সতীনের গালি সইতে না পেরে বিষপান করে আত্মহত্যার ব্যার্থ চেষ্টা চালিয়েছেন মেঘনা খাতুন (২২) নামের এক গৃহবধু।
মেঘনা খাতুন পার্শ্ববর্তি দৌলতপুর উপজেলার খলিশাকুন্ডি গ্রামের মন্ডলপাড়া এলাকার ফার্নিচার মিস্ত্রি মোস্তাক হোসেনের দ্বিতীয় স্ত্রী।
তারা স্বামী স্ত্রী গাংনীর মালশাদহ গ্রামে একটি ভাড়া বাসাতে থাকতেন। শুক্রবার বেলা ১২ টার সময় মালশাদহ গ্রামের ভাড়া বাসাতেই বিষপান করে সে। বর্তমানে মেঘনা খাতুন গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
মেঘনা খাতুন জানান, আমার পূর্বের স্বামী প্রবাসে থাকেন। তার ঘরের একটি মেয়ে সহ এসে মোস্তাকের সাথে বিয়ে করেছি। মোস্তাকের প্রথম স্ত্রী গ্রামের বাড়ি খলিশাকুন্ডিতে থাকেন।
শুক্রবার আমরা দুজনেই খলিশাকুন্ডিতে গেলে আমার সতীন আমাকে অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল করেন। আমার স্বামী সামনে থাকলেও তাকে বারণ করেনি। তাই আমি আত্মহত্যা করতে চেয়েছি।
গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগে কর্মরত উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার চিকিৎসক মখলেচুর রহমান জানান, বর্তমানে আশংকাসুক্ত। হাসপাতালে ভর্তি করে রাখা হয়েছে।