন (৩৩) ও আশরাফুল হকের ছেলে ইমরান হক (২৯)।

দুদকের কুষ্টিয়া সার্কেলের উপ-পরিচালক মোঃ জাকারিয়া জানান, প্রায় সময়ই দুদকের কাছে চুয়াডাঙ্গার বিআরটিএ অফিসের দুর্নীতি নিয়ে অভিযোগ পাওয়া যেত। সেই অভিযোগের উপর ভিত্তি করে দুদক বিআরটিএ অভিযান চালায়। এসময় সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে অতিরিক্ত অর্থ আদায়সহ নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে তিনজন দালালকে হাতেনাতে আটক করে দুদক দল। পরে সেখানে ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে আটক হওয়া সবাইকে তিনদিন করে কারাদন্ড দেয়া হয়।

ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াশীমুল বারী জানান, উপযুক্ত তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তাদেরকে এ রায় প্রদান করা হয়। রায়ের পর দন্ডপ্রাপ্তদেরকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

-চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি




চুয়াডাঙ্গায় সরকারি কর্মচারীর নামে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যু করায় এডির নামে উকিলি নোটিশ

সরকারি কর্মচারীর নামে সাধারণ পাসপোট ইস্যু না করার অভিযোগ এনে চুয়াডাঙ্গার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারি পরিচালক মো. রুবাইয়াত ফেরদৌসের নামে উকিল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

চুয়াডাঙ্গা যুগ্ম ও জেলা জজ আদালতের সেরেস্তাদার মো. নূরুল ইসলামের নামে সরকারি পাসপোর্টের পরিবর্তে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যু করায় তার পক্ষে আইনজীবী শাহ আলম এ নোটিশ প্রদান করেন।

এ বিষয়ে মো. নূরুল ইসলাম কেন আইনের আশ্রয় নেবেন না তা জানতে চাওয়া হয়েছে নোটিশে।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি মো. নূরুল ইসলাম চুয়াডাঙ্গার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে নিজের নামে সরকারি পাসপোর্টের আবেদন করেন। তিনি ১২ গ্রেডের সরকারি কর্মচারী। মো. নূরুল ইসলাম সরকারি পাসপোর্ট পাবেননা বলে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারি পরিচালক মো. রুবাইয়াত ফেরদৌস তার নামে সাধারণ পাসপোর্ট ইস্যু করেন।

অথচ একই অফিসের (জজ কোর্ট) ১৯, ২০, ১৬ এবং ১২ গ্রেডের সরকারি কর্মচারীদের নামে সরকারি পাসপোর্ট ইস্যু করেছেন। এতে আইন অমান্য করা হয়েছে এবং মো. নূরুল ইসলামের সম্মানহানী হয়েছে বলে তার আইনজীবী দাবী করেন।

এ বিষয়ে জানতে চুয়াডাঙ্গার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারি পরিচালক মো. রুবাইয়াত ফেরদৌসের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে বারবার ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেন নি।

-চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি




মেহেরপুর টিটিসিতে কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ চুরি

মেহেরপুর কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (টিটিসি)তে রাতের আধারে দুঃসাহসিক চুরির ঘটনা ঘটেছে। রবিবার দিবাগত রাতের কোন এক সময় তৃতীয় তলার দুটি ট্রেডের তালা ভেঙ্গে এ চুরির কাজ করেছে বলেছে জানা গেছে। তবে কারা এর সাথে জড়িত এ বিষয়ে নিশ্চিৎ করা না গেলেও চোররা যে আইসিটি বিষয়ে পারদর্শি তাতে সন্দেহ নেই কারও।

৭৬টি কম্পিউটারের র‌্যাম, প্রসেসর, হার্ড ডিক্স সহ দামি জিনিস গুলো নিয়ে গেছে।

এ বিষয়ে টিটিসির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম জানান, রাত ১২টা পর্যন্ত আমি ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। এর পর আমি ঘুমিয়ে যায়। সকালে অফিসে এসে দেখি দুটি কক্ষের তালা ভাঙ্গা। ভিতরে প্রবেশ করার পর চোখে পড়ে কম্পিউটার গুলো ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছে এবং এর ভিতরের বিভিন্ন দামি যন্ত্রগুলো নেই। এ ঘটনা মেহেরপুর জেলঅ গোয়েন্দা পুলিশকে জানানো হলে তারা এসে পরিদর্শন করে। পরে মেহেরপুর সদর থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে আসে।

কারা কিভাবে এতো বড় চুরির ঘটনা ঘটিয়েছে এব্যাপারে কিছু বলা যাচ্ছে না।
চুরির ঘটনায় মেহেরপুর সদর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিনিধি




মেহেরপুরে নতুন সড়ক আইন সম্পর্কে লিফলেট বিতরণ

মেহেরপুর জেলা পুলিশের উদ্যোগে নতুন সড়ক আইন সম্পর্কে জনগনকে অবহিত করার লক্ষ্যে লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে।

গতকাল সোমবার বেলা ১১ টার দিকে পুলিশ সুপার এসএম মুরাদ আলীর নেতৃত্বে শহরের কলেজ মোড়ে মোটরসাইকেল, বাস, ট্রাক অটোরিক্সা চালকসহ সাধারণ মানুষকে নতুন সড়ক আইনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে সচেতনতা কর্মসূচি পালন করেন।

নতুন আইনে কি আছে এ বিষয়ে সচেতন করতে তাদের হাতে লিফলেট তুলে দেওয়া হয়।

পুলিশ সুপার বলেন, নতুন সড়ক আইন সম্পর্কে অনেকেই অবগত নয়। তাই তাদের আগে নতুন আইন সম্পর্কে সচেতন করা হচ্ছে। পরে আইন অমান্য করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখন সকলকে আইন সম্পর্কে সচেতন করতে কাজ করে যাচ্ছে পুলিশ।
জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব গোলাম রসুল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুর রহমান, হাসিবুল আলম, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ্ দারা খান, ট্রাফিক পুলিশের টিআই ইসমাইল হোসেন, সার্জেন্ট নাজমুল হাসান, মোজাফফর সহ পুলিশ সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

নিজস্ব প্রতিনিধি




গাংনীর যুগিন্দা গ্রামে গৃহবধুর শ্লীলতা হানির চেষ্টার অভিযোগ

রপুরের গাংনী উপজেলার যুগিন্দা গ্রামের এক গৃহবধুকে শ্লীলতা হানির চেষ্টা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন গৃহবধুর স্বামী স্বামী মহন।

গত রবিবার (০৩-১১-২০১৯) রাত দশটার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান তিনি ও তার ভুওক্তোভোগি স্ত্রী।

এ সময় গৃহবধুর স্বামী মহন বাঁধা দিতে গেলে অভিযুক্ত সিরাজ তাকে কিল ঘুষি দিয়ে পালিয়ে যায় বলে জানান তিনি।

এ ঘটনায় রাতেই গাংনী থানা পুলিশকে অবহিত করা হলে ঘটনাস্থলে পুলিশ যায় এবং পরিবারের কথা শোনে।

এদিকে গৃহবধুর স্বামী সাংবাদিকদের আরও জানান, কাজের জন্য মাঝে মাঝে ফরিদপুর যাওয়া লাগে।

এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সিরাজ তার স্ত্রীর শ্লীলতা হানির চেষ্টা করে। অভিযুক্ত সিরাজ একই উপজেলার বাহাগুন্দা

গ্রামের হাফেজ এর ছেলে। সে অধিকাংশ সময় জুয়া খেলে সময় কাটায় বলে জানায় মহন।
এর আগেও সিরাজ ঐ গৃহবধুকে প্রায় উত্যোক্ত করে আসত।

বিষয়টি স্থানীয় মাতব্বর সালাউদ্দিনকে জানানো হলে অভিযুক্ত সিরাজকে কড়া ভাবে নিষেধ করা হয়। এর পর থেকেই সিরাজ আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠে এবং

গৃহবধুর স্বামীকে মেরে ফেলা সহ গৃহবধুকে একা পেলে মুখে এসিড নিক্ষেপ করার হুমকি দিয়ে আসছে।

এদিকে এই ঘটনার পর থেকে পুলিশ সালাউদ্দিনের বাড়িতে অভিযান চালালে তাকে পাওয়া যায়নি বলে জানা গেছে।

গাংনী থানার ওসি (তদন্ত) সাজেদুর রহমান জানান, আমরা অভিযোগকারির সাথে কথা বলে ঘটনাস্থল তদন্ত করছি এ বিষয়ে পরে বলা যাবে আসলে ঘটনাটা কি ঘটেছে।

গাংনী প্রতিনিধি




ওয়াসিমকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পেলো শিউলি

দিনভর অনশন শেষে রাতে বিয়ে হলো ওয়াসিম-শিউলির। গতকাল রবিবার রাত ৮টার দিকে স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গের উপস্থিতিতে এ বিয়েল কার্যক্রম শেষ হয়।

মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলার আনন্দবাস গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় ইউপি সদস্য আনারুল ইসলাম বিয়ষটি নিশ্চিত করে মেহেরপুর প্রতিদিনকে জানান, রবিবার ভোর রাত থেকে দীর্ঘদিনে প্রেমিক ওয়াসিমের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে অনড় ছিল শিউলি। অবশেষে দুই পরিবারের মধ্যে আপোস মিমাংসার মাধ্যমে ১ লাখ টাকা দেনমহরে তাদের বিয়ে দেওয়া হয়।

স্থানীয়রা জানান, ওয়াসিম ও শিউলি খাতুন একে অপরের প্রতিবেশি। রবিবার ভোর রাত থেকে আনন্দবাস বিশ্বিস পাড়ার আবুল হোসেনের ছেলে ওয়াসিমের বাড়ির সামনে বসে বিয়ের দাবি নিয়ে অনশন করছিল একই গ্রামের ইনু বিশ্বাসের মেয়ে শিউলি খাতুন। প্রথম দিকে শিউলি ওয়াসিম গা ঢাকা দিলেও পরে বিয়েল জন্য রাজি হয়।

এ বিষয়ে শিউলি খাতুন জানান, দির্ঘ ৭ বছর যাবত ওয়াসিম ও আমি একে অপরকে ভালোবেসে আসছি। আমি ওয়াসিমকে বার বার বিয়ের কথা বললে ওয়াসিম বিভিন্ তালবাহানা করে সময় দাবি করে। এভাবে অপেক্ষা করতে করতে চলে যায় ৭ টি বছর। পরে যখন আমি বুঝতে পারি সে আমাকে বিয়ে না করে অন্য যায়গায় মেয়ে দেখছে তখন আমি তার ডাকে আজ ভোর রাতে তার বাসাতে যায়। তার বাসাতে যাওয়ার পর তার পরিবারের লোকজনের কথা শুনে আমাকে বিয়ে করতে নারাজ হয়। পরে আমার মোবইল নিয়ে আমাদের ৭ বছর চলাকালীন রিলেশনের যত ছবি, কথার রেকোর্ড ছিলো সেগুলো সব ডিলিট করে দেয়। এবং আমাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়ে বলে এখন বাসায় যা পরে ভেবেচিন্তে দেখবো কি করা যায়।

আমার এই মুখ নিয়ে আমি আর বাসায় যেতে না পেরে তার বাড়ির সামনে বসে অনশন করতে থাকি। আমি যখন তার বাড়িতে চলে এসেছি, তাকে বিয়ে না করা পর্যন্ত বাড়ি ফিরবো না।

এদিকে মেয়ের কথার ভিন্ন মত পোষন করে ছেলের মা জানান,আমার ছেলে ঢাকাতে চাকরি করে। সে আজ ৩ দিন আগে বাসায় এসেছে। আমার ছেলে তাকে ডাকেনি। সে নিজেই আজ সকালে বাসায় এসে আমার ছেলেকে বিয়ে করবে বলে দাবি করে। শেষ পর্যন্ত উপায় না পেয়ে মান সম্মানের কথা ভেবে বিয়ে দিতে রাজি হই।

এ ঘটনার বিষয়ে ওয়াসিমের কাছে জানতে চাওয়া হলে সম্পর্কের কথা অস্বিকার করে তিনি বলেন, আমি তার সাথে দির্ঘদিন ধরে কথা বলি এটা সত্য কথা। কিন্তু তার সাথে আমার প্রেমের কোন সম্পর্ক ছিল না। তাছাড়া তাকে আমি ফোন করে আমার বাসায় আসতেও বলিনি। সকালে আমি ঘুমিয়ে ছিলাম, ঘুমন্ত অবস্থায় সকালে সে আমার ঘরে এসে আমাকে ডাকাডাকি শুরু করে। ঘুম থেকে উঠতেই সে আমাকে বলে বিয়ের কথা। কিন্তু আমি তাকে বিয়ে করতে না চাইলে সে বলে বিয়ে না করলে আমার বাড়ি থেকে সে যাবে না। এসব বিষয়ে ঝামেলা শুরু হলে আমি বাড়ি থেকে চলে আসি। পরে যখন আমার পরিবার বিয়েল সিদ্ধান্ত নেয় তখন বাড়ি ফিরে আসি। তবে এখন শিউলি তার নিজ বাড়িতেই থাকবে পরবর্তিতে তাকে নিয়ে আসা হবে।

রেজাউল হক / শাকিল রেজা, মুজিবনগর




মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা-কুষ্টিয়াতে জেল হত্যা দিবস পালিত

বাংলাদেশের ইতিহাসে ৩ নভেম্বর কলঙ্কময় ও কালোরাত এই দিনটি। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুসহ সপরিবারে হত্যার পর ৩ নভেম্বর তার ঘনিষ্ঠ চার সহকর্মী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে কারাগারে হত্যা করা হয়।

গতকাল রবিবার বিকালে জেল হত্যা দিবসে জাতীয় চার নেতাকে শ্রদ্ধা জানাতে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছে মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগ।

জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুল হালিম। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গাংনী উপজেলা চেয়ারম্যান এম এ খালেক। সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ বাবলু বিশ্বাস, যুগ্ম সম্পাদক অ্যাড. ইব্রাহিম শাহীন, দপ্তর সম্পাদক খোকন, সদস্য শামীম আরা হিরা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোমিনুল ইসলাম মমিন, অ্যাড. খ ম ইমতিয়াজ হারুন বিন জুয়েল, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মফিজুর রহমান, বর্তমান সভাপতি আব্দুস সালাম বাঁধন, জেলা যুব মহিলা লীগের সম্পাদিকা অ্যাড. রুত সভা মন্ডল প্রমুখ।

এসময় জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের নেতা মতিযার রহমান মতি, জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি আসিফ, গাংনী উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তৌহিদুল ইসলাম তৌহিদ সহ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
গাংনী প্রতিনিধি জানান, মেহেরপুরের গাংনী উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে জেল হত্যা দিবস পালিত হয়েছে।

রবিবার বেলা সাড়ে ৩টার সময় উপজেলা অডিটরিয়াম হলে উপজেলা আওয়ামী লীগে উদ্যোগে দিবসটি উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মেহেরপুর-২ (গাংনী) আসনের সংসদ সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাহিদুজ্জামান খোকন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগে সহ-সভাপতি ও বামন্দী ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম বিশ্বাস, পৌর মেয়র আশরাফুল ইসলাম, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মজিরুল ইসলাম, কাথুলি ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান রানা সহ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

আলোচনা শেষে দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন উপজেলা জামে মসজিদের ইমাম মওলানা ইলিয়াস হোসেন।

এদিকে একই দিনে সন্ধ্যার সময় দিবসটি উপলক্ষে গাংনী পৌর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভার আগে একটি র‌্যালী গাংনী শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

পরে শহীদ রেজাউল চত্বরের মুক্ত মঞ্চে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগে সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান এম এ খালেক।
পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি সানোয়ার হোসেন বাবলুর সভাপতিত্বে ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শফি কামাল পলাশের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হাবিব।

এ সময় জেলা আওয়ামী লীগে সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ফজলুল হক, পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আনারুল ইসলাম বাবু, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি সাহিদুজ্জামান শিপু সহ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিৎ ছিলেন।

চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি জানান, জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, চার নেতার প্রতিকৃতিতে মাল্যদান প্রভৃতি কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
গতকাল রবিবার সকালে চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগ এসব কর্মসূচীর আয়োজন করে।

সকাল সাতটায় দলীয় কার্যালয়ের সমনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। পতাকা উত্তোলন করেন চুয়াডাঙ্গা-০১ আসনের সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন ও সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন আহমেদ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি আওয়ামী লীগ নেতা খুস্তার জামিল, জহুরুল ইসলাম, আলাউদ্দিন হেলা, পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট বেলাল হোসেন, আরেফিন আলম রঞ্জু, আব্দুর রশিদ, আব্দুল কাদের প্রমুখ।

আলমডাঙ্গা প্রতিনিধি জানান, আলমডাঙ্গায় উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের উদ্দ্যোগে ৩ নভেম্বর জেল হত্যা পালন করা হয়েছে।

গতকাল রবিবার সকালে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় ৪ নেতার প্রতিকৃতিতে মাল্যদান, মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আলোচনা সভায় পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু মুসার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পৌর মেয়র হাসান কাদির গনু। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম খান, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলী মাষ্টার, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শাহ আলম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান কাজী খালেদুর রহমান অরুন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি লিয়াকত আলী লিপু মোল্লা।

পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলামের উপস্থাপনায় উপস্থিত ছিলেন পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক রেজাউল হক তবা, আওয়ামী লীগ নেতা মহাসিন কামাল, সাবেক কাউন্সিলর দীনেশ কুমার, কাউন্সিলর মামুন অর রশিদ হাসান, ওলিউল্লাহ, আব্দুল মালেক, জাহাঙ্গীর হোসেন, খন্দকার মজিবুল হক, রতন দা, শাফায়েত, যুবলীগ নেতা সৈকত খান, মনিরুল ইসলাম, ছাত্রলীগ নেতা হাসানুজ্জামান, সজিব হোসেন, উপজেলা মহিলালীগ নেত্রী সাহিদা ইসলাম, জাহানারা।

জীবননগর প্রতিনিধি জানান, জীবননগরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে জেল হত্যা দিবস পালিত হয়েছে।
গতকাল রোববার জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে জীবননগর উপজেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সকালে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যলয়ের জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তলন করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জীবননগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মোর্তুজা, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবু মো: আব্দুল লতিফ অমল, সাধারণ সম্পাদক মুন্সী নাসির উদ্দিন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম ঈশা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আয়েসা সুলতানা লাকী, সীমান্ত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা শাখাওয়াত হোসেন ফরজ প্রমুখ।

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি জানান, কুষ্টিয়া নাগরিক পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত শহরের দিশা টাওয়ারে ৩রা নভেম্বর জেল হত্যা দিবস শীর্ষক আলোচনা সভা ও সেলাই মেশিন, হুইল চেয়ার, শিক্ষা উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও শহর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক জননেতা আতাউর রহমান আতা।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন, কুষ্টিয়া অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মোস্তাফিজুর রহমান, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুবায়ের হোসেন চৌধুরী, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মুক্তিযোদ্ধা মোশাররফ হোসেন, কুষ্টিয়া প্রেসক্লাব কেপিসি সভাপতি রাশেদুল ইসলাম বিপ্লব, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের অ্যাড. ব্যারিষ্টার গৌরব চাকী, পৌর কাউন্সিলর ও শহর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মীর রেজাউল ইসলাম বাবু, হাটশ হরিপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা যুব-মহিলা লীগের আহবায়ক এম সম্পা মাহমুদ, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ আহমেদ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে আতাউর রহমান আতা জাতীয় চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধাশীলভরে বলেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর ৩ নভেম্বর তার ঘনিষ্ঠ চার সহকর্মী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে কারাগারে হত্যা করা হয়। খুনিরা এরপরেও থেমে নেই, বার বার বঙ্গকণ্যা প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনাকে হত্যা করার চেষ্টা করেছে। আল্লাহর অশেষ কৃপায় তিনি বেঁচে রয়েছেন। সঠিক ভাবে দেশ পরিচালনা করছেন। তিনি আরো বলেন, আজ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ উন্নত সমৃদ্ধে এগিয়ে যাচ্ছে। সেই সাথে কুষ্টিয়ার ব্যাপক উন্নয়ন মূলক কাজ করেছেন আমাদের প্রিয় জননেতা মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।

কুষ্টিয়া নাগরিক পরিষদের সভাপতি সাইফুদদৌলা তরুনের সভাপতিত্বে, নাগরিক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. সামস তানিম মুক্তির পরিচালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক পরিষদের সহকারী সম্পাদক আফরোজা আক্তার ডিউ, সাংগঠনিক সম্পাদক এমজেড ইসলাম, এমজে এইচ জুয়েল, তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক ইমরান খান পলাশ, সহ তথ্য গবেষনা সম্পাদক কেএম মামুনুর রহমান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইমরুল হক লিংকন, মনিরুল ইসলাম, অনুষ্ঠান প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক মনিরুল ইসলাম বাবু প্রমুখ।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শহর ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডা. আফিল উদ্দিন সহ গন্যমাণ্য ব্যক্তিবর্গ। পরে অসহায় মানুষের মাঝে সেলাই মেশিন, হুইল চেয়ার সহ শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করেন এবং দোয়া অনুষ্ঠান শেষে তবারক বিতরণ করা হয়।

প্রতিদিন ডেক্স




জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে জেলা ছাত্রলীগের মৌন মিছিল

জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে মেহেপুর জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে মৌন মিছিল ও শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

গতকাল রবিবার সকালে সরকারি কলেজ চত্তর থেকে একটি মিছিল বের হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেয় জেলা

ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি কুদরত-ই-খুদা রুবেল । মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে কলেজ চত্বরে এক শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি দুলাল মাহমুদ, আবু মোরশেদ শোভন সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান, সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি খন্দকার নাইন বাইজিদ , মেহেরপুর সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মাহবুব আলম মাবুদ, সহ সম্পাদক গোলাম রাব্বী রবিন, মেহেদী হাসানসহ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মিছিলে অংশ নেয়।

মিছিলে বক্তারা ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জাতীয় চার নেতার হত্যার প্রতিবাদ এবং হত্যাকান্ডে জড়িত সকলের শাস্তির দাবি জানান।

নিজস্ব প্রতিনিধি




গাংনীতে পৃথক দুইটি আত্মহত্যা

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার এলাঙ্গী গ্রামে প্রবাসির নববধু গলায় ফাঁস দিয়ে আত্ম হত্যা করেছে।

গতকাল রবিবার দুপুর সাড়ে বারোটার দিকে তার বাবার বাড়ি এলাঙ্গী গ্রামে নিজ শয়ন কক্ষে গলায় দড়ি দিয়ে আত্ম হত্যা করেছে বলে জানা গেছে। সে ঐ গ্রামের আহম্মেদ আলির মেয়ে ও গাংনী শহরের থানা রোডের বাসিন্দা কবিরের স্ত্রী পাপিয়ারা খাতুন পাপিয়া (১৯)। নিহত পাপিয়া দশম শ্রেনীর ছাত্রী বলে তার পরিবার জানায়।

পরিবারের লোকজন জানান, প্রায় চার মাস আগে তাদের বিয়ে হয়। মেয়ের স্বামী ১৫ দিন আগে সিঙ্গাপুর গিয়েছে। গত চার দিন আগে পাপিয়ারা খাতুন শশুর বাড়ি থেকে বাবার বাড়িতে আসে। গত শনিবার সে তার স্বামী কবিরকে ফোনে কথা বলার চেষ্টা করে কিন্তু তার স্বামী ফোন রিসিভ না করে বারবার কেটে দেয়। গতরাত থেকে সকাল পর্যন্ত ফোনে তার স্বামীর অবজ্ঞা করার কারণে পাপিয়ারা খাতুন আত্মহত্যা করে বলে দাবি করেন নিহতের মা।

গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওবাইদুর রহমান জানান, আপাতত অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পরিস্থিতি বুঝে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে।

অপর দিকে, মেহরপুরের গাংনী উপজেলার সাহাবাটি গ্রামে এক বৃদ্ধা গলায় দড়ি দিয়ে আত্ম হত্যা করেছে।

আত্মহত্যাকারি বৃদ্ধা ফজিলা খাতুন (৭০) ঐ গ্রামের ক্লাব পাড়ার রেজাউলের স্ত্রী। নিহতের পরিবার জানান, দীর্ঘদিন বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন অনেক চিকিৎসা করেও কোন প্রতিকার হয়নি।

এর আগেও সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল পরিবারের লোকজন সে দফায় তাকে রক্ষা করতে পারলেও এবার সকলের চোঁখকে ফাঁকি দিয়ে রবিবার ভোরের দিকে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে।

গাংনী থানার ওসি ওবাইদুর রহমান জানান, এ বিষয়ে অপমৃত্যু মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

গাংনী প্রতিনিধি

 




ঝিনাইদহে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সচেতনতা মূলক লিফলেট বিতরণ

নতুন কার্যকর হওয়া সড়ক পরিবহন আইন সম্পর্কে বাস- ট্রাক, মটর সাইকেল চালক, পথচারীদের সচেতন করতে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে।

জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে গতকাল রবিবার সকাল থেকে শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড, আরাপপুর, বাস টার্মিনালে প্রচারনা কার্যক্রম চালানো হয়। এসময় পুলিশ সুপার মো: হাসানুজ্জামান, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (এ্যাডমিন) মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, ইন্সপেক্টর গৌরাঙ্গা পাল, কাজী হাসানুজ্জামান, মাজহারুল ইসলাম, সার্জেন্ট মোস্তাফিজুর রহমান, সার্জেন্ট সাদ্দাম হোসেন সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এসময় পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বাস-ট্রাক, মটর সাইকেল চালক, পথচারীদের হাতে সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ এর দিকনির্দেশনা সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করেন। তিনি বলেন ১লা নভেম্বর থেকে কার্যকর হওয়া সড়ক পরিবহন আইন সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করা হচ্ছে। আশা করা যায় সকলে সচেতন হলে দুর্ঘটনা কমে যাবে।

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি