নিম্ন আয়ের মানুষের পুষ্টির চাহিদা মিটত ব্রয়লার মুরগি দিয়ে। দাম বেশি হওয়ায় সেই ব্রয়লারও এখন কেটে কেটে বিক্রি হচ্ছে বাজারে। নিম্ন আয়ের মানুষগুলো ৫শ গ্রাম ৭শ গ্রাম বা যেটুকু প্রয়োজন সেটুকুই কিনছেন কাটা ব্রয়লারের মাংস।
রোজার মাসে গরু-ছাগলের মাংসের দাম বৃদ্ধি হওয়ায় মুরগির বাজারে ক্রেতা বেশি ২৩০ থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে বাজারে। সোনালীর দাম ৩৬০ টাকা লেয়ার ৩১০ টাকা এবং দেশি মুরগি প্রায় ৭শ টাকা।
মুরগি বিক্রেতা তাহের আলী বলেন, রোজার কারণে বাজারে মাংশের ক্রেতা অনেক বেশি। গরুর মাংস, ছাগলের মাংস এমনকি মাছের দাম বেশি হওয়ার কারণে মুরগির উপর চাপ পড়েছে। অনেকেই মুরগির কাটা মাংস কিনছেন প্রয়োজন অনুযায়ী।
শহরের নতুন পাড়ার সামাদ বলেন, রোজার মাসে তরকারি ভালো না হলে কেউ খেতে চায়না। তাই ৬০০ গ্রাম ব্রয়লারের মাংস কিনলাম। সেহরীর সময় এটা দিয়ে খাওয়া হবে। অন্য মাংসের অনেক দাম। রোজার মাসে অনেক খরচ একটু হিসাব করে এই মাস চালাতে হবে।
বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস সাড়ে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা এবং খাসির মাংস ৯০০ থেকে ৯৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।