আলমডাঙ্গা মুদি ও মনোহরি সমিতির ত্রিবার্ষিক সাধারন নির্বাচন বনিক সমিতির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে বেলা ১২ টা পর্যন্ত বিরতিহীন ভাবে তিনটি পদে মুদি ও মনোহরি সমিতির নির্বাচন অনুষ্টিত হয়েছে। নির্বাচনে ১৬৮টি ভোটের মধ্যে ১৬২ ভোট পোল হয়েছে।
সভাপতি পদে আরেফিন মিয়া মিলন ৯০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি আলহাজ¦ মীর শফিকুল ইসলাম ৭২ ভোট পেয়েছেন।
সাধারণ সম্পাদক পদে আলাউদ্দিন মিয়া ১০৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেএ তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দি পদে ৫৬ ভোট পেয়েছেন রেজাউল করীম।
কোষাধ্যক্ষ পদে আব্দুর রহমান ৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দি আলমগীর হোসেন পেয়েছেন ৫১ ভোট ও শ্রী অমল কুমার অধিকারী পেয়েছেন ৪৭ ভোট।
নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন বণিক সমিতির সভাপতি আলহাজ¦ মকবুল হোসেন। সহকারী প্রিজাইডিং হিসেবে ছিলেন গার্মেন্সস সমিতির সভাপতি সৈয়দ সাজেদুল হক, সম্পাদক খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন, বণিক সমিতির ধর্ম সম্পাদক হাফেজ মো: মোতালেব হোসেন, বণিক সমিতির সদস্য জনি বিশ^াস, আবুল কাসেম টুকু, বজলুর রহমান। বাকী অন্যান্য সদস্যরা বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয়েছে।
ভাবিকে নিয়ে দেবর লাপাত্তা
কার্পাসডাঙ্গা প্রতিনিধি
দামুড়হুদার মুকতারপুরের মিন্টু বড় ভাইয়ের বউ কে নিয়ে অজানার উদ্দ্যেশে পাড়ি দিয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার বিকাল তিন ঘটিকার সময় চুয়াডাঙ্গা জেলা দামুড়হুদা থানার মুকতার পুর গ্রামের শামসুলের ছেলে খলিল (২৬) এর বউ এক সন্তানের জননী ছাবিনা (২২) কে নিয়ে একই গ্রামের রহিমের ছেলে মিন্টু (২৫) অজানার উদ্দ্যেশে পাড়ি জমিয়েছে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানাগেছে, খলিল এর বউ ছাবিনার সাথে দির্ঘোদিন ধরে মিন্টুর সাথে গোপনে পরোকিয়াই গড়ে উঠেছিল তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন স্থানে গোপনে মেলা মেশা করার এক পর্যায়ে গত বৃহস্পতিবার বিকাল তিন টার দিকে ছাবিনা মিন্টুর হাত ধরে পালিয়ে যায়।
এলাকাবাসী বলে যে খলিল ও মিন্টু তারা সম্পর্কে আপন চাচাতো ভাই।
মিন্টু ও এক সন্তানের জনক এদিকে ছাবিনার এক মেয়ে এবং চার মাসের গর্ভবতি কেউ কেউ বলে যে ছাবিনার গর্ভের সন্তান মিন্টুর।
এই বিষয়টি এলাকাজুড়ে এক মুখোরচক সমালোচনাই দাঁড়িয়েছে। এই ছাবিনা পীরপুরকুল্লা গ্রামের মাঝ পাড়ার আবুল পুন্ডের মেয়ে।