সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা বিল- ২০২৩ জাতীয় সংসদে পাশ হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ মিছিল করেছে চুয়াডাঙ্গা জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ।
আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা শিল্পকলা একাডেমী চত্বর থেকে আনন্দ মিছিলটি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদিক্ষণ শেষে বড় বাজার শহীদ হাসান চত্বরে এসে শেষ হয়। পরে শহীদ হাসান চত্বরে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা করে সংগঠনটি।
কর্মসূচীতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সৈয়দ ফরিদ আহম্মেদ।
চুয়াডাঙ্গা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান হাফিজের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর কাউন্সিলর মাফিজুর রহমান মাফি।
কর্মসূচীতে আরও বক্তব্য রাখেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য আব্দুর রাজ্জাক, আবু তাহের, আতিউর রহমান বিপ্লব, মামুনুল হাসান, আব্দুস সামাদ, আসাদুজ্জামান সবুজ, আব্দুল আলিম, জাতীয় শ্রমিক লীগ চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুক্তার হোসেন মিলন, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জুয়েল রানা, চুয়াডাঙ্গা পৌর কৃষকলীগের আহ্বায়ক রাকিবুর রহমান রাকু, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আব্দুল হালিম ভুলন, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ইমরান আহম্মেদ, সাবেক সদস্য আল ইমরান বিপ্লব, কুতুবপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আক্তার হোসেন, দামুড়হুদা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রানা, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ওয়াসিম আলী, সাধারণ সম্পাদক মামুন, ২নং ওয়ার্ডের সভাপতি ফারুক, ৩নং ওয়ার্ডের সভাপতি নাজমুল, সাধারণ সম্পাদক টোকন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিসান, ৪নং ওয়ার্ডের সভাপতি পিন্টু, সাধারণ সম্পাদক রবিন, ৫নং ওয়ার্ডের সভাপতি উজ্জল, ৭ নং ওয়ার্ডের সভাপতি সজিব, সাধারণ সম্পাদক কাশেম, ৮নং ওয়ার্ডের সভাপতি ইমদাদ, সাধারণ সম্পাদক আলমগীর, ৯নং ওয়ার্ডের সভাপতি খান ফয়সালসহ চুয়াডাঙ্গার প্রতিটা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মীরা।
আনন্দ মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে উন্নত দেশ গঠনে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি দেশের জনগণের কথা চিন্তা করেন। আজকে দেশের জনগণও উন্নত জীবনযাপনের স্বপ্ন দেখেন।আমরা প্রধানমন্ত্রীর এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের জন্য অভিনন্দন জানাই।
বক্তারা আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের গরিব-দুঃখী সর্বসাধারণের কথা চিন্তা করে এমন একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছেন। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের ধনী গরিবের যে বৈষম্য রয়েছে সেটা দূর হবে। মানুষ যাতে ভালো থাকে সেজন্য এই সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।