মেহেরপুর সহ সারা দেশ করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতে সময় পার করছে। এ পর্যন্ত ৭০ জন করোনা রোগী সনাক্ত করা হয়েছে। এদের ভিতর ৮ জন মৃত্যু বরণ করেছে এবং ৩০ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে।
২৬ মার্চ থেকে মেহেরপুর সহ সারা দেশে অঘোষিত লক ডাউন চলছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় দোকান পাঠ ব্যাতীত অন্য সকল ধরণের দোকান পাট বন্ধ। সেই সাথে গন পরিবহন ও বন্ধ কওে দেওয়া হয়েছে। এতে বিপাকে পড়েছে সাধারণ নিম্ন আয়ের মানুষ। কর্মহীন হয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে।
দেশের এই সংকটময় পরিস্থিতিতে সরকারি, বেসরকারি, রাজনৈতিক, সামাজিক বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রীসহ বিভিন্ন নিরাপত্তা সামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে।
সরকারের পাশাপাশি অন্য সংগঠনগুলোও করোনা মোকাবেলায় কাজ করে যাচ্ছে ।
কিন্তু এমন পরিস্থিতিতে দেশের অন্যতম বড় রানৈতিক দল বিএনপি’র মেহেরপুর জেলার নেতাদের তেমন একটা মাঠে দেখা যাচ্ছে না।
গত ২৪ তারিখ থেকে মেহেরপুরওে চলছে অঘোষিত লক ডাউন। লক ডাউনের ১২ তম দিন অতিবাহিত করছে মেহেরপুরবাসী। এমন পরিস্থিতিতে সরকারের পাশাপাশি ছোট বড় বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তি জনসচেতনতা থেকে শুরু করে নিরাপত্তা ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করছে।
সে হিসেবে বিএনপি’র কোন নেতা বা কর্মিকে দেখা যাচ্ছে না কোন ধরণের উদ্যোগ নিতে। দলকে টিকিয়ে রাখতে ও সুসংগঠিত করতে এমন পরিস্থিতিতে মানুষের পাশে দাড়ানো দরকার বলে মনে করছেন তৃনমূল পর্যায়ের কিছু বিএনপি নেতা।
বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফকরুল ইসলাম আলমগীর শনিবার এক প্রেস কনফারেন্সে দেশের এই সংকটময় পরিস্থিতিতে সরকারের সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
এ বিষয়ে মেহেরপুর জেলা বিএনপির’র সদস্য ও পিচ এম্বাসেডর জাকির হোসেন বলেন, দেশের এমন সংকটময় পরিস্থিতিতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। সামাজিক দুরুত্ব বজায় রেখে যার যার অবস্থান থেকে যাহায্য করতে হবে। আমি মেহেরপুরে যেতে পারছি না তারপরও ব্যক্তিগত ভাবে মেহেরপরের নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য কিছু সাহায্য করবো।
জেলা বিএনপি’র সভাপতি মাসুদ অরুন বলেন, আমরা জন সচেতনতা সৃষ্টির জন্য লিফলেট বিতরণ করেছি। সেই সাথে বিএনপি’ প্রায় ৪২শ নেতা কর্মিকে আমাদের সাধ্যমত সাহায্য করেছি। তবে মাঠ পর্যায়ে বিএনপি’র এমন তথ্যেও