পূবালী ব্যাংক লিমিটেড মেহেরপুর জেলা শাখায় সাধারণ গ্রাহকসহ তামাক চাষিরা টাকা উত্তলনের জন্য গন জমায়েত হয়েছে। লম্বা লাইন দেখা গেলেও শারীরিক কোন দুরুত্ব ছিল না কোথাও। কেউ কেউ আবার কোন প্রকার নিরাপত্তা ছাড়াই লাইনে দাঁড়িয়ে ছিল দীর্ঘক্ষণ। গত দুইদিন ধরে একই চিত্র লক্ষ্য করা যাচ্ছে পূবালী ব্যাংকের সামনে। ইতিমধ্যে মেহেরপুরে করোনা ভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে, সাথে আরো এক জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে।
এরপরও মানা হচ্ছে না সামাজিক বা শারীরিক দূরত্ব। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ও প্রশাসনের কোনো পদক্ষেপ না থাকায় এমন হচ্ছে বলে জানিয়েছে সচেতন মহল। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে সবক্ষেত্রেই কাজ করেছে প্রশাসন কিন্তু মেহেরপুর পূবালী ব্যাংক লিমিটেড তামাম চাষীদের টাকা প্রদানের সময় কোন ভূমিকা কেন থাকবে এমন প্রশ্ন করেছেন অনেকেই।
মেহেরপুর পূবালী ব্যাংক লিমিটেডের ম্যানেজার এস এম আশরাফুল হকের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, তামাক চাষীদের টাকা দিতে গিয়ে এই ধরনের গাদাগাদি বাইরে থাকতে কিন্তু কিন্তু ব্যাংকে পরীর ভিতরে পরিবেশটা মোটামুটি ভালো।
জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সদস্য সচিব ও মেহেরপুর সিভিল সার্জন ডা. নাসির উদ্দিন বলেন, প্রশাসন আর কতটুকু ব্যবস্থা নিবে। উক্ত প্রতিষ্ঠানের উচিত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া। সেই সাথে আমাদের সকলকে সচেতন হতে হবে। এরপরও আমি বিষয়টি প্রশাসন ও ব্যাংক কতৃপক্ষকে বলবো প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য।