হাড়ি পাতিলের ব্যবসার আড়ালে অভিনব কায়দায় ছাগল চুরি করতে গিয়ে শ্রীঘরে গেলেন দামুড়হুদা উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা গ্রামের মিল্টন হোসেন (৩৬)।
মেহেরপুর সদর উপজেলার গোভীপুর গ্রামের ছাগল চুরি করে পালানোর সময় গ্রামবাসি তাকে আটক করে উত্তম মাধ্যম শেষে তুলে দিলেন পুলিশে।
স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার বিকালের দিকে গোভীপুর গ্রামের আলামিন হোসেনের একটি ছগল তার বাড়ির উঠানে বাঁধা ছিল। মিল্টন হোসেন পাখি ভ্যানে করে এলাকায় হাড়ি পাতিল বিক্রি করতে আসেন। বাড়িতে কেউ না থাকায় সুযোগ বুঝে ছাগলটি খুলে নিয়ে তার ভ্যানের হাড়ি পাতিলের মধ্যে লুকিয়ে রেখে পালানোর চেষ্টা করে। এসময় ছাগলটি চিৎকার দিলে স্থানীয়দের মধ্যে সন্দেহ হয়। পরে তার হাড়ি পাতিলের মধ্যে থেকে হাতপা বাঁধা ছাগলটি উদ্ধার করেন। পরে তাকে উত্তম মাধ্যম শুরু করে। খবর পেয়ে সদর থানা পুলিশের একটি টীম ঘটনাস্থলে পৌছে তাকে উদ্ধার করে থানায় নেন।
মেহেরপুর সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জুম্মান হোসেন বলেন, মিল্টন হোসেনের বিরুদ্ধে গোভীপুর গ্রামের আলামিন হোসেন বাদী হয়ে চুরির অভিযোগ এনে একটি মামলা দিয়েছেন। সে মামলায় আটক দেখিয়ে তাকে আজ সকালের দিকে আদালতের মাধ্যমে মেহেরপুর জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, মিল্টন হোসেনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে ছাগল চুরির কথা স্বীকার করেছে।
মিল্টন হোসেন চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কাপার্সডাঙ্গা গ্রামের তেঁতুল মন্ডলের ছলে।