সাদিয়ার বয়স মাত্র ৫বছর। অভাব কি? তা বোঝার বয়স এখনো হয়নি তার। তবে সাদিয়া বোঝে হাটতে না পারার কি যন্ত্রণা।
ভাই বোনদের মত সেও চাই হাটতে চলতে চাই,চাই খেলা করতে,চাই স্কুলে যেতে। কিন্তু জন্ম থেকে শারিরিক প্রতিবন্ধী সাদিয়ার নেই সে ক্ষমতা। ডাক্তার বলেছে চিকিৎসা করাতে পারলে সে সুস্থ্য হবে।
সাদিয়া ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের ইছাহকের মেয়ে। তাইতো দরিদ্র মা তার শিশুুটিকে নিয়ে ঘুরছেন মানুষের দ্বারে দ্বারে।
ছোট্ট শিশুকন্য সাদিয়াকে দেখে কার না মায়া লাগে! আর তাইতো দুপাঁচ টাকা দিচ্ছেনও অনেকে।কিন্তু তার চিকিৎসার ব্যায় হবে প্রায় লক্ষাধীক টাকা।
এমন রিদয় বিদয়ক ঘটনা দেখে ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু পৌর মেয়র ফারুক হোসেন নেন সাদিয়ার চিকিৎসার দ্বায়িক্ত। ডাক্তারী পরামর্শ নিয়ে জাহেদী ফাউন্ডেশনে আবেদনের মাধ্যমে নাসের শাহরিয়া মুহুলের মাধ্যমে চিকিৎসার দ্বায়ভার এবং চিকিৎসা বাবদ নগট তুলে দেন ৫৫ হাজার টাকা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন,প্যানেল মেয়র সিদ্দিকুর রহমান,আব্দুর রাজ্জাক,উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সস্পাদক জাফিরুল ইসলাম প্রমূখ।
একই সময় হরিণাকুণ্ডু পৌর সভার পক্ষ থেকে প্রতিটি মসজিদে নগদ দশ হাজার টাকা আর্থিক অনুদান প্রদানসহ এডিপির অর্থায়নে ১০৬টি টিউবওয়েল স্থাপনা পরিদর্শন করেন পৌর মেয়র ফারুক হোসেন।