গাংনী পৌর মেয়রের বিরুদ্বেধ ১৫ লাখ টাকা চাঁদাদাবীর অভিযোগ অবশেষে প্রত্যাহার করেছেন অভিযোগ কারিরা।
বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসক বরাবর প্রত্যাহার পত্র জমা দেন তারা। অভিযোগকারীরা লিখিত প্রত্যাহারপত্রে উল্লেখ উল্লেখ করেন আমরা না বুঝে ভুলবসত অজান্তে অভিযোগ করেছিলাম সেই অভিযোগ প্রত্যহার করে নিলাম। গাংনী পৌর বাজারের ব্যাবসায়ী জহুরুল ইসলাম ঝন্টু,ওয়ালিউল,নাজমুল হুদা স্বাক্ষরিত জেলা প্রশাসকের কার্যালয় কর্তৃক সীলমোহর সম্বলিত প্রত্যাহার পত্র প্রতিবেদকের হাতে এসে পৌছায়।
এ বিষয়ে অভিযোগকারি ওয়ালিউল জানায়,আমাদের সাথে মেয়র বা মেয়রের লোক চাদাদাবী করেনি। আমরা লোকমুখে শুনেছিলাম ফলে বিষয়টি যাচাই কওে দেখে সত্যতা না পাওয়ায় জেলা প্রশাসনের কাছে দেয়া অভিযোগ প্রত্যাহার করি।
এবিষয়ে মেহেরপুর জেলা প্রশাসক ড.মনসুর আলম খান বলেন, পৌর সভার উন্নয়ন মেয়র সাহেব করতে পারবেন। তবে কাজ করতে হলে কিছু নিয়মকানুন রয়েছে তা মেনে করা উচিৎ ছিল। মেয়র সাহেব হয়তো নিয়ম না জেনে কাজ শুরু করতে চেয়েছিলেন তাই নির্মাণ কাজ স্থগিত করা হয়েছে। তবে কাগজপত্র ঠিক করে সরকারি নিয়ম মেনে তিনি কাজ করতে পারবেন।
প্রায় ১কোটি ১২ লক্ষ ৪৩ হাজার ৩শ ৭১ টাকা চুক্তিতে কুষ্টিয়ার রোমানা কন্সট্রাক্শন গাংনী পৌর সভার চাউল পট্রি নির্মাণ কাজ চালু করা হয়েছিল। উক্ত কাজ বন্ধের জন্য ১৫ লাখ টাকা চাদাদাবী করে মেয়র আশরাফুল ইসলাম এমর্মে মেহেরপুর জেলা প্রশাসক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিরেন, ব্যাবসায়ী জহুরুল ইসলাম ঝন্টু ।