অনশনে জয়ী শিউলি – লাখ টাকা দেনমহরে বিয়ে

দিনভর অনশন করে অবশেষে বিয়ে হলো শিউলি-ওয়াসিমের। ১লক্ষ টাকা দেনমহরে স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গদের উপস্থিতিতে রাত ৮টার দিকে তাদের বিয়ে হয়। স্থানীয় ইউপি সদস্য বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দীর্ঘদিনের প্রেমিক ওয়াসিমকে বিয়ে করার দাবি নিয়ে রবিবার ভোর থেকে ওয়াসিমের বাড়ির সামনে অনশন করছিল শিউলি।
ওয়াসিম মুজিবনগর উপজেলার আনন্দবাস গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে ও শিউলি একই গ্রামের ইনু বিশ্বাসের মেয়ে।




মুজিবনগরে সিগারেট জব্দ

মুজিবনগর উপজেলার দারিয়াপুর কাঠাল তলা বাজার পরিদর্শন কালীন পুরাতন স্বাস্থ্য সতর্কতা সম্বলিত Marise সিগারেট জব্দ করা হয়েছে। আবুল খায়ের টোবাকো কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি মোঃনজরুল ইসলাম এর নিকট হতে এই পুরাতন সিগারেট শব্দ করা হয়। ধুমপান ও তামাকজাত দ্রব্যব্যবহার ও নিয়ন্ত্রণ আইন ২০০৫এর ধারা ১০ এবং বিধিঃ৯ এর(ঙ)  লংঘের অপরাধে এই ব্যাবস্থা নেওয়া হয়।




চুয়াডাঙ্গায় জেলহত্যা দিবস পালিত

জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গায় জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, চার নেতার প্রতিকৃতিতে মাল্যদান প্রভৃতি কর্মসূচি পালিত হয়েছে। রবিবার সকালে চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগ এসব কর্মসূচীর আয়োজন করে।

সকাল সাতটায় দলীয় কার্যালয়ের সমনে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। পতাকা উত্তোলন করেন চুয়াডাঙ্গা-০১ আসনের সংসদ সদস্য জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন ও সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন আহমেদ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি আওয়ামী লীগ নেতা খুস্তার জামিল, জহুরুল ইসলাম, আলাউদ্দিন হেলা, পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট বেলাল হোসেন, আরেফিন আলম রঞ্জু, আব্দুর রশিদ, আব্দুল কাদের প্রমুখ।
-চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি




মুজিবনগরে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অনশন

মুজিবনগরে ওয়াসিম(২৬) নামের এক যু্বকের সাথে দির্ঘ ৭ বছর প্রেম করার পর বিয়ের দাবিতে তার বাড়িতে অনশন করেছে শিউলি খাতুন(১৯) নামের এক যুবতি। ।রবিবার ভোর রাত থেকে তার বাড়ির সামনে বসে আছে বলে জানিয়েছে শিউলি খাতুন।

এদিকে শিউলি খাতুন তার বাড়িতে অনশন করার পর থেকে ওয়াসিম গা ঢাকা দিয়েছে বলে জানা গেছে।

প্রেমিক ওয়াসিম মুজিবনগর উপজেলার আনন্দবাস বিশ্বিস পাড়ার আবুল হোসেনের ছেলে।এবং প্রেমিকা শিউলি খাতুন একই গ্রামের ইনু বিশ্বাসের মেয়ে।

তাছাড়া ওয়াসিম ও শিউলি খাতুন একে অপরের প্রতিবেশি বলে জানিয়েছে স্থানিয়রা।

শিউলি খাতুন জানান, দির্ঘ ৭ বছর যাবত ওয়াসিম ও সে একে অপরকে ভালোবেসে আসছে। আমি ওয়াসিমকে বার বার বিয়ের কথা বললে ওয়াসিম সময় নিতে থাকে। এভাবে অপেক্ষা করতে করতে চলে যায় ৭ টি বছর।পরে যখন আমি বুঝতে পারি সে আমাকে বিয়ে না করে অন্য যায়গায় মেয়ে দেখছে তখন আমি তার ডাকে আজ ভোর রাতে তার বাসাতে যায়। তার বাসাতে যাওয়ার পর তার পরিবারের লোকজনের কথা শুনে আমাকে বিয়ে করতে নাখোজ করে। পরে আমার মোবইল নিয়ে আমাদের ৭ বছর চলাকালীন রিলেশনের যত ছবি, কথার রেকোর্ড ছিলো সেগুলো সব ডিলিট করে দেয়। এবং আমাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়ে বলে এখন বাসায় যা পরে ভেবেচিন্তে দেখবো কি করা যায়।

কেন সে ছেলের বাসার সামনে বসে আছে সে বিষয়ে জানতে চাইলে সে জানায়, আমার এই মুখ নিয়ে আমি আর বাসায় যেতে পারবো না। আমি যখন তার বাড়িতে চলে এসেছি,তাকে বিয়ে না করা প্রযন্ত বাড়ি ফিরবো না।

এদিকে মেয়ের কথার ভিন্ন মত পোষন করে ছেলের মা জানান,আমার ছেলে ঢাকাতে চাকরি করে। সে আজ ৩ দিন আগে বাসায় এসেছে।আমার ছেলে তাকে ডাকেনি। সে নিজেই আজ সকালে বাসায় এসে আমার ছেলেকে বিয়ে করবে বলে দাবি করে।

মেয়ের সাথে তার ছেলের ৭ বছরের সম্পর্কের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার বাড়ি আর মেয়ের বাড়ি একই জায়গায়। প্রতিবেশি হিসাবে যেভাবে কথা বলার দরকার সেভাবেই দেখি আমার ছেলে কথা বলে।মেয়ের সাথে আমার ছেলের সম্পর্ক আছে কিনা আমি জানিনা। তবে যদি এরকম সম্পর্ক তাদের থেকে থাকে সেটা আমি কখনই মেনে নেবো না। মেয়ের আমার পছন্দ না, আমি আমার ছেলের সাথে কখনই ঐ মেয়ের বিয়ে দেবো না। তারপরেও যদি আমার ছেলে ঐ মেয়েকে বিয়ে করে তবে আমার বাড়িতে তাদের আশ্রয় হবে না।

মেয়ের অনশনের বিষয়ে জানতে চাইলে স্থানীয়রা জানায়, ছেলে ও মেয়ের দির্ঘদিন ধরে সম্পর্ক আছে এটা আমরা শুনেছি। তবে মেয়ে যে কখন ছেলের বাড়ি চলে এসেছে সেটা আমরা কেউ জানিনা। সকালে ঘুম থেকে উঠে জানতে পারি ছেলের বাড়ি মেয়ে চলে এসে বিয়ের দাবিতে অনশন করেছে।

এ ঘটনার বিষয়ে ওয়াসিমের কাছে জানতে চাওয়া হলে সম্পর্কের কথা নাখোজ করে তিনি বলেন, আমি তার সাথে দির্ঘদিন ধরে কথা বলি এটা সত্য কথা। কিন্তু তার সাথে আমার প্রেমের কোন সম্পর্ক নেই।তাছাড়া তাকে আমি ফোন করে আমার বাসায় আসতেও বলিনি। সকালে আমি ঘুমিয়ে ছিলাম, ঘুমন্ত অবস্থায় সকালে সে আমার ঘরে এসে আমাকে ডাকাডাকি শুরু করে। ঘুম থেকে উঠতেই সে আমাকে বলে বিয়ের কথা। কিন্তু আমি তাকে বিয়ে করতে না চাইলে সে বলে বিয়ে না করলে আমার বাড়ি থেকে সে যাবে না। পরবর্তিতে এসব বিষয়ে ঝামেলা শুরু হলে আমি বাড়ি থেকে চলে আসি।

-মুজিবনগর অফিস




গাংনীর সাহারবাটিতে গলায় ফাঁস দিয়ে বৃদ্ধার আত্মহত্যা

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার সাহাবাটি গ্রামে এক বৃদ্ধা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। আত্মহত্যাকারি বৃদ্ধা ফজিলা খাতুন (৭০) ঐ গ্রামের ক্লাব পাড়ার রেজাউলের স্ত্রী।

নিহতের পরিবার জানান, দীর্ঘদিন বিভিন্ন রোগে ভুগছিলেন অনেক চিকিৎসা করেও কোন প্রতিকার হয়নি। এর আগেও সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল পরিবারের লোকজন সে দফায় তাকে রক্ষা করতে পারলেও এবার সকলের চোখকে ফাঁকি দিয়ে রবিবার ভোরের দিকে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে।

গাংনী থানার ওসি ওবাইদুর রহমান জানান, এ বিষয়ে অপমৃত্যু মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

-গাংনী প্রতিনিধি




মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ

মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে কর্তব্যে অবহেলা ও ভুল চিকিৎসায় ঝন্টু হোসেন (৩৫) নামের এক যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ ঊঠেছে।

শনিবার দুপুরে মেহেরপুর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ঝন্টু মেহেরপুর শহরের স্টেডিয়াম পাড়ার দিন মোহাম্মদের ছেলে। সে ইউনিলিভার কোম্পানীর এর বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

এদিকে, এ ঘটনার পর থেকে রোগীর স্বজনরা হাসপাতালে উত্তেজনা সৃষ্টি করে পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

নিহতের স্বজনরা জানায়, জরুরী বিভাগে প্রায় আধা ঘন্টা রেখে দেওয়ার পর চিকিৎসা শুরু করা হয় ঝন্টুর। তারপর গ্যাসের ইনজেকশন দেওয়ার ৩মিনিটের মাথায় তার মৃত্যু হয় বলে অভিযোগ করেছেন তারা।

নিহত ঝন্টুর ছোট ভাই মন্টু বলেন, প্রতিদিনের মত শনিবার সে কোম্পানীর কাজে বের হয়। মেহেরপুর সদর উপজেলার রাইপুর গ্রামে পৌঁছালে ঝন্টু মাথাঘুরে মাটিতে পড়ে যায়। এ সময় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে। হাসপাতালের জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ওয়াদুদ রহমানকে বার বার অনুরোধ করেও সে ব্যবস্থা নিতে গাফিলতি করে। বার বার বলাতে সে আমাদের সাথে খারাপ আচরন করে বসে থাকতে বলে। এরপর চিকিৎসা শুরু হলে প্রথমে তাকে একটা ইনজেকশন দেওয়া হয়। এরপর ৩ মিনিটের মাথায় সে কালো বর্ণ ধারণ করে মৃত্যুর কলে ঢলে পড়ে ঝন্টু।

স্বজনরা আরো অভিযোগ করেন, ঝন্টুকে হাসপাতালের একজন শিক্ষানবীস সেবিকা তার শরীরে ইনজেকশন দেয়। মৃত্যুর পরেই সেই সেবিকা হাসপাতাল থেকে আত্মগোপন করে।
হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, রোগী মৃত্যুর ঘটনায় স্বজনরা হাসপাতালে উত্তেজনা সৃষ্টি করলে তোপের মুখে পড়ে চিকিৎসকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা। হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল কর্মকর্তা (আরএমও) এহসানুল কবির প্রথমে আসতে না চাইলেও পরবর্তিতে তোপের মুখে তিনি আসতে বাধ্য হন। আরএমও আসার পর স্বজনরা আরও উত্তেজিত হয়ে পড়ে। সদর থানার ওসি শাহ দারা খানের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল হাসপাতালে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

ঝন্টুকে চিকিৎসা দেওয়া জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ওয়াদুদ রহমান জানান, আমরা রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে গ্যাসের ইনজেকশন সাথে আরও কিছু ওষুধ দেওয়া হয়। তার হার্টের ইসিজি পরীক্ষা নরমাল পাওয়া যায়। সে অনুযায়ি তাকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসা দিতে দেরি হওয়ার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, তেমন একটা দেরি হয়নি।

হাসপাতালের আরএমও এসানুল কবির বলেন, প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে ভর্তি করানো হয়েছে। তার হার্টের অবস্থা ভালো ছিল। আমাদের ধারনা তার ব্রেন স্ট্রোকে মৃত্যু হতে পারে। ষ্ট্রোকের রোগীকে গ্যাসের ইনজেকশন দেওয়া যায় কিনা জানতে চাইলে তিনি কোন সঠিক উত্তর দিতে পারেনি। তিনি আরো জানান, চিকিৎসায় গাফিলতি আছে কিনা তা খতিয়ে দেখার জন্য ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক একটি তদন্ত কমিটি করবেন বলে জানতে পেরেছি।
হাসাপাতেলর ভারপ্রাপ্ত তত্ত্বাবধায়ক ডা. তাপস কুমার বলেন, রোগীটি ভুল চিকিৎসায় নাকি অন্য কারনে মারা গেলো এটা ফরেন্সিক রিপোর্ট দেখার পর বলতে পারবো। তবে রোগীর আত্মীয়দের অভিযোগ অনুযায়ী গ্যাসের ইনজেকশন দেওয়ার পর সে মারা গিয়েছে কিনা আমরা ক্ষতিয়ে দেখছি।

হাসপাতালের শিক্ষানবিশ কাউকে দিয়ে রোগীর চিকিৎসা করা যায় কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাদের কোন এখতিয়ার নেই। তারা সিনিয়র স্টাফদের সাহায্য করবে।
মেহেরপুর সদর থানার ওসি শাহ দারা খান বলেন, রোগী মৃত্যুর ঘটনায় হাসপাতালের পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। হাসপাতালের নিয়ম অনুযায়ি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে হাসাপতাল কর্তৃপক্ষ।

নিজস্ব প্রতিবেদক




যায়যায় দিন পত্রিকার দামুড়হুদা প্রতিনিধি হলেন হাসমত

ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক যায়যায় দিন পত্রিকার দামুড়হুদা উপজেলা প্রতিনিধি হলেন দর্শনা বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক দৈনিক মাথাভাঙ্গার কুড়ুলগাছি প্রতিনিধি ও কার্পাসডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হাসমত আলী।

হাসমত আলী দামুড়হুদা উপজেলা প্রতিনিধি হওয়ায় কার্পাসডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সকল সাংবাদিকের পক্ষ থেকে তাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হয়েছে।

কার্পাসডাঙ্গা প্রতিনিধি




চুয়াডাঙ্গা ল্যাবরেটরি ইসলামী একাডেমিতে মা সমাবেশ

চুয়াডাঙ্গা পৌর শহরের বুজরুকগড়গড়ি বনানীপাড়ার ল্যাবরেটরি ইসলামী একাডেমিতে মা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের জন্য মিড ডে মিল কার্যক্রম চালু করা হয়েছে।

গতকাল শনিবার সকাল ৯টায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে এ আয়োজন করা হয়। বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সহসভাপতি আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন অধ্যক্ষ অধ্যাপক শেখ সেলিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন অধ্যাপক ওয়াকিল মাহমুদ, বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের সদস্য জাহিদুল ইসলাম রনি, সাংবাদিক খাইরুল ইসলাম ও উপাধ্যক্ষ গোলাম মোস্তফা ।

অভিভাবকদের মধ্যে বক্তব্য দেন আফরোজা খাতুনসহ আরো অনেকে।
এর আগে কেরাত, হামদ-নাত ও কবিতা আবৃত্তি করে ল্যাবরেটরি ইসলামী একাডেমির শিক্ষার্থী হাবিবুর, তৃষ্ণা, আকসা, তাসলিমা, মরিয়ম, জীম, জুনাইদ প্রমুখ।
এ ছাড়াও আয়োজনের সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন শিক্ষক রিপন, রতনা, তানিয়া, রেকছোনা ও ইমরান হুজুর।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি




গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাঘডাসা নিহত

মেহেরপুরের গাংনীতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাঘডাসা নিহত হয়েছে।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যার দিকে মেহেরপুর কুষ্টিয়া সড়কের মালসাদহ ব্র্যাক অফিসের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যার দিকে রাস্তা পার হওয়ার সময় মেহেরপুর থেকে ঢাকা গামী শ্যামলী পরিবহন তাকে ধাক্কা দিলে বাঘডাসাটি ঘটনাস্থলেই মারা যায়।

তবে ঘটনাস্থলে বন বিভাগের কোন কর্মকর্তারা আসেননি বলে জানান স্থানীয়রা। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নিহত বাঘডাসাটি ঘটনাস্থলেই পড়ে থাকতে দেখা যায়।

গাংনী প্রতিনিধি




মেহেরপুরে বিনামূল্যে কোরআন শরীফ বিতরণ

মেহেরপুর বায়তুন নুর জামে মসজিদ কমিটি ও সালাত কায়েম পরিষদ কোরআন শিক্ষার্থীদের মাঝে বিনামূল্যে কোরআন শরীফ বিতরণ করা হয়েছে।

শনিবার দুপুরে বায়তুন নুর জামে মসজিদের সহ-সভাপতি আব্দুল হামিদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব গোলাম রসুল।

বিশেষ অতিথি ছিলেন বাইতুন নুর জামে মসজিদের সভাপতি আনছার আলী, সাধারণ সম্পাদক মো: মোয়াজ্জেম হোসেন, ইমাম মাওলানা তরিকুল ইসলাম প্রমুখ।
অনুষ্ঠান শেষে প্রধান অতিথি সহ সকল বিশেষ অতিথি কোরআন শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন কোরআন শরীফ তুলে দেন।

নিজস্ব প্রতিনিধি