আলমডাঙ্গা উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেনারি হাসপাতালের উদ্যোগে ন্যাশনাল এগ্রিকালচারাল টেকনোলজি প্রোগ্রাম ফেজ-২ প্রকল্পের আওতায় সিআইজি সদস্যদের মধ্যে বিভিন্ন প্রদর্শণীর উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে।
বুধবার সকাল দশটায় উপজেলা পরিষদ মঞ্চে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার গোলাম মোস্তফা। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আলমডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসেন বলেন, খামারিরা দেশের আমিষের চাহিদা পূরণে ভুমিকা রাখছে। আজকে ভারতীয় গরুর প্রয়োজন হচ্ছে না। দেশের খামারিরা গরু পালন করে চাহিদা মেটাচ্ছেন। ছাগল হাঁস মুরগি পালন করে তারা নিজেরা স্বাবলম্বী হয়ে উঠছে।
তিনি বলেন, সরকার এ খাতের উন্নয়নে প্রাণী সম্পদ অফিসের মাধ্যমে নিরলস ভাবে কাজ করছেন। খামারিদের জন্য সরকার করোনা কালিন সময়ে প্রণোদনা দিয়েছে।
প্রণোদনা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার সালমুন আহমেদ ডন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী মারজাহান নিতু, অতিরিক্ত প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার মোহাম্মদ শরিয়তউল্লাহ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার আবদুল্লাহহিল কাফি। কলেজিয়েট স্কুলের উপাধ্যক্ষ শামীম রেজার পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা প্রানী সম্পদ সম্প্রসারন কর্মকর্তা বায়োজিত খন্দকার,বীর মুক্তিযোদ্ধা মইনদ্দিন, হাবিবুর রহমান,প্রেসক্লাবের সভাপতি খন্দকার শাহ আলম মন্টু, খামারিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইব্রাহিম আলী, মোছা রওশন আরা খাতুন, আলম হোসেন, বদরুল আলম, তানিয়া খাতুন, মজিরন খাতুন, মর্জিনা খাতুন, রোকেয়া খাতুন, আবুল কাশেম, লিয়াকত আলী প্রমুখ।