চুয়াডাঙ্গার নবাগত জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমার সঙ্গে মতবিনিময় করছেন জীবননগর উপজেলার সরকারি কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক নেতা ও সাংবাদিকেরা।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে জীবননগর উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাজী মোঃহাফিজুর রহমান বলেন, দৌলৎগঞ্জ-মাজদিয়া স্থলবন্দর ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত চালু ছিল। কর্মকর্তারা ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত এ স্থলবন্দরের নামে বেতন পেয়েছেন। স্থলবন্দরটি সঙ্গে ভারতীয় দূরত্ব বাংলাদেশের যেকোনো স্থলবন্দরের থেকে কম।
জীবননগর উপজেলা নিবাহী অফিসার হাসিনা মমতাজের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক কিসিঞ্জার চাকমা বলেন, চুয়াডাঙ্গা একটি সম্ভবনাময় জেলা। আমি জীবননগরসহ চুয়াডাঙ্গার চার উপজেলাকে সন্তানের মতো দেখি। আমি জীবননগরে আসার আগে ইউএনওকে দৌলৎগঞ্জ-মাজদিয়া স্থলবন্দরের বিষয়ে সরেজমিনে প্রতিবেদন দিতে বলেছিলাম। ইতিমধ্যে প্রতিবেদন পেয়েছি। আমি দৌলৎগঞ্জ-মাজদিয়া স্থলবন্দর চালুর বিষয়ে উর্ধতন কতৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করব। তবে এ বিষয়ে আমাদের বন্ধু রাস্ট্র ভারতের আগ্রহ কেমন সেটি জানতে হবে।
সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জীবননগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. হাফিজুর রহমান, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম ঈসা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আয়েশা সুলতানা লাকী, জীবননগর উপজেলার সহকারী কমিশনার ভুমি তিথি মিত্, জীবননগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি গোলাম মোর্তুজা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম, সাধারণ মানুষের আবু মো. আব্দুল লতিফ অমল।
এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের প্রধানরা।