বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ.ফ.ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেছেন, পাকিস্তানি ভাবধারায় ধর্মভিত্তিক রাজনীতি, সাম্প্রদায়িক রাজনীতি ও উগ্র সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে, যারা মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতা করেছিল, রাজাকার-আলবদর-জামায়াত ইসলামসহ তাদেরকে পশ্রয় দিয়ে খুনি জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে একটি নেতিবাচক ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতির অশুভ যাত্রা শুরু করে। তারই ধারাবাহিকতায় সেই নীল নকশা বাস্তবায়ন করার জন্য ডিজিটাল প্লাটফর্মকে ব্যবহার করে হিন্দু-মুসলমান বিদ্ধেষ ছড়িয়ে একটি মহল রাজনৈতিক ফায়দা লুটার চেষ্টা করছে।
বৃহস্পতিবার সকালে মেহেরপুর পৌর কমিউনিটি সেন্টার মিলনায়তনে মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন এমপির সভাপতিত্বে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আমিরুল আলম মিলন এমপি, পারভিন জামান কল্পনা, অ্যাড. গ্লোরিয়া সরকার ঝর্ণা এমপি, মেহেরপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও গাংনী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাহিদুজ্জামান খোকন।
সভা সঞ্চালনা করেন মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গাংনী উপজেলা চেয়ারম্যান এম এ খালেক।
এসময় মেহেরপুরে-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য প্রফেসর আব্দুল মান্নান, জয়নাল আবেদীন, মেহেরপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম রসুল, জেলা পরিষদের সাবেক প্রশাসক অ্যাডভোকেট মিয়াজান আলী, সহ-সভাপতি আবদুস সামাদ বাবলু বিশ্বাস, যুগ্ম সম্পাদক ইব্রাহিম শাহীন আইন, বিষয়ক সম্পাদক ও পিপি পল্লব ভট্টাচার্য, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইয়ারুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের সদস্য শামিমারা হীরা, মেহেরপুর পৌর মেয়র ও জেলা যুবলীগের আহবায়ক মাহফুজুর রহমান রিটন, গাংনী পৌর মেয়র আহমেদ আলী, জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক শহিদুল ইসলাম পেরেশান, সরফরাজ হোসেন মৃদুল, জেলা সেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক আরিফুল এনাম বকুল, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি মাহবুব উল আলম শান্তি, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুস সালাম বাঁধনসহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।